সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন

সুপ্রিয় পাঠক গণ সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন  এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আরো লেখা হবে কিভাবে মাংস খেলে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়ানো যাবে। ভাতের স্বাদ গরুর মাংসের মত। গরুর মাংসের ভর্তা বানাবেন যেভাবে। এগুলো বিষয়ে আমাদের জানা প্রয়োজন।
বিজ্ঞানীদের প্রযুক্তি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে খাবারের প্রযুক্তি অনেক গুণ বেড়ে গেছে। এ কারণে নতুন উদ্ভাবিত ভাতের স্বাদ মাংসের মত। এগুলো বিষয়ে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন । বিশ্বের জলবায়ুর প্রভাবের কারণে প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। যার কারণে গরিব ও মধ্যবিত্তদের মাংস খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা দূর হয়ে গেছে। এই কারণে দক্ষিণ কোরিয়ার কিছু বিজ্ঞানী এমন এক ধরনের ধান আবিষ্কার করেছেন।
যে ধানের চাউল খেতে মাংসের মত স্বাদ হবে। এগুলো ভাত দেখতে কিমার মত এবং হালকা হলুদ রঙের। এগুলো ভাতে পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ অনেক বেশি। দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীদের মতে সাশ্রয়ী মূল্যে এগুলো ধান কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা যাবে। এজন্য ভাতের বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন 

বাঙ্গালীদের প্রধান খাদ্য ভাত। আমরা গরম ভাতের সাথে মাছ, মাংস অথবা ডাউল ও বিভিন্ন রকম ভর্তা দিয়ে ভাত খেতে পছন্দ করি। দুই বেলা পেট ভরে ভাত না খেলে আমরা মনে শান্তি পাই না। যার কারণে বাঙালিদের বাড়িতে দুই বেলায় ভাত রান্না করা হয়। ভাত রান্না করা অনেক সহজ।

ভাত রান্নার সময় সতর্ক না থাকলে ভাত খাওয়া কষ্টকর হয়।যার কারণে ভাত রান্না বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানা প্রয়োজন। ভাত সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বাঙালি মেয়েরা জানে তবে অনেকে জানেন না। সবারই এই বিষয়টি জানা প্রয়োজন। আমরা সাধারণত যে কোন চালের ভাত খেয়ে থাকি।

বাঙালি নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জন্য বাসমতি চাউলের ভাত খাওয়া কষ্টকর। কারণ এই চালের দাম অনেক বেশি। তবে সাধারন চাউলের সাদা ভাত খেতে যদি বাসমতি চাউলের মত সুগন্ধি হয় তাহলে খুব একটা খারাপ হয় না।  সাধারণত পোলাও বিরিয়ানি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়।

পোলাও ও বিরিয়ানি তৈরি করতে আমরা তেল ও বিভিন্ন রকম মসলা ব্যবহার করি। যার কারণে এগুলো খাদ্যের স্বাদ অনেক বেশি হয়। সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন। চাউল ধুয়ে ভাত রান্না করার সময় ভাতের চাউল আধা ফোটা হলে সেখানে তিন থেকে চারটি তেজপাতা ছেড়ে দিতে হবে।

ভাত হয়ে যাওয়ার পরে পানি সরানোর সময় তেজপাতা গুলো তুলে ফেলতে হবে। তেজপাতা ব্যবহারের ফলে ভাত বাসমতি চালের মতো সুগন্ধ হবে। এছাড়াও ভাত রান্নার সময় তেজপাতা ব্যবহার করার ফলে ভাত ঝরঝরে হবে। ভাত খেতে আমাদের ভালো লাগবে।

হাতে তেজপাতা ব্যবহারের ফলে প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদগনদের মতে তেজপাতায় ভিটামিন এ ভিটামিন বি সিক্স ভিটামিন সি এর মত প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। হাতে তেজপাতা ব্যবহার করার ফলে ভাত থেকে অতিরিক্ত এগুলো ভিটামিন আমরা পেতে পারি।

কারণে যার কারণে তেজপাতা ব্যবহার কৃত ভাত খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়াও তেজপাতাতে প্রচুর এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যার শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া হতে রক্ষা করে এবং বিভিন্ন সংক্রামন ও অ্যালার্জির প্রভাব দূর করে।

এছাড়াও ডিজিটাল জার্নাল ওয়েব এমডির গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে ভাতে তেজপাতা ব্যবহার করে খেলে স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস ই কোলি ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। সেই সাথে এইচ পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যা আলচার ও ক্যান্সার সৃষ্টি করে সেই ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে।

তেজপাতা ব্যবহারকৃত ভাত খাওয়ার মাধ্যমে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে। এইজন্য নিয়মিত ভাত রান্নার সময় দুই তিনটি তেজপাতা ব্যবহার করা প্রয়োজন।

কীভাবে মাংস খেলে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়ানো যাবে

বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান অথবা ঈদুল ফিতর ও কুরবানীর সময় মাংস খেতেই হয়। তবে যেহেতু বিভিন্ন সময়ে মাংস খেতে হয় এইজন্য পরিমিত মাংস খাওয়া প্রয়োজন। আজকের আর্টিকেল সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন।
পরিমিত মাংস খাবার ফলে উৎসবেও অংশগ্রহণ করা যাবে এবং শরীরকেও সামলানো সম্ভব হবে। এছাড়াও ঈদ অথবা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেভাবে মাংস খেলে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি এড়ানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা করা হলো।

অতিরিক্ত তেল বাদে মাংস খাবেনঃ রান্নার সময় বাড়তি অতিরিক্ত তেল ব্যবহার না করে ভালোভাবে মাংস রান্না করলে মাংস অনেক সুস্বাদু হয়। লালমাংশে পর্যাপ্ত পরিমান চর্বি থাকে। এই ক্ষেত্রে মাংসের স্বাদ বৃদ্ধির সঙ্গে স্বাস্থ্য উপকারিতা বৃদ্ধির জন্য মাংস রান্নার সময় টক দই লেবুর রস বা ভিনেগার ব্যবহার করা যায়।

এগুলো উপকরণ দিয়ে মেখে ১০ থেকে ২০ মিনিট রেখে মাংস রান্না করলে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। এছাড়া ক্ষতিকর দিক অনেকটা কমে যায়। পরিমিত পরিমাণ ভাত ও রুটির সঙ্গে মাংস খাওয়া যেতে পারে।

তবে মাংস খাওয়ার সময় বেশি করে সালাদ খাওয়া প্রয়োজন। সালাদে থাকা ফায়বার লাল মাংসের অতিরিক্ত ফ্যাট শরীরে জমাট বাঁধতে দেয় না এবং মাংস তাড়াতাড়ি হজম করে।

ভাত ও রুটি কম খেয়ে সালাদ বেশি খেতে হবেঃ যাদের ডায়াবেটিস অথবা হৃদরোগের সমস্যা আছে তাহলে তাদের ভাত ও রুটি কম খেতে হবে। সালাদের পরিমাণ বেশি খেতে হবে।

মাংসের সাথে সালাদের পরিমাণ বেশি খেলে মাংসের চর্বি শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমাট বাঁধতে দেয় না। এই জন্য মাংসের সঙ্গে এক কাপ ভাত অথবা দুইটি রুটি খেতে পারেন। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত সালাদ খাবেন।

দুপুরের পরে মাংস খেলে ক্ষতি হয়ঃ মাংস দিয়ে তৈরিকৃত খাবারগুলো সকাল ও দুপুরে খাবেন। বিকাল অথবা রাতে মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো। রাতে মাংস ও মাংসের সঙ্গে থাকা ফ্যাট খাওয়ার ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমা হয়।

সকাল ও দুপুরে মাংস খাওয়ার ফলে আমরা হাটাহাটি বা কায়িক পরিশ্রম করি। যার কারণে ক্যালোরিগুলো খুব তাড়াতাড়ি কমে যায়। বিকাল অথবা রাতে মাংস খেলে রাতে ঘুমানোর কারণে ক্যালোরি বৃদ্ধি হয়ে শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হয়।

রাতে মাংস খেতে হলে নিয়ম মেনে চলতে হবেঃ রাতে যদি মাংস খেতেই হয় তবে মাংসের সাথে ভাত অথবা রুটি খাবেন না। ভাত এবং রুটির পরিবর্তে মাংসের সাথে সালাল ও বিভিন্ন রকম সবজি খাবেন।

রাতে মাংসের সাথে ভাত অথবা রুটি খেলে শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমা হয়। এছাড়া মাংসের সঙ্গে সালাল ও সবজি খেলে রাতে ঘুমানোর পরেও সালাদ ও সবজির ফায়বার শরীরের সঙ্গে ফ্যাট জমা বাধতে দেয় না।

একদিনে বেশি মাংস খাওয়ার ঠিক নয়ঃ অনেকে যুক্তি দেখান যে এক থেকে দুই দিন বেশি মাংস খেলে ক্ষতি হয় না। কথার কোন যুক্তি নাই। তবে ঈদের সময় বেশি মাংস খেলে বেশি পরিমাণ কায়িক পরিশ্রম করা প্রয়োজন। হাটাহাটি ও নির্দিষ্ট কিছু পরিমাণ ব্যায়াম করতে হবে।

অতিরিক্ত মাংস খাওয়ার ফলে যে ক্যালরি জমা হয় ব্যায়াম হাটাহাটি ও কায়িক পরিশ্রমের মাধ্যমে সেগুলো ক্যালোরি কমানো যায়। এজন্য ঈদে বেশি মাংস খেলে পরিশ্রম ও ব্যায়ামের মাধ্যমে অতিরিক্ত ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলা যায়।

কোল্ড ড্রিংক থেকে বিরত থাকাঃ মাংস খাওয়ার পরে কোল্ড ড্রিঙ্ক খেলে মরার উপর খাড়ার ঘা হয়। অর্থাৎ মাংস খাওয়ার পরে কোল্ড ড্রিংক খেলে মাংসের ক্ষতির পরিমাণ কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। তবে মাংস খাওয়ার পরে একগ্লাস পুদিনা পাতার জুস খেয়ে নিতে পারেন।

তাতে মাংস হজমের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখবে। এছাড়াও মাংস খাওয়ার পরে চিনি ও লবণ ব্যতিত এক গ্লাস লেবু পানি খেতে পারেন। তাহলে শরীরের চর্বি গুলো কেটে যাবে।

মাংস হজমে পাকস্থলীকে সহায়তা করুনঃ মাংস খাওয়ার পরে মাংস হজমের জন্য পাকস্থলির উপর নির্ভর করা ঠিক নয়। পাকস্থলীর হজম শক্তি বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে মাংস খাওয়ার পরে কয়েক টুকরা কাঁচা পেঁপে চিবিয়ে খেতে পারেন। কাঁচা পেঁপে চিবিয়ে খেতে হবে।

তাহলে পাকস্থলীর হজমশক্তি বৃদ্ধি হবে এবং তাড়াতাড়ি মাংস হজম হবে। মাংস খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাল ও বিভিন্ন রকম সবজি খেতে হবে। সালাদ ও বিভিন্ন ধরনের সবজি খেলে পাকস্থলীর হজম শক্তি বৃদ্ধি হবে।

এছাড়াও মাংস খাওয়ার পরে টক দই খেতে পারেন। টক দই খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি হবে যা পাকস্থলীর হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে।

প্রিয় পাঠক আসুন লাল মাংস যেহেতু অনেক সুস্বাদু এবং আমরা খেতে পছন্দ করি। বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও ঈদের লাল মাংস খেতে হয়। এইজন্য মাংস খাওয়ার পরে আমরা উপরের নিয়ম গুলো পালনের মাধ্যমে মাংসের ক্ষতিকর সমস্যা থেকে দূরে থাকি।

ভাতের স্বাধ গরুর মাংসের মত

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের আর্টিকেল সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন। ভাত খাওয়ার সাথে সাথে ভাতের স্বাদ যদি গরুর মাংসের মত হয় তাহলে অনেক ভালো হতো। এই আবিষ্কারটি করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার একদল বিজ্ঞানী। আবিষ্কার হলো ভাত খাওয়ার সময় ভাতের স্বাদ গরুর মাংসের মত লাগবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার একদল বিজ্ঞানীগণ একটি নতুন হাইব্রিড ধান উদ্ভাবন করেছে। এই ধানের ভিতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড ধান উদ্ভাবন করা হয়েছে। এই ধান থেকে তৈরিকৃত চাউল রান্না করার ফলে গরুর মাংসের মত স্বাধ পাওয়া যাবে। বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে সবার জন্য মাংস খাওয়া কষ্টকর।

এই কষ্ট লাঘব করার জন্য এই ধরনের হাইব্রিড ধান উদ্ভাবন করা হয়েছে। সম্প্রতি গবেষণা পত্রটি ম্যাটার নামে বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।

গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের মত। তবে এই খাবারের ধানটি অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ। গবেষণাটি সম্পর্কে ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন কোষ কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন।

ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রার পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোস যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদান কে আরো বাড়ানো যায়। জনাব পার্ক আরো বলেন এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাবার একদিন খাবারের উপর চাপ কমাতে পারে।

গবেষণা দলের ভাত কে বেছে নেওয়ার কারণ হলো পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের প্রধান খাদ্য ভাত। ভাতে ৮০ ভাগ শ্বেতসার এবং ২০ ভাগ প্রোটিন সহ অন্যান্য উপাদান রয়েছে। সি এন এনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয় এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের।

গবেষক গণেরা বলেছেন এই চাল সস্তা নিরাপদ ও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প খাবার। পরিবর্তনের কারণে মানুষ যেগুলো খাবার খাচ্ছে তাতে এই চাউল তাদের খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনবে।

গরুর মাংসের ভর্তা বানাবেন যেভাবে

বিশেষ করে কোরবানির সময় প্রত্যেকটা বাড়িতে গরুর মাংস পর্যাপ্ত থাকে। যার কারণে গরুর মাংস রান্না করে খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গরুর মাংসের ভর্তা খাওয়া যেতে পারে।গরম ভাতে গরুর মাংসের ভর্তা খেতে অনেক সুস্বাদু। মাংস খাওয়ার একটু স্বাদ পরিবর্তন করে। আসুন খাঁটি সরিষার তেল মিশ্রিত করে সুস্বাদু গরুর মাংস ভর্তা তৈরির নিয়ম জেনে নিই।

উপকরণ

*রান্না করা গরুর মাংস আধা কাপ।
*পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ ও ১ টেবিল চামচ।
*আদা কুচি এক টেবিল চামচ।
*শুকনা মরিচ ২টি।
*ধনিয়া পাতা কুচি দেড় টেবিল চামচ।
*সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ।
*সোয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ।
*লবণ স্বাদমতো।

প্রস্তুত প্রণালীঃ রান্না করা মাংস হাত দিয়ে ছিঁড়ে নিতে হবে। শুকনা মরিচ মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। প্যানে সয়াবিন তেল গরম করে এক কাপ পেঁয়াজকুচি ও এক টেবিল চামচ আদা কুচি নরম করে ভেজে নিতে হবে। বাদামী রং চলে আসলে পেঁয়াজ ও আদা কুচি নামিয়ে নিতে হবে।

একটি প্লেটে লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে শুকনা মরিচ ভেঙ্গে নিতে হবে। এরপরে সকল উপকরণ একসঙ্গে মিশ্রিত করে ভালো করে মিশিয়ে মজাদার ভর্তা তৈরি করতে হবে। তাহলেই হয়ে গেল গরুর মাংসের মজাদার ভর্তা। এরপরে উক্ত ভর্তার গরম ভাতে পরিবেশন করতে হবে। যা খেতে অনেক সুস্বাদু হবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ সাদা ভাতে যেভাবে বাসমতী চালের ভাতের স্বাদ পাবেন এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। আরো লেখা হয়েছে কিভাবে মাংস খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়ানো যাবে। ভাতের স্বাদ গরুর মাংসের মত। গরুর মাংসের ভর্তা বানাবেন যেভাবে।

এগুলো বিষয় গুগল সহ বিভিন্ন বিজ্ঞানের সাময়িকী থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url