ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায়
সুপ্রিয় পাঠকগণ ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায় ট্রপিক্সের উপর লিখতে বসলাম। এই কনটেন্টে আরো আছে ফ্যাটি লিভার দূর করার ব্যয়াম।এছাড়াও ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত ও কি ব্যায়ামের মাধ্যমে ফ্যাটি লিভার দূর করা যায়।
লিভারের মধ্যে চর্বি জমে লিভারের কার্যকারিতা কমানোর প্রক্রিয়াকে ফ্যাটি লিভার বলে। লিভার আমাদের দেহের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঙ্গাণু। লিভারের মাধ্যমে রক্ত ফিল্টার করে দূষিত রক্ত নালিকায় যেতে দেয় না। আসুন ফ্যাটি লিভারের সমস্যা ব্যাপারে জেনে নিই।
ভূমিকা
ফ্যাটি লিভার অত্যন্ত মারাত্মক সমস্যা। সাধারণত বেশি মদ্যপান ও অত্যাধিক স্থুল ব্যক্তির ক্ষেত্রে ফ্যাটি লিভার সমস্যা হয়। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলোতে অত্যাধিক অ্যালকোহল পান করার জন্য শতকরা ৩০ ভাগ এ রোগের প্রাদুর্ভাব। এশিয়াতে দশভাগ মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। এছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১০ ভাগ শিশু এ রোগে প্রভাবিত হয়।
আর ও পড়ুনঃ গরম ভাতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
সাধারণত বয়স্ক লোকদের মধ্যে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। এছাড়াও মহিলাদের চাইতে পুরুষদের এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশী। আমরা একটু সাবধানতা অবলম্বন করলে ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তি পেতে পারি। এছাড়া বিভিন্ন রকম ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধী খাবার খাওয়া প্রয়োজন। আসুন জেনে নিই ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো।
ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায়
প্রিয়,পাঠক,আসুন জেনে নিই ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায়। লিভারের কোষ গুলোতে চর্বি জমা হলে যে সমস্যা হয় তাকে ফ্যাটি লিভার বলে। কিছু খাদ্য গ্রহণ এবং নিয়ম পালনের মাধ্যমে ফ্যাটি লিভার দূর করা যায়। আসুন জেনে নিই সেই উপায়গুলো।
আদা লেবু ওপুদিনা পাতার পানিঃ আদা লেবু ও পুদিনা পাতা দিয়ে পানি ফুটানোর পরে উক্ত পানি ঠান্ডা করতে হবে। এই পানিও প্রতিদিন দুইবার করে খাবেন। এই পানীয় খাওয়ার কারণে শরীরের ওজন কমে যাবে এছাড়াও লিভার থেকে চর্বি কমে যাবে।
চিনি জাতীয় খাবারঃ চিনি জাতীয় খাবার একদম বাদ দিবেন। চিনি জাতীয় অথবা যে কোন মিষ্টি লিভারের পর্যাপ্ত ক্ষতি করে। তাই মিষ্টি জাতীয় সকল খাবার বাদ দিন।
ভাজাপোড়া বাদঃ সব ধরনের তেলে ভাজাপোড়া খাবার বাদ দিতে হবে। এ ধরনের খাবার লিভারের চর্বি জমতে সহায়তা করে। যার ফলে লিভারের অবস্থা আরো খারাপ হয়।
ওজন কমাতে হবেঃ ওজন বেশি থাকলে লিভারের চর্বি জমার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এইজন্য শরীরের ওজন কমাতে হবে। ফ্যাটি লিভার সমস্যা হওয়ার আগেই শরীরের ওজন কমানোর জন্য চর্বি বিহীন খাবার ডায়েটে রাখুন।
কফি পানঃ নিয়মিত কফি পান করুন। ২০১৬ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কফি পান করলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হয় না। কফিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা লিভার এনজাইমকে স্টিমুলেট করে।
যার কারণে যকৃতের প্রদাহ হলে তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়। নিয়মিত সকাল বিকাল দুই কাপ কফি খেলে ফ্যাটি লিভার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে এই ক্ষেত্রে দুধ কপি বাদ দিয়ে ব্ল্যাক কফি খাবেন।
হলুদ খানঃ হলুদে কারকিউমিন উপাদান আছে যা লিভারের চর্বি নষ্ট করে। সিরাম,অ্যালানাইন,,অ্যামিনোট্রান্সফারেজ,এবংঅ্যাস্পাটেট,অ্যামিনোট্রান্সফেরাজ, এনজাইম গুলো ফ্যাটি লিভার আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাঝে পাওয়া যায়।
এগুলো এনজাইমের প্রাদুর্ভাব কমাতে কাঁচা হলুদ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কাঁচা হল দুধের সঙ্গে জাল করে অথবা পানির সঙ্গে জাল করে খেতে পারেন।
ফাইবার জাতীয়জাতীয় শস্য খানঃ ফাইবার জাতীয় খাদ্য খাওয়ার কারণে শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়। খাদ্যের মধ্যে উটস, বাজরা, ভুট্টা, ভাত ও গম জাতীয় খাবার খেলে লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই নিয়মিত ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়াঃ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেলে ভিটামিন সি তে পর্যাপ্ত এন্টি অক্সিডেন্ট আছে। যা ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে।
সাধারণত ভিটামিন সি জাতীয় ফল কমলালেবু আঙ্গুর আপেল মালটা পেয়ারা ও আমলকি জাতীয় খাবার খেলে শরীর ফ্যাটি লিভার মুক্ত থাকে। নিয়মিত এগুলো খাবার খেলে শরীরের হজম বৃদ্ধি হয় এবং লিভারের চর্বি জমতে দেয় না।
নাইট্রেট জাতীয় শাকসবজি খাওয়াঃ সাধারণত নাইট্রেট জাতীয় শাকসবজি খাওয়ার ফলে লিভারের চর্বি কমে। তাই নাইট্রেট জাতীয় শাকসবজি বলতে পালং শাক ঝিঙ্গা মেথি সহ বিভিন্ন শাকসবজি খাবার তালিকায় রাখা। তাহলে ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়াঃ নিয়মিত অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খেলে শরীরের ওজন কমে এবং সঙ্গে লিভারের চর্বি ও কমে। কুসুম কুসুম গরম পানিতে এক চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশ্রিত করে সকাল সন্ধ্যা খাবারের আগে খেতে পারেন। তাহলে ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তি পাবেন।
আখরোট খাওয়াঃ নিয়মিত আখরোট খেলে ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে বাঁচা যায়। আখরোটে পর্যাপ্ত ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত আখরোট খেলে লিভারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলে। তাই আসুন এগুলো খাবারের মাধ্যমে ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে নিজেকে মুক্ত করি।
ফ্যাটি লিভার গ্রেড ১,২,৩ মানে কি
সাধারণত ফ্যাটি লিভার কে ১,২, ও ৩ গ্রেডে ভাগ করা হয়। গ্রেডে ভাগ করার ব্যাপারে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি বিভাগের কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডাক্তার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহিল কাফী ফ্যাটি লিভারকে গ্রেডিং এ ভাগ করার ব্যাপারে বলেন।
আর ও পড়ুনঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় কি
আল্ট্রাসনোগ্রাফি করার পরে লিভারের সেলগুলো একটু সাদা হয়ে গেলে আমরা গ্রেড ১ বলি। দ্বিতীয় বারে আল্টা সনোগ্রাফি করার সময় যদি লিভারের কোষগুলো আরেকটু বেশি সাদা হয়ে যায় তাহলে আমরা গ্রেড ২ বলি।
আল্ট্রাসনোগ্রাফি করার পরে লিভারের কোষগুলো বেশি সাদা হয়ে গেলে অর্থাৎ কিডনির চাইতেও বেশি সাদা হয়ে গেলে তখন আমরা বলি ফ্যাটি লিভার গ্রেড৩। সাধারণত এইভাবেই গ্রেডিং করা হয়।
ফ্যাটি লিভারের ব্যায়াম
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে চিকিৎসা ও ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায় এর সাথে ব্যায়াম অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়ামের মাধ্যমে লিভার থেকে চর্বি অপসারিত হয়। আসুন জেনে নিই ব্যায়ামগুলো।
দিনে দুই মিনিট প্ল্যাঙ্কঃ এই ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের পুরোটাই ব্যায়ামের আওতায় আসে। উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন এবং ২ কনুই এর উপর ভর রেখে দেহ জাগিয়ে রাখুন। এরপর ৩০ সেকেন্ড স্থির থাকুন। এভাবে তিন থেকে চার বার করুন। ফ্যটি অ্যাসিড নিরাময়ে খুব তাড়াতাড়ি ফলাফল পাবেন।
একদম মিনাল ক্রাঞ্জেসঃ এই ব্যায়ামটি হল প্রথমে বসে পড়ুন অতঃপর দুই হাত মাথার দিকে ধরে আস্তে আস্তে পিছনে হেলান দিন। যতদূর পারেন পিছনে সাপোর্ট দিয়ে রাখুন। এভাবে দশবার করুন। ফলাফল খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন।
হাঁটাহাঁটিঃ প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে হাঁটাহাঁটি করলে ফ্যাটি এসিড থেকে নিরাময় হয়। প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট করে হাঁটবেন। হাঁটার ফলে লিভার থেকে চর্বি অপসারিত হবে। তাই আসুন ব্যায়াম এর নিয়ম গুলো মেনে লিবারের চর্বি গুলো অপসারণ করি।
ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত
ফ্যাটি লিভার আক্রান্ত হলে কিছু নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া প্রয়োজন। যেগুলো খাবার খেলে লিভারে চর্বি জমে না সেই সকল খাবার তালিকা রাখলে ফ্যাটি এসিড থেকে বাঁচা যায়। খাবার গুলো হলো
আর ও পড়ুনঃ গর্ভবতী মায়ের বিপদ চিহ্ন কয়টি
*সবুজ শাকসবজি খাওয়া।
*ডাল ও বীজ জাতীয় খাবার খাওয়া।
*সামুদ্রিক মাছ খাওয়া।
*লেবু ও টক দই খাওয়া।
*হলুদ খাওয়া।
*ভিভিটামিন ডি।
*পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া।
সবুজ শাকসবজি খাওয়াঃ ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে পর্যাপ্ত সবুজ শাকসবজি খেতে পারেন। সবুজ শাকসবজিতে পলিফেনন ও নাইট্রেট পাওয়া যায়।
পলিফেনন ও নাইট্রেট লিভারের চর্বি কমায়। শাক সবজি রান্না করে খেতে পারেন। তবে লেটুস শসা ক্যাপসিকাম ও কাঁচা শাকসবজি কাঁচা সালাদ হিসেবে খেলে বেশি উপকার পাবেন।
ডাল ও বীজ জাতীয় খাবার খাওয়াঃ সাধারণত ছোলা, মটরশুঁটি, কুমড়া বীজ, অত্যাধিক ষ্টারচ ও ফাইবার জাতীয় খাদ্য। এই সকল খাবার পরিপাকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে। যার কারণে লিভারের চর্বি কমায়।
সামুদ্রিক মাছ খাওয়াঃ সামুদ্রিক মাছে পর্যাপ্ত ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড বিদ্যমান। যা শরীরের এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ায় ও ক্ষতিকর ট্রাই গ্লিসারাইড কমিয়ে লিভার চর্বি মুক্ত ও প্রদাহ কমায়।
লেবু ও টক দই খাওয়াঃ নিয়মিত সকাল বিকাল কুসুম কুসুম গরম পানিতে লেবু মিশ্রিত করে খেলে লিভার থেকে টক্সিন বাহির করে। এছাড়াও টক দই উন্নত মানের প্রবায়োটি।
যা অন্ত্রে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে। যার কারণে লিভার থেকে টক্সিন দূর করে। নিয়মিত লেবু ও টক দই খাওয়ার মাধ্যমে ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হলুদ খাওয়াঃ কাঁচা হলুদে কারকিউমিন আছে। রাতে দুধের মধ্যে হলুদ দিয়ে খেতে পারেন তাহলে লিভার থেকে চর্বি অপসারণ হবে এবং ফ্যাটি লিভার হতে মুক্তি পাওয়া যাবে।
ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি লিভারের জন্য অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ। যার কারনে ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার খেতে হবে। এছাড়াও নির্দিষ্ট নিয়মে রোদ থেকে ভিটামিন ডি সংগ্রহ করতে পারেন।
পটাশিয়াম জাতীয় খাবারঃ সাধারণত পটাশিয়াম জাতীয় খাবার ও নন অ্যালকোহলীয় খবার খাওয়ার মাধ্যমে ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যেমন মিষ্টি আলু, কলা, ডাবের পানি, ইত্যাদির মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
এছাড়াও দুধের মধ্যেও পটাশিয়াম থাকে। তাই নিয়মিত পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়। ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে ফ্যাটি লিভার হলে উপরোক্ত খাবার খেয়ে শরীর সুস্থ রাখা প্রয়োজন।
ফ্যাটি লিভার হলে কি সমস্যা হয়
ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়। ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তের জন্য খাবারের রুচি সহ খাবার খাওয়া কমে যায়। গ্যাস বদহযম সমস্যা লেগেই থাকে।
ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায় সহ ফ্যাটি লিভার আক্রান্তদের কি কি সমস্যা হয় তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। আসুন সমস্যাগুলো জেনে নিই।
*অনিয়ন্ত্রিত বা অনিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের ফলে লিভারের উপরে চাপ পড়ে। যার কারণে খাবারের রুচিও কমে যায় হজমে সমস্যা হয়।
*খাবারের পরে শরীর ম্যাসম্যাস করে ও বমন হতে পারে।
*অনেক সময় খাবারের পরে পেট ফুলে যেতে পারে।
*পেট ফুলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফুলে যেতে পারে।
*হঠাৎ করে শরীর দুর্বল হয় এবং ওজন কমে যেতে পারে।
*ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে মাথা ঘোরা মাথা ব্যথা ও মানসিক ডিপ্রেশন তৈরি হতে পারে।
*হঠাৎ করে লিভারের কার্যকরিতা কমে যায় এবং লিভারে বিলিরুবিন বেড়ে যায়।
*হঠাৎ করে নখ ও চক্ষু হলুদ হয়ে যায়।
*প্রস্রাবের রং অত্যাধিক হলুদ হয়ে যায়।
*অল্প কাজ কর্মেই অত্যাধিক ক্লান্ত বোধ হয় এবং শরীর হাপিয়ে যায়।
*ফ্যাটি লিভার আক্রান্ত হওয়ার জন্য ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় ত্বক ও গলার কাছের ত্বকের রং পাল্টে যায়।
*ফ্যাটি লিভার সমস্যা হলে ডিহাইড্রেশন বেশি হয়। ঘন ঘন পিপাসা লাগে।
তাই আসুন লক্ষণগুলো দেখে সঠিক চিকিৎসা করে ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে মুক্তি লাভ করি। ফ্যাটি অ্যাসিড দূর করার খাবার খেয়ে সুস্থ থাকি।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক ফ্যাটি লিভার দূর করার ঘরোয়া উপায়, ফ্যাটি লিভার সমস্যা হলে কি কি খাবার প্রয়োজন ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও ফ্যাটি লিভার সংক্রান্ত সকল তথ্য এই কন্টেন্টে দেওয়া হয়েছে।
আশা করি এই কনটেন্টটি আপনাদের উপকার করবে। আপনাদের উপকার হলে নিজেকে সার্থক মনে করব। কনটেন্ট গুলো ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url