কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়

সুপ্রিয় পাঠকগণ কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায় এই বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আরো আলোচনা করা হবে।কাদাকনাথ মুরগি পালন পদ্ধতি। কাদাকনাথ মুরগির পুষ্টিগুণ। কাদাকনাথ মুরগির দাম। যেহেতু বিশ্বের সবচাইতে দামি মুরগি কাদাকনাথ মুরগি।
এইজন্য কাদাকনাথ মুরগি ব্যাপারে আমাদের যাবতীয় তথ্য জানা প্রয়োজন। কাদাকনাথ মুরগির বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়। পৃথিবীতে তিনটি কালো মুরগি রয়েছে। তার মধ্যে একটি মুরগি হল কাদাকনাথ মুরগি অন্য দুটি হল ইন্দোনেশিয়ার আই এম সামানি ও সিল্কি জাতের মুরগি। কাদাকনাথ মুরগি ভারতের মধ্যপ্রদেশে আদি জন্মস্থান বলে ধারণা করা হয়।
এ মুরগির দাম অনেক বেশি চাষ করা দেশের মুরগির মতোই সহজ। কাদাকনাথ মুরগির মাংসে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এছাড়াও কাদাকনাথ মুরগির দাম অনেক বেশি যার কারণে এই মুরগি চাষ করলে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাদাকনাথ মুরগির ব্যাপারে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

কাদাকনাথ মুরগি পালন পদ্ধতি

আজকের আর্টিকেল কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়। কাদাকনাথ মুরগি প্রাচীন ভারতীয় জাত ভারতের মধ্যপ্রদেশের পূর্বাঞ্চলীয় ঝাবুয়া এবং ধার জেলাতে কাদাকনাথ মুরগির আদি নিবাস। প্রথম থেকে এ জাতের মুরগি এখানে চাষ করা হতো। তাদের ভাষায় এ মুরগি কালিমা মাসি নামে পরিচিত।

যেমন দেখতে কালো ঠিক তেমনি তাদের মাংস ও কালো। পৃথিবীতে মোট তিনটি জাতের কালো মুরগি রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে কাদাকনাথ মুরগি অন্য দুটি হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার আই এম স্যামানি ও সিল্কি জাতের মুরগি। কাদাকনাথ মুরগির খাদ্য খরচ কম এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি।

এছাড়া দেশী মুরগির মত এরা অনেক চঞ্চল। এইজন্য এই মুরগি সহজেই পালন করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়। এছাড়াও এ মুরগির মূল্য অনেক বেশি। কাদাকনাথ মুরগির মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি অন্যদিকে ফ্যাটের পরিমাণ অনেক কম যার কারণে এ মুরগির মাংস সবারই খাওয়ার উপযোগী।

ছাড়াও ভারতীয় উপমহাদেশে অনেকে গোত্রের লোক মনে করেন এ মুরগি আশীর্বাদ স্বরূপ আমাদেরকে দেওয়া হয়েছে যার কারণে অনেকেই এই মুরগির বিভিন্ন পূজা ও বিভিন্ন উৎসবে ব্যবহার করে। এ মুরগি পালন করা অত্যন্ত সহজ। মুরগিগুলো সব ধরনের খাবার খায়।

সাধারণত এ মুরগির ডিম থেকে অন্য মুরগি অথবা ইনকিউবেটরের মাধ্যমে বাচ্চা উৎপাদন করা হয়। কাদাকনাথ মুরগির দ্বারা কোন বাচ্চা উৎপাদন করা যায় না।অন্য মুরগি অথবা ইনকিউবেটর থেকে মুরগিগুলো বাচ্চা উঠানোর পরে সাধারণ মুরগির ন্যায় ভ্যাকসিন ও যত্ন করা প্রয়োজন।

সাধারণভাবেই খাবার খাওয়ানোর ফলে এ মুরগিগুলো খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠে। এছাড়াও অনেক চঞ্চল প্রকৃতির মুরগি হওয়ার কারণে দেশি মুরগির পালন ব্যবস্থার মতোই এদের পালন ব্যবস্থা। রোগ প্রতিরোধ কম হওয়ায় এ মুরগি পালন করার সময় মৃত্যুর হার অনেক কম থাকে।

একারণে এগুলো মুরগি পালনে খুব বেশি লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দেশি মুরগির মত সাধারণত ৫ থেকে ৬ মাসে এগুলো মুরগি ডিম পাড়ে। কাদাকনাথ মুরগি এবং মোরগ একসঙ্গেই থাকতে দেওয়া প্রয়োজন। এ মুরগির ডিম ইনকিউবেটর বা অন্যান্য মুরগির সাহায্যের ফোটানো হয়। এরা বছরে ১২০ টি থেকে ১৫০ টি ডিম পাড়ে।

এই মুরগিগুলো আমরা ঘরে আবদ্ধ অবস্থায় চাষ করতে পারি অথবা দেশি মুরগির মত ছেড়ে দিয়েও চাষ করতে পারি। বর্তমানে বাংলাদেশে এ মুরগির চাষ অনেক জায়গায় হচ্ছে। যার কারণে আমাদের দেশ থেকে আমরা এ জাতগুলো সংগ্রহ করতে পারব। তাই আসুন আমরা সবাই এ মুরগি চাষ করে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করি।

কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়

কাদাকনাত মুরগি কালো মুরগি দেখতে অনেক কালো এবং এর মাংস কালো। আজকের আর্টিকেল কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়। কাদাকনাথ মুরগির আদি বাস ভারতের মধ্যপ্রদেশে পূর্ব অঞ্চলের হাবুয়া এবং ধার জেলাতে। সেখানেই এই মুরগি প্রথম থেকে চাষ হয়ে আসতেছে।
যার কারনে আমরা ভারতের মধ্যপ্রদেশে এগুলো জাতের মুরগি পর্যাপ্ত পাব। এছাড়াও বাংলাদেশে প্রচুর খামারিরা এ মুরগি চাষ করতেছে। বাংলাদেশী লোকজনের জন্য বাংলাদেশেই আমরা এ জাতের মুরগি পেতে পারি।কাদাকনাথ মুরগির সবচেয়ে বড় খামার হলো নারায়ণগঞ্জে। নারায়ণগঞ্জ থেকে আমরা কাদাকনাথ মুরগি সংগ্রহ করতে পারি।

এখানে বাচ্চা সহ ডিম পাড়া মুরগির সবটি পাওয়া যায়। এছাড়াও এ খামারটি বিস্থতার সাথে সবার কাছে মুরগি বিক্রয় করে। খামারের মুরগি গুলো নিয়মিত ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করা হয়। খামারের মালিকের নাম মোঃ শাহিন হাওলাদার নারায়ণগঞ্জ মোবাইল নাম্বার ০১৯৩০-৮১২৪১১ ০১৬৮২-৮৩৭৩৮৪ ।

রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলা গোয়ালকান্দি ইউনিয়নের গোয়ালকান্দি গ্রামে গৃহবধু সিরিনা আক্তার নিজ বাড়িতে কাদাকনাথ মুরগির খামার গড়ে তুলেছেন। এখান থেকে প্রয়োজনীয় মুরগি ক্রয় করা যাবে।

খামারের মালিক শিরনা আক্তার বলেন কাদাকনাথ মুরগি চাষ করা অত্যন্ত সহজ ও লাভজনক। এ মুরগির চাষ দেশি মুরগির মতই। তিনি নিজস্ব খামারের ডিম থেকে ইনকিউবেটরের মাধ্যমে বাচ্চা উৎপাদন করেন। এ খামার থেকে একমাস বয়সী ও দুই মাস বয়সী বাচ্চা বিক্রয় করা হয়।

এ খামারে সাধারণত কাদাকনাথ মুরগির এক মাস বয়সী বাচ্চার দাম ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। এছাড়া এই মুরগির দেড় মাসের বাচ্চার দাম ১ হাজার ২ শত টাকা থেকে ১ হাজার ৫ শত টাকা।

নরসিংদী জেলার শিবপুর থানার মজলিশপুর গ্রামে খামার উদ্যোক্তা কামরুল ইসলাম মাসুদ। তিনি নিজস্ব উদ্যোগে ভারতের মধ্যপ্রদেশের কাদাকনাথ মুরগির চাষ করেছেন। নিজস্ব খামারের মুরগি থেকে ডিম উৎপন্ন করে উক্ত ডিম ইনকিউবেটরের মাধ্যমে বাচ্চা উৎপাদন করেন।

কামরুল ইসলাম মাসুদের খামার থেকে এক মাস দেড় মাস ও ২ মাসের বাচ্চার বিক্রয় করা হয়। এক মাসের বাচ্চার দাম ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা। দেড় মাসের বাচ্চার দাম ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা।

দুই মাসের বাচ্চার দাম ১৪০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা। আপনাদের বাচ্চার প্রয়োজন হলে কামরুল ইসলাম মাসুদের কাছ থেকে বাচ্চা সংগ্রহ করতে পারবেন।

কাদাকনাথ মুরগির পুষ্টিগুন

কাদাকনাথ মুরগি অনেক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। যার মাংস খাওয়ার ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এ মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি অপরদিকে ফ্যাটের পরিমাণ কম। ১০০ গ্রাম কাদাকনাথ মুরগি মাংসে রয়েছে প্রোটিন ২৫ ভাগ, ফ্যাট ১ ভাগ, কোলেস্টেরল ১৮৫ মিলিগ্রাম।

ছিনোলিক এসিড ২৪ ভাগ এছাড়াও ভিটামিন বি ১ ভিটামিন বি ২ ভিটামিন বি৬ ভিটামিন বি ১২ ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই ক্যালসিয়াম ফসফরাস আয়রন বিদ্যমান। এছাড়াও এ মুরগির মাংসে ১৮ টি এমাইনো এসিড রয়েছে। আজকের আর্টিকেল কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়।মুরগির পুষ্টিগুণ আলোচনা করা হলো।
যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ঃ কাদাকনাথ মুরগির মাংসতে প্রোটিন বিভিন্ন ভিটামিন ও বিভিন্ন প্রকার মিনারেল বিদ্যমান। যার কারণে কাদাকনাথ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। কাদাকনাথ মুরগির মাংসের পর্যাপ্ত জিংক ও ফলিক অ্যাসিড রয়েছে। যার কারণে কাদাকনাথ মুরগি খাওয়ার ফলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি হয়।

স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়ঃ কাদাকনাথ মুরগির পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। মুরগির মাংসের কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেগুলো চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। কাদাকনাথ মুরগিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন ই ও ভিটামিন বি ১২ রয়েছে। যার কারণে কাদাকনাথ মুরগি খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ কাদাকনাথ মুরগির মাংসে পর্যাপ্ত এন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করে। এছাড়াও শরীরের অ্যান্টিবডি গুলো উন্নত করে। এ কারণে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।
মুরগিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রয়েছে যার শরীর থেকে বিভিন্ন রকম প্রদাহ দূর করে। যার কারণে শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু বাসা বাঁধতে পারে না।

হৃদরোগের ঝুকি কমায়ঃ কাদাকনাথ মুরগিতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি কিন্তু চর্বি পরিমাণ কম। ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ খুবই কম। মুরগির মাংসে ভিটামিন আয়রন ও বিভিন্ন খনিজ উপাদান রয়েছে যা রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমায়। এ কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ কাদাকনাথ মুরগির মাংসের ভিটামিন সি রয়েছে। ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার অ্যামাইনো এসিড ও মিনারেল রয়েছে। যার কারণে কাদাকনাথ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ মাংসে থাকা ভিটামিন সি শরীরের প্রদাহ দূর করে।

রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ এ মুরগির মাংসে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন রয়েছে যা লোহিত রক্ত কণিকাকে বৃদ্ধি করে। যার কারণে রক্তস্বল্পতা দূর হয় এবং অ্যানিমিয়া রোগ হতে বাঁচা যায়। এছাড়া কাদাকনাথ মুরগিতে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম রয়েছে যা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।

হাড় ও পেশি শক্তিশালী করেঃ কাদাকনাথ মুরগিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এছাড়াও হাড়ও পেশি উন্নত করে।

ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো করেঃ কাদাকনাথ মুরগিতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই রয়েছে। ভিটামিন সি ত্বকের গভীরে পৌছে ত্বকের মৃত কোষগুলো কে অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে কাদাকনাথ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং ত্বকে বয়সের ছাপ দূর হয়।

মাথা ব্যথা ও হাঁপানি রোগ প্রতিরোধ করেঃ এ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে সর্দি কাশি হাঁপানি ও মাথা দুর হয়। এই মুরগির মাংসে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মুরগিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি ভিটামিন ই ও ভিটামিন বি ১২, ও পটাশিয়াম রয়েছে। 

যার কারণে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয় এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত কাদাকনাথ মুরগি খাওয়ার ফলে মাথা ব্যাথা ও হাঁপানি প্রতিরোধ করে।

ঋতুস্রাব সমস্যা দূর করেঃ কাদাকনাথ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে ঋতুস্রাব জনিত সমস্যা ও পেটে ব্যথা ভালো করে।

তাই আসুন আমরা এই মূল্যবান মুরগির দুই একটি করে বাড়িতে পালন করে কাদাকনাথ মুরগির মাংস খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্যকরিতা গ্রহণ করি।

কাদাকনাথ মুরগির দাম

পৃথিবীতে যতগুলো মুরগি আছে তার মধ্যে কাদাকনাথ মুরগির দাম অনেক বেশি। এ মুরগি চাষ করা দেশি মুরগির মতই। এই মুরগি চাষের ফলে চাষিরা অনেক লাভবান হয়। সাধারণত এ মুরগির এক মাসের একটি বাচ্চা ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হয়। দেড় মাসের বাচ্চা ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ২ শত টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।

দুই মাসের একটি বাচ্চা ১৪০০ টাকা থেকে ১৫০০ শত টাকায় বিক্রি হয়। ছাড়া একটি বয়োপ্রাপ্ত মুরগির ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকায় বিক্রি হয়। এই মুরগির মাংস সাধারণত ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রয় করা হয়।

এই মুরগির প্রতিটি ডিমের দাম ৫০ টাকা অর্থাৎ দুটি ডিমের দাম ১০০ টাকা বিক্রি হয়। যেহেতু এ মুরগির দাম অনেক বেশি এবং পরিচর্যা খরচ দেশি মুরগির মতই সেহেতু এই মুরগি চাষের ফলে অনেক লাভবান সম্ভাবনা রয়েছে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ কাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায় এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শেষ করলাম। সবচাইতে দামি মুরগির মধ্যে একটি কাদাকনাথ মুরগি। এই মুরগির মাংসে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। যার কারনে এ মুরগি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমাদের জানা প্রয়োজন। এছাড়া কাদাকনাথ মুরগির চাষ করার মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হওয়া যায়।

এই মুরগি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য গুগল সহ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয়ে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে এবং উপকৃত হবেন। আজকের আর্টিকেল সম্পর্কে কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url