দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা বিষয় আজকের আর্টিকেল শুরু করা হলো। যুবসমাজের মাঝে নীতি-নৈতিকতা ও কর্মস্পৃহা ফিরিয়ে নিয়ে আসা প্রয়োজন।
যুব সমাজের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব। যুব সমাজের উন্নয়ন ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা। দেশের ক্রান্তিলগ্নে সকল অন্যায় জুলুম প্রতিরোধ করতে পারে একমাত্র যুবকেরা। মানুষের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারে একমাত্র যুবকেরা। যার কারণে তারুন্য ও যুবকদেরকে সবসময় বেকারত্ব থেকে দূরে রাখতে হবে। তাদেরকে পর্যাপ্ত কাজের মধ্যে রাখতে হবে।
আর ও পড়ুনঃঅম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে
দেশের বিভিন্ন মহামারী প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে উঠে আসতে যুবকেরাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বন্যা জলছ্ছাছ পরবর্তী রাস্তাঘাটের উন্নয়ন থেকে শুরু করে বিপর্যস্ত মানুষকে আশার আলো দেখানোর জন্য যুবকেরাই বেশি ভূমিকা রাখে। এইজন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুবকদেরকে বিভিন্ন রকম কর্মসংস্থান করে দেওয়া প্রয়োজন।
যুব উন্নয়ন বলতে কি বুঝ
আজকের আর্টিকেল দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা। যুব উন্নয়ন বলতে সাধারণত বোঝানো হয় যুবকদের দিকনির্দেশনা শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম যুবকল্যাণমূলক কাজ করা। বাংলাদেশে সাধারণত মোট জনশক্তির ৩০ ভাগ যুবক। যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। যুবকরা সাধারণত ত্যাগি ও কর্মঠ হয়। যুবকদের কে দেশের উন্নয়নে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারলে দেশ পরিবর্তন হতে সময় লাগবে না।
এইজন্য দেশের যুবসমাজকে নীতির নৈতিকতা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব। ১৯৯১ সালে দেশের মোট জনশক্তির চল্লিশ শতাংশ যুবক ছিল। পূর্বে যুবকদের মধ্যে উদ্যমই সৃজনশীল গতিশীল ও উদ্ভাবনীমূলক কাজ না থাকাই দেশের উন্নয়নে যুবসমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেনি।
যার কারণে ১৯৭৮ সালে সরকার যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের নামে একটি নতুন মন্ত্রণালয় গঠন করেছে যা পরবর্তীতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য আমরা চাই যুবকদেরকে তাদের মান অভিমান ভুলে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।
দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা
বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী তরুণ এবং যুবক। তরুণ এবং যুবকদেরকে দেশের উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারলে দেশ উন্নত করা খুব সহজ হবে। এই যুবককেরাই মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তন, এমনকি বর্তমানে বিভিন্ন রকম মহামারী মতো ঘটনা পরিবর্তন করতে ও দেশের উন্নয়নে যুব সমাজ ভূমিকা পালন করছে।
যুবকদেরকে সমৃদ্ধশালী নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আন্তর্যাতিক যুবদিবস ঘোষণা করা হয়েছে। জাতিসংঘ ১৯৯৯ সালে এ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। ২০০০ সালের ১২ ই আগস্ট থেকে এই দিবস পালন করা হচ্ছে। এই দিবসে তরুণ ও যুবকদেরকে নিষ্ঠাবান ও কর্মঠ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সচেতন করা হয়।
প্রতিবছর যুব দিবসে বিভিন্ন রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্তের আলোকে সারা পৃথিবীতে যুব দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় যুব নীতি অনুসারে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদেরকে যুব বলে চিহ্নিত করা হয়। যা দেশের জনশক্তির প্রায় এক তৃতীয়াংশ। দেশের রাষ্ট্র উন্নয়নে রাজনীতি অর্থনীতি ও সমাজ পরিবর্তনে যুবকদের ভূমিকা অবিস্মরণীয়।
যার কারণে যুবকদেরকে অন্যায় অপকর্ম সহ বিভিন্ন খারাপ কাজ থেকে ঘুরে আসতে হবে। দেশের যুবসমাজকে নীতিবান, সমাজ সংস্কারক ও নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে। দেশের যুবসমাজ যদি চরিত্রহীন ও ন্যায় ও নীতিহীন হয়ে পড়ে তাহলে সে দেশের ধ্বংস অনিবার্য। যার কারণে যুবকদেরকে নৈতিক চরিত্রবান করতে সব সময়ই কাজের মধ্যে রাখতে হবে।
বর্তমানে আমাদের দেশে কিছু যুবক যুবতী, রাজনৈতিক কলুষিত অবস্থায় থেকে বিভিন্ন অপকর্ম করতে ব্যস্ত। এভাবে যুবক ও যুবতীরা অন্যায়-অপকর্ম করলে দেশের কল্যাণকর কাজ করা অত্যন্ত দুরোহ হয়ে পড়বে। অথচ দেশের স্বাধীনতা রক্ষা সহ দেশের বিভিন্ন রকম দুর্যোগ অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করতে এই যুবসমাজ সবচাইতে বেশি ভূমিকা রাখে।
যার কারণে আমাদের উচিত যুবসমাজ কে বেকারত্বের মধ্যে না রেখে সর্বদা কাজ দিতে হবে। তাদেরকে দেশের বিভিন্ন কাজে সর্বদা জড়িয়ে রাখতে হবে। যুবক যুবতীগণ কর্মব্যস্ত হয়ে পড়লে সকল অন্যায় কাজ হতে ঘুরে আসবে। আমরা চাই আগামী দিন দেশের উন্নয়ন সুন্দর করার ক্ষেত্রে যুবকগন অত্যন্ত দৃঢ় ভূমিকা পালন করবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
আজকের আর্টিকেল দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা। যুবকদেরকে বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নামে একটি অধিদপ্তর করেছে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমে বেকার যুবকদেরকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছে।
যে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুবকদের বেকারত্ব দূর হয়ে তারা সমাজে সমাজের উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে গড়ে উঠবে। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সাধারণত নিম্নলিখিত প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা করেছে। সাধারণত জেলা পর্যায়ে এগুলো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
গবাদি পশু হাঁস-মুরগি ও মৎস পালন
এই প্রশিক্ষণের মেয়াদ তিন মাস। এই প্রশিক্ষণে ভর্তি ফি ১০০ টাকা এবং জামানত ফি ১০০ টাকা ফেরত যোগ্য জমা দিতে হবে। এই সকল বিষয়ে প্রশিক্ষনার্থীকে প্রতি মাস ৪ হাজার ৫০০ টাকা করে প্রশিক্ষণ ভাতা প্রদান করা হয়। ভর্তী হওয়ার যোগ্যতার নূন্যতম অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে।
দুগ্ধজাত দ্রব্যাদি উৎপাদন বিপন ও বাজারকরন প্রশিক্ষণ
এই প্রশিক্ষণের মেয়াদ এক মাস। এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের জন্য ১০০ টাকা ভর্তি ফি দিয়ে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ চলাকালীন প্রশিক্ষনার্থী এক মাসে ৪৫০০ টাকা ভাতা পাবেন। এই প্রশিক্ষণ দিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে।
চিংড়ি ও কাঁকড়া চাষ বিপণন ও বাজারজাতকরণ প্রশিক্ষণ
এই প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১ মাস। এই প্রশিক্ষণে ১০০ টাকা ভর্তি ফি দিয়ে প্রশিক্ষনে অংশগ্রহণ করা যাবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে মাসে ৪৫০০ টাকা ভাতা দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ করতে ন্যূনতম অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে।
ছাগল ভেড়া ও গবাদি পশু প্রাথমিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণ
এই প্রশিক্ষণের মেয়াদ এক মাস। ১০০ টাকা ভর্তি ফি দিয়ে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে মাসিক চার হাজার পাঁচশত টাকা ভাতা পাওয়া যাবে। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীর যোগ্যতা ন্যূনতম অষ্টম শ্রেণীর পাস হতে হবে।
মহিষ পালন অগ্রবাদী পশু চিকিৎসা প্রশিক্ষণ
এই প্রশিক্ষণের মেয়াদ এক মাস। ১০০ টাকা ভর্তি ফি দিয়ে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে ৪৫০০ টাকা ভাতা পাওয়া যাবে। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কমপক্ষে অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে। এছাড়াও একমাস ও দুই মাস মেয়াদী বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ আছে।
যা উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে যোগাযোগের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া করা যাবে। দেশের যুবগোষ্ঠী এগুলো প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারে। এছাড়া এগুলো প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বেকারত্ব থেকে মুক্ত হতে পারবে।
যুব সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য
আজকের আর্টিকেল দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা। পৃথিবীতে ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ তরুণ ও যুবক। যারা একমাত্র দেশ গড়ার প্রধান হাতিয়ার। জাতিসংঘ হিসাব অনুসারে ১৪ থেকে ৩০ বছর বয়সী দের কে তরুণ এবং ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সী দেরকে যুবক বলা হয়। তবে বাংলাদেশের জন্য যুব উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ১৮ থেকে ৩৫ বছরের সকল জনগোষ্ঠীকে যুবক হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আর ও পড়ুনঃলিচু খাওয়ার ১৫টি উপকারিতার বিবরণ
তবে তরুণ ও যুবক যুবক একমাত্র দেশ পরিচালনার হাল ধরতে পারে। সমাজের সভ্যতা রাষ্ট্র পরিবর্তন রাষ্ট্র থেকে সকল অনাচার অত্যাচার সবকিছু দূর করতে পারে একমাত্র যুবসমাজ। কারণ যুবসমাজ মানেই তারুন্য, উদ্দীপনা, উৎসুক, ও কৌতুহলী। তারুণ্যরা কোনরকম বাধা মানে না। নদীর স্রোত, সাগরের ঢেউ ও বিভিন্ন মহামারী পাড়ি দেওয়াই একমাত্র যুবকের কাজ।
তবে দুঃখের বিষয় অনেক যুবক অন্যায় ও অবিচার এর মধ্যে নিমজ্জিত। যা দেশের জন্য সুখকর নয়। কোন দেশের যুবকেরা যদি নৈতিকতার ধ্বংসের দিকে যায় তাহলে সে দেশে উন্নয়নের পরিবর্তে বিশৃঙ্খলা বেশি হবে। সাধারণত দেশে অনিয়ম অবিচার ও চাঁদাবাজির পরিমাণ বেড়ে যাবে। আমরা বাংলা ভাষার স্বাধীনতা পেয়েছি তারুণ্য ও যুবকের মাধ্যমে।
আমরা দেশের স্বাধীনতা পেয়েছি তার অন্য ও যুবকের মাধ্যমে। এমনকি ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান তারুণ্য ও যুবকদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও ত্যাগের মাধ্যমে পেয়েছি। একেক সংগ্রামে আমাদের বহু তারুণ্য ও যুবক ভাইয়েরা নিজেদের প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছেন। যার কারণে যুবক ও তারুণ্য যদি ন্যায় এবং নিষ্ঠাবান হন তাহলে দেশের সকল অন্যায় অবিচার দূর করা সম্ভব।
তারুণ্য ও যুবকদেরকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সেই বাণীর সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করতে হবে। আল্লাহতালা বলেন হে নবী আপনি বলুন আমার নামাজ, আমার কুরবানী, আমার জীবন, ও আমার মরণ, সবকিছু বিশ্বজগতের পালনকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য। (সূরা আনাম ৬২)।
এছাড়া রাসূল (সাঃ) বলেছেন অমর ইবনে মায়মুন আল আওদি (রাঃ) বলেন রাসুল (সাঃ) এক ব্যক্তিকে উপদেশ কালে বলেন পাঁচটি বিষয় কে পাঁচটি বিষয়ে আসার আগে গনিমত মনে কর। বার্ধক্যের আগে যৌবনকে, অসুস্থতার আগে সুস্থতাকে, দারিদ্র্যের আগে স্বছ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার আগে অবসরকে, এবং মৃত্যুর আগে জীবনকে।
সর্বোপরি তারণ্য ও যুবক বয়সে সর্বদা আল্লাহর উপর ঈমান এবং রাসূল (সাঃ) আনুগত্যের মাধ্যমে নিজের জীবনকে অতিবাহিত করতে হবে। নিজেকে সবসময়ই কর্মব্যস্ত রাখতে হবে। দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে তারুণ্য ও যুবকদেরকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। একটি দক্ষ নিষ্ঠাবান শিক্ষিত যুবক ও তারুণ্যরাই দেশে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে।
যার কারণে দেশের জন্য তারুণ্য ও যুবক আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অমূল্য দান। দেশের উন্নয়নে তারুন্য ও যুবকদের অবদান অনেক বেশি। তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য অপরিসীম। এজন্য আসুন আমরা যারা তারুণ্য ও যুবক বয়স পদার্পণ করছি সর্বদা দেশ করার কাজে নিজেকে একজন দেশ প্রেম নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে দেশের উন্নয়নে কাজ করি।
লেখক এর মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেল দেশের উন্নয়নে যুব সমাজের ভূমিকা বিষয়ে লেখা হয়েছে। আজকের আর্টিকেলে যুবকদের বিভিন্ন অবস্থান উল্লেখ করা হয়েছে। দেশের উন্নয়ন করতে হলে যুবকদের উন্নয়ন করতে হবে। যুবকদের উন্নয়ন ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। যার কারনে দেশের উন্নয়নের জন্য দেশপ্রেমী তারুণ্য ও যুবকের প্রয়োজন।
যুবকদের সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য গুগল সহ বিভিন্ন সাময়িকী থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি আজকের আর্টিকেল আপনাদের বিভিন্ন দিক জানার সুযোগ হবে। আশা করি আপনাদেরকে আজকের আর্টিকেল ভালো লাগবে। আজকের আর্টিকেল ব্যাপারে কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url