নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। নারিকেলের তেল স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিয়মিত রান্নায় নারকেলের তেল ব্যবহার করা যায়।
এছাড়া এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল এর তেল খাওয়ার মাধ্যমিক শরীরের ওজন কমে যায়। তেল সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা। নারকেল তেল হল একটি ভোজ্য তেল যা ফলের নারকেল পাম ফলের কার্নেল মাংস এবং দুধ থেকে প্রাপ্ত। ২৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় এর নিচে নারকেলের তেল হল একটি সাদা কঠিন চর্বি । যা উচ্চ তাপমাত্রায় একটি পরিষ্কার পাতলা তরল তেল।
আর ও পড়ুনঃ নামজারি করতে কতদিন সময় লাগে
এছাড়াও এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল আমাদের জন্য অনেক উপকারী। নারকেল তেল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমে এবং পেটের চর্বি দূর হয়ে যায়। এছাড়া রান্নায় নিয়মিত এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল ব্যবহার করলে রান্নার স্বাস্থ্যকর হয়। যার কারণে নিয়মিত আমাদেরকে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল খাওয়া প্রয়োজন।
নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
নারিকেলের তেল এর অপপ্রতন অপ্রতিদ্বন্দ্বী উপকারিতা রয়েছে। রান্নায় ব্যবহার করা উত্তম পর মধ্যে নারিকেলের তেল একটি। এছাড়া নারিকেল তেলের স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা রয়েছে। প্রসাধনী হিসেবে নারিকেলের তেল অনেক উপকারিতা রয়েছে। নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা আছে। নারিকেল তেলের উপকারিতা আলোচনা করা হলো।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ নারিকেল তেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত নারকেল তেল খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যার কারণে নিয়মিত নারকেল তেল খাওয়া যেতে পারে।
শরীর ও মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি করেঃ নারকেল তেলে এক ধরনের শোষিত হয়। যার কারনে দেহ ও মস্তিষ্কের কোষে খুব তাড়াতাড়ি শক্তি বৃদ্ধি করে।
জ্বালাপোড়া কমায়ঃ হঠাৎ করে হাত পুড়ে গেলে অথবা কেটে গেলে নারিকেল তেল ব্যবহারের ফলে জ্বালাপোড়া অনেক কমে যায়। নিয়মিত নারকেল ব্যবহারের ফলে ঘা শুকিয়ে যায়। নারিকেল তেলে এন্টিইনফ্লামেটরি উপাদান আছে যা পোড়া ও কেটে যাওয়া ঘা নিরাময় করে।
রান্নার কাজে ব্যবহারঃ রান্নায় নারকেলের তেলের ব্যবহার করা অনেক ভালো। অন্যান্য তেলের চাইতে নারিকেলের তেলে অক্সিজেশনের পরিমাণ অনেক কম থাকে। এই কারণে রান্নার ক্ষেত্রে অন্যান্য তেলের চাইতে নারকেলের তেল দিয়ে রান্না করা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
ত্বক মশ্চারাইজ করেঃ নারকেল তেলের এন্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে যা ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ত্বকের যত্নে বিভিন্ন রকম লোশনের পরিবর্তে নারিকেলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া কাজ করা নারকেল তেল রিংকেল দূর করতে সহায়তা করে।
দাঁত ও মুখের যত্নেঃ নারিকেল তেলে ক্যাপ্রিক অ্যাসিড ও লরিক এসিড এর মত এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যার কারণে নারকেল তেল স্ট্রেপ্টোকক্কাস নামক মুখের ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে দাঁত ও মাড়ির রোগের ঝুঁকি থেকে কমায়।
মেকআপ রিমুভার হিসেবে কাজ করেঃ মুখ ও শরীরে মেকাপ করে করার পরে দীর্ঘক্ষন মেকাপ ঢুকে গেলে নারিকেল তেলের ব্যবহারের ফলে সেগুলো মেকআপ উঠে যায়।
বাতের ব্যথা কমাতেঃ নারকেলের তেল ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর শোষণ বৃদ্ধি করে। আয়ুর্বেদ মতে নারকেল তেল ব্যবহার করে হাড় ও বাতের ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। যার কারনে নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঠোট ফাটা রোধ করেঃ শীতকালে ঠোঁট ফাটা দূর করতে নারকেল তেল অনেক উপকারী। নারকেলের তেলে এস পি এফ৭ থাকার কারণে সূর্যের আলো থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। যার কারনে যাদের ঠোট ফাটা সমস্যা আছে তাদের নিয়মিত ঠোট ও মুখমন্ডলে নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়।
কাঠের আসবাব চকচকে করতেঃ কাঠের আসবাবপত্র চকচকে করতে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়। যার কারণে এগুলো রাসায়নিক পদার্থ অনেক ক্ষতিকর করে। যার কারণে রাসানিক পদার্থের বিকল্প হিসেবে নারিকেলের তেল ব্যবহার করা যায়।
ঘামের দুর্গন্ধ দূর করাঃ অনেক লোকের ঘামে দুর্গন্ধ হয়। নারিকেলের তেল ব্যবহার করলে উক্ত ঘাম শোষণ করে নেয়। যার কারণে দুর্গন্ধ থাকে না।
হজমের সমস্যা দূর করেঃ নারিকেল তেলে এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে যা পাকস্থলীর সংক্রমণ দূর করে। সংক্রমণ দূর হলে হজম শক্তি বৃদ্ধি। হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য রান্না সহ সকল খাবারে নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়।
মুখে মুখে কালি পড়া দূর করেঃ রাত্রি জাগা অথবা বিভিন্ন দুশ্চিন্তার কারণে মুখে ও চোখে কালো কালির দাগ পরে। কালি দাগগুলোতে নিয়মিত নারিকেলের তেল ব্যবহার করলে কালি দাগ দূর হয়। নারিকেল তেলে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখ দূর করে।
বিভিন্ন দাগ দূর করেঃ কার্পেট, ফার্নিচার বা বিভিন্ন আসবাবপত্রে কালো দাগ পড়ে। এক্ষেত্রে নারিকেল তেল ব্যবহারের ফলে কালো দাগ দূর হয়। এছাড়া বেকিং সোডার সঙ্গে নারকেলের তেল ব্যবহার করে দাগের জায়গাগুলো ঘসলে দাগ দূর হয়ে যায়।
চুলে ব্যবহারে নারকেল তেলঃ চুলের জন্য নারকেল তেল অত্যন্ত উপকারী। নারকেল তেলে এন্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা চুল কালো ও লম্বা করতে সহায়তা করে। এছাড়া নিয়মিত মাথায় নারকেল তেল ব্যবহার করলে মাথার খুশকি দূর হয়।
শর্করা নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করেঃ নারকেলের তেল শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিয়মিত অল্প পরিমাণ নারকেল তেল খাওয়া যেতে পারে।
নারকেল তেলের অপকারিতাঃ
নারিকেল তেল স্বাস্থ্যের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। নারকেল তেল ডায়েটে থাকলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়াও ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নারিকেল তেল ভালো ভূমিকা রাখে। নারকেল তেলের অপকারিতা বর্ণনা করা হলো।
উচ্চ রক্তচাপ সমস্যাঃ নারকেল তেলের প্রচুর পরিমাণ স্যাচুরেটেড রয়েছে। নিয়মিত নারকেল তেল খেলে রক্তনালির ভেতরের দিকে দেয়ালের ফ্যাটি এসিডের চেইন তৈরি হয়। যার কারণে নারকেল তেল খেলে যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে রক্তচাপ আরও বাড়তে পারে।
ওজন বৃদ্ধিঃ নারকেল পেলে ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই স্বাভাবিকভাবেই বেশি নারকেল তেল খেলে শরীরে মেদ জমে। যার কারণে শরীরের ওজন বাড়তে পারে।
ডায়রিয়া হতে পারেঃ নারকেল তেলে পর্যাপ্ত এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও জীবাণাসক উপাদান রয়েছে। যার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণ নারকেল তেল খেলে ডায়রিয়া হতে পারে।
এলার্জি বৃদ্ধি হতে পারেঃ নারকেল তেল ত্বক গঠনে সহায়তা করে। এরপরেও বেশি পরিমাণ নারকেল তেল ব্যবহার করলে এলার্জির সমস্যা হতে পারে।
এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেলের উপকারিতা
আজকের আর্টিকেল নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা। ডাক্তার জাহাঙ্গীর কোভিদ এর পরামর্শে অনেকেই এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহার করেন। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল রান্না অথবা ডায়েটের বিভিন্ন রকম ভাবে ব্যবহার করা হয়। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলের উপকারিতা আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ কন্ঠস্বর সুন্দর করার ১৫টি ঘরোয়া উপায়
ওজন কমাবেঃএক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলে উচ্চমাত্রায় স্বাস্থ্যকর সেচ ফ্যাট থাকে যার শরীরের ক্ষতিকর ফ্যাট অপসারণ করে শরীরের ওজন কমায়।
খুধা ও ফুড ডিপ্রেশন কমায়ঃ নারকেল তেলের ফ্যাটি এসিডে একটি শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা খুধা ও ফুড ডিপ্রেশন কমায়। এছাড়াও ডায়েটে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল রাখলে শরীরের ক্ষতিকর অনুজীব ধ্বংস করে শরীরের ওজন কমায়।
পেটের চর্বি কমায়ঃ যেহেতু এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল শরীরের ক্ষুধা মিটাই। যার কারণে অনেক কম খেতে হয়। এইজন্য পেটের চর্বি কমে যায়।
কিটো ডায়েট করতে ব্যবহারঃ ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির স্যারের ভিডিও দেখে কিটো ডায়েট করতে হলে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ডায়েটে রাখতে হয়। এইজন্য কিটো ডায়েটের রান্না বুলেট কফি তৈরিতে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহার করা হয়।
শারীরিক সুস্থ থাকতেঃ দীর্ঘদিনের গবেষণায় দেখা গেছে যে সকল ব্যক্তিগন এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল ব্যবহার করেন তাদের স্বাস্থ্য যারা অন্যান্য তার ব্যবহার করেন তাদের চাইতে ভালো থাকে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেঃ এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল এর তেল উপকারী HLD উৎপাদন করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল উপকারী এইচ এলডির মাত্রা বৃদ্ধি করে উন্নত বিভাগীয় কার্যক্রম বজায় রাখে যার জন্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
ত্বকে আদ্রতা ও পানি নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের তেল পুষ্টিগণে ভরপুর যার কারণে ত্বক আদ্র রাখে এবং ত্বকের ভিতর পানি পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখে। যার কারণে গোসলের পরে এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল সমস্ত শরীরে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ম্যাসাজ অয়েলঃ তেল শরীরের ত্বকে মেসেজের ফলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালনা বৃদ্ধি হয়।
নারিকেল তেল খাওয়ার নিয়ম
*নারিকেলের তেল বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। রান্নার কাজে অন্যান্য তেলের চাইতে নারকেলের তেল দিয়ে রান্না করলে খাবার সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর হয়। যার কারনে নিয়মিত রান্নায় নারকেলের তেল ব্যবহার করা যায়।
*প্রতিদিন খাবারে দুই চামচ নারিকেলের তেল যুক্ত করলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়া ফ্যাট কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে।
*চুলের যত্নে কিছু তেল কুসুম কুসুম গরম করে চুলে মেখে দশ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো করে পরিষ্কার করলে চুল ঝলমলে এবং উজ্জ্বল হবে।
*দুই চামচ নারকেলের তেল কুসুম কুসুম গরম করে শরীরে মেসেজ করলে টক ু রোগ জীবাণু মুক্ত থাকে।
*বুলেট কফি তৈরি করতে কফির ভিতর এক্সট্রা ভার্জিন নারকেলের ব্যবহার করে বুলেট কপি করা যায় যা খাওয়া খেলে শরীরের ওজন কমে।
*ত্বকের মহেশ্বর হিসাবে নারিকেলের তেল ত্বকে মেসেজ করার মাধ্যমে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
*অনিদ্রা দূর করার জন্য প্রতিদিন সন্ধ্যায় তিন টেবিল চামচ বিশুদ্ধ নারিকেল তেল পান করুন। যার মাধ্যমে রাতে ভালো ঘুম হবে।
*ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে ত্বকে তার নারকেলের তেল মাথা যেতে পারে। তোকে নারকেলের তেল ব্যবহারের ফলে ঘামের দুর্গন্ধ দূর হয়।
*চুলে তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবসময় নারকেলের তেল ব্যবহার করা হয়। আমরা চুলের তেল হিসেবে নারিকেলের তেলকে বুঝি।
*দাউদ একজিমা হলে নারিকেলের তেল কুসুম কুসুম গরম করে ব্যবহার করলে দাউদ একজিমা দূর হয়ে যায়।
*কোথাও কেটে গেলে অথবা পুড়ে গেলে যন্ত্রণা রোধ করতে নারকেলের তেল ব্যবহার করা যায়।
নারকেল তেল ও লেবুর রস ব্যাবহার
আজকের আর্টিকেল নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা। নারকেলের তেল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশে বিভিন্ন ওষুধে উপকারিতা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। নারকেলের তেল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে খুব শী ও স্ক্যাল্পে চুলকানির বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর হয়।
আর ও পড়ুনঃ কেন কাদবেন ও কান্নার ১০টি উপকারিতা
এক চামচ লেবুর প্রসেসের সঙ্গে তিন চামচ নারকেলের তেল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এই মিশ্রণ চুলে ভালো করে লাগিয়ে দিতে হবে। এক ঘন্টা রেখে দিয়ে হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
শ্যামপুর সঙ্গে কন্ডিশনার ব্যবহার করা যেতে পারে। এক সপ্তাহ এভাবে ব্যবহার করার ফলে চুলের যাবতীয় সমস্যা ও স্ক্যাল্গের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়া মাথার খুশকি ভালো হয়ে যাবে।
লেখক এর মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ নারকেল তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। নারিকেলের তেল আমাদের জন্য অনেক উপকারী তেল। যে তেল রান্না কাজে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রসাধনীর তৈরিতে নারকেলের তেল ব্যবহার করা যায়।
নারকেলের তেলের ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তেল সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগ কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url