দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লিখতে শুরু করলাম। দারুচিনি একটি উপকারী মসলা যা রান্নাবান্না ছাড়াও আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে ভূমিকা রাখে।
ডায়াবেটিস, হৃদরোগ নিয়ন্ত্রনে থাকার জন্য দারুচিনি এর ব্যবহার অনস্বীকার্য। দারুচিনি সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। দারুচিনি অত্যন্ত উপকারী মসলা যা সবচেয়ে বেশি উৎপন্ন হয় শ্রীলঙ্কায়। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ ও চীন প্রভূতির দেশের দারুচিনি উৎপাদিত হয়। ইহা বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। সাধারণত কান্ডের বাকল হলো দারুচিনি।
দারুচিনির বাকলে থাকে সিনামাল ডিহাইড যা সুগন্ধের জন্য দায়ী। দারুচিনি রান্নাবান্নায় অত্যাধিক ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে দারুচিনির ব্যবহার অত্যাধিক। দারুচিনি ব্যবহারের ফলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ এর মত বিভিন্ন সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারি। দারুচিনি সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
দারুচিনি অত্যাধিক উপকারী ও প্রয়োজনীয় মসলা। সাধারণত রান্নায় দারুচিনি ব্যবহারের জুড়ি নাই। এছাড়াও দারুচিনি ব্যবহারের ফলে বহু শারীরিক সমস্যা দূর হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে দারুচিনির ব্যবহার অত্যাধিক। এছাড়াও চীন দেশের দারুচিনির ওষুধ তৈরিতে অত্যাধিক ব্যবহার করেন। দারুচিনির উপকারিতা ও অপকারিতা আলোচনা করা হলো।
দারুচিনির উপকারিতাঃ
বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধিঃ দারুচিনি ব্যবহারের ফলে আমাদের দেহের বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধি হয়। যা শারীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এজন্য শারীরিক বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করতে নিয়মিত দারুচিনি খাওয়া যেতে পারে।
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ দারুচিনি একটি শক্তিশালী আন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। দারুচিনিতে আছে পলিফেনোন নামক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের ফ্রি রেডিকেল দ্বারা তৈরি অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
শরীরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করেঃ দারুচিনিতে এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে দারুচিনির এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলো শক্তিশালী এন্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। যার কারণে দারুচিনি খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন সংক্রমনের হাত থেকে রক্ষা করে ও টিস্যুর ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে টিস্যুগুলো মেরামতে সহায়তা করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে দারুচিনি ভালো ভূমিকা রাখে। এটি দেহ থেকে খারাপ কোলেষ্টরেল বাহির করে ট্রাই গ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। যার কারণে শরীরে ভালো কোলেস্টেরল থাকে। ভালো কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুকি কমাতে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়ঃ যাদের রক্তে শর্করা বেশি দারুচিনি খাওয়ার ফলে তাদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে দারুচিনিতে এন্টি ডায়াবেটিক এর প্রভাব রয়েছে। দারুচিনির রক্তের শর্করার মাত্রা ১০ থেকে ২৯৮ ভাগ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। এজন্য দারুচিনি চা অথবা গরম পানির সঙ্গে ফুটিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ পরীক্ষায় দেখা গেছে দারুচিনি খাওয়ার ফলে শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস হয়ে যায়। যাদের ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ও টিউমারের সমস্যা রয়েছে তাহারা নিয়মিত দারুচিনি খেতে পারেন। যাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে নিয়মিত দারুচিনি খেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষের বৃদ্ধিকে কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের কোষ গুলো সুরক্ষিত রাখেঃ নিয়মিত দারুচিনি খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কোষ গুলোর গঠন ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত দারুচিনি খাওয়ার মাধ্যমে মস্তিষ্কের নিউরন রক্ষা করে এবং নিউরোট্রান্সমিটারের মাত্রা স্বাভাবিক করে।
ওজন কমানোর সহায়কঃ দারুচিনি খাওয়ার ফলে শরীরের ওজন কমে। দারুচিনির সাহায্যে দেহের চর্বি কোষগুলো ভেঙ্গে শরীরের ওজন কমায়। এছাড়াও দারুচিনি বিপাকে প্রভাব ফেলে যার মাধ্যমে খুধা কমাতে সাহায্য করে।
দারুচিনিতে রয়েছে থার্মোজনিক ইফেক্ট। থার্মোজনিক এফেক্ট শরীরের চর্বিকে বার্ন করে যার কারণে শরীরের ওজন কমে। দারুচিনি খাওয়ার ফলে শরীরে শর্করা শোষণের হার কমিয়ে আনে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ নিয়মিত দারুচিনি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। জার্নাল অফ মেডিসিনাল ফুড এ প্রকাশিত বিশ্লেষণ অনুসারে দারুচিনি সম্পূরক টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগীর হিমোগ্লোবিন এ ১ সি এর মাত্রা এবং রক্তে গ্লুকোজের ভারসাম্যতা বজায় রাখে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ দারুচিনি প্রদাহ ও খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দারুচিনিতে ভিটামিন সি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
শান্তিপূর্ণ ঘুমের সহায়কঃ দারুচিনিতে ম্যাগনেসিয়াম ও জিংক রয়েছে যার কারণে দারুচিনি খাওয়ার ফলে পর্যাপ্ত ঘুম হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো এক গ্লাস কুসুম কুসুম গরম দুধে দারুচিনির গুড়া মিশিয়ে সন্ধ্যায় খেলে রাতে ভালো ঘুম হয়।
চুলের স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতেঃ দারুচিনিতে ভিটামিন ই ও প্রোসিয়ানিডিন উপাদান রয়েছে যা চুলের ফলিকল উদ্দিপ্ত করে এবং দ্রুত চুল বৃদ্ধি করে। দারুচিনির ভিটামিন এ চুল পড়া থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও দারুচিনি খাওয়ার মাধ্যমে চুল সিল্কি উজ্জ্বল হয় এবং চুলপাকা রোধ হয়। মাথার চুল গজাতে এক টেবিল চামচ মধু, দুই চামচ দারুচিনির গুঁড়া, মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করতে হবে।
ব্যাবহারের ৬০ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এছাড়া এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল এর সঙ্গে দুই চামচ দারুচিনির গুড়া মিশিয়ে চার থেকে দশ মিনিট মাথার ত্বকে ভালো করে মালিশ করতে হবে। এক ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
ব্যথা দূর করেঃ দারুচিনিতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন ডি রয়েছে যা শরীরের ব্যথা কমায়। এছাড়া নিয়মিত দারুচিনি খাওয়ার ফলে জয়েন্টের ব্যথা ও পেশির বিভিন্ন রকম ব্যথা কমায়।
যক্ষা রোগীদের জন্যঃ দারুচিনিতে ভিটামিন সি রয়েছে যা যক্ষা রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এই ক্ষেত্রে নিয়ম হল যক্ষা রোগীদের ক্ষেত্রে দারুচিনির পানি ফুটিয়ে উক্ত পানি কুসুম কুসুম গরম অবস্থায় প্রতিদিন দুবার খেতে হবে।
শরীরের রক্তপাত দূর করতেঃ শরীরের কোথাও রক্তপাত হতে লাগলে দারুচিনির গুড়া লাগিয়ে দিলে রক্তপাত বন্ধ হয়। এছাড়াও দারুচিনির পানি ভিটামিন সি থাকায় যা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ক্ষত খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়।
চুলকানি এলার্জি প্রতিরোধেঃ শরীরের চুলকানি এলার্জি ও ফোঁড়া নিরাময়ের দারুচিনির ভূমিকা অপরিসীম। এক্ষেত্রে দারুচিনির গুঁড়া মধু সংযোগে এলার্জি অথবা ফোড়া আক্রান্তের জায়গায় ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়। নিয়ম হল সকাল বিকাল দিনে দুইবার ব্যবহার করতে হবে।
হজমে ভূমিকা পালন করেঃ দারুচিনি পানি খাওয়ার মাধ্যমে দ্রুত খাবার হজম হয় এবং রুচি বৃদ্ধি হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো দারুচিনির পানি সকাল বিকাল দিনে দুইবার খেতে হবে।
দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতেঃ দারুচিনিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ রয়েছে যা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়া দারুচিনি তেল চোখের পাতার উপরে ব্যবহার করলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি হয়।
ত্বকের স্বাস্থ্যে দারুচিনিঃ দারুচিনিতে ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো করে। ভিটামিন সি ত্বকের মৃত কোষগুলোকে অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে দারচিনি ব্যবহারের ফলে ত্বক উজ্জ্বল নরম মোলায়েম হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে দারুচিনি গুড়া ও অলিভ অয়েল তেল মিশ্রিত করে ত্বকে ব্যবহার করা যেতে পারে
দারুচিনির অপকারিতাঃ
দারুচিনি অনেক উপকারী মশলা হলেও কিছু কিছু ক্ষতির কারণ রয়েছে। যার কারণে দারুচিনি খাওয়ার সময় ক্ষতিকর দিক লক্ষ করা প্রয়োজন। দারুচিনির অপকারিতা গুলো বর্ণনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ লিচু খাওয়ার ১৫টি উপকারিতার বিবরণ
*গর্ভবতী মহিলাদের দারুচিনি না খাওয়াই ভালো। দারুচিনি খেলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
*অতিরিক্ত দারুচিনি খেলে পাকস্থলী জ্বলে। এছাড়া বেশি দারুচিনি খেলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বেশি দারুচিনি না খাওয়া ভালো।
*যাদের শরীরে অস্ত্রপচার হয়েছে অথবা অস্ত্রপচার করা হবে তাদের দারুচিনি না খাওয়াই ভালো।
*যারা ডায়াবেটিস দূর করার ওষুধ খান তারা দারুচিনি খেতে লাগলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।
*অনেকের দারুচিনি খেলে চুলকানি অথবা ত্বকের সমস্যা হয় তারা দারুচিনি কম খাবেন।
দারুচিনি খেলে কি ওজন কমে
দারুচিনি অনেক উপকারী মসলা যা প্রতিটি রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। ওজন কমাতে অনেক ভালো ভূমিকা রাখে। যার কারণে ওজন কমানোর জন্য দারুচিনি ব্যবহার করা যেতে পারে। তরকারি থেকে কেক তৈরি পর্যন্ত সব কাজে দারুচিনি ব্যবহার করা হয়। খাবারে দারুচিনি ব্যবহার করলে দারুচিনির সুগন্ধ খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয়।
এছাড়া দারুচিনি ওজন কমাতে ভালো ভূমিকা রাখে। দারুচিনি শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সহায়তা করে। যার কারণে ওজন দ্রুত কমে। নিয়মিত দারুচিনি খেলে খাবারে চাহিদা কমে যায়। তরকারি থেকে শুরু করে চায়ের কাপ পর্যন্ত সব জায়গায় দারুচিনি বা দারুচিনির গুঁড়া ব্যবহার করা যায়।
দারুচিনির সাহায্যে ওজন কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী পন্থা হলো এক গ্লাস পানিতে দারুচিনির গুঁড়া নিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে। এই পানির দিনে তিন থেকে চারবার পান করুন। এভাবে দারুচিনি খেলে খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমা শুরু হবে।
দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম
দারুচিনি অনেক উপকারী মসলা যার কারণে এর ব্যবহার বহুবিধ। সাধারণত তরকারি রান্না থেকে শুরু করে মিষ্টি কারক দ্রব্য পর্যন্ত সবকিছুইতেই দারুচিনি ব্যবহার করা যায়। দারুচিনি খাওয়ার নিয়ম আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে কেন
*সকল প্রকার তরিতরকারিতে দারুচিনি ব্যবহার করা যায়।
*মিষ্টি জাতীয় পিঠা তৈরিতে দারুচিনি ব্যবহার করা যায়।
*ব্যথার জন্য দারুচিনির পানি তৈরি করে মধু ও লেবু সহযোগী খেলে গলা ব্যথা দূর হয়।
*বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা ও বাতের সমস্যায় দারুচিনি তেলের ব্যবহার করা যায়।
*সর্দি ও কাশি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ২ ইঞ্চি দারুশ্রী 2 কাপ পানিতে ভালো করে ফুটিয়ে এক কাপ পানি করে হালকা কুসুম কুসুম গরম অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে।
*একটি প্যানে দুই কাপ পানি নিয়ে সেখানে এক টুকরা আদা ও ২ ইঞ্চি দারুচিনির ছাল দিতে হবে। মিশ্রনটি ৬ থেকে ৮ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে।
*৬থেকে ৮ মিনিট ফোটানোর পরে ঢাকনা দিয়ে বন্ধ করে ঠান্ডা করতে হবে। যখন কুসুম কুসুম গরম থাকবে তার মধ্যে এক চামচ মধু দিয়ে উক্ত মিশ্রণকে পরিবেশন করতে হবে। এই পানীয় আমরা সকাল বিকাল চায়ের মত করে খেতে পারি।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বৃন্দ দারুচিনি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা যেটা জানতে পারি দারুচিনি আমাদের জন্য অনেক উপকারী। দারুচিনি আমরা বিভিন্ন রান্নাবান্নায় ব্যবহার করতে পারি। এছাড়াও দারুচিনির ভেজোস গুন অনেক।
বিশেষ করে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করতে দারুচিনির প্রয়োজন হয়। দারুচিনি সম্পর্কে জানতে আমাদের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url