হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়
প্রিয় পাঠক বৃন্দ হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। তীব্র তাপের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। হিট স্ট্রোকের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। বৃদ্ধ বয়সে হিটস রোগ সমস্যা হলে প্রায় ৫০ ভাগ লোকের মৃত্যু হয়।
কারণে হিট স্ট্রোক এর সমস্যা থেকে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। হিট স্ট্রোক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়। গ্রীষ্মকালে তীব্র তাপদাহের কারণে স্ট্রোকের পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে শিশু ও বৃদ্ধ বয়সীদের কে তীব্র তাপদাহে বাসায় অথবা ছায়াযুক্ত স্থানে রাখার চেষ্টা করতে হবে। শিশু ও বৃদ্ধ বয়সে লোকদের হিট স্ট্রোকের পরিমাণ বেশি হয়।
আর ও পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় আনারস খেলে কী হয়
এছাড়াও শরীর সবসময় হাইড্রেট রাখার জন্য ঠান্ডা পানি জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। শরীরকে সব সময় ঠান্ডায় রাখতে হবে। একটু যত্নশীল হতে পারলে তাপদাহের কারণে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। হিদ স্ট্রোক জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়
অতিরিক্ত উত্তাপ এর কারণে অথবা তাপমাত্রা দীর্ঘায়িতোর কারণে আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা হয়। যার কারণে অতিরিক্ত তাপমাত্রা হলে সাবধানে থাকা প্রয়োজন। অতিরিক্ত তাপমাত্রা হওয়ার কারণে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায় আলোচনা করা হলো।
হালকা পোশাক পরিধানঃ হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করার জন্য ঢিলেঢালা পাতলা পোশাক পরা প্রয়োজন। এছাড়াও পোশাকের রং হালকা হতে হবে। পোশাক পরিধানের মাধ্যমে শরীরে বাতাস প্রবেশ করে যার কারণে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। হালকা পোশাক পরিধানের মাধ্যমে শরীরের চাপ কম অনুভূত হয় যার কারণে শরীর ফুরফুরে থাকে।
বেশি তরল জাতীয় পান করাঃ এর স্ট্রোক থেকে বাঁচার জন্য বেশি বেশি ঠান্ডা তরল জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এই এক্ষেত্রে পানি ডাবের পানি ঠান্ডা শরবত স্যালাইন ফলের জুস লেবুর শরবত মাঠা ইত্যাদি পান করা যেতে পারে।
বেশি তরল পান করার কারণে শরীর ডিহাইড্রেশন হয় না। এসব পর্যাপ্ত তরল পান করার কারণে শরীরের বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত থাকে যার কারণে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকাঃ তাপমাত্রা বেশি থাকলে হিট থেকে বাঁচার জন্য অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় পান থেকে বিরত থাকতে হবে। জাতীয় পানীয় পান করার ফলে শরীর ডি হাইড্রেশন হয়। এছাড়া অ্যালকোহল জাতীয় পানি পান নারীরা করার কারণে শরীর ও মেজাজ ভালো থাকে এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
পানি জাতীয় ফল খাওয়াঃ অত্যাধিক তাপমাত্রায় হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচার জন্য পানি জাতীয় ফল খাওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে শসা তরমুজ ডালিম কলা জাতীয় ফল বেশি খেতে পারেন। এগুলো ফল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের পানির ভারসাম্য ঠিক থাকে এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। যার কারনে অত্যাধিক গরম পড়লে পানি জাতীয় ফল খাওয়া প্রয়োজন।
অত্যাধিক তাপে না থাকাঃ আবহাওয়ার তাপমাত্রা বেশি হলে অত্যাধিক তাপমাত্রায় পরিশ্রমের কাজ না করা। অত্যাধিক তাপমাত্রায় পরিশ্রমের কাজ করলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যার কারণে তাপমাত্রা বেশি থাকলে বাড়িতে অবস্থান অথবা বিভিন্ন গাছপালার নিচে অবস্থান করা প্রয়োজন। ঠান্ডা এবং ছায়াযুক্ত স্থানে অবস্থান করার মাধ্যমে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
অ্যাকোয়া ব্যায়াম করাঃ আবহাওয়ার তাপমাত্রা বেশি থাকলে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য একোয়া ব্যায়াম করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে পানিতে সাঁতার কাটা অথবা পানিতে বিভিন্ন রকম ব্যায়াম করা যেতে পারে। নিয়মিত পানিতে সাঁতার কাটা এবং পানিতে বিভিন্ন প্রকার ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
ছায়ায় অবস্থানঃ অত্যাধিক তাপমাত্রা হলে বেশি সময় ছায়ায় অবস্থান করার প্রয়োজন। করে পরিশ্রম করতে হলে আবহাওয়া ঠান্ডা অবস্থায় পরিশ্রম করার পরে তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ছায়াতে বেশি অবস্থান করার প্রয়োজন। অত্যধিক তাপমাত্রায় বাহিরে বাহির যদি হতে হয় তাহলে সর্বদা ছাতা মাথায় দিয়ে বাহির হওয়া প্রয়োজন। অত্যাধিক তাপমাত্রা থেকে বাঁচার কারণে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
ঘরে অবস্থানঃ তাপমাত্রা বেশি হলে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বাসায় বেশিরভাগ অবস্থান করা প্রয়োজন। বাসায় অবস্থানরত অবস্থায় ফ্যান চালানো অথবা জানালা দিয়ে বাইরের বাতাস প্রবেশ করানো প্রয়োজন। এছাড়াও শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় থাকলে আস্তে আস্তে বাহিরের আধার সঙ্গে শরীর মানিয়ে নিতে হবে।
ত্বককে রক্ষা করুনঃ অত্যাধিক তাপমাত্রায় বাইরে বাইর হওয়ার সময় দিলেঢালা পোশাক টু পিস সানগ্লাস ব্যবহার করা প্রয়োজন। এছাড়া বাহিরে বাহির হওয়ার সময় সানস্ক্রিন ত্বকে ব্যবহার করে বাইর হলে রোদের তাপ থেকে ত্বককে রক্ষা করা যায়। অত্যাধিক তাপমাত্রায় রোদের না গেলে তো ঠিক থাকে এবং স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
শিশুদের প্রতি যত্ন নেওয়াঃ শিশুদেরকে খুব বেশি সময় অযত্নে রাখবেন না। তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে শিশুদেরকে অত্যন্ত যত্ন সহকারে ঠান্ডা বাতাসের জায়গায় রাখবেন। যত্নের মাধ্যমে শিশুর হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়া শিশুদেরকে বাইরের নিয়ে যেতে হলে সর্বদা সানস্ক্রিন ব্যবহার করার মাধ্যমে শিশুদের ত্বক ভালো রাখা যায় এবং হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের লক্ষন কিকি
আবহাওয়া অত্যাধিক তাপমাত্রায় থাকলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। হিট স্ট্রোকের কারণে সাধারণত ৫০ বছর বা তার ঊর্ধ্বে বয়স্ক ব্যক্তিদের হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
আর ও পড়ুনঃ পায়ের নখের কুনি দূর করার উপায়
আজকের আর্টিকেল হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়। সাধারণত অত্যাধিক তাপমাত্রা অথবা পানি শূন্যতা থেকে আমাদেরকে সাবধান থেকে থাকতে হবে। হেট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো আলোচনা করা হলো।
*হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তি অত্যন্ত তৃষ্ণার্ত থাকবে। এছাড়াও শরীর অত্যন্ত ডিহাইড্রেড থাকবে।
*পর্যাপ্ত মাথাব্যথা হয় এবং মাথা ঝাঁকুনি তৈরি হয়। যার কারনে অনেক কষ্ট হয়।
*মাথা ঘোরা ও হালকা মাথাব্যথার মত সমস্যা তৈরি হয়।
*অত্যাধিক তাপমাত্রায় শরীরে গরম লাগার পরেও শরীর থেকে ঘাম ঝরে না।
*শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে ত্বক লালচে ত্বক শরীর গরম এবং শুষ্ক হয়।
*দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া শরীর অত্যাধিক দুর্বল হয়। যার কারণে অনেক সময় দাঁড়িয়ে থাকা কষ্টকর হয় ও চলাফেরাই বড় বাধার সৃষ্টি হয়।
*বমি বমি ভাব হয় অথবা বমি হতে পারে। এছাড়া সর্বদা খাবারের রুচি কমে যায়।
*শরীরের হার্টবিট বেড়ে যেতে পারে। আস্তে আস্তে হার্ট বিট বাড়তে পারে বা অত্যাধিক বেশি হার্টবিট দেখতে পারে। এক পর্যায়ে হার্টবিট বেড়ে পড়ে যেতে পারে।
হিট স্ট্রোকের যেকোনো লক্ষণ দেখা যায় তার মধ্যে একটি লক্ষণ হলো পেশি ব্যথা।
*দ্রুত ও অগভীর শ্বাস-প্রশ্বাস হয়। শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণে অস্বস্তি তৈরি হয়। এ সময় রোগীর প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।
*আচরণগত পরিবর্তন যেমন বিভ্রান্তি হতভম্ব অথবা শরীরের খিচুনি হয়।
*যেকোনো সময় অজ্ঞান হয়ে পড়ে যেতে পারে। যদি অজ্ঞান হয়ে যাই সঙ্গে সঙ্গে ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
এগুলো লক্ষণ হলে বুঝতে হবে হিট স্ট্রোক হয়েছে। এ অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এছাড়াও প্রাথমিক কিছু কিছু চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
হিট স্ট্রোকের কারণ
তাপমাত্রা অত্যাধিক বেড়ে গেলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যার কারনে তাপমাত্রা বেড়ে গেলে অত্যন্ত ও সাবধানে বসবাস করা প্রয়োজন। এর আর্টিকেলহিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়। বিভিন্ন কারণে হিট স্ট্রোক হতে পারে। হিট স্ট্রোকের কারণগুলো আলোচনা করা হলো।
*অত্যাধিক তাপমাত্রার কারণে হিট স্ট্রোক হতে পারে। তাপমাত্রায় পরিশ্রম অথবা অত্যাধিক তাপে অবস্থান করলে এ সমস্যা হতে পারে।
*তীব্র তাপদাহের সময় সরাসরি সূর্যের আলোতে অবস্থান করে পরিশ্রম করলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
*শরীরের পানি শূন্যতা ও মিনারেল এর অভাব বৃদ্ধি পেলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
*কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যেমন ডাই-ইউরেটিক্স লুকার্স অ্যালকোহল জাতীয় ওষুধের কারণে ঈদ স্ট্রোক হতে পারে।
*হার্ট এর বিভিন্ন সমস্যা ও স্কিনের সমস্যা হলে হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ অবস্থা তৈরি হইলে হার্ট ও স্কিনের চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
*অতিরিক্ত পোশাক পরা। যার কারনে সহজে ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে শরীর ঠান্ডা হতে পারেনা।
*অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় পান করা। অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় পান করলে শরীর ডিহাইড্রেড থাকে এবং তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা কমে যায়।
*শরীর পর্যাপ্ত ঘামলে শরীর থেকে ক্ষয় হওয়া পানি পূরণের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান না করা। পানি শূন্যতার কারণে হিট স্ট্রোক হতে পারে।
হিট স্ট্রোক এর প্রাথমিক চিকিৎসা
আজকের আর্টিকেল হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির অবস্থা খারাপ হলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। দ্রুত চিকিৎসা না করলে আক্রান্ত ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ব্যাপারে আলোচনা করা হলো।
*কোন ব্যক্তি হিট স্টোরকে আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে ছায়াযুক্ত শীতল জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। শরীরের পোশাক খুলে ফেলতে হবে। এছাড়া রোগীকে সবসময়ই আশ্বাস দিতে হবে যে দ্রুত সেরে যাবে।
*সম্ভব হলে ঠান্ডা পানি অথবা বরফ মিশ্রিত পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে। এছাড়া ঠান্ডা পানি পান করানো যেতে পারে।
*ট্রল করানোর সম্ভব না হলে ভেজা কাপড় অথবা তোয়ালে দিয়ে ঘন ঘন শরীরের ত্বক মুছতে হবে।
*শরীরের ত্বকের উপর ঠান্ডা পানি দিয়ে কাপড় ভিজিয়ে উক্ত কাপড় রাখতে হবে।
*দ্রুত শীতল বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। যদি পারা যায় এসি থাকা ঘরে নিয়ে যাওয়া ভালো।
*মাথা ঘাড় বগল অথবা ঠান্ডা ভেজা বরফ মিশ্রিত কাপড় অথবা বরফ রাখতে হবে। এছাড়া ঠান্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে কাপড় রাখা যেতে পারে।
*দ্রুত খাবার স্যালাইন পানি লেবুর শরবত ইত্যাদি খাওয়ানো যেতে পারে। দ্রুত পানি জাতীয় খাবার খাওয়ালে খুব তাড়াতাড়ি হিট স্ট্রোক থেকে নিরাময় হয়।
*৩০ মিনিটের মধ্যে হিট স্ট্রোককৃত রোগী সুস্থ না হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বৃন্দ হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের ১০টি উপায়বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। বর্তমান আবহাওয়ার কারণে হিট স্ট্রোকের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। শেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রার পরিমাণ অত্যন্ত বেশি। তীব্র তাপদাহের কারণে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যার কারনে বেশি তাপমাত্রায় ছায়াযুক্ত স্থানে অবস্থান করা প্রয়োজন।
এই জন্যই হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। কোন তথ্য গুগল সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সাময়িকী থেকে সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে এই আর্টিকেল ভিজিট করুন। কোন বিষয় জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url