রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালিতে

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালীতে এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লিখতে শুরু করলাম। রোবট এক ধরনের কৃত্রিম যান্ত্রিক কার্যসম্পাদক। রোবট এক ধরনের ইলেক্ট্রো যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা মানুষের মতোই সকল কাজ সম্পাদন করে।
সাধারণত মানুষের বিপরীতে বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্যই রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে। রোবট সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

রোবট অর্থ ফোরসড লেবার অর্থাৎ মানুষের মতো খাটুন করার যন্ত্র যা ক্লান্ত হয়ে পড়ে না। কম্পিউটারের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এক ধরনের সক্রিয় যন্ত্র। মানুষ যেভাবে কাজ করে সে দেখে হুবহু সে কাজ করতে পারে। রোবটের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা রয়েছে। রোবট একটি কৃত্রিম যন্ত্র যা পরিবেশে সবকিছু অনুভব করার মত ক্ষমতা আছে।
আর ও পড়ুনঃ তাফসীর ফী যিলালিল কোরআনের লেখক সাইয়েদ কুতুব (রহঃ)
প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষের প্রতিটি স্তরে রোবটের ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হারে বেড়ে যাচ্ছে। স্থলভাগের সামরিক যুদ্ধের ক্ষেত্রে রোবট ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ময়লা পরিষ্কারের জন্য মানুষ বিরক্ত হয়। অথচ উক্ত কাজে রোবট ব্যবহার করে সকল পরিষ্কারের কাজ করা যায়। রোবট সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালিতে

ইনজেকশনের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করিয়ে জটিল বিভিন্ন কাজ করা যাবে ক্ষুদ্রাকৃতির রোবট দিয়ে এই দাবি করেছেন আধুনিক বিজ্ঞানীরা। রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালিতে। রোবট দ্বারা চিকিৎসা করা এই যুগান্তরকারী প্রযুক্তি চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন দ্বার উম্মোচন হয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন।

রক্ত জমাট বাধার ছোট ছোট প্যাকেট এর ওষুধ বিভিন্ন আকৃতি রোবট তৈরি করেছেন আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীদের একটি দল। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এগুলো গলে যাবে এগুলোকে এমন ভাবে নকশা করা হয়েছে বলে দাবী করেছেন ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট।

ইউনিভার্সিটি অফ এডিনবার্গের স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহ নেতৃত্বে গবেষকরা দেখেছেন অ্যানিউরিজমের কারণে মানুষের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের চিকিৎসায় এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এই রোগে প্রতি বছর প্রায় পাঁচ লাখ লোক মারা যায়। অ্যানিউরিজম মস্তিষ্কে ধমনীতে রক্তে ভরা স্ফীত অংশ।

যা ফেটে গেলে মারাত্মক রক্তপাত ঘটে স্ট্রোক অথবা বিকলাঙ্গ হতে পারে। ধমনিতে হাজার হাজার রোবট ইনজেকশন এর মাধ্যমে প্রবেশ করান চিকিৎসকরা। প্রতিটি রোবট রক্তের লোহিত রক্ত কণিকা এর 20 ভাগের একভাগ আকারের। এরপর চুম্বক ও মেডিকেল ইমেজিং ব্যবহার করে দূর থেকে মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজমের অংশে নিয়ে যান চিকিৎসকরা।

এসব ক্ষুদ্রাকৃতি রোবট ঝাঁকে-ঝাঁকে আসার পরে গবেষকরা এদেরকে একসঙ্গে ধরে রাখতে এবং এদের আবরণ গলনাংকে উত্তপ্ত করতে চুম্বক ব্যবহার করেন। যার কারণে এগুলো রোবট নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যে রক্তক্ষরণ বন্ধ করা সম্ভব হয়। এই সকল ক্ষুদ্রাকৃতির রোবট গুলো চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন দ্বার উম্মচন করেছেন।

এ প্রক্রিয়ায় কম ঝুঁকি নিয়ে অস্ত্র প্রচার করা এবং জটিল অংশের সুনির্দিষ্ট ওষুধের ব্যবহার করার সহায়তা করবে। ইউনিভার্সিটি অফ এডিনবার্গ এর স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক ও এ গবেষণার সহ নেতৃত্বে দেওয়া ডঃ কিউ ঝৌ এই মতামত দিয়েছেন। এই গবেষণায় ইঙ্গিত আছে যে কোন ফুটা করা ছাড়াই এই ক্ষুদ্রাকৃতি রোবট ব্যবহার করে ঝুঁকি ছাড়াই নির্দিষ্ট স্থানে ওষুধ পাঠানো যায়।

গবেষকগণেরা বলেন মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজম চিকিৎসায় ইমপ্ল্যান্টের প্রয়োজনীয়তা কে ক্ষুদ্রাকৃতি রোবট কমিয়ে আনতে পারে। গবেষকদের এই দলটি ইতিপূর্বে রক্ত জমাট বাধা দূর করার জন্য ক্ষুদ্রাকৃতি রোবট আবিষ্কার করেছেন বলে দাবি করেন। এই গবেষণাটি প্রকাশ পেয়েছে ন্যানোসায়েন্স ও ন্যানোটেকনোলজি জার্নাল স্মল এ যার নেতৃত্বে ছিল যুক্তরাজ্য ও চীনের গবেষকদের।

রোগ জীবাণু নির্মূলে সচল হয়েছে রোবট

আজকের আর্টিকেল রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালীতে। আপনি ঘর থেকে বেরিয়ে যান দরজা বন্ধ রাখুন কিছুক্ষণের মধ্যে জীবানু নাশকের কাজ শুরু হবে। এভাবে ইংরেজিতে বলে রোবট। ইউভিডি রোবটস কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট সায়মন এলিস বলেন চীন ভাষায় কথা বলতে পারে রোবট।
আর ও পড়ুনঃ বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা
ক্যামেরার ফ্ল্যাশ বাতির মত অতিবেগুনি রশ্মি জ্বেলে ঘরের সবখান থেকে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে রোবট। ডেনমার্কের তৃতীয় বৃহত্তম শহর অডেন্সে এই কোম্পানির কারখানা থেকে প্রতিদিন এ ধরনের জীবনাশক রোবট নির্মাণ করা হচ্ছে।

জীবনশক রোবট যেভাবে কাজ করেঃ

জীবাণু নাশক রোবটের আটটি বাল্ব রয়েছে যেগুলো থেকে তীব্র আলোকরশ্মি আলট্রা ভায়োলেট বা ইউ ভি সি আলোক রশি বাহির হয়। এই আলোক রশি ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস এবং অন্যান্য ক্ষতিকর জীবাণুর ডিএনএ ও আর এন এ ধ্বংস করে এগুলোর সংখ্যা বাড়তে দেয় না। তবে এই অতি বেগুনি রশ্মি মানব দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

এইজন্য রোবট এগুলো কাজ করার সময় মানুষের থাকার প্রয়োজন নাই। পুরো ঘরের জীবাণু ধ্বংস করতে রোবটের সময় লাগে ১০ থেকে ২০ মিনিট। ইউনিভার্সিটি অফ সাদার্ন ডেনমার্ক এই রোবট তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজি অধ্যাপক হান্স ইয়রন কলমোস বলেছেন এমন অনেক খারাপ জীবানু রয়েছে যা মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে পারে। আমাদের দেহে অতি বেগুনি রশ্মির রোজ দেওয়া যায় তাহলে এই ধরনের ক্ষতিকর জীবাণু হতে দূরে থাকা যাবে। এই রোবটটি তৈরি হয় ২০১৯ সালে এবং এর দাম ৬৭ হাজার ডলার।

তবে এগুলো রোবট করোনা ভাইরাস নির্মূল করতে পারে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা হয়নি। তবে মিস্টার নিয়েলসেন বিশ্বাস করেন এ রোবট দিয়ে করোনাভাইরাসের জীবনের ধ্বংস করা যাবে। সার্চ এবং মার্স এর সঙ্গে করোনা ভাইরাস এর অনেক মিল রয়েছে এজন্য ইভিসি আলোক রশ্মি দিয়ে এগুলো ধ্বংস করা সম্ভব বলে তিনি মন্তব্য করেন।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের সহযোগী অধ্যাপক ডক্টর লেনা সিরিচ মনে করেন করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ইউভি রোবট হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র।

রোবট এর সুবিধা ও অসুবিধা

আজকের আর্টিকেল রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালীতে। রোবট দ্বারা আমরা মানুষের যেগুলো কাজ করা যায় তা করতে পারি। রোবট হুবহু মানুষের মত কাজ করে যায়। রোবট ব্যবহারে কি কি সুবিধা রয়েছে তা আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার বিপদে ফেলতে পারে মানুষকে
*বিভিন্ন শিল্প ক্ষেত্রে উৎপাদনের কাজ করার জন্য রোবট ব্যবহার করা হয়। রোবট ব্যবহারের ফলে শ্রমিকদের প্রাণহানির পরিমাণ কমে যায়।
*ডাক্তার নার্স অথবা রোগীদের নিকট তাড়াতাড়ি বিভিন্ন ওষুধ সামগ্রী পৌঁছানোর কাজ করে। এছাড়াও আয়ারল্যান্ডের একদল ডাক্তার মস্তিষ্কের অস্ত্রপাচারে রোবটের সফল ব্যবহার বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছে।
*মানুষের শরীরের কোন অঙ্গানি হলে রোবট হাত পায়ের মতো কাজ করে। এছাড়াও হাসপাতাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ রোবট করে।
*কৃষি কাজে বীজ ভবন আগাছা পরিষ্কার ফসল সংগ্রহ সহ নানা কাজ রোবোট করে।
*রোবটিক সুইপার রোবটিকে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ফুল ক্লিনার সহ বিভিন্ন ঘরের কাজে বিশেষ প্রচুর মানুষ রোবট ব্যবহার করছে। হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবার আনা নেওয়া ও পরিবেশনার কাজ রোবট করছে।
*সামরিক ক্ষেত্রে বোমা চিহ্নিতকরণ মাইন অপসারণ বমা নিষ্ক্রিয় নিষ্ক্রিয়করণ ড্রোন চালকহীন রোবট বিমান সহ বিভিন্ন কাজ রোবট করছে। এছাড়া রোবট সেনারাও যুদ্ধে মানুষের মতো লড়বে।
*পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম খনি আছে যেখানে বিষাক্ত দুর্গম এবং মানুষের জন্য বিপদজনক সেগুলো কাজ মানুষের বিকল্পে রোবট করছে।
*সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসাবে রোবট কাজ করছে। এগুলো রোবট কে বলা হয় টেলি প্রেজেন্স রোবট।
*মঙ্গল গ্রহে পাঠানো মার্চ রোভার থেকে নাসার রোবন্ড পৃথিবীর গন্ডি পেরিয়ে মহাকাশে ও বিচরণ করেছে আধুনিক রোবট।
*মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ ও সুবিধাজনক করতে রোবট নিউরোলভাবে কাজ করছে। এরপরেও রোবটের অনেক অসুবিধার দিক রয়েছে। রোবটের অসুবিধা দিকগুলো আলোচনা করা হলো।
*রোবট এবং রোবট সম্পর্কিত যন্ত্রপাতির দাম অনেক বেশি যা এখনো সবার হাতের নাগালে আসেনি।
*রোবটের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা না থাকাই রোবোট কাজ করার সময় কোনটি সৃজনশীলতা অথবা কোনটি ভুল এগুলো বুঝতে পারে না।
*বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় রোবট ব্যবহারের ফলে প্রচুর মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।
*মানুষের মতো রোবট পরিস্থিতির সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে না যতক্ষণ না প্রোগ্রাম পরিবর্তন না করা হয়।
*রোবট নির্ভরশিল্প কলকারখানায় রক্ষণাবেক্ষণ খরচ দক্ষ টিম ও বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয় যা পূরণ করা কষ্টকর।

রোবট কত ধরনের হয়

রোবট সাধারণত মানুষের পরিবর্তে বিভিন্ন রকম কাজ করে। রোবট কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে যায় না। কাজ করার ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকার রোবট হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের রোবট আলোচনা করা হলো।

শিল্প রোবটঃ শিল্প রোবটগুলো সাধারণত বড় হয়। এগুলোর রোবট উচ্চ নির্ভুলতা এবং গতির সাথে পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলি সম্পাদন করতে উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলো রোবট গুলি হল রোবটিক অস্ত্র, ওয়েল্ডিং, রোবট এবং সমাবেশ লাইন রোবট।

পরিষেবা রোবটঃ এইগুলো রোবট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেটিংস এ মানুষকে সহায়তা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এগুলো রোবট ভ্যাকুয়াম এবং লন মাওয়ারের মত গার্হস্থ্য রোবট গুলির পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা পরিবহন এবং জননিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত পেশাদার পরিষেবা রোবটগুলি অন্তর্ভুক্ত করা যায়।

সহযোগী রোবটঃ এই রোবটগুলিকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপনের পরিবর্তে মানবকর্মীদের পাশাপাশি কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সহযোগী রোবটদের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাদেরকে মানুষের কাছাকাছি থেকে কাজ করতে দেয়।

স্বায়ত্তশাসিত রোবটঃ এই রোবটগুলো নিজেদেরকে নেগেটিভ করতে পারে এবং কোন মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ সম্পাদন করতে পারে। স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য তারা সেনসর এআই এবং উন্নত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে সচালিত গাড়ি ড্রোন এবং গ্রহ অনুসন্ধান রোভার ইত্যাদি।

হিউম্যানয়েট রোবটঃ এর রোবটগুলো ডিজাইন করা হয়েছে মাথা, ধর, বাহু, এবং পাসহ মানুষের আকৃতি করে। এগুলো এগুলি প্রায় গবেষণা বিনোদন বা অন্যান্য স্বাভাবিক উপায়ে মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।

ঝাঁক রোবটঃ এগুলো রোবট সরল ছোট রোবটের গোষ্ঠী বার সম্মিলিতভাবে কাজ সম্পদের করার জন্য একে অপরের সাথে সমন্বয় করে পিঁপড়া উপনিবেশের মতো আকৃতির ঝাকের আচরন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়।

নির্দিষ্ট ধরনের রোবট নির্ভর করে তার উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রয়োগ এবং প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে সেগুলো বিভিন্ন তথ্য উপলব্ধি করতে প্রক্রিয়া করতে এবং এর পরিবেশের সাথে ইন্টার অ্যাক্ট করতে সহায়তা করে।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ রোগ সারাতে রোবট ঢুকবে রক্তনালিতে বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হলো। আমরা রোবটের ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের বিপরীতে কাজ করতে পারি। এছাড়া রোবট ক্লান্তিহীন সবসময় কাজ করতে পারে। তবে সমস্যা হল রোবট বা রোবটের যন্ত্রপাতির দাম অনেক বেশি। যার জন্য সবার রোবট ব্যবহার করা কষ্টকর।

আমরা আশা করি রোবটের দাম নাগালের মধ্যে যেন আসে। রোবট সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url