পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আরো লেখা হবে পেঁয়াজ খাওয়ার অপকারিতা। পেঁয়াজ খেলে কি গ্যাস হয়। কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার নিয়ম। প্রতিদিন কাঁচা পেঁয়াজ খেলে কি হয়। পেঁয়াজের পুষ্টি উপাদান।
পেঁয়াজ একটি ওষুধি গুনসম্পন্ন মসলা যা খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধি পায়। পেঁয়াজ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেলের বিষয় পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা । মুখরোচক সবজি ও মসলার মধ্যে পেঁয়াজ অন্যতম। পেঁয়াজ তরকারিতে স্বাদ বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাছ-মাংস ভুনা রান্না পেঁয়াজ ছাড়া হয় না। ছাড়াও বিভিন্ন ওষুধি কাজে পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। পেঁয়াজে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম রয়েছে।
আর ও পড়ুনঃ জেনে নিন চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা
যা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এছাড়াও পেঁয়াজে পর্যাপ্ত পরিমাণ সালফার রয়েছে যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। যার কারনে ডায়াবেটিস রোগী নিঃসংকচে পেঁয়াজ খেতে পারে। পেঁয়াজ সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা
পেয়াজ পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন মসলা জাতীয় খাদ্য। পেঁয়াজ খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রচুর পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি হয়। এছাড়াও পেঁয়াজ খাওয়ার মাধ্যমে প্রচুর রোগ থেকে বাঁচা যায়। পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা বর্ণনা করা হলো।
সর্দি জ্বর নিরাময়ঃ নিয়মিত পেঁয়াজ খাওয়ার ফলে সর্দি জ্বর নিরাময় হয়। যদি শরীর গরম, নাক বন্ধ, মনে হয় জ্বর আসতেছে তাহলে পেঁয়াজের রস নাকের কাছে নিয়ে টানলে সর্দি ও জ্বর ভালো হয়ে যাবে। এছাড়াও কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার মাধ্যমে জ্বর ও সর্দি সমস্যা থেকে উপকৃত হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকেঃ নিয়মিত পেঁয়াজ খাওয়ার ফলে পেঁয়াজে উপস্থিত ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং রক্তনালী প্রদাহ মুক্ত রাখে। যার কারণে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে না।
হৃদরোগের সমস্যা দূরঃ যাদের হৃদরোগের সম্ভাবনা আছে প্রতিদিন দুই চামচ পিঁয়াজের রস খেলে হৃদরোগের সমস্যা থাকবে না। পেঁয়াজে যেহেতু ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম রয়েছে যা হার্টের অঙ্গাণুগুলো স্বাস্থ্যকর রাখে এবং পটাশিয়াম রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে হৃদরোগের সমস্যা দূর করে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ অনেকের দৃষ্টিশক্তির সমস্যা আছে এছাড়াও বয়স বৃদ্ধির কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। এই ক্ষেত্রে নিয়মিত পেঁয়াজের রস খেলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি হয় এবং চোখের অঙ্গাণুগুলো স্বাস্থ্যকর হয়।
অ্যাজমার সমস্যা দূরঃ অনেকের অ্যাজমার সমস্যা আছে তাহারা প্রতিদিন এক চামচ করে পেঁয়াজের রস খান তাহলে অ্যাজমার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও রাতে ঘুমানোর সময় এক কাপ পানিতে সামান্য পরিমাণ হলুদের গুড়া ও এক চামচ পিয়াজের রস মিশিয়ে খেলে এজমা সমস্যা দূর হয়।
পায়খানা সমস্যা হলেঃ দুপুরের খাবারে খাবারের পরে এক কাপ গরম পানিতে একচামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে পান করলে পেট পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং পায়খানা ক্লিয়ার হবে।
প্রসাবের ধারণ ক্ষমতা বাড়াতেঃ অনেকের প্রস্রাবের ধারণক্ষমতা কম এমন কি প্রস্রাবের চাপ আসার সঙ্গে সঙ্গে কাপড় নষ্ট হয়ে যায়। এক্ষেত্রে নিয়ম হল রাতে ঘুমানোর আগে এক কাপ কুসুম কুসুম গরম পানিতে এক চামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে খেতে হবে। এভাবে চার সপ্তাহ খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হবে না এবং প্রস্রাবের ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
পাইলস নিরাময়ঃ অনেকের পাইলসের সমস্যা হয় এবং রক্ত পড়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়। এক্ষেত্রে এক চামচ পেঁয়াজের রস সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে খেলে ধীরে ধীরে তা বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়াও দুপুরে সালাদের সাথে কাঁচা পিঁয়াজ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য তার দূর হয় যার কারণে পায়ুপথের সকল সমস্যা সমাধান হয়।
চুল পড়া কমায়ঃ নিয়মিত পেঁয়াজ খেলে চুল পড়া কমায় এবং চুল এর বৃদ্ধি ঘটায়। চুল ভেঙ্গে যাওয়া রোধ এবং প্রাকৃতিকভাবে চুলের বৃদ্ধি করার জন্য পেঁয়াজ বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে।
হেঁচকি উঠলেঃ অনেক সময় হঠাৎ করে হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। এই ক্ষেত্রে এক চামচ পেঁয়াজের রস দুই চামচ পানি সঙ্গে মিশিয়ে ২-৩ বার খেলে হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়ে যাবে।
কানে পুঁজ হলেঃ অনেক সময় বাচ্চাদের কানে পুঁজ হয়ে ব্যথা হয়। এক্ষেত্রে পেঁয়াজের রস গরম করে দুই এক ফোঁটা করে কানে দিলে কানের ঘা সেরে যাবে এবং পুজ হওয়া বন্ধ হবে। আয়ুর্বেদ নিয়ম অনুসারে কানের এই চিকিৎসা অব্যর্থ চিকিৎসা।
বমি বমি ভাব হলেঃ হঠাৎ করে বমি বমি ভাব হয় অথবা বমিও হতে পারে। বমি বমি ভাব হওয়ার সমস্যা হলে এক কাপ কুসুম কুসুম গরম পানিতে এক চামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে পান করলে বমি বমি ভাব বন্ধ হয়।
ফোড়া অথবা বিষফোঁড়া ফাটাতেঃ শরীরের যেকোনো জায়গায় ফোড়া অথবা বিষফোঁটা হয় যা টনটন করে কিন্তু পেকে ফেটে বাহির হয় না। এই ক্ষেত্রে পেঁয়াজের রস কুসুম কুসুম গরম করে উক্ত ফোড়া অথবা বিষফোঁড়ার উপরে ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি সেটা ফেটে যাবে।
মাথা ধরা নিরাময়ঃ সর্দি জ্বরে মাথা ব্যাথা হতে পারে বা অন্য কোন কারণে মাথাব্যথা হলে ২-৩ ফোঁটা পেঁয়াজের রস নাকে দিয়ে টানলে সঙ্গে সঙ্গে মাথাব্যথা কমে যায়।
মুখে ইনফেকশনঃ অনেক সময় মুখে ইনফেকশন হয় অথবা মুখে বা ঠোঁটের বা ঠোঁটের কোনায় ঘা হয়। এছাড়াও দাঁতের অনেক সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুইটি করে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস করলে মুখের ইনফেকশন দূর হয়।
পেঁয়াজ খাওয়ার অপকারিতা
পেঁয়াজ কাটার সময় চোখে পানি আসলে অথবা চোখ জ্বললেও পেঁয়াজ কাটা বাদ হয়না কারণ পেঁয়াজ ছাড়া মাছ মাংস ভালো লাগেনা। পেঁয়াজের পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আজকের বিষয় পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা । এরপরেও পেঁয়াজের অনেক অপকারিতা রয়েছে।
আর ও পড়ুনঃ বরই খাওয়ার ১৫টি উপকারিতার বিবরণ
এলার্জি সমস্যাঃ যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের পেঁয়াজ বেশি খাওয়া মোটেই ঠিক না। পেঁয়াজ খাওয়ার জন্য অ্যালার্জি বৃদ্ধি হয়। পেঁয়াজ খেলে ত্বক ও চোখ লাল ভাব, ত্বকের চুলকানি, নিঃশ্বাসের সমস্যা, শরীর জলা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।
চোখের সমস্যাঃ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজের রসের গন্ধে চোখ জ্বলা শুরু হয় যেটা চোখের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
মুখে দুর্গন্ধঃ পেঁয়াজ কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার ফলে মুখে পর্যাপ্ত দুর্গন্ধ হয়। এই দুর্গন্ধ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময়ও হয়।যার কারণে কাঁচা পেঁয়াজ না খাওয়া ভালো।
হৃদপিন্ডের সমস্যাঃ পর্যাপ্ত পেঁয়াজ খেলে হৃদপিন্ডের সমস্যা হতে পারে। যাদের পটাশিয়াম এর সমস্যা নাই তারা বেশি পেঁয়াজ খেলে শরীরের পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে যার কারণে হৃদপিন্ডের জটিলতা হতে পারে এবং শেষ পর্যায়ে স্ট্রোকের মত সমস্যা হতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেঃ পেঁয়াজ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় কিন্তু বেশি পেঁয়াজ খাওয়ার ফলে রক্তের শর্করা মাত্রা বিপদজনক ভাবে কমে যায়। যার কারণে হার্টবিট বেড়ে যাওয়া, অনিয়মিত হার্টবিট, মাথা ব্যাথা, মাথা ঘোরা, ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার মত সমস্যা হতে পারে।
গ্যাসের সমস্যাঃ বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ খেলে আমাদের পাকস্থলীতে গ্যাস সৃষ্টি হয়। পেঁয়াজে ফ্রক্টোজ এর মত শর্করা থাকার কারণে হজম হতে দেরি হয় যার কারণে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বেড়ে যায়।
পেঁয়াজ খেলে কি গ্যাস হয়
পেঁয়াজ অত্যাধিক পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু খাবার। এরপরেও অধিক পরিমাণ পিঁয়াজ খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। তরকারিতে অধিক পরিমাণ পিঁয়াজ খেলে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। যাদের পেটে গ্যাস্ট্রিক রয়েছে তাদের একটু কম পেঁয়াজ খাওয়া প্রয়োজন।
আর ও পড়ুনঃ বেশীদিন ধরে আপেল ভাল রাখার ১২টি উপায়
বাঙালিরা অতিরিক্ত পেয়াজ দিয়ে রসিয়ে রান্না করে খেতে পছন্দ করে। অতিরিক্ত মসলা, মাছ, মাংস, ডিম, তেল ও অতিরিক্ত পেঁয়াজ ব্যবহার করে রান্না করে খেতে পছন্দ করে। যার কারণে পেটে প্রায় গ্যাসের সমস্যা হয়েই থাকে। গ্যাসের সমস্যা হলে পেট খারাপ, বুকে ব্যথা করে, অস্বস্তি লাগে, পেট ব্যথা হয়, গন্ধ ঢেকুর উঠে।
এইজন্য যাদের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রয়েছে রান্নায় পেঁয়াজ ও কাঁচা পেঁয়াজ এর পরিমাণ খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। পেঁয়াজে ফ্রক্টোজ রয়েছে যা হজম করতে অনেক সময় লাগে। এইজন্য বলা হয় অতিরিক্ত পেঁয়াজ খেলে গ্যাস হয়।
কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক আমরা অনেকে হয়তো কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়া সম্পর্কে জানি না। আমরা মুড়ি মাখিয়ে খেতে পেঁয়াজ ব্যবহার করি। বিভিন্ন রকম ভর্তা খেতে কাঁচা পেঁয়াজ প্রয়োজন হয়। পান্তা ভাতে পেঁয়াজ মরিচ এর ঝুড়ি নাই। এছাড়াও আমরা ভাত খাওয়ার সময় কাঁচা পিয়াজ খেতে পারি। সকল রকম রান্নায় পেঁয়াজ ব্যবহার হয়।
মাছ মাংস ভুনা পাক করতে পেঁয়াজ প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন প্রকার সালাতে কাঁচা পেঁয়াজ প্রয়োজন হয়। আচার তৈরিতে পেঁয়াজ ব্যবহার হয়। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের জন্য পেঁয়াজ খুব উপকারী খাবার। কারণ পিয়াজে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম রয়েছে যা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপ হতে দেয় না।
তবে লক্ষণীয় যাদের শরীরে পটাশিয়াম বেশি আছে তাদের বেশি পেঁয়াজ খাওয়া ঠিক না। প্রতিদিন দুই চামচ করে পেঁয়াজের রস খেতে পারেন তাহলে বিভিন্ন রোগ সারবে ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
প্রতিদিন কাঁচা পেঁয়াজ খেলে কি হয়
নিয়মিত কাঁচা পেঁয়াজ খেলে শরীরের প্রচুর পুষ্টি উপাদান পায়। এছাড়া ওর নিয়মিত কাঁচা পেঁয়াজ খেলে শরীরের অনেক স্বাস্থ্য উন্নতি ঘটে। আজকের বিষয় পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা ।
*নিয়মিত কাঁচা পিঁয়াজ খেলে পেঁয়াজের প্রচুর পটাশিয়াম আছে যার কারণে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি হয়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
*প্রতিদিন কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার ফলে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত পরিমাণ সালফার রয়েছে যার রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমায়।
*কাঁচা পেঁয়াজে পর্যাপ্ত পরিমাণ কুয়ারসেটিন ও জৈব সালফার রয়েছে যা ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বাড়ায় ফলের ডায়াবেটিস রোগীরা পেঁয়াজ খেতে পারেন।
*কাঁচা পেঁয়াজে পর্যাপ্ত পরিমাণ আন্টি অক্সিডেন্ট আছে যা শরীরকে দূষণ মুক্ত হতে সাহায্য করে।
*কাঁচা পেঁয়াজ খেলে শরীর সতেজ থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।
পেঁয়াজের পুষ্টি উপাদান
১০০গ্রাম পেয়াজের পুষ্টি উপাদান ছকের মাধ্যমে প্রকাশ করা হলোঃ
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ পেঁয়াজ খাওয়ার ১৫টি সাস্থ্য উপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। আরো লেখা হয়েছে পিয়াজ খাওয়ার উপকারিতা। পেঁয়াজ খেলে কি গ্যাস হয়। কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার নিয়ম। প্রতিদিন কাঁচা পেঁয়াজ খেলে কি হয়। পেঁয়াজের পুষ্টিগুণ।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে পেঁয়াজ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য গুগল সহ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আমাদের আর্টিকেলটি ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url