ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা

সুপ্রিয় পাঠকগন ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা বিষয় লিখতে শুরু করলাম। এছাড়াও এ আর্টিকেলে আরো লেখা হবে ওজন কমানোর সবজি সমূহ।ওজন কমানোর ভেষজ ওষুধ। ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায়। এগুলো বিষয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
তাই আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য এগুলো বিষয়ে জানা দরকার। এ বিষয়ে জানার জন্য আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

শরীরের মেদবৃদ্ধি ও ওজন বৃদ্ধি অত্যান্ত ক্ষতিকর অবস্থা। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের শরীরের ওজন কমানো প্রয়োজন। ওজন বৃদ্ধির কারণে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এছাড়াও ওজন বৃদ্ধির কারণে চলাফেরায় অনেক অস্বস্তিকর অবস্থা তৈরি হয়।
অতি তাড়াতাড়ি আমাদের অতিরিক্ত ওজন কতগুলো কমানো প্রয়োজন। ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা। এ ফর্মুলা মেন্টন করলে খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমা সম্ভব। আমি নিজেও এ ফর্মুলা অনুযায়ী চলে ওজন কমিয়েছি। এগুলো বিষয়ে জানতেআমাদের সঙ্গে থাকুন।

ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা

ওজন বৃদ্ধি হওয়ার জন্য ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যার কারণে ওজন বেশি হলে খুব তাড়াতাড়ি কমানো প্রয়োজন। ওজন কমানোর জন্য এ যুগের দিগন্ত কারী ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা প্রণয়ন করেছেন।

যে পদ্ধতির নাম কিটো ডায়েট। আমরা সাধারণত আমাদের খাদ্য তালিকায় কার্বোহাইড্রেট ৫০ভাগ, প্রোটিন ২০ভাগ, ফ্যাট ৩০ ভাগ খেয়ে থাকি। অপরপক্ষে কিটো ডায়েট প্রক্রিয়ায় কার্বোহাইড্রেট ৫ ভাগ প্রোটিন ২৫ ভাগ ও ফ্যাট ৭০ ভাগ সম্বলিত খাবার খাওয়া হয়।

আপনি যেই পরিমাণ খাবেন এই ফর্মুলায় খেতে হবে। ডাঃজাহাঙ্গির কবির এর কিটো ডায়েট ফর্মুলা আলোচনা করা হলো।

যে সকল খাবার খাবেন না তা হলোঃ

*চাউলের তৈরি সবকিছু যেমন ভাত চাউলের রুটি মুড়ি ও চাউল জাতীয় সকল খাবার।
*গমের তৈরির সকল খাবার যেমন রুটি পাউরুটি বিস্কুট কেক ইত্যাদি।
*কোন প্রকার ডাল খাওয়া যাবে না।
*আলু জাতীয় কোন সবজি খাওয়া যাবে না।
*চিনি ও চিনির জাতীয় কোন খাবার খাওয়া যাবে না।
*দুধ ও দুধ জাতীয় কোন খাবার খাওয়া যাবেনা।
*মধু ও মিষ্টি ফলমূল খাওয়া যাবে না।
*সোয়াবিন তেল, রাইস ব্যান তেল, সূর্যমুখী তেল, কেনলা অয়েল, দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া যাবে না।
*ব্রয়লার মুরগি ও টেনারির বজ্র খাওয়ানো কোন প্রাণী খাওয়া যাবে না।
*ইনজেকশনের মাধ্যমে মোটাতাজা করা হয় এমন গরুর মাংস খাওয়া যাবে না।

যা যা খাওয়া যাবেঃ

*সবুজ শাকসবজি যেমন গাজর সবুজ মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন।
*টক জাতীয় ফল যেমন জলপাই আমলকি কচি ডাবের পানি খেতে পারবেন
*যেকোনো প্রকার মাছ খেতে পারবে তবে তৈলাক্ত দেশীয় মাছ যেমন পাঙ্গাস বোয়াল ইলিশ ইত্যাদি মাছ খাওয়া উত্তম। তবে তৈলাক্ত সাগরের মাছ খাওয়া ভালো।
*ইনজেকশন ব্যথিত গরু ও খাসির মাংস খাওয়া যাবে।
*গরু ও খাসির পায়া পর্যাপ্ত খেতে পারবেন।
*প্রয়োজন মত ডিম খাবেন তবে দেশি মুরগি ও হাঁসের ডিম হলে ভালো হয়।
*দেশি মুরগি ও হাঁসের মাংস খাবেন।
*মাছের তেল ও ডিম খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
*অর্গানিক বাটার এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল এমসিপিএল অর্গানিক কোকোনাট অয়েল দিয়ে তৈরিকৃত খাবার খেতে পারবেন।
*যেকোনো প্রকার বাদাম খেতে পারবেন।
*চা কফি গ্রিন টি দুধ চিনি ছাড়া খেতে পারবেন। তবে চা কফি ও গ্রিন টিতে ঘি, বাটার, মাখন, এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল ওয়েল, ইত্যাদি মিশ্রিত করে খেতে পারবেন।

যেভাবে ডায়েট শুরু করবেন

সকালের নাস্তাঃ যাদের সকালে খাওয়ার অভ্যাস সকালে দুধ চিনি ছাড়া এক কাপ চা অথবা কফি অথবা গ্রিন টি খেতে পারেন। চায়ের মধ্যে আদা লেবু ও সামান্য লবন দিতে পারে। কুসুম কুসুম গরম পানিতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার অথবা কোকোনাট ভিনেগার খেতে পারেন। কুসুম কুসুম গরম পানিতে লেবু মিশ্রিত করে খেতে পারেন।

দুপুরের খাবারঃ দুপুরে খাদ্যে খাবারের মেনুতে থাকবে শাকসবজি মাছ অথবা মাংস টমেটো গাজর শসা ক্যাপসিকাম ইত্যাদির সালাদ। শাকসবজি এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করবেন।

একদিনে সর্বোচ্চ ৬ টি ডিম খেতে পারেন। ডিমগুলো ঘি বা বাটার অথবা এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে ভেজে খেতে পারেন। মাছ অথবা মাংস এর মধ্যে যেকোনো একটি খেতে পারেন। মুরগি গরু অথবা খাসির মাংস এক টুকটা খেতে পারেন।

বিকেলের নাস্তাঃ বিকালে খুধা লাগলে চা কফি অথবা গ্রিন টি উপরে নিয়মে খাবেন। মাখন অথবা ঘি দিয়ে ভেজে যে কোনো প্রকার বাদাম খেতে পারেন।

রাতের খাবারঃ রাতে খাবারের পূর্বে এক গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানিতে ভিনেগার মিশ্রিত করে খেয়ে নিবেন। এছাড়া দুপুরের অনুরূপ রাতে খাবেন। তবে রাত আটটার মধ্যে খাওয়া-দাওয়া সেরে নিবেন।

যেগুলো বিষয় মানতে হবে

*সর্বোচ্চ রাত দশটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে।
*খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠবেন নামাজ পড়ে কোরআন হাদিস তেলাওয়াতের পরে হাঁটতে বাহির হবেন। অন্য ধর্মের হলে তাদের নিয়ম কানুন পালন করবেন।
*সর্বদা বেশি পরিমাণ ডাবের পানি খাবেন।
*মাথা ঘোরা অথবা শরীর দুর্বল লাগলে পরিমাণ মতো লবণ পানি খেতে পারেন।
*এছাড়াও ইউটিউবে সার্চ দিয়ে সকল তথ্যগুলো জেনে নিবেন।

ওজন কামানোর সবজি

আজকের বিষয় ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা। শাক সবজি নিয়মিত প্রচুর পরিমাণ খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানো যায়।
ইউরোপিয়ান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী সবজি খাওয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি ওজন কমার সঙ্গে সম্পর্কিত। ওজন কমানোর জন্য কি কি সবজি খাওয়া যাবে তার তালিকা বর্ণনা করা হলো।

গাজরঃ গাজর অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ সবজি। এক কাপ গাজরে ৫২.১ ক্যালোরি শক্তি, ০.৩ গ্রাম চর্বি ৮৩.৩ মিলিগ্রাম সোডিয়াম ১২.৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট,১.১৯ গ্রাম প্রোটিন বিদ্যমান। ওজন কমানোর জন্য গাজরের সালাত অথবা গাজরের সবজি খাওয়া যায়।

মটরঃ মটর অত্যাধিক পুষ্টিকর খাবার। মটর আঁশ জাতীয় খাবার। এক কাপ মোটরে ৮ গ্রামের বেশি আঁস থাকে। তাই ওজন কমাতে মোটরের সবজি খাওয়া যায়।

মিষ্টি আলুঃ মিষ্টি আলুতে প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান। তাই ওজন কমাতে মিষ্টি আলু খাওয়া যায়।

ফুলকপিঃ ফুলকপি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও উপকারী সবজি। ওজন কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফুলকপির সবজি খেতে পারেন।

ব্রকলিঃ ব্রকলি কাঁচা অথবা ভাপ দিয়ে অথবা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। ওজন কমাতে নিয়মিত ব্রকলি খেতে পারেন।

ক্যাপসিকামঃ ক্যাপসিকাম অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ। ক্যাপসিকাম সালাদ হিসেবে অথবা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়।

পিয়াজঃ পেঁয়াজের বহু গুণ। পেঁয়াজ সবজি হিসাবে খাওয়া যায়। ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ওজন কমাতে পেঁয়াজ সবজি হিসেবে খেতে পারবেন।

লাল মরিচঃ লাল মরিচ প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ। ওজন কমাতে লাল মরিচের সবজি খাওয়া যাবে।

বিটঃ বিট নাইট্রেট সমৃদ্ধ ভালো সবজি। যারা ওজন কমাতে চান পর্যাপ্ত বিট খেতে পারেন।

আসুন ভাত রুটির পরিবর্তে বেশি বেশি সবজি খেয়ে শরীরের ওজন কমানোর চেষ্টা করি।

ওজন কামানোর ভেষজ ঔষধ

স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায় কয়েকটি পানীয় খালি পেটে পান করলে শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। আজকের বিষয় ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা। ওজন কমানোর জন্য কয়েকটি পানীয় ব্যাপারে জেনে নিন।

ধনিয়া পানিঃ ধনিয়া মিশ্রিত পানি খেলে শরীরের হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি হয়। ধনিয়াতে পর্যাপ্ত পরিমান আস রয়েছে। এছাড়াও ধনিয়াতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ বিদ্যমান। এক টেবিল চামচ ধনিয়া বিজ সন্ধ্যায় গরম পানিতে ফুটিয়ে সারারাত রেখে দিন। সকালে পানি ছেকে খালি পেটে খেয়ে নিন। এভাবে নিয়মিত ধনিয়া পানি খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমানো যায়।

জিরা লেবু পানিঃ জিরা লেবু পানি খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের বিপাক ক্রিয়া বেড়ে যায়। হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ জিরা দিয়ে মিশ্রিত করে সন্ধ্যা রাতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে লেবু মিশ্রিত করে খেয়ে নিন।

দারুচিনির সঙ্গে মধুঃ দারুচিনি ও মধু অত্যন্ত পুষ্টিকর খাদ্য। নিয়মিত খালি পেটে দারুচিনি গুড়া মধু মিশ্রিত করে খেলে শরীরের ওজন কমে।

মেথিপানিঃ মেথিতে লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ভিটামিন বি ৬ প্রোটিন ও খাদ্য আঁশ আছে। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি ভিজিয়ে সারা রাত রেখে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিবেন। এ ভাবে কিছুদিন খেলে ওজন কমা শুরু হবে।

তুলসী ও মধুঃ তুলসী শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে। এক গ্লাস পানিতে দশ ফোটা তুলসীর রস ও এক চামচ মধু মিশ্রিত করে প্রতিদিন খেয়ে নিবেন কয়েকদিনের মধ্যেই বুঝতে পারবেন আপনার ওজন কমতেছে।

ত্রিফলা ও মধুঃ ত্রিফলা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। রাতে ঘুমানোর সময় এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে দুচামচ ত্রিফলা চূর্ণ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পানি ছেঁকে নিয়ে এক চামচ মধু মিশ্রিত করে খেয়ে নিন। কয়েকদিনের মধ্যেই বুঝতে পারবেন আপনার ওজন কমতেছে।

অ্যালোভেরা আর লেবুঃ শরীরের মেদ কমাতে এলোভেরা পর্যাপ্ত ভূমিকা রাখে। এছাড়া অ্যালোভেরা শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে লেবু মিশ্রিত করে খেয়ে নিন। কয়েক দিনের মধ্যেই ওজন কমা শুরু হবে।
এভাবে নিয়মিত এগুলো পানীয় অথবা মিশ্রণ খাওয়ার ফলে একদিকে শরীরের ওজন কমবে অন্যদিকে শরীরের মেটাবলিজম শক্তি বৃদ্ধি করার মাধ্যমে শরীর শক্তিবান ও স্বাস্থ্যবান রাখবে।

ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায়

স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হতে প্রকাশিত কিছু পন্থা অবলম্বন করলে শরীরের ওজন কমে। ওজন কমার প্রাকৃতিক উপায় গুলো জেনে নিন।

গ্রিন টি ও আদাঃ আদা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার। এছাও গ্রিন টি শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এক গ্লাস পানির মধ্যে এক চামচ গ্রিন টি ও আধা ইঞ্চি আদা কেটে ছোট ছোট করে নিয়ে একসঙ্গে ফুটাতে হবে। ফুটানো পানি কুসুম কুসুম অবস্থায় খেয়ে নিতে হবে। কয়েকদিন খেলে শরীরের ওজন কমা শুরু হবে।

দারচিনির চাঃ এক গ্লাস পানি ফুটিয়ে চা পাতা ও দারুচিনি গুড়া মিশ্রিত করতে হবে। দারুচিনি মিশ্রিত পানির খেতে হবে। এভাবে কয়েকদিন খেলে তাড়াতাড়ি ওজন কমা শুরু হবে।

গোলাপের পাপড়ি বা গোলাপ জল ত্বকের যত্নে ভালো ভূমিকা রাখে। গোলাপের পাপড়ি ফুটানো পানি মূত্র বর্ধক হিসেবে কাজ করে। রাত্রে একটু বেশি পরিমাণ পানি নিয়ে কিছু গোলাপের পাপড়ি মিশ্রিত করে পাত্রটি বন্ধ করে পানি ফোটাতে হবে।

ফুটানো পানি ফ্রিজে রেখে দিয়ে প্রতিদিন এক কাপ করে খাবেন। এ পানি খেলে শরীরের ওজন কমা শুরু হবে।

পর্যাপ্ত পানি পানঃ ওজন কমার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করবেন। পানি পান করলে দেহের ক্ষতিকর টক্সিন বাহির হয়ে যায় এবং দেহ হাইড্রেড থাকে। এছাড়াও পানির মাধ্যমে শরীরের চর্বি গলতে থাকে।

পর্যাপ্ত ঘুমঃ ওজন কমার জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। একজন সুস্থ লোকের ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। নিয়মিত ভালো ঘুম হলে শরীরের ওজন কমা শুরু হয়। অনিদ্রা ওজন বৃদ্ধি করে।

হাঁটাহাঁটিঃ প্রতিদিন নিয়মিত তিরিশ মিনিট হাঁটবেন। নিয়মিত হাটার মাধ্যমে শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকে। হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে প্রচুর ক্যালরি খরচ হয়। যার মাধ্যমে ওজন কমে।

নিয়মিত ব্যায়ামঃ ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। নিয়মিত ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়। এছাড়াও শরীরের জয়েন্ট গুলো স্থিতিশীল থাকে। ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের চর্বি বার্ন হয়। এইজন্য নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কমানো সম্ভব।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগন আজকের আর্টিকেলে ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা বিষয় লেখা হয়েছে। আরো আলোচনা করা হয়েছে ওজন কমানোর সবজি সমূহ। ওজন কমানোর ভেষজ ওষুধ। ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায়।

এগুলো বিষয় গুগল ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয়ে পুরোপুরি জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url