অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে
সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আজকের আর্টিকেলে আরো লেখা হয়েছে এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধের উপায়। এসিড বৃষ্টির কারণ। এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব।
এসিড বৃষ্টি সম্পর্কে আমাদেরকে ভালোভাবে জানতে হবে। এসিড বৃষ্টি সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে। অম্ল বৃষ্টি হল এমন একটি বৃষ্টি যে বৃষ্টির জলের সাথে সালফার ডাই অক্সাইড নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড জাতীয় গ্যাস মিশে। যে পানির পিএইচ ৪.৫ এর নিচে নেমে আসে। সাধারণ বৃষ্টির পি এইচ স্তর ৫.৬ থাকে।সাধারণত এসিড বৃষ্টি প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষতি ও মাটির ক্ষতি করে।
মাটির পিএই স্তর নেমে যাওয়ার ফলে পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা হ্রাস পায়। যার কারণে বিভিন্ন ফসলাদি মাটি থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে না পেরে দুর্বল হয়ে যায়। এছাড়াও অ্যাসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে মানুষ ও পশুপাখির ত্বক, কোষ ও স্নায়ুতন্ত্রের, ক্ষতি করে। যার কারণে এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণে, সচেতনতা অর্জন করতে হবে।
অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে
আজকের আর্টিকেল অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে। অ্যাসিড বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি এসিড থাকে কার্বলিক অ্যাসিড নাইট্রিক অ্যাসিড হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ও সালফিউরিক এসিড। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড সালফার অক্সাইড ও নাইট্রোজেন অক্সাইড এর উপস্থিতি বেশি হলে এসিড বৃষ্টি হয়।
বৃষ্টি হওয়ার সময় কার্বন ডাই-অক্সাইড এর সাথে মিলিত হয়ে কার্বলিক অ্যাসিড তৈরি হয়। সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এর সঙ্গে মিলিত হয়ে সালফিউরিক অ্যাসিড ও নাইট্রিক এসিড উৎপন্ন হয়। যার কারণে পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাবক থেকে দূরে থেকে এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর দিক থেকে বাঁচার প্রয়োজন।
এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধের উপায়
আজকের আর্টিকেল অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে। সাধারণত বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, গ্যাসের সাথে পানির বাষ্পের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে এসিড বৃষ্টি হয়। সাধারণত এসিড বৃষ্টিতে পিএইচ ৪.৫ এর নিচে থাকে। এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধের উপায় আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ লিচু খাওয়ার ১৫টি উপকারিতার বিবরণ
গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে আনাঃ শিল্প কারখানা ও যানবাহন থেকে নিঃসৃত কালো ধোঁয়া কমিয়ে নিয়ে আসা। এক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শিল্প কারখানা থেকে কালো ধোয়া নির্গত এর পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। যানবাহনে ডিজেল ও পেট্রোল জাতীয় জ্বালানী ব্যবহারের পরিবর্তে সি এনজি ও সৌরবিদ্যুৎ চালিত যানবাহন ব্যবহার করা যেতে পারে।
শিল্প কারখানা ও যানবাহন এর কালো ধোয়া বেশি উৎপন্ন হলে এসিড বৃষ্টির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সিএনজি চালিত যানবাহনের মাধ্যমে অনেকটাই ক্ষতিকর কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও সালফার ডাই অক্সাইড নির্গত হওয়ার পরিমাণ কমানো যায়।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারঃ অ্যাসিড বৃষ্টি প্রতিরোধের জন্য পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করা প্রয়োজন। সাধারণত নবায়নযোগ্য জ্বালানি যা সূর্যের আলো বাতাস পানি ও বায়োগ্যাস সহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদে ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদিত হয়। যেগুলো থেকে আমরা পরিবেশ বান্ধব জ্বালানি পেয়ে থাকি।
বিশেষ করে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বায়ো গ্যাসের ব্যবহারের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। কয়লা এবং অন্যান্য জ্বালানি ব্যবহারের মাধ্যমে অ্যাসিড বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য দেশের উন্নয়নের জন্য পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করা প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপণঃ অ্যাসিড বৃষ্টি প্রতিরোধে বৃক্ষরোপণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পর্যাপ্ত বৃক্ষ রোপনের ফলে বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড কমিয়ে অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। যার কারণে পরিবেশে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এর পরিমাণ কমে যায়। এছাড়াও বৃক্ষের প্রস্বেদনের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক থাকে।
এছাড়াও পরিবেশের বায়ুমন্ডলের ভারসাম্য রক্ষা করতে বৃক্ষ সহায়তা করে। পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপনের ফলে বায়ুমন্ডলের বৃষ্টিপাতের হার ঠিক থাকে। যার কারনে বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে এসিড বৃষ্টির প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।
জনসচেতনতা তৈরিঃ এসিড বৃষ্টির প্রভাবক কার্বন-ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, উৎপাদন কমানোর জন্য জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। বিশেষ করে জনগণের এগুলো গ্যাস ব্যাপারে সঠিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
বিভিন্ন দেশের কর্তা ব্যক্তিগণ এগুলো এসিড কমিয়ে আনার ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে। বিশেষ করে শিল্প কারখানা, ইটের ভাটা, ও বিভিন্ন যানবাহনে কালো ধোয়ার তৈরি প্রতিরোধের ব্যবস্থা করতে হবে। সব ক্ষেত্রে জনসচেতনতা অর্জনের মাধ্যমে এসিড বৃষ্টির কমিয়ে আনা সম্ভব।
এসিড বৃষ্টির কারণ
আজকের আর্টিকেল অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে। পরিবেশে বিভিন্ন অম্লীয় পদার্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে এসিড বৃষ্টি হয়। বিশেষ করে বাতাসে নাইট্রোজেন অক্সাইড সালফার ডাই অক্সাইড কার্বন ডাই-অক্সাইড ইত্যাদি গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে এসিড বৃষ্টি হয়। অ্যাসিড বৃষ্টির কারণ আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে কেন
শিল্প কলকারখানার কারণেঃ প্রতিটি শিল্প কারখানায় সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহার করা হয়। শিল্প কলকারখানা ব্যবহারের সময় সালফার ডাই অক্সাইড, বায়ুমন্ডলে বৃদ্ধি পায়। যার কারণে সালফার ডাই অক্সাইড, বায়ুমন্ডলে মিলিত হয়ে সালফার ট্রাই অক্সাইড উৎপন্ন করে। এইজন্য শিল্প কারখানার কারণে বায়ুমণ্ডল দূষিত হয়ে এসিড বৃষ্টি তৈরি হয়।
যানবাহনের কারণেঃ যানবাহনে ডিজেল ও পেট্রোল জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের ফলে নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড গ্যাস নির্গত হয়। যানবাহনের জ্বালানী ব্যবহারের ফলে উৎপাদিত নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, বায়ুমন্ডলে মিশে যায়। নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড বায়ুমন্ডলে বাষ্পের সঙ্গে মিশে বাস্পায়িত হয়ে নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধি পায়। যার কারণে এসিড বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মানুষের জ্বালানি ব্যবহারঃ দালানকোটা ব্যবহারের জন্য তৈরি কিন্তু ইট ভাটায় বিভিন্ন রকম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে সেখান থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হয়। এছাড়া বাসা বাড়িতে রান্নার কাজে বিভিন্ন গাছপালা ব্যবহারের ফলে কার্বন ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হয়।
এগুলো কার্বন ডাই-অক্সাইড বাষ্পের সঙ্গে মিলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি হয়। কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার ফলে এসিড বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বজ্রপাতের কারণেঃ বজ্রপাতের কারণে এসিড বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। বর্ষাকালে অত্যাধিক বজ্রপাত হয়। বজ্রপাতের ফলে উচ্চমাত্রায় বাতাসে নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, গ্যাস উৎপন্ন হয়। নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড গ্যাস বাষ্পের সঙ্গে মিশে নাইট্রিক এসিডে রূপান্তরিত হয়। যার ফলে এসিড বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতঃ আগ্নেয়গিরিতে অগ্নুৎপাতের ফলে খনিজে থাকার সালফার পুড়ে সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস বায়ুমন্ডলে বৃদ্ধি পায়। সালফার ডাই অক্সাইড জলীয় বাষ্পের সঙ্গে মিশে সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন হয়। এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে এসিড বৃষ্টির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বিভিন্ন বনে অগ্নুৎপাতের ফলেঃ পৃথিবীর বিভিন্ন বনাঞ্চলে অগ্নুৎপাতের ফলে বনগুলো পুড়ে উজাড় হয়ে যায়। বনাঞ্চল পুড়ে যাওয়ার কারণে সেখান থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বায়ুমন্ডলের বৃদ্ধি পায়। কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে জলীয় বাষ্পের সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে কার্বলিক অ্যাসিড তৈরি হয়। এসিড বৃদ্ধি পেয়ে এসিড বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব
আজকের আর্টিকেল অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে। অ্যাসিড বৃষ্টি আমাদের জন্য একটি মারাত্মক ক্ষতিকর বৃষ্টি। এসিড বৃষ্টির ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিনষ্ট হয়। এছাড়াও এসিড বৃষ্টির ফলে ফসলাদি উৎপন্ন এর জন্য বিরূপ প্রভাব পড়ে। যার কারণে এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধে ব্যবস্থা গুলো ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব গুলো আলোচনা করা হলো।
মাটির উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায়ঃ অ্যাসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে মাটির অম্লতা বৃদ্ধি পায়। যার কারণে মাটিতে বিভিন্ন ফসলের উৎপাদন কমে যায়। বিশেষ করে মাটিতে উৎপাদিত শাকসবজি আলু মটরশুঁটি ও ধান উৎপাদন একেবারে কমে যায়। বারবার এসিড বৃষ্টি হলে উৎপাদন ক্ষমতা এমনভাবে কমে যায় যেখানে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হয়।
পানির দূষণ বৃদ্ধি পায়ঃ এসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে ভূ ভাগে পানি অম্লীয় হয়ে যায়। যার কারণে এ পানি মানুষ ও বিভিন্ন জীবজন্তু ব্যবহারের ফলে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মানুষ ও জীবজন্তুর পানি খাওয়ার অনুপযুক্ত হয়। এছাড়াও অম্লীয় পানি সেচের মাধ্যমে ফসল উৎপাদনের বিরূপ প্রভাব পড়ে।।
বনের ক্ষতি হয়ঃ এসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে বিভিন্ন বীজের অংকুরোধগমে বাধা পায়। বিভিন্ন উদ্ভিদের পাতা বিনষ্ট হয়। অনেক সময় বনগুলো অম্লীয় হওয়ার জন্য মরে যায়। বনের বিভিন্ন গাছ গাছালির পাতাগুলো নষ্ট হয়েছে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
মানুষ ও পশু পাখির উপর বিরূপ প্রভাবঃ এসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে মানুষ ও পশু পাখির ত্বকের ক্ষতি হয়। এসিড বৃষ্টির ফলে মানুষের কোষ ও স্নায়ুতন্ত্রের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ভারতের ভরতপুরের পাখিরালয়ে হ্রদের জলে এসিড বৃষ্টি হওয়ার ফলে সালফার ডাই অক্সাইড ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সেখানে পাখির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।
স্থাপত্য ও স্মৃতিসৌধের ক্ষতি হয়ঃ এসিড বৃষ্টির ফলে বিভিন্ন স্থাপত্য ও স্মৃতিসৌধের ক্ষতি হয়। এসিড বৃষ্টির ফলে এসিডের সঙ্গে বিভিন্ন বিল্ডিং এর মিশ্রিত হয়ে বিল্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমন এসিড বৃষ্টির ফলে আগ্রার তাজমহলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। যার কারণে এসিড বৃষ্টি প্রতিরোধে আমাদের সচেতনতা অর্জন করতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠকগণ অম্ল বৃষ্টিতে কোন এসিড সবথেকে বেশি থাকে বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। অম্ল বৃষ্টির ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হয়। বিশেষ করে বনাঞ্চলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। এসিড বৃষ্টির কারণে বনাঞ্চলে বিভিন্ন উদ্ভিদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। এছাড়াও ভূপৃষ্ঠে পানির অম্লত্ব বেড়ে যায়।
যার কারণে এসিড বৃষ্টি সম্পর্কে আমাদের ভালোভাবে জানতে হবে। আজকের আর্টিকেলে এসিড বৃষ্টির সম্পর্কে গুগল ও বিভিন্ন সাময়িকী থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এসিড বৃষ্টি সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url