মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায়
প্রিয় পাঠকগণ মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আমাদের দেহের যাবতীয় কাজ করার জন্য হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরী। আমাদের দেহের বিপাক ক্রিয়ায় হরমোন সরাসরি ভূমিকা রাখে।
এইজন্য হরমোন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমাদের জানা প্রয়োজন। হরমন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায়। এক ধরনের জৈব রাসায়নিক তরল যার শরীরের কোন কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়। ব্যাপন অথবা রক্ত রস এর মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় প্রবাহিত হয়। হরমোন শরীরের বিভিন্ন বিপাক ক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করে।
আর ও পড়ুনঃ বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা
বিপাক ক্রিয়ার শেষে তা ধ্বংস হয়। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বেলিজ ও স্টারলিং সর্বপ্রথম হরমোন শব্দটি প্রয়োগ করেন। জীব দেহেরে বিভিন্ন রকম বিপাক ক্রিয়ার মধ্যে রাসায়নিক সমন্বয়ে ঘটাতে হরমোন সহায়তা করে। হরমোন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন
মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায়
মেয়েদের হরমোনের সমস্যা থাকলে শরীর ও মন কোনটাই ভালো থাকে না। হরমোন একটু বেড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়। খাওয়া-দাওয়া ও শৃঙ্খলিত জীবনযাপনের মাধ্যমে হরমোনের সমস্যা দূর করা যায়। মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায় আলোচনা করা হলো।
খাদ্য তালিকায় স্নেহ জাতীয় খাবার রাখাঃ সকালের খাবারের সঙ্গে নিয়মিত ঘি নারিকে তেল কিংবা অর্গানিক বাটার জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। যেগুলো ব্যক্তি সকালে বিভিন্ন রকম ফলমূল খেতে পারেন না তাদের জন্য উপরোক্ত জিনিসগুলো খেলে হরমোনের সমস্যা দূর হয়।
কৃষি ও মিষ্টি কুমড়া বিজ খাওয়াঃ মেয়েদের ঋতুচক্রের প্রথম সময় ইস্ট্রোজেন এবং দ্বিতীয় সময় পোস্ট প্রজেস্টেরনের ক্ষরন বাড়ে। এইজন্য প্রথম সময় তিসি ও কুমড়ার বিজ এবং দ্বিতীয় সময় সূর্যমুখী ও তিলের বীজ খাওয়া যেতে পারে। তাহলে দুইটি হরমন নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
পেটের সমস্যা হলেঃ কোন কিছু খেলে পেটের সমস্যা যদি হয় তাহলে বুঝতে হবে পুষ্টির সমস্যা হয়েছে। শরীরের পুষ্টি সমস্যা থাকলে কোন কিছু খেলে শরীরের উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এইজন্য তেল মশলা নিয়ন্ত্রিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
মানসিক চাপ ও উদ্যোগঃ মানসিক অবস্থার সঙ্গে হরমোন জড়িত। দীর্ঘস্থায়ী মানসিক অবস্থা হলে যৌন হরমোনের ভারসাম্য থাকেনা। এছাড়াও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতির কারণে ঘুমের ঘাটতি হয়। যার কারণে মহিলাদের হরমোনের ঘাটতির সমস্যা দেখা দেয়। তার কারণে নিয়মিত ঘুমানোর প্রয়োজন।
বাদাম খাওয়াঃ লিনোলেইক এসিড সমৃদ্ধ বাদামে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বাদাম শরীরের হরমোনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় এবং হরমোনের সমস্যা দূর করে। হরমোনের সমস্যা দূর করতে কাঠবাদাম ওয়ালনাট পাইনবাদাম ইত্যাদি নিয়মিত খেতে পারেন।
মাছ ও মাংস খাওয়াঃ হরমোনের সমস্যা দূর করার জন্য নিয়মিত প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে মাছ মাংস দুধ ডিম ইত্যাদি জাতীয় খাবার খাওয়া যায়। মাছ মাংস খেতে না পারলে শুধু ডিম খাওয়ার মাধ্যমেও হরমোন এর সমস্যা দূর করা যায়।
এভোকোটা ও মিষ্টি আলু খাওয়াঃ এভোকোটা ও মিষ্টি আলুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন বি6 রয়েছে। বিশেষজ্ঞগণ বলেন ভিটামিন বি সিক্স এর অভাবে মেয়েদের প্রোজেস্টেরন হরমোনের ভারসাম্যতা সম্পর্ক রয়েছে। এইজন্য এবঘটা ও মিষ্টি আলু খাওয়ার মাধ্যমে মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করা যায়।
কলা ও গাজর খাওয়াঃ কলা ও গাজরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন বি সিক্স রয়েছে। ভিটামিন বি সিক্স হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। কলা ও গাজর ভিটামিন b6 এর ভালো উৎস। এইজন্য কলা ও গাজর খাওয়ার মাধ্যমে মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর হয়।
ফ্লাক্স সিডঃ ফ্লাক্সিড এর মধ্যে রয়েছে লিনোলেইক এসিড। ইহা মেয়েদের প্রোজেস্টেরন হরমোন তৈরিতে সহায়তা করে। এজন্য মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করতে ফ্ল্যাক্স সিড খেতে পারেন।
রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়াঃ রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেতে হবে। মেয়েদের শরীরে হরমোন তৈরি হয় রাতে। যার কারণে রাতের খাবার দেরি করে খেলে ও হরমোনের উৎপাদন ব্যাহত হয়। যার কারণে মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করতে রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া প্রয়োজন।
হরমোনের সমস্যা হলে কি হয়
আজকের আর্টিকেল মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায়। নারীর হরমোন জনিত সমস্যা পুরুষের থেকে বেশি হয়ে থাকে। বয়সের উপর ভিত্তি করে নারীর বিভিন্ন হরমোন জনিত সমস্যা হয়ে থাকে। শৈশব-কৈশোরে থাইরয়েড বা ষ্টেরয়েড ও গ্ৰোথ হরমোনের অসামঙ্গস্যের কারণে খর্বকায়, স্থূলকায় হয়ে পড়ে এবং বুদ্ধিবৃত্তি বিকাশের সমস্যা দেখা দেয়।
আর ও পড়ুনঃ হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়
ইষ্ট্রোজেন- প্রোজেষ্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে অনেক সময় বয়ঃসন্ধিকালে পরিবর্তনগুলো বয়সের আগেই চলে আসে কিংবা দেরিতেও আসে। কৈশোরের পরিচিত সমস্যা পলিসিষ্টিক ওভারি ডিজিজ। এর উপসর্গ মুখে, পেটে, বুকে, অবাঞ্ছিত লোম, সাথে ব্রণ এবং অনিমিত মাসিক। প্রজনন ক্ষম এই বয়সে গর্ভধারণের সমস্যা হতে পারে।
পরবর্তী সময়ে ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেষ্টেরল দেখা দেয়। থাইরয়েড হরমোন জনিত রোগ পুরুষের থেকে নারীর প্রায় ১০গুণ বেশি হয়ে থাকে। এ হরমোনে মাত্রার রক্তে কম গেলে তাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। হাইপোথাইরয়েডে ওজন বৃদ্ধি, দুর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, শুষ্ক ত্বকহয়।
এছাড়া চুল পড়া, স্মৃতিশক্তি এবং বুদ্ধি কমে যাওয়া, পা ফুলে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। শরীরে থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধি হলে বুক ধরফর, অস্থিরতা, ওজন হ্রাস, ডায়রিয়া ও চোখ বের হয়ে আসার মত অবস্থা হয়ে আসে। থাইরয়েড এদের দুই ধরনের সমস্যাতে অনিয়মিত মাসিক এবং পরে গর্ভধারণের সমস্যা দেখা দেয়।
হাইপার প্রোল্যাকটিনেমিয়া আরো একটি হরমোন জনিত রোগ, যা প্রোল্যাকটিন হরমোন বেড়ে যায়। মস্তিষ্কে পিটুটারি গ্রন্থির টিউমার যা বিশেষ কিছু ওষুধের জন্য এই সমস্যা হয়ে থাকে। উপসর্গ হচ্ছে বিবাহিত বা অবিবাহিত মেয়েদের স্তন থেকে দুধ নিঃসৃত হওয়া এবং মাসিক অনিয়মিত হওয়া এবং গর্ভধারণে সমস্যা হওয়া।
কুশিন সিনড্রোম নামক হরমোনের অসুখে রোগী মুটিয়ে যায়, ত্বক পাতলা হয়ে যায়, ফাটার দাগ দেখা দেয় এবং মাংসপেশী দুর্বল হয়ে পড়ে ও হাড় ক্ষয় দেখা দেয়। শরীরে টিউমার ও কোন অসুখের কারণে প্রেসক্রিপশন ছাড়া অনেক দিন ধরে ষ্টেরয়েড ওষুধ খেলে এই রোগ দেখা দেয়।
মেনোপোজও হরমোন জনিত সমস্যা যা প্রাকৃতিকভাবে ঋতুস্রাব সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায় এবং নারীরা আর গর্ভধারণে সক্ষম থাকে না। মেনোপোজ সাধারণভাবে ৪৯ থেকে ৫২ বছর বয়সে হয়ে থাকে।ইষ্ট্রোজেন ও প্রোজেষ্টেরনের ঘাটতির জন্য মেয়েদের অনেক সমস্যায় ভুগেন। সব মেয়েদের ক্ষেত্রে এসব বিষয় সমানভাবে প্রকাশ পায় না।
এক ধরনের গরম ভাব দেহে উষ্ণতা অনুভব হয়, যা মুখমন্ডলের দিকে ছড়িয়ে যায়। এটা হট ফ্লাশ নামে পরিচিত। সাথে কাঁপুনি নেই, অতিরিক্ত ঘাম, অস্থিরতা, এবং ত্বক লাঞ্চিং হওয়ার প্রবৃত্তি লক্ষণ দেখা দিতে পারে। সে সময় যৌনপথে শুষ্কতা, যৌন মিলনের ব্যথা অনুভব করা, প্রস্রাব আটকে রাখার অক্ষমতা ওজন বৃদ্ধিহয়।
এছাড়া স্তনের আকার বৃদ্ধি ও ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাথা ব্যথা, বুক ধরফর, ইত্যাদি বিষয় সমুহ মাসিক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। সুতরাং সকল ধরনের হরমোনের সমস্যার আধুনিক চিকিৎসা আছে। সঠিক সময় হরমোনের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিলে মেয়েদের হরমোন জনিত জটিলতা গুলো এড়ানো সম্ভব।
হরমোন কীভাবে কাজ করে
আজকের আর্টিকেল মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায়। মানবদেহে হরমোন বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এর মধ্যে রায়সানিক সংযোগ স্থাপন করে। যার কারনে মানবদেহে হরমোনের অত্যাধিক প্রয়োজন। মানবদেহে হরমোন কিভাবে কাজ করে তা আলোচনা করা হলো।
*হরমোন দেহের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
*ঘুম ও জেগে থাকা চক্রের মাধ্যমে হরমোন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও হৃদ যন্ত্রের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
*মেজাজের ভারসাম্য রক্ষা এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
*কোষের মৃত্যু অবস্থা থেকে পরিবর্তন করে এবং রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা চালু করে।
*বিপাকীয় কাজ সম্পাদন করে এবং প্রজনন সহ দেহের বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করে।
*শরীরকে জৈবিক কাজে সংযুক্ত করে বয়-সন্ধি সন্তান লালন পালন এবং মেয়েদের ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে।
*প্রজননধারা নিয়ন্ত্রিত ও তৈরি করতে সহায়তা করে।
*খুধা তৈরি এবং খাদ্য হজমের সরাসরি অংশগ্রহণ করে।
*শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব যেমন ঘাম তৈরি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাওয়া ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।
*হরমোন পরস্পর সহায়তা করে অর্থাৎ একটি হরমোন অন্য হরমোনকে নিঃসৃত ও উৎপাদনে সহায়তা করে।
হরমোনের বৈশিষ্ট্য কি কি
হরমোনের নির্দিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বিভিন্ন রোগ ও সমস্যা হলে সেগুলো হরমোন দ্বারা চিকিৎসা করা হয়। হরমোনের বৈশিষ্ট্য গুলো আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় আনারস খেলে কী হয়
*হরমোন এক ধরনের জটিল জৈব পদার্থ।
*হরমোন জীবদেহের নির্দিষ্ট কলা বা গ্রন্থি হতে নিঃসরিত অথবা সংশ্লেষিত হয়।
*হরমোন এক জায়গায় উৎপন্ন হয়ে সারা শরীরে বিস্তার লাভ করে।
*অধিকাংশ হরমোন পানিতে দ্রবণীয় প্রায় রক্ত সংবহন তন্ত্রের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়।
*স্বল্প মাত্রায় হরমোন বিভিন্ন জৈব পদ্ধতিতে প্রভাবিত করতে পারে।
*একই কলা বা গ্রন্থি হতে বিভিন্ন ধরনের হরমোন নিঃসৃত হতে পারে।
*জীবদেহে বিপাকক্রিয়ায় হরমোন সরাসরি প্রভাব ফেলে।
*হরমোনের কার্যকারিতা মন্থর কিন্তু এর প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয়।
*হরমোন জীবদেহে ভবিষ্যতের জন্য জমা থাকে না বরং এরা প্রতিদিন উৎপন্ন হয়।
*নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন হওয়ার পরে হরমোন নষ্ট হয়ে যায়। যার কারণে হরমোনের সংশ্লেষ এবং সরবরাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ছেলেদের হরমোনের সমস্যা হলে কি লক্ষণ দেখা যায়
ছেলেদের হরমোন কমে গেলে বিভিন্ন রকম লক্ষণ ও প্রকাশ পায়। ডাক্তার শাহজাদা সেলিম বলেন পুরুষদের হরমোন কমে যাওয়ার প্রথম লক্ষণই হচ্ছে লিপিডের মাত্রা কমে যাবে যার কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যাবে এটাও তো ব্যক্তি অথবা তার সঙ্গি বুঝতে পারবে।
*ছেলেদের হরমোন সমস্যার লক্ষণগুলো আলোচনা করা হলো।
*পুরুষের পেশি শক্তি কমে যাবে ফলে সে আগের মত কাজ করতে পারবে না।
*পুরুষদের হরমোনের সমস্যা মারাত্মক হলে শরীরের চামড়া ঝুলে যেতে পারে।
*ছেলেদের বিকৃত যৌন আচরণ লক্ষ্য করা যাবে।
*ছেলেদের হরমোনের সমস্যা হলে তাদের পারফরম্যান্স কমে যাবে এবং মানসিক চাপে
ভুগবে।
*এই হরমোনের সমস্যা হলে বন্ধাত্ব দেখা দিতে পারে।
এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক একাডেমিক মেডিকেল সেন্টার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের তথ্য অনুযায়ী ছেলেদের হরমোনের সমস্যা হলে যেসব লক্ষণ বোঝা যায়।
*যৌন আকাংখা কমে যাওয়া।
*যৌনাঙ্গ উত্থানে অক্ষমতা।
*যৌন মিলনের অক্ষমতা।
*অণ্ডকোষ সংকুচিত হওয়া।
*শুক্রাণুর উৎপাদন কমে যাওয়া।
*বন্ধ্যাত্বর সমস্যা হওয়া।
এছাড়াও ঘুমের সমস্যা মনোযোগ সমস্যা কাজের উৎসাহ না পাওয়া মাংসপেশী ও শরীরের শক্তি কমে যাওয়া হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া পুরুষের স্তন গঠিত হওয়া বিষন্নতার ক্লান্তি অবসাদ ইত্যাদি সমস্যায় ছেলেরা জর্জরিত হয়।
লেখক এর মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১০টি উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। আরও আলোচনা করা হয়েছে ছেলেদের হরমোনের সমস্যা হলে কি লক্ষণ দেখা যায়। মানবদেহে হরমোন এর ভারসাম্য রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। হরমোনের অভাবে মানবদেহের বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়।
কিছু নিয়ম পালন করলে হরমনের ভারসাম্য বজায় থাকে। হরমোন সম্পর্কে আজকে যাবতীয় তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url