শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। শিক্ষার্থীদের মানসিক অবসাদের মত সমস্যা তৈরি হয় তাহলে উক্ত শিক্ষার্থীর দ্বারা লেখাপড়া করা সম্ভব হয় না। যার কারণে শিক্ষকগণ ও অভিভাবকগণ সবসময়ই শিক্ষার্থীদের ওপর নজর রাখতে হবে।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের কে সবসময়ই সঙ্গ দিতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূর করার জন্য কিছু নিয়ম আছে যেগুলো জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেল শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা। মানসিক অবসাদ সাধারণত কৈশোর, যুবক এবং প্রাপ্তবয়স্ক, উভয়ের হতে পারে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের মাঝে এ সমস্যার পরিমাণ একটু বেশি। কেউ মানসিক অবসাদগ্রস্ত হলে তার সঙ্গে একটু বেশি সঙ্গত দিতে হবে।
আর ও পড়ুনঃস্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির ১৫টি উপায়
তাহলে তার মানসিক অবসাদ দূর করা সম্ভব হবে। মানসিক অবসাদের কারণে তাদের ভবিষ্যতের সকল পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়ে যায়। এছাড়াও মানসিক অবসাদের কারণে আত্মহত্যার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। পুরুষদের চাইতে মহিলাদের আত্মহত্যার পরিমাণ বেশি। যার কারণে মানসিক অবসাদের বিষয়ে অত্যাধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
মানসিক অবসাদের লক্ষণ
ব্যবসা ও বাণিজ্যে ক্ষতিগ্রস্ত বা সংসার জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মানসিক অবসাদে ভুগতে হয়। আজকের আর্টিকেল শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা। মানসিক অবসাদ এর লক্ষণগুলো আলোচনা করা হলো।
*কোন কাজ করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। সবসময়ই বিভিন্ন কাজের আগ্রহ উৎসাহ উদ্দীপনা কমে গেলে বুঝতে হবে ডিপ্রেশনের সমস্যায় ভুগতেছে।
*নিজের অনুভূতিগুলো কারো কাছে প্রকাশ না করে মন খারাপ করে বসে থাকলে বুঝতে হবে ডিপ্রেশন সমস্যায় ভুগতেছে।
*হঠাৎ করে খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন হয়ে যাওয়া। কোন সময় খাওয়ার চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। অনেক সময় খাওয়ার চাহিদা অনেক কমে যায়। এছাড়া ওজনের উপর প্রভাব পড়ে তাহলে বুঝতে হবে মানসিক সমস্যায় ভুগতেছে।
*ভালো কাজ অথবা খারাপ কাজ করার কোন অনুভূতি থাকেনা। কোন লোক প্রশ্ন করলে তার পজিটিভ উত্তর পাওয়া যায় না তাহলে বুঝতে হবে মানসিক অবসাদে ভুগতেছে।
*জীবনের প্রতিটি কাজের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি হারিয়ে ফেলে। আক্রান্ত ব্যক্তি নিজের জীবনে পর্যাপ্ত হতাশ হয়।
*মানসিক অবসাদে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বেচ্ছায় প্রচন্ড ব্যস্ততা বেছে নেয়। নিজে সব সময় ব্যস্ততায় থাকে। নিজের কষ্টদায়ক অনুভূতি ও সমস্যাগুলো বারবার মনে ভেসে ওঠে।
*কারো হাসি বা আনন্দে ডিপ্রেশন ব্যক্তি বিরক্ত বোধ করে। সামান্য কাজে অত্যন্ত রেগে যায়।
*সব সময় ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ দেখা যায়। জোরে গাড়ি চালান বা রাস্তায় অন্যমনস্ক হয়ে ঘুরতে দেখা যায়। এছাড়াও মদ্যপান ও ধূমপানের মত নিষিদ্ধ কাজে জড়িয়ে পড়ে। সামাজিক আচার আচরণ ও মানুষের সঙ্গ ত্যাগ করে নিঃসঙ্গ থাকার চেষ্টা করে।
*মানসিক অবসাদে আক্রান্ত ব্যক্তি নিজের সমস্যা ও অনুভূতির চেপে রাখতে রাখতে এমন অবস্থা তৈরি হয় যে পরবর্তীতে কোন চিন্তা ভাবনা করতে পারে না। কথা কম বলা অথবা তাকে খুঁজে না পাওয়া ইত্যাদি সমস্যা হয়।
শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা
শিক্ষার্থীদের আচরণগত সমস্যা হলে শিক্ষকগনের চেষ্টা করে সেটা কমিয়ে আনতে পারে। শিক্ষার্থীদের আচরণের সমস্যা হলে শিক্ষকগণ তাদের সঙ্গে অতপ্রতভাবে জড়িত হয়ে তাদেরকে ভালো পথে ঘুরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকাআলোচনা করা হলো।
ছাত্রদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনঃ শিক্ষার্থীদের আচরণের সমস্যা হলে শিক্ষকগণ তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে তাদের আচরণগত দিক কমাতে পারেন। শিক্ষকগণ সবসময় ছাত্রদের সমস্যাগুলো জেনে সেগুলো সমাধান করার জন্য তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখবেন।
শিক্ষার্থীদের দিকে দৃষ্টি রাখাঃ শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও মনের চাহিদা কি সেগুলো ব্যাপারে শিক্ষকদেরকে দৃষ্টি দিতে হবে। তাদের সমস্যা এবং মনের চাহিদা পূরণ করতে পারলে তাদের আচরণগত সমস্যা দূর করা যাবে।
শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবেঃ শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ছাড়াও অন্যান্য শিক্ষার দিকে মনোযোগ করাতে হবে। পাঠ্যক্রম শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে খেলাধুলার, নাচ গান, আবৃত্তি, ইত্যাদির দিকে উৎসাহিত করাতে হবে। এগুলো কাজে উৎসাহিত হওয়ার কারণে আচরণগত দিক পরিবর্তন হয়ে যাবে।
জীবনশৈলী শিক্ষা ব্যবস্থাঃ জীবনশৈলী শিক্ষা ব্যবস্থা হলো সকল শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে শিক্ষা গ্রহণ করা। এছাড়াও শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে মানসিক চাপ সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করা।
শিল্প ও সাহিত্য সৃষ্টিঃ শিল্প ও সাহিত্য সৃষ্টির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। শিক্ষার বিভিন্ন শিল্পকলা ও সাহিত্যচর্চার মাধ্যমে মানসিক চাপ অনেকটা কমে যায়। এছাড়াও সাহিত্যচর্চার মাধ্যমে মানসিক বিকাশ ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি হয়।
শিক্ষার্থীদের গুরুত্ব দেওয়াঃ শিক্ষকদেরকে শিক্ষার্থীদের গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এমন সম্পর্ক করতে হবে যেন শিক্ষার্থী মনের সব কথা শিক্ষকদেরকে বলতে পারে। শিক্ষার্থীদের মনের কথা জানার পরে তাদেরকে আস্তে আস্তে অবসাদ দূর করার চেষ্টা করতে হবে।
বিভিন্ন কাজে আগ্রহ তৈরি করাতে হবেঃ শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হওয়া অথবা অন্যান্য শিক্ষার পদ্ধতির আগ্রহ তৈরি করাতে হবে। বিভিন্ন প্রকার শিক্ষার আগ্রহ তৈরি করলে শিক্ষার্থীদের অবসাদ আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।
নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করাতে হবেঃ শিক্ষার্থীদের কে ধর্মীয় নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ এবং তা মেনে চলার আগ্রহ তৈরি করাতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহন ও সেগুলো মানার আগ্রহ তৈরি হলে শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূর হওয়া শুরু হবে।
শ্রেণী কক্ষের শিক্ষার্থীদের কে স্বাধীনতা দেওয়াঃ শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের কে বিভিন্ন মতামত প্রদানের স্বাধীনতা দিতে হবে। এছাড়াও শ্রেণীকক্ষে শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বোঝানোর ক্ষেত্রে এবং তাদের প্রশ্নোত্তরের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা দিতে হবে।
শ্রেণিকক্ষে মানসিক সম্পর্ক স্থাপন করতে হবেঃ শ্রেণীকক্ষে শিক্ষকগণ শিক্ষার্থীদের সাথে মানসিক সম্পর্ক রেখে চলতে হবে। শ্রেণীকক্ষের দৈনন্দিন শিক্ষার্থীদের সমস্যা বিষয়গুলো জেনে তা প্রতিকারের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়াও শিক্ষকগণ শিক্ষার্থীদের মনের সকল চাহিদা বুঝে তা পূরণ করার চেষ্টা করবেন।
মানসিক অবসাদ দূরীকরণের উপায়
আজকের আর্টিকেল শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা।জীবনের চলার পথে মানুষের উত্থান ও পতন উভয় হতে পারে। কোন ক্ষতি হলে মানসিক দিক দিয়ে বিপর্যয় হতে পারে। এছাড়াও কর্মসংস্থান না থাকা অথবা অর্থসংকটের কারণে মানসিক অবসাদ হতে পারে। মানসিক অবসাদ দূরীকরণের উপায়।
*নিজেকে অন্য কোন ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করা ঠিক নয়। নিজে নিজের মতো চলাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানসিক অবসাদ দূর করার জন্য নিজেই নিজের মনকে ভালো করতে হবে।
*এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে সময় কাটানো প্রয়োজন যেগুলো ব্যক্তি আপনার কোন ক্ষতি করবে না। ভালো মানুষের সঙ্গে সঙ্গদানের কারণে মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
*যখনই মনের দিক থেকে খারাপ চিন্তা আসবে তখনই সঙ্গে সঙ্গে ভালো কোন চিন্তায় ব্যস্ত হয়ে যাবেন। খারাপ চিন্তার সঙ্গে লড়াই করা শিখুন। সব সময় নিজেকে রিলাক্স থাকার চেষ্টা করবেন তাহলে মানসিক অবসর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
*নিজেকে ভুল না বুঝা বা নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা করা থেকে দূরে থাকতে হবে। সব সময় ভুল কথা ভাবা বাদ দিয়ে পজেটিভ চিন্তা করবেন। পজেটিভ চিন্তার না করলে উঠে দাঁড়ানোর সম্ভব নয়।
*নিজেকে প্রস্তুত রাখুন এবং নিজের মূল্য বুঝুন। ভালো প্ল্যান করে সামনের দিকে এগিয়ে চলার চেষ্টা করুন। চারপাশে খারাপ ও হতাশাগ্রস্থ মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা বন্ধ করুন। দেখবেন হঠাৎ করে মানসিক অবসাদ দূর হয়ে ভালো কিছু করতে পারবেন।
*সর্বোপরি আল্লাহর উপর ভরসা করে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। আল্লাহর কাছে দোয়া ও নামাজের মাধ্যমে কিছু চাওয়ার চেষ্টা করুন। ভালো কাজ করার মাধ্যমে মন পরিষ্কার হয় এবং মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
*সব সময়ই আল্লাহর উপর ভরসা করে যেতে হবে। এছাড়াও নিজের তকদিরের উপর বিশ্বাস করে কাজ করা শুরু করতে হবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন‘ বলে দাও, আল্লাহ আমাদের জন্য (তাকদিরে) যা লিখে রেখেছেন, তা ছাড়া অন্য কোনো কষ্ট আমাদের স্পর্শ করবে না। তিনিই আমাদের অভিভাবক। আর আল্লাহরই ওপর মুমিনদের ভরসা করা উচিত।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৫১)
*জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতে মানসিক অবসাদ দূর করার জন্য সকালে উঠে ১৫ মিনিট হাটাহাটি করুন। সকালের নির্মল বায়ু গ্রহণ করুন যার কারণে মন ও মেজাজ অনেক ফুরফুরে হবে। সকালের নির্মল বায়ু গ্রহণের ফলে মানসিক অবসাদ দূর হয়।
*সাদা জিনিস পত্র ব্যবহার শুরু করুন। এছাড়াও সাদা পোশাক ব্যাবহারের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিন। দেওয়ালের রং সাদা করুন। সাদা রঙ্গের কারণে মনের শান্তি বৃদ্ধি হয় এবং মানসিক অবসাদ দূর হয়।
*পর্যাপ্ত পানি পান করুন। পানি পানের কারণে দেহ ও শরীর হাইড্রেট থাকে। যার কারণে মন ও মেজাজ প্রফুল্ল থাকে। মানসিক অবসাদ কমে যায়।
মানসিক অবসাদ কি এবং কেন হয়
মানসিক অবসাদ হলো এক ধরনের মানসিক স্বাস্থ্যগত সমস্যা, যা মানসিক দিক দিয়ে উদ্যোগের সৃষ্টি হয়। মন ও মেজাজ ভালো থাকে না। মানসিক অবসাদ স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে। মানসিক অবসাদের কারণে ভালো-মন্দ বোঝার শক্তি পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যায়।
আর ও পড়ুনঃপেঁয়াজের রস চুলে লাগালে কি হয়
ছাত্রদের পাঠ্যপুস্তকে মন বসে না। এই জন্য সর্বদা মানসিক অবসাদ থেকে দূরে থেকে মন ও মেজাজ প্রফুল্ল রাখা প্রয়োজন। মানসিক অবসাদের কারণ গুলো আলোচনা করা হলো।
*বিভিন্ন কাজে মানসিক প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। অথচ এগুলো কাজ ব্যাপারে যথেষ্ট জ্ঞান না থাকা অথবা উক্ত কাজ ব্যাপারে অনিহার তৈরি হওয়ার জন্য মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
*নিয়মিত কোন কর্মসূচি বা সাংসারিক কাজ বা যে কোন কাজ করার সময় সেখানে অভ্যাস্ত না হওয়ার কারণে মানসিকভাবে অবসাদ তৈরি হয়।
*কাজ মন থেকে না চাওয়ার পরেও সেগুলো কাজ যদি জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয় তাহলে উক্ত কাজ করতে অনেক কষ্ট হয়। কাজ চাপিয়ে দেওয়ার কারণে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
*কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে প্রবল মানসিক ইচ্ছার প্রয়োজন হয়। তবে কাজ বা কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে মানসিক ইচ্ছা না থাকলে জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার কারণে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
*পরিবেশের কারণে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়। স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস, অত্যাধিক গরমে বসবাস, বা অত্যাধিক ঠান্ডায় বসবাস করার কারণে মনের সুস্থতার ব্যাঘাত ঘটে যার কারণে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
*ব্যবসা-বাণিজ্যে হঠাৎ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে অর্থ সংকটে ভোগার পরিপ্রেক্ষিতে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
*কর্মস্থলে চাকুরী অবস্থায় হঠাৎ করে বিপত্তি যদি হয় অথবা কর্মসংস্থানের অভাব হলে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে মানসিক অবসাদ তৈরি হয়।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ শিক্ষার্থীদের অবসাদ দূরীকরণে শিক্ষকের ১০টি ভূমিকা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। মানসিক অবসাদের কারণে একজন মানুষ তার ভবিষ্যৎ সবকিছু হারিয়ে ফেলেন। যার কারণে মানসিক অবসাদ মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যে প্রভাব থেকে আমাদের পরিত্রাণ পাওয়া প্রয়োজন।
মানসিক অবসাদ কি কারণে হয় এবং কি কি লক্ষণ বোঝা যায় তা আলোচনা করা হয়েছে। মানসিক অবসাদ দূর করার উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো বিষয়ের তথ্য গুলো গুগল সহ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ভাল লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url