মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে

সুপ্রিয় পাঠকগন মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আজকে আরো লেখা হবে মুখে ঘা দূর করার ঘরোয়া উপায়। মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়। ঘনঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ। মুখে ও জিহ্বায় ঘা হওয়ার সমস্যা ছোট থেকে বড় সবারই হয়।
যার কারণে আমাদেরকে মুখের ঘা এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া প্রয়োজন। মুখের ঘা নিরাময় ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে। মুখের ঘা এর সমস্যা ছোট থেকে বড় সব বয়সি লোকদের হয়। সাধারণত ভিটামিন এর অভাবের কারণে মুখের ঘা হতে পারে। যা অত্যন্ত কষ্টকর ও বেদনাদায়ক। এছাড়াও মুখগহ্বরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার কারণে ইনফেকশনে মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয়।
অনেকেরই জর্দাসহ পান ও সিগারেট খাওয়ার জন্য সিগারেট ও পানে থাকা জর্দা ও চুনের কারণে মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় যা আলচারে রূপ নেয়। সঠিকভাবে চিকিৎসা না করলে মুখের ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। তাই আসুন এগুলো ব্যাপারে জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকি।

মুখে ঘা দুর করার ঘরোয়া উপায়

মুখে ঘা অনেক কষ্টকর সমস্যা যার কারণে খাবার খাওয়া অনেক কষ্ট হয়। এছাড়াও কথাবার্তা বলাও অনেক কষ্ট হয়। আজকের আর্টিকেল মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে। মুখে ঘা হলে অত্যন্ত জ্বালা যন্ত্রণা করে। মুখে ঘা দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো আলোচনা করা হলো।

পর্যাপ্ত পানি পানঃ অনেক সময় ডিহাইড্রেশনের কারণে মুখের ঘা হয়। পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন যার মাধ্যমে মুখের ঘা দ্রুত নিরাময় হয়। পর্যাপ্ত পানি পান করার কারণে শরীর হাইড্রেট থাকে। এছাড়াও মুখে প্রচুর মিউকাস তৈরি হয় যা মুখের ভেতরের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে ধ্বংস করে। যার কারণে মুখের ঘা নিরাময় হয়।

নারিকেলের তেলঃ নারিকেলের তেল এন্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের ঘা নিরাময় করে। মুখের ভিতর ঘা হলে এবং জ্বালা যন্ত্রণা হলে নারিকেলের তেল ব্যবহারের মাধ্যমে উপকার পাওয়া যায়।

এক্ষেত্রে নিয়ম হলো নারিকেলের তেল তুলার সাহায্যে মুখের ঘা এর জায়গায় ভালো করে ব্যবহার করতে হবে। দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করা প্রয়োজন। নারিকেলের তেল ঘা এর স্থানে ব্যবহারের মাধ্যমে মুখের ঘা নিরাময় হয়।

লবণ পানি ব্যবহারঃ লবণ পানি ব্যবহারের ফলে মুখের ঘা এর জায়গায় জ্বালা যন্ত্রণা ও মুখের ঘা নিরাময় হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো হালকা গরম পানিতে লবণ মিশ্রিত করে দ্রবন করতে হবে। উক্ত দ্রবণ দিয়ে দিনে চার থেকে পাঁচবার কুলকুচি করতে হবে। কুলকুচি করার ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়া গুলো মরে যাবে। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়।

লিকার চাঃ লিকার চায়ের মাধ্যমে দ্রুত মুখের ঘা নিরাময় করা যায়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো লিকার চা তৈরি করতে হবে অতঃপর তুলা দিয়ে লিকার চা মুখের ঘায়ের স্থানে ভালো করে লাগাতে হবে। লিকার চা মুখের জায়গায় লাগালে মুখ থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর হয়ে যাবে এবং খুব তাড়াতাড়ি মুখের ঘা শুকিয়ে যাবে।

মধু ব্যবহারঃ মধু ব্যবহারের মাধ্যমে মুখের ঘা নিরাময় হয়। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান যা মুখের ক্ষতি করে ব্যাকটেরিয়াকে নষ্ট করে এবং মুখের ইনফেকশন দূর করে।এই ক্ষেত্রে নিয়ম হল তুলার সাহায্যে মুখের ঘায়ের স্থানে ভালো করে মধু লাগিয়ে দিতে হবে।

দিনে তিন থেকে চার বার মধু লাগানো প্রয়োজন। এভাবে দু্ই থেকে তিন দিন ব্যবহার করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়।

হলুদ ব্যবহারঃ হলুদ ব্যবহারের মাধ্যমে মুখের ঘা দূর করা যায়। মুখের ঘায়ের স্থানে হলুদ বাটা ভালো করে লাগিয়ে দিতে হবে। এভাবে মুখের ঘায়ে হলুদ বাটা ব্যবহার করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়।

ব্রেকিং সোডাঃ মুখের ঘা নিরাময়ে বেকিং সোডা অত্যন্ত কার্যকর। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো এক কাপ পানিতে এক চামচ বেকিং সোডা মিশ্রিত করে ভালো করে কুলকুচি করতে হবে। এভাবে দিনে তিন থেকে চারবার করতে হবে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি মুখের ঘা নিরাময় হবে।

এছাড়াও বেকিং সোডায় সামান্য পানি মিশ্রিত করে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এই পেস্ট মুখের ঘায়ের জায়গায় দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করতে হবে। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি মুখের ঘা নিরাময় হয়ে যাবে।

মিছরি ব্যবহারঃ মুখের ঘা হলে মিছরি ও এলাচের গুড়া একসঙ্গে মুখে ব্যবহার করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো মিছরি ও এলাচের গুড়ায় একসঙ্গে হালকা পানি দিয়ে পেস্ট করে নিতে হবে।

এই পেস্ট মুখের ঘায়ের জায়গায় ভালো করে লাগাতে হবে। এভাবে দিনে তিনবার ব্যবহার করা প্রয়োজন। এভাবে ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি মুখের ঘা নিরাময় হয়ে যাবে।

যষ্টিমধু ব্যবহারঃ যষ্টিমধু ব্যবহারের ফলে মুখের ঘা নিরাময় হয়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো এক কাপ পানিতে এক চামচ যষ্টিমধু ভিজিয়ে রাখতে হবে। যষ্টিমধু ভিজিয়ে দ্রবণ তৈরি হলে উক্ত দ্রবন দিয়ে কুলকুচি করা প্রয়োজন। এভাবে দিনে তিন থেকে চার বার কুলকুচি করলে খুব তাড়াতাড়ি মুখের ঘা নিরাময় হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরা জেলঃ এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়। অ্যালোভেরা জেল অ্যান্টিসেপটিক যার এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টিভাইরাল উপাদান রয়েছে যা মুখের ঘা ও ঘা এর ক্ষতস্থান তাড়াতাড়ি নিরাময় করে। অ্যালোভেরা জেল মুখের ঘা এর স্থানে ভালো করে ব্যবহার করতে হবে। দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করা প্রয়োজন।

টমেটোঃ মুখে ঘা হলে নিয়মিত খাবারের সঙ্গে টমেটো খাবেন। টমেটো খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে এবং সে সঙ্গে মুখের ঘা নিরাময় হবে।

ভিটামিন সি জাতীয় খাবারঃ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ ও ক্ষত নিরাময় করে। মুখের ঘা নিরাময় এর জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া যায়।

তুলসী পাতাঃ মুখের ঘা নিরাময়ের তুলসির পাতা অনেক কার্যকর। তুলসির পাতা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণসম্পন্ন যা ব্যবহারের মাধ্যমে মুখের ব্যাকটেরিয়া অপসারিত হয়। এই ক্ষেত্রে নিয়ম হল তুলসীর পাতা চিবিয়ে রস মুখের ঘায়ের স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে।

এছাড়াও তুলসীর পাতা পানিতে দিয়ে হালকা কুসুম কুসুম গরম অবস্থায় কুলকুচি করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়ে যায়।

লবঙ্গ তেলঃ লবঙ্গ তেলে ইউযেনল নামক উপাদান রয়েছে যা মুখের ভিতরের বিভিন্ন সংক্রমণ ও প্রদাহ নিরাময় করে। এছাড়াও লবঙ্গ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান সমৃদ্ধ যাহা মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং মুখের ঘা নিরাময় করে। মুখের ঘা এর স্থানে লবঙ্গ তেল ব্যবহার করতে হবে এরপরে কিছুক্ষণ রেখে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার আসিডিক দ্রবণ যা মুখের ভেতরের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে ধ্বংস করে মুখের ঘা নিরাময় করে। পানির সঙ্গে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশ্রিত করে কুলকুচি করলে মুখের ঘা নিরাময় হয়। এভাবে দিনে তিন থেকে চার বার করতে হবে।

মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে

মুখে ও জিহ্বায় ঘা হলে অত্যন্ত জ্বালা যন্ত্রণা ও ব্যথা হয়। অধিকাংশ লোক এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়াও শীতের শুরু অথবা বর্ষার শুরুতে এ রোগ বেশি হয়। যার কারণে এই রোগ ব্যাপারে আমাদের সতর্কতা থাকা প্রয়োজন। সাধারণত খাওয়ার কারণে মুখের যন্ত্রণা আরও বেড়ে যায়।
এই রোগ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা সবসময় সতর্ক হওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন। এই প্রসঙ্গে কলকাতার ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালের বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রুদ্রজিৎ পাল বলেন এখন বহু মানুষ মুখ ও জিহবার ঘা বা মাউথ আলসার রোগে ভুগেন। এই রোগের পিছনে অনেক কারণ আছে যা ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

তিনি আরো বলেন এই রোগ শিশু থেকে বয়োবৃদ্ধ সব ধরনের লোকের হয়। তবে অনেকেই মনে করেন ভিটামিনের অভাবে এই রোগ হয়। তবে এই প্রসঙ্গে ডাক্তার রুদ্র পাল বলেন ভিটামিনের কারণে এই সমস্যা হতে পারে। ভিটামিন বি১২ ও জিংক এর কারণে মাউথ আলসারের সমস্যা হয়। আজকের আর্টিকেল মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে।

মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়

বিভিন্ন কারণে মুখ ও জিহ্বায় ঘা বা মাউথ আলচার এর সমস্যা হয়। সমস্যা হওয়ার কারণে খাওয়া-দাওয়া অনেক কষ্ট হয়। আজকের আর্টিকেল মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে। মুখে ও জিহ্বায় ঘা হওয়ার কারণ আলোচনা করা হলো।
*মুখগহ্বরের যত্নে অবহেলা
*দাঁত মাজার সময় ব্রাশের জোরে আঘাত অথবা শক্ত ব্রাশের আঘাত পেলে।
*মুখের ভিতরে দাঁতের কামড় লাগলে অথবা ভাঙ্গা দাঁতের আঘাতে।
*অত্যাধিক গরম জাতীয় খাবার বা পানীয় খাওয়ার কারণে অথবা অতিরিক্ত ঝাল যুক্ত খাবার কারণে।
*এসিডিক বা অম্লীয় খাবারের কারণে মুখের ভেতরের কোন অংশের সাল উঠে গেলে অথবা মাংসপেশিতে আঘাত লাগলে।
*ধূমপান, জর্দা, চুন, ইত্যাদি ব্যবহারের কারণে মুখগহ্বরে আলসার হতে পারে।
*পুষ্টির অভাব অথবা আয়রনের অভাব বা রক্তস্বল্পতা কারণে হতে পারে।
*ভিটামিন বি ১২ ফলিক অ্যাসিড ও জিংক এর অভাবের কারণে হতে পারে।
*বদহজম ডায়রিয়া ইরিটেবল ইত্যাদি কারণে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন গুলো পরিপাকতন্ত্রের প্রবেশ *করে না যার কারণে জিহ্বা ও মুখে ঘা হয়।
*হরমোনের ভারসাম্যের অভাবের কারণে অথবা থাইরয়েড জনিত সমস্যার কারণে।
*অতিরিক্ত মানসিক চাপ দুশ্চিন্তা ও অনিদ্রার কারণে।
*শিশুদের ছত্রাকের আক্রমণের কারণে অথবা ভাইরাসের আক্রান্ত জনিত কারণে।
*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে অথবা ডায়াবেটিস, এইডস, ও ক্যান্সারে আক্রান্তের কারণে।
*বংশগত এলার্জি বা খাবারে এলার্জির কারণে হতে পারে।

ঘন ঘন মুখে ঘা হওয়ার কারণ

মুখে ঘনঘন ঘা হওয়ার সমস্যায় অনেকে ভোগেন। মুখগহ্বরে ঘা হওয়া প্রায় দুইশত রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। সাধারণত মরণব্যাধি এইডস থেকে শুরু করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, এছাড়াও গর্ভাবস্থায় অনেক রোগের লক্ষণের কারণে ঘন ঘন মুখে ঘা হয়।
মুখের ভেতরের মাংসে অথবা জিহ্বায় ঘা হয়, ব্যথা হয়, কিছু খেতে গেলে জলে, এবং ঝাল জাতীয় কিছু খেলে অত্যধিক জ্বালা-যন্ত্রণা করে। এছাড়াও অনেকের মুখ ফুলে যেতেও পারে। এগুলো রোগের লক্ষণ হল শরীরে হরমোনের ভারসাম্যতা না থাকার জন্য। এছাড়াও ভিটামিন সি ও ভিটামিন ডি এর অভাবের কারণে।

পেট পরিষ্কার না থাকার কারণে, মুখে ঘা হতে পারে। এ সমস্যার কারণে মুখ ও জিহ্বায় জ্বালাপোড়া করতে পারে, ব্যথা ও যন্ত্রণা হয়। যার কারণে মুখ ঘা হলে অলসতা না করে দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা উচিত। এছাড়াও সেইসঙ্গে পান বিড়ি জর্দা ইত্যাদি বাদ দেওয়া প্রয়োজন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ মুখে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এছাড়াও মুখে ঘা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে। মুখে সাধারণত কি কারনে ঘা হয় সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আজকের এ বিষয় সম্পর্কে গুগল সহ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে। এ কারণে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করলে আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে এবং উপকৃত হলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url