পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়
সুপ্রিয় পাঠক গন আজকে আমাদের বিষয় পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়। এছাড়া আরও থাকছে অতিরিক্ত গরম লাগার কারণ। শরীর গরম থাকা কি রোগের লক্ষণ এছাড়াও অতিরিক্ত গরমে কি কি সমস্যা হয় এবং গরম কমানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। গরমে আমরা অত্যন্ত বিরম্বনা হই।
গরম একেবারে অস্বস্তিকর ও অসহ্যকর। তাই আসুন এগুলো বিষয়ে জানতে আজকের এই কন্টেনটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়। বর্তমান আমাদের দেশে অত্যাধিক তাপমাত্রায় বিরাজমান। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে জন্য জীবন অত্যাধিক কষ্টকর হয়ে উঠেছে। একদিকে তাপমাত্রার কষ্ট অন্যদিকে বিদ্যুতের লোডশেডিং এর সমস্যা। সব মিলিয়ে যেন এক অস্বস্তিকর পরিবেশ। এই গরম থেকে বাচার ব্যবস্থা করতে হবে।
আর ও পড়ুনঃ টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়
অত্যাধিক গরমের কারণে ডিহাইড্রেশন সহ বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব অতিরিক্ত গরমে পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়। এছাড়া গরমের সময় পেটের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। যার কারনে পেট ঠান্ডা রাখার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার খেতে হবে। আসুন এগুলো বিষয় একে একে আলোচনা করা যাক।
পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়
বিভিন্ন খাবার খাওয়ার কারণে পেট গরম থাকে। পেট গরম থাকলে গ্যাস্ট্রিক বদহজম সহ পেটের বিভিন্ন সমস্যা হয়। অতিরিক্ত তেল ও মসলা জাতীয় খাবার এবং উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে সাধারণত পেট গরম থাকে।
এছাড়াও বাসি অস্বাস্থ্যকর খাবার অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার মাধ্যমে পেট গরম থাকে। যার কারনে এগুলো খাবার পরিহার করতে হবে। তাই আসুন পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
কলা খাওয়াঃ একদিকে কলা অত্যাধিক পুষ্টি জাতীয় খাবার অন্যদিকে পেটকে ঠান্ডা রাখে এবং পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধিসহ পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। কলাতে অত্যাধিক ফাইবার রয়েছে যা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের গ্যাস্ট্রিক পেপটিক আলসার এর ঝুঁকি কমায়। এছাড়া কলা খাওয়ার কারণে পাকস্থলীর অম্লতা ভারসাম্য রক্ষা করে এবং পেট ঠান্ডা রাখে।
বাটার মিল্ক খাওয়ার কারণেঃ সাধারণত মসলাদার খাবার খাওয়ার পরে বাটার মিল্ক সরবরাহ করা হয়। তবে বাটার মিল্ক খেলে শরীর শীতল করে ও পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর করে ভালো হজমের ব্যবস্থা করে। ইহা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের একটি উৎস যা দেহে প্রবায়োটিকের কাজ করে।
শসা খাওয়ার মাধ্যমেঃ শশা জলীয় দ্রবণ সমৃদ্ধ সবজি। তবে ইহা সালাতে বেশি ব্যবহার করা হয়। শসা খেলে পেট ঠান্ডা থাকে এবং হজম প্রক্রিয়া ভালো করে। নিয়মিত শসা খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয় এবং শরীর হাইড্রেট থাকে। যার কারনে পেট ঠান্ডা রাখতে নিয়মিত সসা খাওয়া যায়।
ডাবের পানির পান করার মাধ্যমেঃ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ডাবের পানি পান করার মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে। ডাবের পানি পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ও ইলেকট্রোলাইট সমৃদ্ধ। যার শরীরকে হাইড্রেট রাখে ও পারিপার্শ্বিক তাপের চাপ কমায়। এছাড়া ডাবের পানি খাওয়ার মাধ্যমে পেট ঠান্ডা থাকে। তাই নিয়মিত পেট ঠান্ডা রাখতে ডাবের পানি খাওয়া যায়।
দই খাওয়ার মাধ্যমেঃ দই উচ্চ প্রবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার। দই খাওয়ার মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্র ঠান্ডা হয় এবং হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করে। দই খাওয়ার মাধ্যমে পাকস্থলীতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে। যার কারণে নিয়মিত দই খাওয়ার মাধ্যমে পেট ঠান্ডা থাকে।
তরমুজ খাওয়ার মাধ্যমেঃ তরমুজ পানি জাতীয় ফল। তরমুজে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি থাকার কারণে তরমুজ খেলে দেহ হাইড্রেট থাকে। এছাড়াও তরমুজের লাইকোপের নামক উপাদান থাকায় সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। নিয়মিত তরমুজ খাওয়ার ফলে পেট ঠান্ডা থাকে।
আদা চা খাওয়াঃ আদাতে এন্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্টি মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যার কারণে প্রত্যেকদিন দুইবার আদা চা খাওয়ার মাধ্যমে পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়। পেট ঠান্ডা থাকে। আসুন এই নিয়মগুলো পালন করে পেটকে সুস্থ রাখি। আজকের বিষয় পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়।
শরীরে অতিরিক্ত গরম লাগার কারণ
আজকের বিষয় পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়। বৈশাখ ও জৈষ্ঠ মাসের তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ট। একদিকে অত্যাধিক তাপ অন্যদিকে বিদ্যুতের লোডশেডিং নিয়ে অত্যন্ত কষ্টকর অবস্থা তৈরি হয়েছে। অতিরিক্ত গরম লাগার কারণ গুলো জেনে নিন।
আর ও পড়ুনঃ টেস্ট টিউব বেবি খরচ কত বাংলাদেশে
বয়স এর তারতম্যের কারণেঃ সাধারণত কম বয়সী লোকদের তুলনায় বয়স্ক লোকদের তাপমাত্রা লাগার পরিমাণ বেশি।। সাধারণত বয়স বাড়ার সাথে সাথে মেয়েটাবলিজম ধীর হতে থাকে। যার কারনে কম বয়সী চাইতে বয়স্করা বেশি তাপমাত্রায় ভুগেন।
জেন্ডারঃ সাধারণত নারীদের তুলনায় পুরুষদের পেশির ভর বেশি থাকে। যার কারনে মহিলাদের চাইতে পুরুষেরা বেশি তাপমাত্রায় ভুগেন। আর বিশেষজ্ঞগণের মতে নারীদের থেকে পুরুষের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে বেশি গরম অনুভব করেন।
শারীরিক আকৃতিঃ বিশেষজ্ঞগণের মতে শারীরিক আকারের উপর নির্ভর করে শরীরের তাপমাত্রা কম বেশি হয়। সিডনি ইউনিভার্সিটির ফিজিওলজির গবেষক ওলি বলেছেন শরীর যত বড় হবে তাপমাত্রা কত বেশি লাগবে এবং ঠান্ডা হতে সময় অনেক বেশি লাগবে।
ফ্যাটের কারণেঃ শরীরের যত ফ্যাট বেশি থাকবে গরম তত বেশি লাগবে। ফ্যাট যত কম থাকবে শরীর ঠান্ডা হতে সময় তত কম লাগবে। সাধারণত ফ্যাট অত্যধিক গরম।
মেডিকেল পরিস্থিতিঃ কিছু রোগের কারণে তাপমাত্রার প্রভাব পড়ে। যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম এর কারণে থাইরয়েড গ্রন্থি বিপাক প্রকৃয়ায় পর্যাপ্ত হরমোন উৎপন্ন করে না। যার কারণে অনেক গরম লাগে।
শরীর গরম থাকা কি রোগের লক্ষণ
শরীর গরম থাকার অর্থ আমরা বুঝি জ্বর হইছে। কিন্তু জ্বর ছাড়াও অন্য কারণে শরীর গরম থাকতে পারে। শরীর যদি গরম থাকে তবে দেখতে হবে হঠাৎ করে ঘেমে যায় কি না এবং সেই সঙ্গে কাশি, বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ইত্যাদি সমস্যা হলে যক্ষা রোগের আশঙ্কা থাকে।
আর ও পড়ুনঃ ফুসফুস পরিষ্কার করার ১৫টি ঘরোয়া উপায়
এছাড়াও জ্বরের সঙ্গে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া তল পেটব্যথা হলে বুঝা যাবে মূত্রনালী অথবা মন্ত্রথলির সংক্রামক হয়েছে। অথবা শরীরের দীর্ঘমেয়াদি গরম হলে কালাজ্বর, গোদ রোগ, ম্যালেরিয়া, সহ নানান জীবাণু সংঘটিত রোগ হতে পারে। তাই আসুন শরীর গরম থাকলে তা কিসের লক্ষণ জেনে নিই।
*শরীর শরীর অত্যাধিক ক্লান্তি বোধ হয়।
*পর্যাপ্ত জ্বর হয় এবং জ্বর কয়েকদিন স্থায়ী থাকে।
*পর্যাপ্ত গা ঘামে।
*মাথা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা সহ মাথা চক্কর দেয়।
*বেশি সংকোচিত হয়ে শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
*শরীরের রক্তচাপ বেড়ে যায়।
*বমি বমি ভাব হয়।
*হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
আসুন এ অবস্থায় আমরা অত্যাধিক গরম এড়িয়ে বেশিভাগ ছায়াপথ স্থানে অবস্থান করি। সাধারণত যে সকল লক্ষণ প্রকাশ পায় সেগুলোর লক্ষণ বুঝে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করি। আজকে আমাদের বিষয় পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়।
অতিরিক্ত গরমে কি কি সমস্যা হয়
তীব্র গরমে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরে বড় প্রভাব পড়ে। সাধারণ অত্যাধিক গরম হওয়ার কারণে শরীর অত্যাধিক দুর্বল হয়। শরীরে পানি শূন্যতার পরিমাণ বেড়ে যায়। এছাড়াও শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়। তাই আসুন জেনে নিই পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায় ও তীব্র গরমে কি কি সমস্যা হয়।
পানি শূন্যতা হয়ঃ এই গরমে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে বেশি পানি শূন্যতা হয়। কারণ অত্যাধিক গরমের জন্য শরীর দিক থেকে প্রচুর পানি বাইর হয়ে যায়। এছাড়াও বাতাসে আদ্রতা কম থাকায় শরীর তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।
ফলে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। এই তাপমাত্রার কারণে বাহিরে বাহির হলে অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করতে হবে। কমপক্ষে এক বোতল পানির রাখতে হবে। যথা সম্ভব বাইরের ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করতে হবে।
মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিঃ অত্যাধিক গরমের কারণে মানসিক স্বাস্থ্যঝুকি তৈরি হয়। গরমের কারণে মানুষের মেজাজ খিট খিটে হয়। গরমে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। বেশি পানি এবং ঠান্ডা জাতীয় খাবার খেতে হবে।
হিট স্ট্রোকঃ সাধারণত অত্যধিক রোদে থাকার কারণে হিট স্ট্রোক হতে পারে। হিট স্ট্রোক হলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং ১০৪ থেকে১০৫ডিগ্রী পর্যন্ত তাপমাত্রা হয় এবং পর্যাপ্ত পানি শূন্যতা তৈরি হয়।
সাধারণত শিশু, যারা কায়িক পরিশ্রম করে, হৃদরোগী, ফুসফুসের সংক্রামক রোগীদের বেশি হিট স্ট্রোক হতে পারে। এছাড়াও গরমে আরো কি কি সমস্যা হয় তা জেনে নিই।
*বমি বমি ভাব।
*মাথা ঘোরা।
*শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়।
*শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় ও অস্বস্তিকর সৃষ্টি হয়।
*শরীরের খিচুনি হতে পারে।
*বদহজম ও পেট ব্যথা হতে পারে।
*ডায়রিয়া হতে পারে।
*চর্ম রোগ হতে পারে ও ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
*অত্যাধিক জ্বর হতে পারে।
*তাই আসুন শরীরের গরমের সমস্যা সবার সমাধানে কার্যকরী পন্থা অবলম্বন করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।
শরীরের গরম কমানোর উপায়
অত্যন্ত তাপদাহের ভিতরে চলাফেরা করা অত্যাধিক কষ্টকর হয়ে গেছে। অত্যাধিক তাপমাত্রায় শরীরকে ঠান্ডা রাখা প্রয়োজন। তাপদাহ প্রতিরোধ করে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ ব্যাপারে আলোচনা করা হলো।
পাতলা সুতির কাপড় পড়ুনঃ সাধারণত তাপমাত্রা এড়াতে পাতলা সুতির কাপড় এবং হালকা কালার দেখে পড়ুন। গাড়ো কালার হলে তাপমাত্রা বেশি হবে। কাপড় গুলো অত্যাধিক ঢিলেঢালাপড়ুন।
কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসলঃ গরম অবস্থায় শীতল পানি দিয়ে গোসল করা আরামদায়ক হলেও গরম পানি দিয়ে গোসল করলে পরবর্তীতে শরীর ঠান্ডা থাকবে। গবেষণাগারে দেখা গেছে গরম পানিতে গোসল করলে রক্ত প্রবাহ ঠান্ডা হয়।
হালকা খাবার খানঃ ভারী খাবার খেলে শরীরের তাপমাত্রা আরো বেড়ে যাবে। যার কারনে অস্বস্তি হবে। হালকা খাবার খেলে হজম ও বিপাকের জন্য পরিশ্রম করতে হবে না। যার কারনে শরীর স্বস্তি পাবে।
পায়ের আঙ্গুল ঠান্ডা রাখুনঃ শরীর গরম অনুভুত হলে পায়ের আঙ্গুলগুলো ঠান্ডা করলে অনেক স্বস্তি আসে। এক্ষেত্রে আঙ্গুলগুলো ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে রাখতে পারেন অথবা মোজা ভিজিয়ে পায়ে পড়লেও আঙ্গুল ঠান্ডা থাকবে। তবে এক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে আঙ্গুল ঠান্ডা করতে যেয়ে যেন ঠান্ডা না লাগে।
হাইড্রেট রাখুনঃ তাপমাত্রায় বেঁচে থাকার জন্য পর্যাপ্ত পানি খান।পানি জাতীয় খাবার যেমন শসা অথবা তরমুজ বেশি করে খান। তাহলে শরীর হাইড্রেড হবে। একটু বেশি পানি খেলে শরীর ভালো থাকে। এছাড়াও জুস ডাবের পানি ইত্যাদি খেতে পারেন।
তাপমাত্রা বেশি অবস্থায় ছায়ায় থাকুনঃ অত্যাধিক তাপমাত্রা হলে বাহিরে বাহির হবেন না। এই সময়ে বাসায় থাকার চেষ্টা করবেন। কারণ বেশি তাপমাত্রায় বাহির হলে হিট স্ট্রোক হতে পারে। তাছাড়াও আরো অনেক সমস্যা হতে পারে।
বাহিরে যাওয়ার সময় ছাতা ও পানি নিবেনঃ বাহির হওয়ার সময় একটি ছাতা ও এক বোতল পানি নিবেন। যেকোনো সময় পানির দরকার হলে খেয়ে নিতে পারবেন। সূর্যালোক শরীরে লাগবে না।
শোবার ঘরটি ঠান্ডা রাখুনঃ শোয়ার স্থানে সরাসরি সূর্যের তাপমাত্রা না পড়ে। এই ক্ষেত্রে ঘরের দরজা জানালা পর্দা দিয়ে রাখবেন। প্রয়োজন বোধে ঘরের মেঝে ঠান্ডা করে সেখানে থাকতে পারেন। নিজের শরীরের অবস্থা বুঝে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
লেখক এর বক্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকে আমাদের কন্টেন্টটির বিষয় পেট ঠান্ডা রাখার ঘরোয়া উপায়। এছাড়াও শরীর গরম হলে কি রোগের লক্ষণ অথবা গরম লাগার লক্ষণগুলো ও শরীরের অত্যাধিক গরম থেকে কিভাবে রক্ষা করা যাবে সে ব্যাপারে আলোচনা করা হয়েছে।
এগুলো বিষয়ে জানতে আমাদের এই কনটেন্টটি শুরু থেকে শেষ শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করি ভালো লাগবে। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার কমেন্ট ও লাইক করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url