মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। মুগ ডাল সাধারণত উদ্ভিজ্জ প্রোটিন জাতীয় খাবার।যার কারণে প্রোটিনের উৎস হিসেবে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া যেতে পারে।
মুগ ডালে পর্যাপ্ত প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেলস বিদ্যমান। মুগ ডাল সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা। মুগ ডাল এর উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ এশিয়া, এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। সাধারণত ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, চীন ও কোরিয়ায় মুগের পর্যাপ্ত চাষ হয়। এছাড়াও পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ায় মুগ ডাল চাষ হয়।
মসলাদার ও মিষ্টি জাতীয় খাবারের উপাদান হিসেবেও মুগ ডাল ব্যবহার করা হয়। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উপাদান মুগ ডাল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যোগ হয়। এইজন্য নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। মুগ ডাল সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভাতের সাথে ডাউল খাওয়া বাঙালিদের পুরাতন রীতি। এছাড়া উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এর মধ্যে ডাল অন্যতম। ডাল খাওয়ার মাধ্যমে মাছ-মাংস খাওয়ার বিকল্প হিসেবে প্রোটিন পাওয়া যায়। আজকের আর্টিকেল মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা। মুগ ডালের উপকারিতাঃ

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ বিশেষ করে স্থূল ব্যক্তিগণ তাদের ওজন ঝরিয়ে ফিট থাকতে চান। এক্ষেত্রে মুগ ডাল খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানো যেতে পারে। মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রয়েছে অথচ ক্যালোরি অনেক কম। মুগ ডালে অত্যধিক ফাইবার হওয়ার কারণে মুগডাল খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমে।

হজমে সাহায্য করেঃ গরমের সময় খাবারের সমস্যা হলেই হজমের সমস্যা দেখা দেয়। ২০২ গ্রাম ডালে প্রায় ১৫.৪ গ্রাম ফাইবার রয়েছে। যার কারনে নিয়মিত খাবারের তালিকায় মুগডাল রাখলে হজমের সমস্যা দূর হয়। মুগ ডালে পর্যাপ্ত ফাইবার রয়েছে যা হজমে সহায়তা করে। হজমের সমস্যা দূর করতে মুগ ডাল সিদ্ধ করে খাওয়া যেতে পারে।

হার্ট ভালো রাখেঃ মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যার কারনে মুগ ডাল খাওয়ার ফলেই শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয় ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও মুগ ডাল হার্টের বিভিন্ন অঙ্গানুকে শক্তিশালী করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত মুগ ডাল সিদ্ধ করে খাওয়া যেতে পারে।

অত্যধিক গরমে মুখ ডাল উপকারীঃ অত্যাধিক গরমে মুখ ডাল খেলে উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে গরমের তীব্রতা থেকে শরীর কে ঠান্ডা রাখে। নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে গরমের দিনে হিট স্ট্রোক এর হাত থেকে রক্ষা করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ মুগ ডালে পর্যাপ্ত ফাইবার পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। যার কারণে রক্তনালী প্রশস্ত হয় এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয়। নিয়মিত সিদ্ধ করে মুগ ডাল খাওয়ার ফলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির কারণে উচ্চ রক্তচাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

রক্তশূন্যতা দূর করেঃ মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন রয়েছে যার কারণে মুগ ডাল খেলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়। এছাড়াও মুগ ডাল সিদ্ধ করে খেলে মুগ ডালে থাকা আইরন শরীরে বৃদ্ধি করে রক্তশূন্যতা দূর করে। অ্যানিমিয়া রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী খাবারঃ এক কাপ রান্না করা মুগ ডালে প্রায় ৮০ভাগ ফোলেট রয়েছে। চিকিৎসকগণেরা গর্ভবতী মায়েদের জন্য প্রচুর ফোলেট সমৃদ্ধ খাবারের পরামর্শ দেন। গর্ভবতী মা ও শিশুদের বিকাশ ও বৃদ্ধির জন্য ফোলেট অত্যন্ত প্রয়োজন। যার কারণে নিয়মিত গর্ভবতী মায়েরা মুগ ডাল সিদ্ধ করে খেলে গর্ভবতী মায়েদের ফোলেটের সমস্যা দূর হয়।

রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে আনেঃ নিয়মিত মুগ ডাল খেলে মুগ ডালে পর্যাপ্ত ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে যা রক্তের শর্করার পরিমাণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মুগ ডাল আদর্শ খাবার।

মুগ ডালের অপকারিতা সমূহঃ

মুগ ডাল আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাদ্য হলেও কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। মুগ ডাল খাওয়ার ফলে ক্ষতিকর দিকগুলো আরো বেড়ে যায়। যার জন্য যাদের মুগডাল খেলে ক্ষতি হবে তাদের জন্য মুগডাল না খাওয়া ভালো। মুগ ডালের অপকারিতা সমূহ আলোচনা করা হলো।
ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধিঃ মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি উপাদানসহ প্রচুর প্রোটিন রয়েছে। যাদের শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায় তারা মুগ ডাল খেলে তাদের ইউরিক এসিডের পরিমাণ আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। এইজন্য যাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি তাদের জন্য মুগ ডাল খাওয়া যাবে না।

কিডনিতে পাথর থাকলেঃ যাদের কিডনিতে পাথর আছে অথবা কিডনি সমস্যায় ভুগতেছেন তাদের মুগ ডাল খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো। মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সালেট এবং প্রোটিন রয়েছে যা কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। এছাড়া কিডনি রোগীদের জন্য মুগ ডাল খেলে কিডনির ক্ষতিকর অবস্থায বৃদ্ধি করে।

লো ব্লাড সুগার রোগীদের জন্যঃ লো ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য মুগ ডাল খাওয়া ভালো নয়। পুষ্টি বিশেষজ্ঞগণের মতে মুগ ডালে কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো লো ব্লাড সুগার রোগীদের ব্লাড সুগার আরো কমিয়ে দেয়। যার কারণে এগুলো রোগীদের জন্য মুগডাল খাওয়া বাদ দেওয়া প্রয়োজন।

মুগর ডালে কি ভিটামিন আছে

মুগ ডাল খেতে অনেকেই অত্যন্ত পছন্দ করেন। এছাড়াও মুগ ডাল অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। বাংলাদেশ ভারত থেকে শুরু করে চীন পর্যন্ত সবাই মুগ ডাল খেতে পছন্দ করেন। মুগ ডালে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি ১, ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ৩, ভিটামিন বি ৫, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ৯, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ও সেলেনিয়াম আছে।

যার কারণে মুগ ডাল খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। নিয়মিত মুগ ডাল খেলে ভিটামিন বি ২, বি ৩, বি ৫, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ৯, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে ও সেলেনিয়াম এর অভাব দূর হয়। এই জন্য ভিটামিন এর অভাব পূরণ করার জন্য মুগ ডাল আমাদের খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।

এছাড়াও মুগ ডাল ভিটামিন ই, ভিটামিন সি, রয়েছে যা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরের প্রদাহ দূর করে। মুগ ডাল খাওয়ার মাধ্যমে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। মুগ ডালে ভিটামিন ই থাকাই চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এইজন্য শরীরের পুষ্টি উপাদান ঘাটতি দূর করার জন্য মুগ ডাল খাওয়া যেতে পারে।

অঙ্কুরিত মুগ ডালের উপকারিতা

আজকের আর্টিকেল মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা। অঙ্কুরিত মুগ ডাল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। পুষ্টিবিদ গণেরা বলেছেন অঙ্কুরিত মুগডাল খেলে আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন রোগবালাই দূর হয়।
এছাড়াও অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। অঙ্কুরিত মুগ ডাল খেলে শরীরের যে উপকারিতা হয় তা আলোচনা করা হলো।

হজমের সহায়তা করেঃ নিয়মিত অঙ্কুরিত মুগ ডাল খেলে হজমের সমস্যা দূর হয়। অঙ্কুরিত মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রয়েছে যা খাদ্য হজমে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জার্নাল অফ এগ্রিকালচারাল এন্ড ফুড কেমিস্ট্রিতে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে অঙ্কুরিত মুগ ডাল খেলে হজমের সহায়ক উৎসেচক গুলোর ক্ষরণ বেড়ে যায়।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ যেগুলো লোকেরা ওজন কমাতে চান নিয়মিত খাদ্য তালিকায় অঙ্কুরিত মুগ ডাল রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে সকালে অঙ্কুরিত মুগ ডাল খেলে শরীরের ওজন কমে।

আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে ফাইবারযুক্ত খাবার অন্ত্রের কাজকর্ম ভালো রাখতে সাহায্য করে ফলে বিপাক ক্রিয়া ভালো হয়। যার কারণে শরীরের ওজন কমে।

হৃদরোগ প্রতিরোধ করেঃ অঙ্কুরিত মুগ ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর মত উপাদান রয়েছে। যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ খারাপ কোলেস্টেরল ও কার্ডিয়াল ভাস্কুলার রোগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

জার্নাল অফ ফুড সাইন্স এন্ড টেকনোলজিতে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে অক্সিডেটিভ স্টেস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। যার কারণে হার্টের অঙ্গানু গুলো স্বাস্থ্যকর রাখে।

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ অঙ্কুরিত মুগ ডালে গ্লাইসমিক ইনডেক্স অত্যন্ত কম। জার্নাল অফ নিউট্রিশন এন্ড মেটাবলিজম এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে শরীরের বিপাকের হার বাড়িয়ে তুলতে এবং ডায়াবেটিস টাইপ টু নিয়ন্ত্রণ রাখতে অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।

ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকেঃ অঙ্কুরিত মুগ ডালে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্লাভোনয়েড ও পলিফেলনের মত যোগ রয়েছে। জার্নাল অফ ডার্মাটোলজিক্যাল সাইন্স এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে অঙ্কুরিত মুগ ডালে পর্যাপ্ত এন্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া ত্বকে বলি রেখা বা কালচে দাগ পড়ার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়া প্রয়োজন।

মুগ ডাল খাওয়ার নিয়ম

আজকের আর্টিকেল মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা। মুগ ডাল আমাদের জন্য উপকারী হলেও নির্দিষ্ট নিয়ম ও সময় পালন করে মুগ ডাল খেলে উপকার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে ভুল নিয়ম ও ভুল সময়ে মুগ ডাল খেলে হিতে বিপরীত হয়। ডাল রুটি, ডাল ভাত বাংলাদেশ এবং ভারতের অনেক প্রিয় খাবার। যার কারণে ভালো করে মুগ ডাল রান্না করে ডাল দিয়ে রুটি খেতে পারি।

এছাড়াও মুগ ডাল রান্না করে ভাতের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসা অনুযায়ী মুগ ডাল খাওয়ার ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তির বাত কফ ও পিত্তের উপর প্রভাব পড়ে। যার কারণে রাতে খুব বেশি মুগডাল খাওয়া ঠিক নয়।

এছাড়া প্রতিদিন অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়া যেতে পারে। অঙ্কুরিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। মুগ ডাল দিয়ে পিঠা বানিয়ে খাওয়া যায়। এছাড়াও মুগের ডালের মাধ্যমে বড়া বানিয়ে খেলে খুব সুস্বাদু হয়। বড় অনুষ্ঠানের আয়োজনে অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মুগ ডাল রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।

এছাড়াও মুগ ডাল চুলায় ভেজে মুড়ি অথবা খালি খাওয়া যেতে পারে। মুগ ডাল দিয়ে সুপ তৈরি মাধ্যমে মুগ ডাল খাওয়া যায়। এছাড়া বাচ্চাদের খিচুড়ি তৈরি করতে মুখ ডাল ব্যবহার করা হয়। যেভাবে আমরা মুগ ডাল খাই না কেন নিয়মিত পরিমাণ মুগ ডাল খাওয়ার ফলে প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুগণ মুগ ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু হল। মুগ ডাল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাবার। মুগডাল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যা যেমন হার্টের সমস্যা উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

যার কারণে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার অভ্যাস করা ভালো। মুগ ডাল সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url