গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। এছাড়াও আরো লেখা হবে গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ। গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবেনা। গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবেনা। এগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্য অত্যন্ত সতর্কতা থাকার প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় সতর্ক না থাকলে মা ও শিশু উভয়ের ক্ষতি হয়। এজন্য আসুন এগুলো ব্যাপারে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত। মানব শিশু বৃদ্ধির জন্য পুরুষ এবং মহিলা উভয়কে তৈরি করা হয়েছে। তাদের মাধ্যমে বংশবিস্তারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যার কারণে গর্ভবতী মায়েদের প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। এ অবস্থায় গর্ভবতী মায়েরা অনেক কষ্ট করেন।
মানসিক দিক দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়েন। যার কারণে তাদের পুষ্টি সম্বলিত খাবার এবং ভালো পরিবেশ দেওয়া প্রয়োজন। তাদেরকে মানসিক প্রশান্তি বৃদ্ধি করার মতো যাবতীয় ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। গর্ভবতী মায়েদের মানসিক প্রশান্তি এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভস্থ শিশুর জন্য ভালো ভূমিকা রাখে।

গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ

গর্ভাবস্থায় সবসময় শরীরের দিকে নজর দিতে হবে। ভারী কোন কাজ করা যাবে না। আজকের আর্টিকেল গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত। শহরের অধিকাংশ মহিলারাই কর্মজীবী যার কারণে বাহিরে সবসময় থাকতে হয়। 

বাহিরে চলাফেরা এবং বাসায় চলাফেরা অত্যন্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ তা আলোচনা করা।

*গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস মিস ক্যারেজের ভয় থাকে। এই সময় মাটিতে বসে সবজি কাটা বাসন ধোয়া রান্না করা এ ধরনের সকল কাজ এড়িয়ে চলতে হবে। যদি এগুলো কাজ করতে হয় তাহলে টেবিলে অথবা দাঁড়িয়ে রান্না ও বাসন মাজার কাজ করতে হবে।
*হেলে পড়ে ঝাড়ু দেওয়া অথবা ঘর মোছার কাজ গর্ভবতী মহিলারা করতে পারবেন না। পেটের উপর চাপ লাগবে এমন কোন কাজ করা যাবে না।
*বাথরুম পরিষ্কারের কাজ করা যাবে না। বাথরুম পরিষ্কার করতে হলে অনেক কেমিক্যাল ব্যবহার করা লাগে যার কারণে কেমিক্যালের গন্ধে শরীরের সমস্যা হতে পারে।
*একবারে ঘরে ২০ থেকে ৩০ মিনিট দাড়িয়ে থাকা যাবে না। প্রয়োজনে হাটাহাটি করতে পারেন। দাঁড়িয়ে থাকলে পা ফুলে যাবে এবং পায়ে পানি জমা হবে।
*ভারি কোন জিনিস বহনে গর্ভবতী মহিলারা অংশগ্রহণ করবেন না। এমনকি বাসার আসবাবপত্র সরানোর কাজ করা যাবে না।।
*উঁচু স্থানে সিলিং ফ্যান মোছা, ঘরের পর্দা টাঙানো, ঘরের ছাদ মোছা, ইত্যাদি কাজ করা যাবে না। পড়ে যেয়ে অনেক ক্ষতি হতে পারে।
*বাড়িতে বিড়াল পোষা থাকলে বিড়ালের পায়খানা পরিস্কার করা যাবে না। বিড়ালের পায়খানা পরিষ্কার করলে মা ও হবু সন্তানের ক্ষতি হয়।

গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত

গর্ভাবস্থায় মহিলাদের পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদান সম্বলিত বিভিন্ন রকম খাদ্য ও ফল খাওয়া প্রয়োজন। এসময় গর্ভবতী মায়েদের প্রচুর পুষ্টি উৎপাদনের প্রয়োজন হয়। খাবার থেকে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করলে শরীরের পক্ষে অনেক উপকার হয়। গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
কলাঃ কলা গর্ভবতী মায়েদের জন্য উৎকৃষ্ট খাবার। কলায় ফোলেট, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এর মত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বিদ্যমান। কলা খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মায়েদের তরলের ভারসাম্য রক্ষা, বমি বমি ভাব দূর, হাড় ও পেশির গঠন শক্তিশালী করে।

কিউইঃ কিউই ফলে ভিটামিনসি, ভিটামিনই, ভিটামিনএ, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, এবং ডায়েটরী ফাইবার বিদ্যমান। এ কারণে গর্ভবতী মায়েদের জন্য কেউই ফল অত্যন্ত প্রয়োজন। গর্ভবতী মায়েদের সর্দি-কাশি নিরাময়, রক্ত জমাট বাধার রোধ, পেশি ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো ও রক্তের লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে।

পেয়ারাঃ গর্ভবতী মায়েরা পেয়ারা খেতে পারেন। পেয়ারা ভিটামিনসি, ভিটামিনই, আইসো ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ। পেয়ারা খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় এবং শিশুর স্নায়ুতন্ত্র শক্তিশালী হয়।

আপেলঃ গর্ভবতী মায়েদের জন্য আপেল খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। আপেল খাওয়ার মাধ্যমে হাঁপানি এজমা ইত্যাদির ঝুঁকি কমে।

নাশপাতিঃ নাশপাতিতে ফলিক এসিড ও ভিটামিন সি রয়েছে। যার কারণে গর্ভবতী মায়েদের নাশপাতি খাওয়া প্রয়োজন।

আতাঃ আতা ভিটামিনএ ও ভিটামিনসি সমৃদ্ধ ফল যা গর্ভবতী মায়েদের খাওয়া প্রয়োজন। আতা খেলে গর্ভস্থ শিশুর চোখ, চুল, ত্বক, ও শরীরের টিস্যু বৃদ্ধি সহায়তা করে।

ডালিমঃ ডালিম ক্যালসিয়াম ফোলিক এসিড. লৌহ. প্রোটিন ও ভিটামিন সি জাতীয় খাবার। গর্ভাবস্থার ডালিম খাওয়া অত্যাধিক প্রয়োজন।

এভোকোডাঃ এভোকোডা ফলে ভিটামিন সি ভিটামিন বি ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ও পর্যাপ্ত ফাইবার রয়েছে। এই ফল গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ু বিকাশে সহায়তা করে।

আমঃ আমে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি আছে যা গর্ভবতী মায়েরা খেলে হজমে সহায়তা করে ও কোষ্ঠকাঠিন্যতা প্রতিরোধ করে।

চেরিঃ চেরি ফলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে যা গর্ভবতী মায়েদের খাওয়া যাবে। চেরি ফল খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মা ও গর্ভস্থ শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিনসি, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ও ফাইবার রয়েছে। স্ট্রবেরি খাওয়ার ফলে শিশুর হাড় শক্তিশালী হয়।

তরমুজঃ ভিটামিনএ, ভিটামিনসি, ম্যাগনেসিয়াম, ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ফল। তরমুজ খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মায়েদের বুক জালা, হাত পা ফোলা, ইত্যাদি সমস্যা দূর করে।

সাপোডিলাঃ সাপোডিলা ফল ইলেক্ট্রোলাইট, ভিটামিনএ, ও কার্বোহাইড্রেট, সম্পন্ন ফল যা খেলে গর্ভবতী মায়েদের মাথা ঘোরা বমি বমি ভাব নিয়ন্ত্রণ হয়।

ব্লুবেরিঃ ব্লুবেরি ভিটামিনসি, ফোলেট ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল। গর্ভবতী মায়েরা এ ফল খেতে পারেন।

কমলালেবুঃ কমলা লেবু ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ফল। গর্ভবতী মায়েরা কমলালেবু খেতে পারেন এবং কমলালেবু খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।

আঙ্গুরঃ আঙ্গুর পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল যাতে গ্লুকোজ, ফ্রূকটোজ, গ্যালিক অ্যাসিড, অক্সালিক অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি২ ও ভিটামিন বি৬ বিদ্যমান। এ ফল গর্ভবতী মায়েরা খেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে না

আজকের আর্টিকেল গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত। মাছ গর্ভবতী মায়েদের জন্য উৎকৃষ্ট খাবার। তবে সব ধরনের মাছ খাওয়া যাবে না। মাছে অনেক উপকার থাকলেও ক্ষতির দিক রয়েছে। এই মাছগুলো গর্ভবতীর মায়েদের খাওয়া ঠিক নয়। গর্ভবতী মায়েদের যে সকল মাছ খাওয়া যাবে না তা আলোচনা করা হলো।

হাঙ্গর মাছঃ হাঙ্গর জনপ্রিয় সুস্বাদু সামুদ্রিক মাছ। হাঙ্গর মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, আয়রন, মিনারেলসহ বিভিন্ন খনিজ উপাদান আছে। গর্ভবতী মায়েদের জন্য হাঙ্গর মাছ খাওয়া যাবে না। 

হাঙ্গর মাছে মিথাইল মার্কারি নামক এক ধরনের পদার্থ আছে যা গর্ভবতী মায়েদের হরমোন পরিবর্তনে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এছাড়াও গর্ভস্থ শিশুর অনেক ক্ষতি করে।

কিং ম্যাকরেলঃ কিং ম্যাকরেল অত্যধিক সুস্বাদু সামদ্রিক মাছ। এ মাছে পর্যাপ্ত আয়রন, প্রোটিন ও ভিটামিন রয়েছে। তবে গর্ভবতী মায়েদের ম্যাকরেল মাছ খাওয়া যাবে না। এই মাছের মিথাইল মার্কারি গর্ভবতীদের রক্তের সঙ্গে মিশে মা ও শিশুর অনেক ক্ষতি করে।

তলোয়ার মাছঃ তলোয়ার মাছ সুস্বাদু ও জনপ্রিয় মাছ। সব দেশে জনপ্রিয় ও সহজলভ্য মাছ হিসেবে পরিচিত। তলোয়ার মাছে ক্ষতিকর নিউরো টক্সিন রয়েছে যা গর্ভবতী মায়েদের ক্ষতি করে। গর্ভস্থ শিশুর অনেক ক্ষতি করে। যার কারণে এ মাছ খাওয়া যাবে না।

টাইল ফিসঃ এ মাছে পর্যাপ্ত প্রোটিন ও নিউট্রিশনে পরিপূর্ণ। এ মাছে মিথাইল মার্কারি নামক ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে।গর্ভবতী মায়েদের এ মাছ খাওয়া ঠিক নয়। এ মাছ খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মা ও শিশুর শ্বসনতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে।

সুশীঃ সুশী মাছ জাপানের অত্যাধিক জনপ্রিয় মাছ। জাপানেরা এ মাছ স্যুপের সঙ্গে খায়। সুশী মাছ গর্ভবতী মায়েদের জন্য খাওয়া ঠিক নয় কারণ এ মাছ খেলে শরীরের পরিবর্তন ব্যহত করে।

সিভিচঃ সি ভিচ মাছে পর্যাপ্ত প্রোটিন, খনিজ উপাদান, আয়রন, বিদ্যমান। তবে গর্ভাবস্থায় এ মাছ খেলে শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়।

সাশিমিঃ সাশিমি মাছ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ মাছ। তবে এ মাছ গর্ভবতী মায়েদের খেলে সার্বিক জটিলতা তৈরি হয়। যার কারণে এ মাছ খাওয়া ঠিক নয়।

হিমায়িত মাছঃ হিমায়িত মাছ গর্ভবতী মায়েদের জন্য খাওয়া ঠিক নয়। গর্ভবতী মায়েরা হিমায়িত মাছ খেলে শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হয়।

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের খাবারের ব্যাপারে অত্যন্ত যত্নশীল হতে হবে। গর্ভবতী মায়েদের খাবারের কারণে মা এবং শিশুর শরীর গঠনে ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও ক্ষতিকর খাবারের কারণে মা ও শিশু উভয়ের অনেক ক্ষতি হয়। এইজন্য গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবেনা সে ব্যাপারে আলোচনা করা হলো।
*কাঁচা দুধ অথবা পাস্তরিত দুধ গর্ভবতী মহিলাদের খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো দুধের জীবাণু থাকে যা তাদের ক্ষতি হয়।
*পাস্তুরিত দুধ থেকে তৈরি কৃত পনির খাওয়া ঠিক নয়।
*গর্ভবতী মায়েদের মেয়াদ উত্তীর্ণ যেকোনো খাবার খাওয়া ঠিক নয়।
*গর্ভবতী মায়েদের কাঁচা মাংস অথবা কম সিদ্ধ মাংস খাওয়া ঠিক নয়।
*যেগুলো মাংস পরিপূর্ণ সিদ্ধ না করে খাবার তৈরি করা হয় সেগুলো খাবার খাওয়া ঠিক নয় যেমন সসেজ ও কোল্ডকাট।
*রান্না না করা মাছ অথবা কম রান্না করা মাছ এবং সামদ্রিক জাতীয় মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রয়োজন।
*স্মোকড ফিস বা পোড়া মাছ জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো খেলে পেটের সমস্যা হবে।
*রান্না না করা অঙ্কুরিত বীজ, অঙ্কুরিত শস্য, ও মটরশুঁটি খাওয়া ঠিক নয়।
*কাঁচা ডিম খাওয়া ঠিক নয়।

এছাড়াও গর্ভবতী মহিলাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। খাবারের আগে সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে। এছাড়াও সুস্থ পরিবেশে খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগণ গর্ভাবস্থায় ১৬টি ফল খাওয়া উচিত এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। এছাড়াও আরো আলোচনা করা হয়েছে গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ। গর্ভ অবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া নিষেধ। গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া নিষেধ। এগুলো তথ্য গুগল সহ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

আজকের আর্টিকেল ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। আপনাদের ভালো লাগলে নিজেকে সার্থক মনে করব। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন। আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করলাম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url