বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা

প্রিয় পাঠকগণ বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। নবজাতক ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সহ বিভিন্ন cvfo জীবাণু উক্ত নবজাতককে আক্রমণ করার চেষ্টা করে। নবজাতককে মায়ের সাল দুধ খাওয়ানো হলে রোগ জীবাণু থেকে নবজাতককে রক্ষা করে।
এ ছাড়াও শাল দুধ নবজাতকের শরীর ও মানসিক গঠনে ভূমিকা রাখে। যার কারণে প্রত্যেকটি নবজাতককে মায়ের শাল দুধ খাওয়ানো প্রয়োজন। এছাড়াও এগুলো ব্যাপারে ভালোভাবে জানতে আমাদের আর্টিকেল ভিজিট করুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা। শালদুধ বাচ্চা জন্মের পরপর মায়ের স্তন থেকে হলুদ ভাব আঠালো দুধকে বোঝানো হয়। এই দুধের পরিমাণ কম হয় কিন্তু পুষ্টি উপাদান অনেক বেশি। এই দুধে পর্যাপ্ত এন্টিবডি থাকে যা শিশুদেরকে বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে।
এইজন্য শালদুধকে শিশুদের প্রাথমিক টিকা বলে অভিহিত করা হয়। সাল দুধে পর্যাপ্ত পরিমাণ শরকরা আমিষ ভিটামিন এ বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি বডি ও শ্বেত রক্তকণিকা রয়েছে। ডাল দুধ সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা

শিশুর জন্মের পরে মায়ের বুক থেকে যে দুধ পাওয়া যায় সেটা সাল দুধ। মায়ের পেট থেকে বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীতে আসার পর বিভিন্ন রকম ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সহ রোগ জীবাণুর আক্রান্তের শিকার হয়। শাল দুধ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন প্রকার জীবানু হতে রক্ষা করে। বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা বর্ননা করা হলো।

*বিভিন্ন রোগ জীবাণু আক্রান্ত থেকে রক্ষা করে মায়ের বুকের শালদুধ। যার কারণে বাচ্চাদেরকে শাল দুধ খাওয়ানোর প্রয়োজন। 

*বাচ্চাদেরকে শাল দুধ খাওয়ানোর কারণে বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। শাল দুধে ভিটামিন এ, অ্যান্টিবডি ও শ্বেত রক্ত কণিকা রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

*শাল দুধ বাচ্চাদের জন্য এতই উপকার যে শাল দুধকে প্রাথমিক টিকার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

*শালদুধ পর্যাপ্ত আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য। শাল দুধে প্রচুর ভিটামিন এ রয়েছে। যার কারনে বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়া অত্যান্ত প্রয়োজন।

*বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ফলে পেট পরিষ্কার হয়। এছাড়া বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা করে।

*বাচ্চাদের জন্মগ্রহণের পরে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা সাল দুধ খাওয়ার ফলে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা কে প্রতিরোধ করে।

*বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে মায়ের বুক থেকে যতটুকু শালদুধ পাওয়া যায় তা থেকেই বাচ্চার পরিপূর্ণ গঠন ত্বরান্বিত হয়।

*বাচ্চারা ভুমিষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চার শরীর গঠনে যে পরিমাণ উপাদান লাগে শাল দুধ থেকে সবকিছু পাওয়া যায়।

*বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে যে ইলেকট্রোলাইট দরকার হয় তা শালদুধ হতে পাওয়া যায়।

*বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে উক্ত বাচ্চার পানি ও গ্লুকোজের চাহিদা শাল দুধ হতে পাওয়া যায়।

*বাচ্চাদেরকে মায়ের বুকের শালদুধ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চার মাড়ি ও চোয়াল সুগঠিত হয়।

*বাচ্চাকে শাল দুধ খাওয়ানোর ফলে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সেপসিন, ও অন্যান্য সংক্রামক হতে রক্ষা করে।

*শাল দুধে বেশি পরিমাণ এন্টিবডি থাকে। অধিক পুষ্টিকর হয় এবং শরীর থেকে অ্যান্টিজেন প্রতিরোধ করে।

*বাচ্চাদেরকে শাল দুধ খাওয়ানোর ফলে খুব তাড়াতাড়ি মায়ের বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি হয়।

*অপরিণত এবং ওজন কম হওয়া শিশুদের কে শাল দুধ খাওয়ানোর ফলে তাদের জীবন রক্ষা হয়।

*বাচ্চাদেরকে শালদুধ খাওয়ানোর ফলে মায়ের গর্ভফুল তাড়াতাড়ি পড়ে যায়। যার কারণে প্রসবকালীন রক্তক্ষরণ কম হয় এবং রক্তস্বল্পতা থাকে মা রক্ষা পায়।

নবজাতককে দুধ খাওয়ানোর নিয়ম

নবজাতককে দুধ খাওয়ানোর সময় কিছু নিয়ম পালন করা প্রয়োজন। আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা। তান্ত্রিকভাবে দুধ না খাওয়াতে পারলে শিশুদের অনেক সমস্যা হয়। এছাড়াও একটু শান্তিতে শিশুরা খেতে না পারলে খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। দুধ খাওয়ানোর নিয়ম গুলো আলোচনা করা হলো।
*মা শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সময় আরামদায়ক অবস্থায় পিঠ একটু হেলান দিয়ে দুধ খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও একদিকে কাত হয়ে শুয়ে থেকে শিশুদেরকে দুধ খাওয়াতে পারেন।
*মা যদি বসে থেকে শিশুকে দুধ খাওয়ান তাহলে শিশুকে ভালো করে ধরে রাখতে হবে। কুলের ওপর ভিতরে ফেলে শুধু মুখ জাগিয়ে দুধ খাওয়াবেন না। মায়ের শরীরের সঙ্গে শিশুর শরীর স্পর্শ করবে। দুধ খাওয়ানোর সময়ই শিশুদের দিকে ঝুকে যাবেন না বরং শিশুরাই মায়ের বুকের সাথে ধরবেন।
*নবজাতকের দুধ খাওয়ানোর পূর্বে মায়েরা দু গ্লাস পানি খাবেন। শিশু নবজাতক দুধ খাওয়ার সময় মায়ের স্তনের বোট আসো সকল কালো অংশ যেন পরিপূর্ণ মুখের ভিতরে যায়। শিশুর থুতনি ও নাক মায়ের দুধের সঙ্গে থাকবে।
*দুধ খাওয়ানোর সময় একটি স্তনে কমপক্ষে দশ মিনিট ধরে দুধ খাওয়াবেন। নবজাতক কে দুধ খাওয়ানোর সময় চিন্তামুক্ত থাকবেন।
*নবজাতককে দুধ খাওয়ানোর সময় আরামদায়ক স্থানে অবস্থান করবেন।
*নবজাতকের ঘাড় মায়ের কোন সামনের অংশে থাকবে ও মাথা মুক্ত অবস্থায় থাকবে যাতে দুধ খেতে সমস্যা না হয়।
*মাঝে মাঝে দুধ খেলে শব্দ শোনা যাবে। তোকে দুধ খেয়ে পেট ভরে গেলে দুধ খাওয়া বন্ধ করে ঘুমিয়ে যাবে। এ অবস্থায় শিশুকে বিরক্ত করা যাবে না।

শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মা যা খাবেন

মায়ের দুধে সকল পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা। এজন্য ৬ মাস শিশুদেরকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রয়োজন। ৬ মাস পরে বাচ্চাদেরকে মায়ের দুধের সঙ্গে অতিরিক্ত কিছু খাবার দেওয়া প্রয়োজন।

*মায়েরা শিশুদেরকে দুধ পানের সময় তাদের আয়োডিন ভিটামিন এ সেলেনিয়াম ও ভিটামিন বি এর অভাব হলে বুকের দুধে এগুলো উপাদানের পরিমাণ কমে যায়।
*এইজন্য এগুলো উপাদান সহ মায়েদের পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দূর করতে পারলে দুধে সকল প্রকার উপাদান বিদ্যমান থাকে। শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মায়েরা যা খাবেন আলোচনা করা হলো।
*প্রতিবার মায়েরা শিশুদেরকে বুকের দুধ পান করার সময় দুই গ্লাস পানি পান করবেন। তরল জাতীয় খাবার যেমন দুধ সুখ ফলের রস রসালো ফল অথবা পানি সমৃদ্ধ সবজি ইত্যাদি খাওয়ার বাচ্চাদেরকে দুধ পান করাবেন।
*প্রতিদিন মায়েরা পুষ্টিকর খাবার দুধ ডিম সহ সকল প্রকার প্রোটিন ফ্যাটি এসিড ক্যালসিয়াম ও বিভিন্ন রকম ভিটামিন জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
*মা ও শিশুর জন্য ভিটামিন ডি অত্যাধিক প্রয়োজন। এজন্য প্রতিদিন কিছু সময় রোদে থাকলে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ হয়। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন ডি এর অভাব দূর করা যায়।
*প্রতিদিন মেয়েরা গারোস সবুজ ও রঙ্গিন শাকসবজি খেতে পারেন। মৌসুমী ফল খাওয়া মায়েদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
*শিশুদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও মানসিক স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত আয়োডিন জাতীয় লবণ খাওয়া প্রয়োজন।
*বাচ্চা শিশুদেরকে বুকের দুধ খাওয়ানো অবস্থায় অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার চা কফি পান ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন। এছাড়া তামাক ও ধূমপান থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।
*বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

ছয় মাসের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো যায়

আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা। ৬ মাস পর্যন্ত মায়ের দুধ একমাত্র উত্তম খাবার। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ ৬ মাস পর্যন্ত শিশুদেরকে মায়ের দুধের বিকল্প অন্য কিছু ক্ষেত্রে নিষেধ করেন। মায়ের দুধ খাওয়ার মাধ্যমে শিশুদের শারীরিক গঠন পরিপূর্ণ হয়।
তবে বাচ্চার বয়স ৬ মাসে অতিক্রম করলে মায়ের দুধের সঙ্গে কিছু সাপ্লিমেন্ট খাবার দেওয়া যেতে পারে। অনেকে বোঝেন না মায়ের দুধের সঙ্গে কি কি খাবার দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞগণেরা বলেন ছয় মাসের পরে মায়ের দুধের সঙ্গে বিকল্প কিছু খাবার দেওয়া প্রয়োজন। বিকল্প খাবারগুলো আলোচনা করা হলো।

পাতলা খিচুড়িঃ ডাল চাউল এবং কিছু সবজি মিশ্রিত করে পাতলা নরম খিচুড়ি তৈরি করা যেতে পারে। খিচুড়ি পাতলা হলে শিশুদের গিলতে সুবিধা হয়। খিচুড়িতে পর্যাপ্ত মসলা ব্যবহার না করাই ভালো। এর দুধের সঙ্গে এগুলো খিচুড়ি খাবার দেওয়া যেতে পারে।

ডালের পানিঃ রান্না করার ডালের পানি তুলে ছয় মাসের শিশুকে খাওয়ানো যেতে পারে। শিশুর জন্য আলাদা করে মসুর ডাল রান্না করে সেখান থেকে দেউলের পানি তুলে রাখতে হবে। ওদেরকে মায়ের দুধের পাশাপাশি এগুলো ডালের পানি খাওয়ালে শিশুদের শরীরের গঠন দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

ওটস ব্লেন্ড করে খাওয়াতে পারেনঃ ছয় মাসের শিশুদেরকে ওটস ব্লেন্ড করে খাওয়াতে পারেন। প্রথমে ওটস গুড়া করে নিতে হবে এবং ওটস এর সঙ্গে দুধ মিশ্রিত করে ভালো করে জাল করতে হবে। খোরাক্তভাবে বেশি গাড়ো যেন না হয়। দুধের সঙ্গে এভাবে ওটস খাওয়ানো যেতে পারে।

ব্রকলি সিদ্ধ করে খাওয়ানোঃ ব্রকলি অত্যন্ত বেশি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন সবজি। ব্রকলি ভালো করে সিদ্ধ করে কোম্পানিতে চুটকিয়ে নিয়ে পাতলা করে শিশুদের খাওয়াতে হবে।

মাছ মাংস ও ডিম খাওয়ানোঃ ছয় মাসে বয়সে মায়ের দুধের সঙ্গে শিশুকে মাছ মাংস ডিম ডিমের তৈরি খাবার ও দুধের তৈরি খাবার দেওয়া যেতে পারে। এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে শিশুর প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

কলা বেদনা আঙ্গুর আপেল জাতীয় ফল খাওয়ানঃ দুধের সঙ্গে শিশুদেরকে প্রথমে কলা খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও আস্তে করে বেদনা আঙ্গুর ও আপেল জাতীয় ফল খাওয়ানো যেতে পারে।

পাকা পেঁপে ও কাঁচা পেঁপেঃ কে দুধের পাশাপাশি কাচা অথবা পাকা পেঁপে খাওয়ানো দিতে পারে। এই ক্ষেত্রে পাকা পেঁপে জুস করে এবং কাঁচা পেঁপে সিদ্ধ করে খাওয়ানো যেতে পারে।

চালের সুজিঃ চালের সঙ্গে দুধ মিশ্রিত করে সুজি রান্না করে শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে। দুধের পাশাপাশি এই সুজি খাওয়ানোর ফলে শিশুদের বাড়তি শক্তি যোগাবে।

আলু দুধ বাদামঃ আলু সিদ্ধ করে তার সঙ্গে দুধ ও বাদাম মিশিয়ে শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে। দুধের পাশাপাশি এগুলো খাওয়ালে বাড়তি শক্তি যোগাবে।

পাশাপাশি শিশুদেরকে বাড়তি খাবার দেওয়া প্রয়োজন। খাবারের ফলে শিশুদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। শিশুদেরকে আস্তে আস্তে খাবার দেওয়া প্রয়োজন। বেশি খাবার একসঙ্গে খাওয়ালে বদহজমের সমস্যা হতে পারে।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানোর ১৫টি উপকারিতা আলোচনা করা হলো। বাচ্চাদের শাল দুধ খাওয়ানো অত্যন্ত প্রয়োজন। শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাল দুধ খাওয়ানোর ফলে খুব তাড়াতাড়ি শিশুর দুর্বলতা কেটে যায়। এছাড়া শাল দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

শিশুদের দুধের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের খাবার এবং মায়েদের খাবার ব্যাপারে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশাকরি  আজকের আর্টিকেল আপনাদের ভাল লাগবে। কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url