শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ পাঠক বন্ধুগণ শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আজকের আর্টিকেলে মানুষের চেহারা দেখে বিভিন্ন স্বভাবের হয় সেই ব্যাপারে আলোচনা করা হলো।
আজকের আর্টিকেল অনেক প্রাণবন্ত এবং ভালো লাগবে। আজকের আর্টিকেল জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়। জ্যোতিষ শাস্ত্রবিদ গণের মতে মানুষের চেহারার সঙ্গে অনেক সময় মানসিক রূপ ফুটে ওঠে। যার কারণে মানুষের চেহারা দেখে অনেক কিছু বলা যায়। এছাড়া মানুষের বাহ্যিক আচরণ দেখে তার ভিতরের অনেক তথ্য জানা যায়। বিশেষ করে ছেলেদের সাইকোলজি বোঝা জন্য আমাদের চেষ্টা করতে হবে।
মেয়েদের ছাগলে যে বোঝার জন্য চেষ্টা করতে হবে। একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক করতে অথবা কথা বলতে তার চেহারা দেখে কথা বলার পরিবেশ ঠিক করতে হবে। যদি সে আপনাকে পাত্তা না দেয় তাহলে অযথা অনেক বেশি কথা বলার প্রয়োজন নাই। মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক করার নিয়ম গুলো আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ছেলেদের সাইকোলজি বোঝার উপায়

আজকের আর্টিকেল শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়।ছেলেদের মন বুঝতে হলে সাইকোলজি ব্যাপারে জানতে হবে। ছেলেদের মনের বিভিন্ন অবস্থা বুঝার সকল দিক সাইকোলজিতে আলোচনা করা হয়। ছেলেদের সাইকোলজি বোঝার জন্য তাদের অঙ্গভঙ্গি, চেহারা, হাসি, অথবা শরীরের বিভিন্ন ভাব দেখে নির্ধারণ করা হয়। ছেলেদের সাইকোলজি বোঝার উপায় গুলো আলোচনা করা হলো।

স্বাভাবিক থেকে খোলা মনের হওয়াঃ একজনের মন জয় করতে হলে সর্বদা স্বাভাবিকভাবে থাকতে হবে। যদি স্বাভাবিকভাবে না থেকে অন্যমনস্ক হয়ে থাকেন অথবা মনে রাগ নিয়ে অবস্থান করেন তাহলে মানুষের মনে পড়তে পারবেন না।

আপনিও হয়তো রাগ করে বসে আছেন এবং কারো মনে থাকতে চান অথচ অন্যরা আপনার রাগ অবস্থায় দেখে আপনাকে মনে প্রানে গ্রহণ করতে নাও পারেন। যার কারণে কারো মনে থাকতে হলে স্বাভাবিকভাবে এবং খোলা মনে থাকতে হবে।

অঙ্গভঙ্গির দিকে লক্ষ্য করুনঃ একজন ছেলের মনে পড়তে তার অঙ্গভঙ্গির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মূলত তার মুখ চোখ হাত ভ্রু ইত্যাদির দিকে ভালো করে লক্ষ্য করতে হবে। সাধারণত এদের হাত দিয়ে অনেক কিছু বোঝাতে পারেন, মুখ দিয়ে অনেক কিছু বোঝাতে পারেন, অথবা ভ্রুর মাধ্যমে অনেক কিছু বোঝানো যায়।

সে যদি কোন হাসি দেয় তাহলে তাহলে হাসির কোন কারণ থাকতে পারে যে কারণগুলো বুঝতে হবে। সাধারণত কেউ মজা করে হাসে, অথবা ভালো কিছু মনে হলে হাসে, অথবা কোন সময় শত্রুতার ক্ষেত্রেও হাসে।

চেহারার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবেঃ অনেক সময় চেহারার মাধ্যমে অনেক কিছু অনুধাবন করা যায়। কারো চেহারায় বিরক্তি ফুটে ওঠে অথবা ভ্রু অনেক সময়ই উপরে উঠে যার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এজন্য সব সময় চেহারার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

আচরন গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবেঃ একজন ছেলের আচরণের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সে এই মুহূর্তে কি চান তার আচরণ দেখে বুঝতে হবে। এই মুহূর্তে তিনি কি অস্বাভাবিক আচরণ করছেন কিনা তাও লক্ষ্য রাখতে হবে। সে রাগান্বিত কিনা অথবা বিরক্ত মনে করছেন কিনা তা বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

ছোট ছোট কথার গুরুত্ব দিতে হবেঃ যদি কারো সাথে অথবা আপনার সাথে কথা বলতে চান তাহলে তার ছোট ছোট কথাগুলো বাদ দিবেন না। কারো ছোট ছোট কথাসহ সকল কথা বোঝার চেষ্টা করতে হবে। কারণ মাঝে মাঝে ছোট ছোট কথাগুলো অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে।

হাসি পর্যবেক্ষণ করতে হবেঃ কারো মনের নিজেকে স্থান করতে চাইলে হাসি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। অনেকের হাসির মধ্যে অনেক রকম রহস্য থাকে। যদি কেউ হাসার সময় তার চোখ সংকুচিত না হয় অথবা ঠোট সামান্য প্রসারিত হয় তাহলে মনে করতে হবে তিনি ভালো মনে হাসছেন।

এছাড়া কাহারো যদি চোখ সংকুচিত হয় এবং ঠোঁট অনেক প্রসারিত করে হাসতেছেন তাহলে মনে করতে হবে তিনি কৌতুক শুনে হাসতেছেন। এছাড়া যদি চোখ সংকুচিত না করেন, ঠোঁট সামান্য প্রসারিত করেন, আর ভ্র যদি হালকা উপরে উঠে তাহলে মনে করতে হবে তিনি শত্রুতা মুলক হাসতেছেন।

চোখের দিকে লক্ষ্য করুনঃ কাহার সঙ্গে কথা বলার সময় সে যদি আপনার চোখের উপরে চোখ রাখেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার কথাই মনোযোগী হয়েছেন। আর যদি দেখেন কথা বলার সময় তার চোখ এদিকে ওদিকে করছে তাহলে বুঝতে হবে আপনার কথা শোনার জন্য সে আগ্রহী নন।

কথা বলার সময় তিনি যদি কিছু অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন যেমন আপনি যদি কোন দুঃখের কথা বলেন তাহলে ভ্রু খানিকটা নিচে নামাবেন। আপনি যদি বিস্ময়কর কথা বলেন তাহলে চোখ বড় বড় করবেন।

শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়

জ্যোতিষশাস্ত্রবীদ গনের মতে মেয়েদের শারীরিক গঠন দেখে অনেক কিছু ধারণা করা যায়। মেয়েদের গঠন কিরকম থাকলে কিরকম চরিত্রের অধিকারী হবেন সেগুলো বলে দেওয়া যায়। শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায় গুলো আলোচনা করা হলো।
*সাধারণত কম উচ্চতা সম্পন্ন মেয়েরা বর্তমান বিষয় নিয়ে অত্যন্ত বেশি চিন্তা করেন।
*শক্তি সামর্থ্য থাকলেও কম উচ্চতার মেয়েরা যোদ্ধা নয়। যার কারণে নিজের অধিকার নিয়ে সবসময় সচেষ্ট থাকেন।
*মেয়েদের মধ্যে যেগুলো মেয়েদের মুখ গোলাকার তারা বেশি বন্ধুত্ব পছন্দ করেন। এদেরকে বোকা বানিয়ে যেকোনো কাজ করা সম্ভব।
*যেগুলো মেয়েরা রোগা ও কম উচ্চতার তারা পলায়ন প্রবৃত্তির হয়ে থাকেন। যেকোনো সমস্যা দেখলেই এগুলো মেয়েরা পিছনে থাকেন।
*যেগুলো মেয়ে হালকা গড়নের তাদের অনুভূতি প্রবল। সাধারণত কথা ও কাজের দ্বারা এগুলো মেয়েরা অনেক কিছু উদ্ধার করতে পারেন। তিনি যে অন্যের চাইতে যোগ্য এ বিষয়ে বেশি বোঝাতে চান
*যেগুলো মেয়েদের মুখশ্রী একটু চৌক ধরনের সেগুলো মেয়েরা অত্যন্ত বাস্তবমুখী এবং দৃঢ় চেতনার হয়ে থাকেন।
*যেগুলো মেয়েদের মুখ লম্বা তারা সব সময় খুতখুতে মেজাজের হন।
*যেগুলো মেয়েদের মাথা লম্বা সেগুলো মেয়েরা অনেক বুদ্ধিমান হন। যার কারণে এগুলো মেয়েরা বুদ্ধিমান হয়ে সব জায়গায় জয়লাভ করেন।
*যেগুলো মেয়েদের শরীরের গঠন মোটাসোটা সেগুলো মেয়েরা অনেক শান্ত প্রকৃতির হন। এগুলো মেয়েরা খুব সহজে অন্যের সঙ্গে ভাব জমাতে পারেন। রসিকতা ও হেসে খেলে জীবন পার করেন।

ঠোঁট দেখে মানুষ চেনার উপায়

আজকের আর্টিকেল শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়। মানুষের ঠোঁট সৌন্দর্যের অন্যতম অঙ্গ। মুখমন্ডলের সৌন্দর্য ঠোঁটের দ্বারা প্রকাশ পায়। এছাড়া ঠোঁট দেখে মানুষ চেনা যায়। মানুষের ব্যক্তিত্ব স্বভাব দূর গুণ সবকিছু ঠোঁটের দ্বারা বোঝা যায়। সমুদ্র স্বাস্থ্যর অনুযায়ী ঠোট দেখে মানুষের বিস্তর ধারণা পাওয়া যায়। ঠোঁট দেখে মানুষ চেনার উপায় গুলো আলোচনা করা হলো।

পাতলা ঠোঁটঃ যেগুলো মানুষের ঔ পাতলার ঠোঁট সেগুলো মেয়েরা অনেক মূল্যবোধের হয়ে থাকেন। এগুলো মানুষেরা সাধারণত নিজের বিভিন্ন নিয়ম কানুন অনুসরণ করে থাকেন। সাধারণত পাতলা ঠোঁট সম্পূর্ণ মানুষেরা সকল কাজে উন্নতি ও সাফল্য লাভ করেন।

এগুলো মানুষেরা সাধারণত আবেগপ্রবণ ও নরম ভদ্র স্বভাবের হয়ে থাকেন। এগুলো মানুষেরা কাহারের উপর রাগান্বিত হলে তাকে সহজে ক্ষমা করতে পারেন না।

মোটা ঠোঁটঃ সমুদ্র সাস্ত্র অনুযায়ী মোটা ঠোঁটের মানুষগণ অত্যন্ত রাগী ও জেদি স্বভাবের হয়ে থাকেন। তবে এগুলো মানুষ মাঝে মাঝে অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। এগুলো মানুষেরা সর্বদা ব্যাকুল থাকেন। এগুলো মানুষেরা অনেক জেদি ও আবেগপ্রবণ হয় অনেক সময় নিজেদের কাজে অনেক ক্ষতি করে ফেলেন।

লাল ঠোঁটঃ যেগুলো মানুষ লাল ঠোঁটের হয়ে থাকেন সেগুলো মানুষ সুন্দর বুদ্ধিমান এবং তাদের সন্তান-সন্ততি বুদ্ধিমানের হয়ে থাকে। তবে মাঝে মাঝে এ সকল মানুষ অনেক আবেগ প্রবণ হয়ে থাকেন। এছাড়া এগুলো মানুষ পড়াশোনা করলে অত্যাধিক অহংকারী হয়ে ওঠেন।

কালো ঠোঁটঃ যেগুলো মানুষেরা কালো ঠোঁটের হন তাদের মেধা অনেক বেশি এবং অনেক বুদ্ধিমান হন। এগুলো মানুষেরা অনেক কথা বলেন এবং সঙ্গীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখেন। এগুলো মানুষেরা অনেক গুছিয়ে কথা বলতে পারেন এবং বিভিন্ন বিতর্কে জয়লাভ করেন।

লম্বা ও ছড়িয়ে থাকা ঠোঁটঃ সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী লম্বা ও সরিয়ে থাকার ঠোঁট সম্পূর্ণ মানুষগণ খুব ভাল মনের মানুষ হন না। এগুলো মানুষ নিজেদের খাওয়া-দাওয়ার নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন না যার কারণে স্বাস্থ্য খুব ভালো হয় না। তবে এগুলো মানুষের মনসংযোগ করার ভালো ক্ষমতা রাখেন।

ঠোটের উপরে হালকা চুলঃ সমুদ্র সাস্ত্র অনুযায়ী যেগুলো মানুষের ঠোটের উপরে হালকা চুল থাকে সেগুলো মানুষ ন্যায় পরায়নতাহীন ও বিশ্বাসঘাতক হয়ে থাকেন। এই সকল মানুষ অন্যদেরকে দ্বারা নিজেদের কাজ করিয়ে নেওয়ারও জন্য দক্ষ। এগুলো মানুষ সর্বদা জেদি প্রকৃতির হন।

ঠোঁটের নিচে চুলঃ যেগুলো মানুষের ঠোঁটের নিচে চুল থাকে সেগুলো মানুষেরা সাধারণত পারিবারিক সম্পর্ক ভালো রাখেন এবং আত্মীয়তা রক্ষা করার কাজে যত্নবান। এগুলো মানুষেরা সৃজনশীল কাজে অত্যন্ত দক্ষ হন। এগুলো মানুষ সাধারণত পাহাড়-পর্বতে বেড়াতে যাওয়া পছন্দ করেন।

মেয়েদের সাইকোলজি বোঝার উপায়

আজকের আর্টিকেল শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়। মেয়েদের সাইকোলজি বোঝার জন্য মেয়েদের মন ভাল করে বুঝতে হবে। মেয়েরা সাধারণত ভালোবাসার কথা মুখে বলে না। বিভিন্ন ভঙ্গি দিয়ে তাদের ভালোবাসার কথা প্রকাশ করে। মেয়েদের সাইকোলজি বোঝার উপায় গুলো আলোচনা করা হলো।
সেজেগুজে কোভিদ সাথে যাওয়া পছন্দ করেঃ যদি কোন মেয়ের সঙ্গে কফি শপ এ যেতে চান তাহলে পরে দেখবেন সে সেজেগুজে কপি শপের চলে এসেছে। এছাড়াও কোথাও বেড়াতে গেলে মেয়েরা সর্বদা সেজেগুজে বাহির হয়। এজন্য তাদের সেজেগুজে চলাফেরার বিষয়টি ভালো করে লক্ষ্য রাখতে হবে।

চুল নিয়ে খেলা করাঃ মেয়েরা নিরিবিলি থাকলে একটু ঘনিষ্ট হওয়ার চেষ্টা করে। মেয়েরা সাধারণত কারো সঙ্গে কথা বলার সময়ই চুল নিয়ে বারবার খেলা করে। চারদিকে তাকালে বুঝতে পারবেন সে কি আপনাকে বোঝাতে চাচ্ছে। সে কি চাই না চায় নির্দ্বিধায় আপনি বলে দিতে পারেন।

চোখে চোখে কথা বলতে হবেঃ যদি সে আপনাকে পছন্দ করে তাহলে আপনার চোখ থেকে তার চোখ সরাবে না। আর যদি আপনাকে অপছন্দ করে তাহলে আপনার চোখে চোখ রাখবে না এবং বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করবে না। এইজন্য তার চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে হবে সে কি চাই।

কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা বলাঃ আপনাকে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে তাহলে আপনার বুঝতে হবে সে মনে স্বস্তি বোধ করছে না বলেই আপনাকে নিয়ে বেড়াতে যাবে। সে নিরিবিলি আপনার সঙ্গ পেতে পছন্দ করছে।

বারবার হেসে কথা বলাঃ কলেজে অথবা ক্যান্টিনে কোথাও যদি আড্ডা দেন তাহলে সর্বদা হাসিখুশি মনে কথা বলবেন। তার মনোযোগ বৃদ্ধি করতে আপনিও বিভিন্ন আনন্দময় কথা বলবেন।

রেগে যেয়ে তেলের বেগুনে জ্বলে যাবেঃ সে যদি আপনাকে ভালোবাসে তাহলে বারবার হেসে হেসে কথা বলবে। ভুলেও যদি কোনদিন অন্য মেয়ের প্রশংসা করেন তাহলে সে তেলে বেগুনে জ্বলে যাবে এবং মুখ কালো হয়ে যাবে। এছাড়া রাগের মাথায় আপনাকে অনেক খারাপ কথা বলে দিতে পারে। তখন বুঝতে হবে সে আপনাকে চায়।

বাড়িতে একটু পৌঁছে দিবেনঃ যদি সে আপনাকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তাব করে তাহলে বুঝতে হবে সে আপনাকে অনেক ভালোবাসে। আপনাকে এ প্রস্তাব দিলে আপনি সঙ্গে সঙ্গে তার সঙ্গে কথা বলুন কারন সে আপনাকে পছন্দ করে। এছাড়া আপনার যেকোনো প্রস্তাব তাকে দিতে পারেন।
হাসি দেখে মানুষ চেনার উপায়
আজকের আর্টিকেল শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায়। মানুষের হাসি দেখে তার গতিপ্রকৃতি বোঝা যায়। বিভিন্ন লক্ষণ বোঝাতে বিভিন্ন ধরনের হাসি হয়। কোন সময় হাসির সময় উচ্চস্বরে হাসি হয় অথবা মুচকি হাসি হয় অথবা গম্ভীর কণ্ঠে হাসি হয়। বিভিন্ন রকম হাসির লক্ষণ বিভিন্ন রকমের প্রকাশ পায়। পুরুষের হাসি দেখে চেনার উপায়।

*পুরুষরা যখন গম্ভীর হাঁসি দেন তখন বুঝতে হবে তিনি নিষ্ঠুর ও কঠোর প্রকৃতির মানুষ।
*পুরুষেরা মাঝেমাঝে বিনা কারণে হাসলে বা হালকা স্বভাবের ও নরম মানুষের লক্ষণ বোঝা যায়।
*যেগুলো পুরুষেরা উচ্চ স্বরে হাসেন তাদের বেশিরভাগ লোকদের স্বভাব সরল উদার হয় এবং মনের জটিলতা কম থাকে।
*যারা হাসির সময় সামান্য মুখ বিকৃত হয় অথবা দাঁত বের হয় না ও কোন শব্দ হয় না তাদেরকে ক্ষেত্রে বোঝা যায় সেগুলো লোক অনেক ধূর্ত এবং তাদের মনে অনেক প্যাচ থাকে।
*যাদের হাসির সময় গদগদ ভাব থাকে সেগুলো অন্তরের অথবা বাহ্যিক কোন হাসি নয় ‌ বরং এগুলো প্রতারকের হাসি।
*যাহারা আন্তরিকভাবে হাসেন গাছ সামান্য বাহির হয় এবং সামান্য মিষ্টি হাসেন সেগুলো ব্যক্তি রুচিশীল এবং মার্জিত হন।

মহিলাদের হাসিতে চেনার উপায়ঃ

*যেগুলো মহিলারা মিষ্টি হাসেন তাদের হাসির সর্বদা শুভলক্ষণের এবং ভালো মনের মানুষ।
*মহিলাদের মধ্যে যারা জোরে হাসেন জ্যোতিষ শাস্ত্রের ভাষায় তাদের হাসি অশুভ লক্ষণ।
*যেগুলো মহিলারা সবসময় হাসিমুখে থাকেন তাদের সংসার জীবন অনেক সুখী হয়।
*যেগুলো মহিলারা অত্যন্ত গম্ভীর এবং সহজে হাসেন না তাদের বেশিরভাগ মহিলারা যদি ও একগুঁয়ে হয়ে থাকে।
*যেগুলো নারীরা মুখে হাসি ভাব ভাব থাকে তবে মনের ভিতরে কুটিলতা থাকে তারা সব সময় সন্তানের সংসারে রস দিয়ে সৃষ্টি করে থাকেন।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ শারীরিক গঠন দেখে মেয়ে চেনার উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আজকের আর্টিকেলে শারীরিক গঠন দেখে মানুষ চেনার উপায় আলোচনা করা হলো। এছাড়া মানুষের হাসি এবং ছেলে ও মেয়েদের সাইকোলজি বোঝার ব্যাপারে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আজকের আর্টিকেল গুগল সহ বিভিন্ন সাময়িকি থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকবে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url