ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আরো লেখা হবে ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার সুন্নাত সমূহ। ঘুমানোর সময়ের দোয়া এবং ঘুম থেকে উঠার দোয়া সমূহ। ঘুম কম হওয়ার কারণে যেগুলো রোগ হয়। পর্যাপ্ত ঘুম আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর বিশাল নেয়ামত।
ভোরে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়। ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার সুন্নাত ও বিভিন্ন আমল সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন ‌

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল। সারাদিন কর্মব্যস্ততা থাকার কারণে শরীরের পর্যাপ্ত ক্লান্তি হয়। রাতে ঘুমানোর মাধ্যমে সেগুলো ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। পর্যাপ্ত ঘুমের কারণে শরীরের বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধি হয়। ঘুম আল্লাহু রাব্বুল আলামিনের এক বিশাল নেয়ামত। ঘুমের মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।
পর্যাপ্ত ঘুমের কারণে মানসিক ভারসাম্য বজায় থাকে ‌‌। যার কারণে ঘুম থেকে উঠার পরে আল্লাহর নেয়ামত স্বরূপ বিভিন্ন রকম দোয়া পাঠ করা প্রয়োজন। ভোরে ঘুম থেকে জাগার ফলে তাহাজ্জতের নামাজ ও ফজরের নামাজ জামায়াতে আদায় করা যায়। ঘুমের সুন্নাত ও বিভিন্ন আমল সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। ‌‌

ঘুম থেকে উঠার সুন্নত সমূহ

আজকের আর্টিকেল ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে কিছু নিয়ম-কানুন পালন করা প্রয়োজন। রাতে ঘুমানোর পরে মৃত্যুর মতো অবস্থা হয়ে যায়। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলেন এটা বড় নিয়ামত। 

নিয়ামতের কারনে ঘুম থেকে উঠে কিছু নিয়মকানুন পালন করা প্রয়োজন। রাসুল (সাঃ) আমাদেরকে কিছু নিয়ম কানুন শিখিয়েছেন। থেকে উঠার সুন্নত সমূহ আলোচনা করা হলো।

*প্রথমে ঘুম থেকে উঠে দুই হাত দিয়ে মুখমণ্ডল মাসেহ করে ঘুমের প্রভাব দূর করা।

*ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে দোয়া পাঠ করা। দোয়াটি হলো আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা বাদা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশুর।’অর্থ : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের মৃত বানানোর পর জীবিত করেছেন। আর তাঁর দিকেই ফিরে যেতে হবে। বুখারি,৬৩২৪

*আল্লাহ তা'আলা ঘুম থেকে জাগিয়েছেন সেজন্য নেয়ামতস্বরূপ দোয়া পাঠ করা। উবাদা ইবনে সামেত (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, 

যে ব্যক্তি রাতের ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে এই দোয়া পাঠ করবে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদির, আল-হামদু লিল্লাহ, ওয়া সুবহানাল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।

*আকাশের দিকে তাকিয়ে সুরা আলে ইমরানের শেষ ১০ আয়াত পাঠ করা যায়। (মুসলিম,৬৭৩)

*ঘুম থেকে ওঠার পরে মেসওয়াক করা। রাসুল (সাঃ) ঘুম থেকে উঠে নিয়মিত মেসওয়াক করতেন।

*মেসওয়াক করার পরে ওযু করা। যদি ফরজ গোসল যদি করতে হয় তবে ফরজ গোসল করা।

*ঘুম থেকে ওঠার পরে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা। তাহাজ্জুতের সালাত আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।

*ফজরের সালাত জামায়াতের সঙ্গে আদায় করা। ফজরের সালাত জামায়াতে আদায়ের মাধ্যমে দিনের প্রথম সালাতের হক পূরন হয়।

*ফজরের সালাত শেষে নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করা। প্রত্যহ বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দুষ্ট জিনের উপদ্রপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল

ঘুম মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বড় নিয়ামত। মাধ্যমে শারীরিক সকল পরিশ্রম ও ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। শরীর নতুন করে কর্মদক্ষতা অর্জন করে। যার কারনে নেয়ামত স্বরূপ ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে কিছু নিয়ম ও কিছু আমল করা প্রয়োজন। ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল বর্ণনা করা হলো।
তাড়াতাড়ি ঘুমানোঃ ভোরে জাগ্রত হওয়ার জন্য সন্ধ্যা রাত্রিতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো প্রয়োজন। এশার সালাতের পরে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ঘুমিয়ে পড়তেন। এইজন্য আমাদেরকে এশার নামাজ পড়ে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর প্রয়োজন।

ভোরে জাগ্রত হওয়ার সংকল্প করাঃ ভোরে জাগ্রত হওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে যেন তাহাজ্জত নামাজ পড়া যায় সেই সংকল্প করা। ঘুম থেকে নির্দিষ্ট সময় জাগ্রত হওয়ার জন্য এলারাম দিয়ে রাখা যেতে পারে।

ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার দোয়া পাঠঃ ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে নিয়মিত দোয়া পাঠ করা। আল্লাহুম্মা বিকা আসবাহনা ওয়া বিকা আমসাইনা ওয়া বিকা নাহইয়া ওয়া বিকা নামুতু। অর্থ: হে আল্লাহ! তোমার আদেশেই আমরা প্রভাতে উপনীত হই এবং তোমার আদেশেই আমরা সন্ধ্যায় উপনীত হই।

তোমার আদেশেই আমরা জীবন ধারণ করি এবং তোমার আদেশেই আমরা মৃত্যুবরণ করি। ইবনে মাজাহ: ৩৮৬৮। আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা বাদা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশুর। অর্থ : সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের মৃত বানানোর পর জীবিত করেছেন। আর তার দিকেই ফিরে যেতে হবে। বুখারি ৬৩২৪

সূরা আল ইমরানের শেষের দশ আয়াত পড়াঃ আকাশের দিকে তাকিয়ে সূরা আল ইমরানের শেষের দশ আয়াত পড়া যেতে পারে।

মেসওয়াক করাঃ ঘুম থেকে উঠে মেসওয়াক করা প্রয়োজন। রাসূলুল্লাহ ঘুম থেকে উঠে নিয়মিত মেসওয়াক করতেন। মেসওয়াক করা সম্ভব না হলে ব্রাশ করা যেতে পারে।

ওযু করাঃ মেসওয়াকের পরে সালাতের জন্য ওযু করা। যদি গোসল ফরজ হয় তাহলে গোসল করার পরে অজু করা।

তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ঃ নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা। তাহাজ্জত নামাজ আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য পাওয়া যায়। ছাড়াও দোয়া কবুলের জন্য তাহাজ্জত নামাজ আদায় করা প্রয়োজন।

ফজরের সালাত আদায়ঃজামায়াতের সাথে ফজরের সালাত আদায় করা। ফজরের সালাত জামায়াতে আদায়ের মাধ্যমে দিনের প্রথম কাজ শুরু করা প্রয়োজন।

নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াতঃ ফজরের সালাতের পরে নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করা। ফজরের নামাজের পরে নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বাড়িতে দুষ্টু জিনের উপদ্রব কমে যায়। এছাড়াও নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াতের কারণে বাড়িতে বরকত বৃদ্ধি হয়।

শরীরচর্চাঃ ভোরের নিয়মিত শরীর চর্চা ও হাঁটাহাঁটি করা প্রয়োজন। শরীরচর্চা ও হাটাহাটি করার ফলে সকালের বিশুদ্ধ বাতাস থেকে বিশুদ্ধ অক্সিজেন পাওয়া যায়। যার কারণে ফুসফুস ও হৃদ রোগের সম্ভাবনা কমে। এছাড়াও ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

সকালের নাস্তাঃ যাবতীয় কাজ করার পরে নাস্তা করা প্রয়োজন। সারারাত পাকস্থলী ক্ষুদার্থ থাকার কারনে সকালে নাস্তা করা প্রয়োজন। রাতে ঘুমানোর পরে সকালে জাগ্রত হয়ে শরীরের সকল অঙ্গানু গুলো কার্যক্ষমতায় অংশগ্রহণ করে। শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য সকালে নাস্তা করা প্রয়োজন।

কর্মব্যস্ততাঃ নাস্তার পরে সকালে কর্মব্যস্ততায় অংশগ্রহণ করতে হবে। জীবন চলার জন্য নির্ধারিত কাজগুলো করা প্রয়োজন। কথায় আছে।অলস লোকের দুঃখ হয়। যার কারণে কর্মব্যস্ত হয়ে পড়া প্রয়োজন।

ঘুমানোর দোয়া ও ঘুম থেকে উঠার দোয়া

ঘুম আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বড় নিয়ামত। ঘুমের মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। এছাড়াও ঘুমানোর পরে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঘুম থেকে জাগিয়ে দেন। তিনি না জাগালে মানুষ মারা যাবে। এই জন্য ঘুমানোর আগে এবং ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে কিছু দোয়া পাঠ করতে হয়। ঘুমানোর সময় যে দোয়া পাঠ করতে হয় তাহলো 
হজরত হুযাইফাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) রাতের বেলায় নিজ বিছানায় শোয়ার সময় নিজ হাত গালের নিচে রাখতেন।অতঃপর বলতেন আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনারই নামে মরে যাই আবার আপনারই নামে জীবন লাভ করি। এছাড়াও রাসুলুল্লাহ ঘুমানোর সময় সূরা নাস ফালাক ও ইখলাস পড়তেন। 

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে দোয়া করতে বলেছেন। তিনি ঘুম থেকে জেগে উঠতেন তখন পড়তেনঃ আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী আহ্ইয়া-না- বা’দা মা- আমা-তানা- ওয়া ইলাইহিন্ নুশূর। অর্থঃযাবতীয প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি আমাদের মৃত্যুদানের পর আবার আমাদের পুনর্জীবিত করেছেন। আর তার দিকেই প্রত্যাবর্তন করতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে কিকি রোগ হতে পারে

আর্টিকেল ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল। ঘুম মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বড় নিয়ামত। এর মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে শরীর সুস্থ হয়।যার কারণে ঘুম আমাদের অত্যন্ত প্রয়োজন। যার কারণে আমাদের নিয়মিত ঘুমানো প্রয়োজন। পরিপূর্ণ ঘুম না হলে আমাদের দেহের অনেক ক্ষতি হয়। ঘুম কম হওয়ার কারণে যেগুলো রোগ হয় তা আলোচনা করা হলো।

অস্বস্তি ও মনোযোগের অভাবঃ রাতে ঘুম ভালো না হলে সারাদিন শরীরের অসস্থি বৃদ্ধি হয়। শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখার জন্য নিয়মিত ঘুমের প্রয়োজন। ঘুম কম হলে শরীরের মনোযোগ কমিয়ে দিবে।

মানষিক চাপ বৃদ্ধিঃ ঘুম কম হওয়ার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি হয়। ঘুম কম হওয়ার কারণে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় না। যার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি হয়। জন্য নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমানো প্রয়োজন।

মাইগ্রেনের সমস্যা হয়ঃ ঘুম কম হওয়ার জন্য মাইগ্রেনের সমস্যা হয় যা অত্যন্ত কষ্টকর। এছাড়াও ঘুম কম হওয়ার ফলে সাইনাসের সমস্যা বাড়তে পারে। এ ধরনের ব্যথা কমানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।

ত্বকের ক্ষতি করেঃ ঘুম কম হওয়ার ফলে ত্বকের উপর বিরাট প্রভাব পড়ে। ঘুম কম হওয়ার ফলে ত্বকের উপর কালচে আবরণ পড়ে। এছাড়াও ত্বকে ডার্ক সার্কেলের সমস্যা বাড়ে। ঘুম কম হওয়ার ফলে মুখে ব্রনের সমস্যা বৃদ্ধি হয়। এগুলো সমস্যা থেকে বাঁচতে নিয়মিত ঘুমানো প্রয়োজন।

পেটের সমস্যাঃ ঘুম কম হওয়ার কারণে খাদ্য হজমের উপর বিরাট প্রভাব পড়ে। গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বৃদ্ধি হয়। ঘুমের অভাবে পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা কমে যায়। পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ঘুমানোর প্রয়োজন।

বিপাক ক্রিয়া কমে যায়ঃ রাতে ঘুমানোর ফলে শরীরের বিপাকক্রিয়া সরাসরি নিয়ন্ত্রিত হয়। ঘুমের অভাবে বিপাক ক্রিয়ায়ে ব্যাঘাত ঘটে যার কারণে হৃদরোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়ঃ ঘুম কম হওয়ার কারণে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় না। এছাড়াও বিপাক ক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটে।যার কারনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস সমস্যা বাড়েঃ ঘুম কম হওয়ার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায় যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এছাড়াও ঘুম কম হওয়ার কারণে ডায়াবেটিস সমস্যা বৃদ্ধি হয়।

শরীর স্থূল হয়ঃ ঘুম কম হওয়ার কারণে বিপাক ক্রিয়া ব্যাহত হওয়ায় শরীর স্থূল হয়। যার কারণে শরীরের স্থূলতা কমানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।

বিশেষজ্ঞগণেরদের মতে দৈনিক ৬ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। এর চাইতে বেশি ঘুম হলেও ক্ষতি নেই। কোন সময় ঘুম কম হওয়া যাবে না। ঘুম কম হলেই শরীরের বিভিন্ন সমস্যার বৃদ্ধি হয়।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১২টি আমল বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এছাড়াও ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে যেগুলো সুন্নাত কাজ করতে হবে তার বিবরণ আলোচনা করা হয়েছে। ঘুম যেহেতু আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বিশাল নেয়ামত। যার কারণে ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে আল্লাহর প্রার্থনাই ব্যস্ত থাকতে হবে। 

এছাড়াও ঘুম কম হওয়ার কারণে কি কি রোগ হয় তা আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো বিষয় গুগল সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সাময়িকি ও বিভিন্ন হাদিস থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো বিষয়ে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আজকের আর্টিকেল ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url