টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়

প্রিয় পাঠক বৃন্দ টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। সাধারণত পুরুষের শুক্রাশয়ে টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরিত হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোনের কারণে মানুষের যৌন চাহিদা ও প্রজনন ঠিক থাকে।
যার কারণে টেস্টোস্টেরন হরমোন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানা আমাদের প্রয়োজন। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়। টেস্টোস্টেরনের মত এন্ড্রোজেন প্রোটিন সংশ্লেষণে উৎসাহিত করে এবং একইভাবে এন্ড্রোজেন রিসেপ্টর গুলির সাথে টিস্যুগুলির বৃদ্ধি ঘটায়। এছাড়াও টেস্ট টুইস্টেরন হরমোন পুরুষদের যৌন চাহিদা ও প্রজননতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
টেস্টোস্টেরনের অভাবে যৌন অক্ষমতা ও ইনফার্টিলিটির মতো সমস্যা হয়। এছাড়া মানসিক অবসাদ হয় এবং সকল কাজে অমনোযোগী হয়। যার কারণে তেজপুর তরুণ এর মাত্রা শরীরে ঠিক রাখা দরকার। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে টেস্ট টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা জানা যায়।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়

পুরুষের বয়স ৩০ বছর পার হওয়ার পর শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন কমা শুরু হয়। এই জন্য বয়স বাড়ার সঙ্গে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত কিছু খাবার খেতে হবে। টেস্টোস্টেরন হরমোন কমার কারণে স্মৃতিশক্তি হ্রাস, মেজাজ খারাপ, মনোযোগের অভাব, কামনা বাসনা কমে যাওয়ার মত সমস্যা হয়।

এইজন্য এই সমস্যা দূর করার যাবতীয় চেষ্টা করা প্রয়োজন।টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায় আলোচনা করা হলো।

মধু খাওয়াঃ মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রাকৃতিক নিরাময়কারী উপাদান বোরোন রয়েছে। এই উপাদান শরীরের টেস্টোস্টেরণ হরমোন বৃদ্ধি করে এবং সাথে নাইট্রিক অক্সাইড এর ভারসাম্য রক্ষা করে। এছাড়াও ধমনীর সম্প্রসারণ করে কামনা-বাসনা পূর্ণ করে।

বাঁধাকপি খাওয়ার মাধ্যমেঃ বাঁধাকপিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেলস বিদ্যমান। বাঁধাকপিতে ইনডোল থ্রি কার্বিনল উপাদান রয়েছে যাহা স্ত্রী হরমোন ওয়েস্ট্রোজেনের পরিমাণ কমিয়ে টেস্টোস্টেরন হরমোন এর কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে।

রসুন খাওয়াঃ রসুন এ পর্যাপ্ত অ্যালেসিন যোগ রয়েছে যাহা মানসিক চাপের হরমোন করটিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যার কারণে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন ভালো ভাবে কাজ করে। ভালো ফল পাওয়ার জন্য কাঁচা রসুন প্রতিদিন খেতে পারেন।

ডিম খাওয়ার মাধ্যমেঃ ডিমে পর্যাপ্ত স্যাচারেইটেড, ওমেগা থ্রি, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল ও প্রোটিন রয়েছে। এগুলো উপাদান থাকার জন্য টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

কলা খাওয়ার মাধ্যমেঃ কলাতে পর্যাপ্ত এনজাইম আছে যা শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও কলা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি সরবরাহ করে।

কাঠবাদাম খাওয়াঃ নারী ও পুরুষ উভয়ের সেক্স বৃদ্ধির জন্য এক মুঠ কাঠ বাদাম খাওয়া যথেষ্ট। কাঠ বাদামে পর্যাপ্ত জিঙ্ক রয়েছে যাহা টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করে আর কামবাসনা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

ঝিনুক খাওয়াঃ ঝিনুক খাওয়ার মাধ্যমে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায়। ঝিনুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক সহ আরো প্রচুর খনিজ উপাদান রয়েছে। যাহা শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

টক ফল খাওয়াঃ টক ফল খাওয়ার মাধ্যমে স্ট্রেস হরমোন কমাতে অনেক ভালো কাজ করে। টক ফলে ভিটামিন এ রয়েছে। ওয়েস্ট্রজেনের মাত্রা কমায় যা পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়।

পালংশাক খাওয়াঃ পালংশাক খাওয়ার মাধ্যমে প্রমাণ হয় ওয়েস্ট্রজেনের মাত্রা কমায় এই শাক। পালং শাকের প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই বিদ্যমান। যা টেস্টোস্টেরন উপাদান ।
আঙ্গুর ফল খাওয়াঃআঙ্গুর ফল খাওয়ার মাধ্যমে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায়। হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন লাল আঙ্গুর খাওয়া গেলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। শুক্রানুর ক্ষমতার বৃদ্ধি করে এবং শক্তিশালী হয়।

ডালিম খাওয়াঃডালিম খাওয়ার মাধ্যমে যে সকল পুরুষ যৌন কর্মে অক্ষম এর মধ্যে ৪৭ শতাংশ নিয়মিত ডালিমের রস খেয়ে থাকেন, তারা আগের অবস্থা থেকে উন্নত হয়েছেন।

মাংস খাওয়াঃ মাংস যারা একেবারে খান না তাদের শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ কম থাকে। অতিরিক্ত পরিমাণে মাংস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে ইউটাহ বিশ্ববিদ্যালয় গবেষকরা জানিয়েছেন গরু ও ভেড়ার মাংস দিয়ে খাবারে অনেক স্যাচারেইটেড ফ্যাট বিদ্যমান যা টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায়।

উদ্ভিদ দুধঃ আমন্ড,সয়া,ওটসের দুধ শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। যাদের ল্যাকটোজেন এলার্জি রয়েছে, তাদের জন্য উদ্ভিদ দুধ অনেক কার্যকার।

তেলযুক্ত মাছঃ রুই,কাতলা এবং চিতলের মতো তেল যুক্ত মাছে ওমেগা ৩-ফ্যাটি এসিড ভরপুর থাকে। হৃদযন্ত্র ভালো রাখার জন্য ওমেগা ৩-ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়।

আদাঃ আদায় রয়েছে জিংক। আদা অঙ্কুকোষে অক্সিডেটিভ চাপ কম হয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনজাইমের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে,রক্তের শতকরা স্বাভাবিক রাখে, নাইট্রিক অক্সাইড উপাদান ও রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে।

টেস্টোস্টেরন এর স্বাভাবিক মাত্রা কত

আজকের আর্টিকেল টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়। টেস্টোস্টেরন হরমোন বলতে আমরা প্রথমেই যৌন ক্ষমতার কথা মনে করি। তবে টেস্টোস্টেরন হরমোন শুধু যৌন ক্ষমতায় কাজ করে না বরং আরো অনেক কাজ করে।
সায়েন্টিফিক রিপোর্টস এ প্রকাশিত ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান রিসার্চ সার্ভিস এর ফ্যামিলি মেডিসিন বিভাগে করা গবেষণায় দেখা যায় টেস্টোস্টেরন স্বল্পতার কারণে পেশি ক্ষয় হয়, কাজ ও যৌন ক্ষমতা কমে। এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদী রোগের মধ্যে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ও স্থূলতায় ভোগার মতো সমস্যা হতে পারে।

যার কারণে টেস্টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা আমাদের জানা প্রয়োজন। বিভিন্ন মানুষ ভেদে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বিভিন্ন রকম হতে পারে। সাধারণত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে টেস্ট টোস্টের হরমোন পরীক্ষা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের তথ্য অনুসারে।

একজন সুস্থ পুরুষ মানুষের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বিভিন্ন রকম বয়স ভেদে প্রতি ডেসিলিটারে ২৬০ থেকে ৯০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোন মানুষের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা ২৫০ থেকে ৩০০ গ্রাম হলে ধরে নেয়া হবে মাত্রা কম। এইজন্য নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে টেস্টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা জানা প্রয়োজন।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বেশি হলে কি হয়

টেস্টোস্টেরন হরমোন এর ব্যাপারে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। হাড়ের ঘনত্ব ও মুড নিয়ন্ত্রণ সহ পুরুষের বিভিন্ন ধরনের যৌন কাজে টেস্টোস্টেরন হরমোন ভুমিকা রাখে। যার কারণে নির্দিষ্ট মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকা প্রয়োজন।

তবে স্বাভাবিক মাত্রার চাইতে যদি বেশি টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায় তাহলে অনেক সমস্যা হতে পারে। আমেরিকার হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের তথ্য মতে পুরুষের দেহে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পেলে কি ঘটতে পারে আলোচনা করা হলো।

*শুক্রানুর সংখ্যা অত্যাধিক কমে যায় এবং শুক্রাশয় শুকিয়ে যায় ও যৌন অক্ষমতার মতো সমস্যা বেড়ে যায়।
*হৃদ যন্ত্রের পেশীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং হৃদরোগ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।
*প্রোস্টেট অত্যাধিক বেড়ে যায় যার কারণে পেশাবের সমস্যা দেখা দেয়।
*যকৃতের সমস্যা দেখা দেয়।
*পা ফুলে যেতে পারে এবং সেইসঙ্গে পায়ে পানি জমে।
*ওজন অত্যাধিক বেড়ে যায় ও অস্বস্তি সৃষ্টি হয়।
*উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা হয় এবং রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা অত্যাধিক বেড়ে যায়।
*প্রায় সময় অনিদ্রা ও মাথা ব্যাথার পরিমান অত্যন্ত বেড়ে যায়।
*কিশোর কিশোরীদের বৃদ্ধিতে ব্যাহত হয় ও খাটো হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
*মানসিক চাপ বেড়ে যায় এবং হঠাৎ রেগে যাওয়া অথবা চুপ হয়ে থাকা ইত্যাদি সমস্যা হয়।

যার কারণে কারো টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সেটা জানা প্রয়োজন। এছাড়াও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণের পরামর্শে সুচিকিৎসা করা প্রয়োজন।

টেস্টোস্টেরন হরমোন কম হলে কি হয়

মানবদেহে টেস্টোস্টেরন হরমোন সঠিক মাত্রায় থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। আজকের আর্টিকেল টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায়। স্বাভাবিকের চাইতে টেস্টোস্টেরন হরমোন কম হলে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোন কম হলে যে সমস্যা হয় তা আলোচনা করা হলো।
*দেহ ও ত্বকের লোমের সংখ্যা অত্যাধিক কমতে থাকে।
*পেশী ও হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে।
*যৌন অক্ষমতা ইনফার্টিলিটি অথবা শুক্রাণু সংখ্যা কমে যাওয়ার মত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়।
*কোন কাজে মনোযোগ বসেনা অর্থাৎ সব কাজে অমনোযোগী হয়।
*মানসিক অবসাদে ভোগা।
*হাড় ভঙ্গুর হয় অর্থাৎ সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙ্গে যাওয়া অথবা ফ্যাকচার হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে।

বিভিন্ন হরমোনের নাম ও কাজ

বিভিন্ন ধরনের হরমোনের নাম ও কাজ সকের মাধ্যমে আলোচনা করা হলো।

হরমোনের নাম

হরমোনের কাজ

সোমাটো ট্রপিক হরমোন

পিটুইটারি গ্রন্থি বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রন করে।

অ্যাড্রিনোকর্টিকো ট্রফিক হরমোন

পিটুইটারি ফলিকল অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি নিয়ন্ত্রক।

ফলিক্যাল-স্টিমুলেটিং হরমোন

ইহা পিটুইটারি ফলিকল নিয়ন্ত্রক।

লুটিনাইজিং হরমোন

এটি পিটুইটারি শুক্রাশয় ডিম্বাশয়ের অণ্ডকোষ নিয়ন্ত্রক।

লিউটোট্রফিক হরমোন

এটি পিটুইটারি স্তনগ্রন্থি নিয়ন্ত্রক।

অ্যান্টি ডাই ইউরেটিক হরমোন

ইহা পিটুইটারি বৃক্ক ও মূত্র নিয়ন্ত্রণ করে।

থাইরক্সিন থাইরয়েড গ্রন্থি

বিএমআর নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

ক্যালসিটোননের উৎস প্যারাথাইরয়েড

এটি রক্তে ক্যালসিয়াম কমাতে সাহায্য করে

প্যারাথরমোনের হলো প্যারাথাইরয়েড

এটি রক্তে ক্যালসিয়াম বাড়াতে সাহায্য করে।

অ্যাড্রিনালিনের উৎস অ্যাড্রিনাল

এটি বিপাক ও সংকটকালীন পরিস্থিতিতে কাজে লাগে।

ইনসুলিনের উৎস হলো অগ্নাশয়ের বিটা কোষ

যা রক্ত শর্করা হ্রাস করতে সহায়তা করে।

গ্লুকাগনের উৎস হলো অগ্নাশয়ের আলফা কোষ

যা রক্ত শর্করা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

থাইরয়েড স্টিমুলয়েটিং হরমোন

এটি পিটুইটারি থাইরয়েড নিয়ন্ত্রক।

ইস্ট্রোজেনের উৎস হলো গ্রাফিয়ান ফলিকল

যা নারীদের গৌণ যৌন বিকাশে সহায়তা করে।

টেসটোস্টেরনের উৎস হলো শুক্রাশয়

যা পুরুষদের গৌণ যৌন বিকাশে সহায়তা করে।

প্রোজেস্টেরনের উৎস হলো করপাসলিউটিয়াম

যা মায়ের মাতৃত্ব ও অন্তঃসত্ত্বা অবস্থার নিয়ন্ত্রণ করে।

লেখক এর মন্তব্য

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। টেস্টোস্টেরন হরমোন মান দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। বিশেষ করে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা ধরে রাখতে টেস্টোস্টেরন হরমোনের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এই কারণে তুই স্টুডেন্ট হরমোন ব্যাপারে আমাদের জানা প্রয়োজন।

এগুলো বিষয় গুগল সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সাময়িকী হতে লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url