কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ

সুপ্রিয় পাঠকগণ আজকের বিষয় কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ। এছাড়া আরো আলোচনা করা হবে কিডনি রোগের লক্ষণসমূহ। কিডনি রোগের কারণ। কিডনি রোগী যে সকল খাবার খাবেন এছাড়াও কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা। আসুন একে একে আলোচনা করা যাক।
কিডনি রোগ অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও ব্যয়বহুল। কিডনি রোগাক্রান্ত হলে চিকিৎসা করা অত্যন্ত কষ্টকর। তাই আসুন কিডনি আক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই আমরা বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করি এবং সুস্থ থাকি।

ভূমিকা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের বিষয়কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ। মানব দেহের জন্য কিডনি রোগ অত্যন্ত মারাত্মক। মানবদেহে কিডনি রেচনতন্ত্রের প্রধান অংশ। কিডনির সাহায্যে রক্ত থেকে বজ্র পদার্থ অর্থাৎ ইউরিয়া আলাদা করে মূত্র উৎপাদন করে। প্রতিদিন রক্ত কিডনির মধ্যে দিয়ে ৪০ বার প্রবাহিত হয়। প্রবাহিত অবস্থায় রক্ত থেকে সার অংশগ্রহণ করে।
বজ্র পদার্থ হিসেবে ইউরিয়া মূত্রে রূপান্তরিত করে অপসারণ করে। কিডনির দৈর্ঘ্য সাধারণত৪থেকে৫ ইঞ্চি এবং দেখতে অনেকটা সিমের বিচির মত। কিডনির সমস্যা হলে উক্ত ছাকনী প্রক্রিয়াটা ব্যাঘাত ঘটে। যার কারণে মানব দেহ অচল হয়ে পড়ে। এমন কি শেষ পর্যন্ত মৃত্যু হতে পারে। তাই আসুন আমরা কিডনি রোগের লক্ষণসহ যাবতীয় আলোচনা করি।

কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ

প্রিয় পাঠক জানতে চাচ্ছেন কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ। আসলে প্রকৃতপক্ষে কোমর ব্যথা কিডনি রোগের লক্ষণ এটা ঠিক নয়। অনেকে কোমর ব্যথার কারণে হাসপাতালে ছুটে বেড়ান কিডনির সমস্যা হয়েছে কিনা। প্রকৃতপক্ষে কোমর ব্যথা হয় মাংসপেশী মেরুদন্ডের হাড় সন্ধি সহ স্নায়ু সম্পর্কিত কোনো সমস্যা হলে কোমর ব্যথা হয়।

শহীদ সরওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নেফ্রলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহবুব মোর্শেদ বলেন কোনোরকম ব্যথা-বেদনা ছাড়াও কিডনি খারাপ হতে পারে। সাধারণত কিডনি রোগের লক্ষণগুলো একটু পরে দেখা দেয়। অতএব কোমর ব্যথা নিয়ে এত আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। কিডনি জনিত ব্যথা কোমরের ডান অথবা বাম পাশে হয়।

এ ব্যথাগুলো নড়াচড়া করতে পারে সোয়া বসা অথবা হাঁটাহাঁটি কোন অবস্থায় ব্যথা নিরাময় হয় না। কিডনির সমস্যা মূল কোমর ব্যথা নয়। তার সঙ্গে শরীরে পানি আসা দুর্বলতা অরুচি বমি বমি ভাব মাঝে মাঝে জ্বর আসতে পারে এছাড়া প্রস্রাব ঘোলাটে ও দুর্গন্ধ হয়।

প্রস্রাবের পরিমাণ কখনও কম কখনো বেশি হয়। সাথে রক্তশূন্যতা হতে পারে। অতএব কোমরের সাইডে ব্যাথা সহ এগুলো লক্ষণ হলে কিডনি পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

সাধারণত ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ অতিরিক্ত ব্যথা নাশক ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি রোগ হয়। কিডনি রোগ হলে আমরা কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চললে কিডনি ভালো রাখা সম্ভব। আজকের বিষয় কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ।
প্রচুর পানি পানঃ কিডনি ভালো রাখার প্রধান সহজ উপায় হল প্রচুর পানি পান করতে হবে। প্রচুর পানি পান করার কারণে শরীর থেকে টক্সিন বাহির হয়ে যায় যা কিডনির জন্য অনেক উপকার। এছাড়াও প্রচুর পানি পান করার কারণে রেচন কাজে পানি অনেক সহায়তা করে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণঃ সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষ করে ভেজাল তেল, সহ বিভিন্ন ভাজাপোড়া ও অত্যাধিক বেশি মসলা জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও অতিরিক্ত লবণ চিনি জাতীয় খাবার ও পশুর চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমেও কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাব হয়ে যায়। 

তাই নিয়মিত ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ ভালো খাবার খাওয়ার মাধ্যমে কিডনির কার্যকারিতা বেড়ে যায়। বিশেষ করে পটাশিয়ামযুক্ত খাবার কলা কমলা লেবু ডাবের পানি পেয়ারা ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি ভালো থাকে।

শরীরচর্চাঃ নিয়মিত শরীর চর্চা করলে দেহের সকল অঙ্গানু গুলো ভালো থাকে। তার সঙ্গে কিডনি ও অনেক ভালো থাকে। শরীর চর্চার কারণে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাঁচা যায়। আর ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, থেকেই কিডনির সমস্যা হয়। কিডনি সুস্থ রাখতে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা যায়

প্রতিদিন হাঁটাহাঁটিঃ প্রতিদিন ভোরে ৩০ মিনিট হাটাহাটি করলে ভোরের বিশুদ্ধ অক্সিজেন শরীরে প্রবেশ করে। সঙ্গে সঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি হয় ও রক্তের শর্করা পরিমাণ বাড়তে দেয় না। এই জন্য নিয়মিত৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে কিডনি সুস্থ থাকে।

ধূমপান বাদ দিতে হবেঃ ধূমপান করার কারণে ফুসফুসের সমস্যা হয় এবং তার সঙ্গে কিডনির সমস্যা হয়। এছাড়া ধুম পান করার কারনে উচ্চ রক্তচাপ, ও ডায়াবেটিস, হওয়ার প্রবনতা বৃদ্ধি পায়। এজন্য কিডনি ভালো রাখতে ধূমপান বাদ দিতে হবে।

ব্যথা নাশক ওষুধ বাদ দেওয়াঃ শরীরের ব্যথা কমানোর জন্য আমরা সাধারণত আইবু প্রফেন ও এসপিরিন ওষুধ খেয়ে থাকি। দীর্ঘদিন এই ব্যাথা নাশক ওষুধ খাওয়ার জন্য কিডনির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই যতদূর সম্ভব ব্যাথা নাশক ওষুধ বাদ দিয়ে চলতে হবে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে শরীরে ব্যথা হলে সাধারণত ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্যথা ভালো করার বিষয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

সব সময় রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখাঃ রক্তে শর্করার মাত্রা সব সময় নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। পরীক্ষা করে দেখতে হবে রক্তে শর্করা মাত্রা ঠিক আছে কিনা। সাধারণত যে সকল খাবার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায় সে সকল খাবার পরিত্যাগ করা। রক্তে শর্করা মাত্রা ঠিক থাকলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হবে না এবং কিডনি ভালো থাকবে।

রসুন খাওয়াঃ কিডনির সমস্যা দূর করতে রসুন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রসুন এ ইলিসিন, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, ও এন্টিফাঙ্গাল, উপাদান আছে। খাবারের তালিকায় নিয়মিত ২ থেকে৩ কোয়া ‌রসুন রাখলে উক্ত উপাদান গুলোর কারণে শরীরের ব্যথা দূর করে ও,কিডনির যাবতীয় সমস্যা দূর করে।

হলুদের ব্যবহারঃ হলুদের এন্টিফাঙ্গাল, ও অ্যান্টিবায়োটিক,উপাদান থাকার কারণে কিডনি ইনফেকশনের জন্য দায়ী মাইক্রোব্যকটেরিয়া তৈরিতে বাধা দেয়। তাই নিয়মিত পরিমান মত হলুদ খাওয়া প্রয়োজন। তবে বেশি পরিমাণ হলুদ খেলে আবার কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

অ্যাপেল সিডার ভিনিগারঃ প্রতিদিন অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি ভালো থাকে। অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে যা কিডনির ব্যাথ্যা ও ইনফেকশন দূর করে। এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ ভিনেগার প্রতিদিন খেতে পারেন।

খাওয়ার সোডার মাধ্যমেঃ নিয়মিত সোডিয়াম বাই কার্বনেট খাওয়ার মাধ্যমে কিডনির কার্যকারিতা বেড়ে যায়। সোডিয়াম বাই কার্বনেট খাওয়ার কারণে কিডনিতে বাই কার্বনেট লেভেল বেড়ে যায়। যার কারণে কিডনির কার্যকারিতা বেড়ে যায়। এই ক্ষেত্রে নিয়মিত একগ্লাস পানিতে এক চামচ বেকিং সোডা ও এক চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করে খেতে পারেন।

কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ জেনে নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়া কিডনি ভালো অবস্থা অথবা হালকা ইনফেকশন হলে এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিডনি ভালো করা সম্ভব। তবে কিডনি ড্যামেজ হওয়ার পর্যায়ে গেলে ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

কিডনি রোগের লক্ষণ

প্রাথমিকভাবে কিডনি আক্রান্ত হলে বোঝা যায় না। কিডনির কার্যকারিতা কমতে থাকলে তখন আস্তে আস্তে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়। আসুন জেনে নিই কিডনি রোগের লক্ষণগুলো।

*প্রস্রাব কম বা বেশি হতে পারে এবং প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে।
*প্রস্রাব করতে লাগলে জ্বালা যন্ত্রণা হতে পারে।
*ঘনঘন প্রস্রাব হয়, প্রস্রাবের প্রচুর ফেনা হয় এবং দুর্গন্ধ হয়।
*শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমতে পারে এবং ওজন কমে যেতে পারে।
*শরীর ক্লান্ত হয় শরীরের মনোযোগ কমে যায় এবং শরীর শীত শীত মনে হয়।
*মাঝে মাঝে কোমর ব্যাথা হতে পারে ও মাথা ব্যাথা হতে পারে।
*শরীরের বিভিন্ন অংশ চুলকানি অথবা ফুসকুড়ি হতে পারে।
*খাবারে অরুচি হয় এবং বমি বমি ভাব হয়।
*কিডনি সমস্যার কারণে ইলেক্ট্রোলাইট ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের ভারসাম্যহীনতার কারণে মাংসপেশীতে টান লাগে অথবা খিচুনি হতে পারে।
*কিডনি যেহেতু তরল জমা রাখে তাই কিডনির সমস্যার কারণে ফুসফুসে তরল জমা হয় যার কারণে পর্যাপ্ত শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
*কিডনির সমস্যার কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

এগুলো লক্ষণ হলে আমরা বুঝবো কিডনি অসুস্থ হয়েছে। এই অবস্থায় পরীক্ষা করে কিডনির অবস্থা জানা দরকার।

কিডনি রোগীর খাবার তালিকা

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে খাবার অত্যন্ত হিসাব করে দিতে হবে। বিশেষ করে দেহের চাহিদার বেশিরভাগ খাবারই কার্বোহাইড্রেট থেকে পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে ভাত ময়দা রুটি চিড়া সুজি চালের গুড়া চালের রুটি এগুলো খাবার দেওয়া যেতে পারে।
ক্যালরি চাহিদাঃ কিডনি রোগীদের ক্যালরি চাহিদা অন্যান্য রোগীদের চাইতে একটু বেশি দেওয়া হয়। প্রতি কেজি দেহের ওজনের বিপরীতে ৩০ থেকে ৩৫ কিলো ক্যালোরি পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। যার কারনে ওজন অনুপাতে ক্যালরি চাহিদা পূরণ করতে হবে।

প্রোটিন জাতীয় খাবারঃ সাধারণত প্রোটিন জাতীয় খাবার নিয়ন্ত্রণ করা ভালো। প্রতি কেজি ওজনের জন্য .৫ থেকে.৮ গ্রাম প্রোটিন জাতীয় খাবার দেওয়া যেতে পারে। তবে বাদাম কাঠবাদাম কাঁঠাল বিচি সিমের বিচি এগুলো বর্জন করা ভালো। সাধারণত প্রতিদিন ডিমের সাদা অংশ মাছ মুরগির মাংস দুধ ও দই খাওয়া ভালো। তবে গরু, ও খাসির মাংস, কলিজা, মগজ, এগুলো বর্জন করতে হবে।

সবজি খাওয়াঃ সাধারণত যে সকল সবজিতে পটাশিয়াম ও ইউরিক অ্যাসিড ও ফসফরস এর মাত্রা বেশি সেই সব সবজি বাদ দেওয়াই ভালো। পিচ্ছিল ও গাড়ো লাল রংয়ের শাক সবজি ঢেঁড়স পালং শাক ইত্যাদি না খাওয়া ভালো। কিডনি রোগীদের জন্য চাল কুমড়া, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ইত্যাদি পানীয় জাতীয় সবজি খাওয়া অনেক ভালো।

ফল খাওয়াঃ ইউরিক অ্যাসিড ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ফল না খাওয়াই ভালো। তবে আপেল, পাকা পেঁপে, ও পেয়ারা খাওয়া যাবে। তাই নিয়ম মেনে কিডনি রোগীদেরকে খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

কিডনি রোগের কারণ

বিভিন্ন কারণে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়। গবেষণা থেকে জানা যায় নেফ্রোসিনের কারণে ১০ থেকে ৩০ ভাগ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়। ডায়াবেটিসের কারণে ২০থেকে ৩০ ভাগ মানুষ কিডনি আক্রান্ত হয়। উচ্চ রক্তচাপের কারণে ১০ থেকে ২০ ভাগ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়।

এছাড়াও বংশগত কারণ ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়। অস্বাস্থ্যকর খাবার কিডনিতে পাথরের চিকিৎসা না করা এবং ব্যথা জাতীয় ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি রোগাক্রান্ত হয়। এছাড়াও আরো কিছু কারণ রয়েছে যা নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

*পর্যাপ্ত পানি পান না করা।
*পেশাবের বেগ হওয়ার পরেও দীর্ঘক্ষণ পেশার আটকে রাখা।
*অত্যধিক লবণ জাতীয় খাবার খাওয়া।
*ক্যাফিইনে আসক্ত হওয়া।
*ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন করা।
*অত্যাধিক বেশি ব্যথা নাশক ওষুধ খাওয়া।
*অধিক পরিমাণ লাল মাংস ও চর্বি খাওয়া।
*দীর্ঘদিন সর্দি কাশির চিকিৎসা না করা।
*রাত্রি জেগে থাকা।

সাধারণত এগুলো কারণে কিডনির ওপর অত্যাধিক চাপ পরে এবং কিডনি রোগাক্রান্ত হয়।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আমরা আলোচনা করেছি কোমর ব্যথা কি কিডনি রোগের লক্ষণ। এছাড়াও কিডনি রোগের লক্ষণ, কিডনির রোগ থেকে ঘরোয়াভাবে বাঁচার উপায়, এ ছাড়াও কিডনি রোগীকে কি খেতে দিতে হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কিডনি রোগীর পরিমান বৃদ্ধি হচ্ছে। যার কারনে কিডনি রোগ হতে দুরে থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। আজকের আর্টিকেলে এগুলো বিষয় সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। আশা করি আজকের আর্টিকেল আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url