দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি

প্রিয় পাঠক বৃন্দ দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করা হলো। আরো লেখা হলো দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম। দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ। দাদের লক্ষণগুলো কি কি। দাদ হলে কি কি খাওয়া যাবে। এগুলো বিষয় আমাদের জানা অত্যন্ত প্রয়োজন।
দাদ এমন একটি ছত্রাক জনিত রোগ যা কমবেশি সবায় আক্রান্ত হয়। দাদ বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি ব্যাপারে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। দাঁত এক ধরনের ছত্রাক জাতীয় সংক্রামক রোগ। সাধারণত তিন ধরনের ছত্রাকের দ্বারা আক্রান্তে দাদ হয়। ট্রাইকোফাইটন, এপিডারমফাইটন, মাইক্রোস্পোরাম এই তিন ধরনের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্তের কারণে দাদ হয়।
সাধারণত শরীরে, মাথায়, হাত-পায়ে, পায়ের পাতায়, নখে, দাদ এর মত সমস্যা হয়। সাধারণত শরীর ভেজা থাকলে অথবা অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন থাকলে ছত্রাকগুলোর স্পোর আক্রমণ করে। আস্তে আস্তে দাদ এর বিস্তার ঘটে। দাদ থেকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন উপায় আজকে আলোচনা করা হয়েছে।

দাদের সবচেয়ে ভালো মলম

দাদ এমন একটি অস্বস্তিকর রোগ যা ছত্রাকের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়। অত্যাধিক চুলকায় এবং ত্বকের উপর এক ধরনের ফোসকার মত হয়। আজকের আর্টিকেল দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি। 

এই জন্য দাদ হলে খুব তাড়াতাড়ি তা নিরাময় করা প্রয়োজন। দাদ ভালো করার জন্য বাজারে বহু মলম রয়েছে। এর মধ্যে কিছু মলম ব্যাপারে আলোচনা করা হলো। আপনি যেকোনো একটি ব্যবহারের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারেন। ছকের মাধ্যমে দাদের মলমের তালিকা দেওয়া হলোঃ

ক্রমিক নং

      মলমের নাম

      মলমের দাম

  ১

  Davison Cream.

  =৫৫ টাকা

  ২

  Mycofin Cream.

  =৬৫ টাকা

  ৩

  Elvina Cream.

  =৮০ টাকা

  ৪

  Terbex Cream.

  =৩০ টাকা

.  ৫

  Lucazen Cream.

  =৯০ টাকা

  ৬

  Infud Cream.

  =৬৫ টাকা

  ৭

  Lucazol Cream.

  =৯৮ টাকা

  ৮

  Pevisone cream

  =৮৮ টাকা

  ৯

  Topicazole Plus.

  =২০০ টাকা

  ১০

  Ring Guard 12 mg.

  =২৬০ টাকা

  ১১

  Renason Cream.

  =৬০ টাকা

  .১২

  Oxyfun Lution.

  =৯০ টাকা

  ১৩

  Fungidal-HC.

  =৬০ টাকা

.  ১৪

  Econet Cream.

  =৪০০ টাকা

  ১৫

  Clopibox Cream.

  =২৫০ টাকা

  ১৬

  Terbifin.

  =২০০ টাকা

  ১৭

  Ketoconazole.

  =৪৫০ টাকা

  ১৮

  Antifungal Cream.

  =৩২০ টাকা

এগুলো মলম অত্যাধিক কার্যকরী যা ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার দাদের সমস্যা দূর করতে পারবেন। তবে এগুলো মলমের দামের তারতম্য হতে পারে। বাজারে দেখে দর দাম করে মলম ক্রয় করবেন। এগুলো মলমের মধ্যে যেকোনো একটি ব্যবহার করলেই উপকৃত হবেন। এছাড়াও মলম গুলো ব্যবহারের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি

ত্বকে সাধারণত ছত্রাকের আক্রমণে দাদ এর মত সমস্যা হয়। কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যেটা ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের সমস্যা দূর করা সম্ভব। আসুন জেনে নিই দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি।

সাবান ও লবণ পানিঃ সাবান ও লবণ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে দাত সারিয়ে তোলা যায়। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো আক্রান্ত স্থানে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে লবণ পানি দিয়ে উক্ত জায়গা পরিষ্কার করতে হবে। এর পরে তাওয়ালা দিয়ে ভালো করে তাদের জায়গাটি মুছে ফেলতে হবে।

নারিকেলের তেলঃ নারিকেলের তেল এন্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারনে নারিকেল তেল দাদের সমস্যা নিরাময় করে। একটি পাত্রে নারিকেলের তেল নিয়ে হালকা গরম করতে হবে। উক্ত তেল দাদে আক্রান্ত জায়গা গুলোতে ভালো করে লাগাতে হবে। 

নারিকেলের তেল ত্বকে শোষণ করে নিবে। যার কারণে দাদের জায়গা থেকে ছত্রাক দূর করে দাগ নিরাময় করবে। এই পদ্ধতি দিনে তিনবার করতে হবে।

টিট্রি ওয়েলঃ টি ট্রি ওয়েল এন্টি ফাঙ্গাল ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। এই জন্য টি ট্রি ওয়েল ব্যবহারের মাধ্যমে দাদের সমস্যা দূর করা যায়। এই ক্ষেত্রে নিয়ম হলো একটি কাঠি দিয়ে তুলার সাহায্যে টি ট্রি ওয়েল দাদ এর স্থানে ভালো করে লাগাতে হবে। 

আর ত্বক যদি সংবেদনশীল হয় তাহলে টিট্রি ওয়েল এর সঙ্গে নারিকেল তেল মিশ্রিত করে লাগাবেন। এভাবে দিনে তিনবার ব্যবহার করা প্রয়োজন। এভাবে ব্যবহার করলে কয়েকদিনের মধ্যেই দাদের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহারের মাধ্যমে দাদের সমস্যা দূর করা যায়। অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এন্ট্রি ফাঙ্গাল গুণসম্পন্ন। যার কারনে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহারের মাধ্যমে ছত্রাক ও ফাঙ্গাস জাতীয় সকল সমস্যা দূর হয়। 

এই ক্ষেত্রে নিয়ম হলো দাদের স্থানে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পরিষ্কার তুলা দিয়ে লাগাতে হবে। দিনে ৩ থেকে ৫ বার ব্যবহার করা প্রয়োজন। দাদ ভালো না হওয়া পর্যন্ত এভাবে ব্যবহার করতে হবে। আশা করা যায় খুব তাড়াতাড়ি দাদ ভালো হয়ে যাবে।

হলুদের ব্যবহারঃ হলুদ অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। যার কারনে দাদের সমস্যা দূর করতে হলুদ অত্যন্ত কার্যকরী। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো প্রথমে তাজা হলুদ বেটে পেস্ট করে নিতে হবে। অথবা হলুদের গুড়া পানি মিশ্রিত করে পেস্ট করে নিতে পারেন। 

এই পেস্টগুলো দাদের জায়গায় ভালো করে ব্যবহার করতে হবে এবং রেখে দিতে হবে যাতে শুকিয়ে যায়। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে দাদ নিরাময় হবে।

অ্যালোভেরাঃ দাদের সমস্যা দূর করতে এলোভেরা অত্যন্ত কার্যকর। অ্যালোভেরা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল গুণসম্পন্ন। যার কারণে দাদের সমস্যা ও দাদের চুলকানি ব্যথা নিরাময়ে এলোভেরা অত্যন্ত কার্যকর। 

এক্ষেত্রে নিয়ম হলো দাদের স্থানে ভালো করে তাজা এলোভেরা থেকে সংগ্রহকৃত অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে হবে। দিনে তিনবার অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা প্রয়োজন।

কাঁচা পেঁপে ব্যবহারঃ মৃত কোষের উপর ছত্রাকজনিত রোগ দাদ বাসা বাঁধে। কাঁচা পেঁপে ত্বকের বাহিরের মৃত কোষগুলোকে অপসারণ করে। যার কারণে দাদের সমস্যা দূর হয়ে যায়। 

ক্ষেত্রে নিয়ম হলো কাঁচা পেঁপে কেটে পেঁপে দাদের উপর ৮ থেকে ১০ মিনিট ভালো করে ঘুষতে হবে। এভাবে দিনে তিনবার ব্যবহার করতে হবে। এভাবে ব্যবহারের ফলে দাদের সমস্যা নিরাময় হবে।

নিম পাতা ব্যবহারঃ দাদের সমস্যা দূর করতে নিমপাতার ব্যবহার অত্যন্ত জনবহুল। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো নিম পাতা ভালো করে পেস্ট করতে হবে। এই পেস্ট দিনে তিনবার দাদের স্থানে ভালো করে লাগাতে হবে। এভাবে কয়েক দিন ব্যবহার করলে দাদের সমস্যা নিরাময় হবে।

মধু ব্যবহারঃ দাদের সমস্যা দূর করতে মধু ব্যবহার করা যায়। মধুতে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ও ছত্রাক নাশক উপাদান রয়েছে। এক্ষেত্রে নিয়ম হলো দাদের স্থানে ভালো করে দিনে তিনবার মধু ব্যবহার করতে হবে। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহারের ফলে দাদের সমস্যা নিরাময় হয়ে যাবে।

রসুন ব্যবহারঃ রসুন ব্যবহারের ফলে ছত্রাক জনিত দাদ রোগ নিরাময় হয়। এই ক্ষেত্রে নিয়ম হলো ২ কোয়া রসুন ভালো করে পেস্ট করতে হবে। এর সঙ্গে তিন চামচ অলিভ অয়েল ও তিন চামচ মধু মিশ্রিত করে মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। 

এই মিশ্রণ দাদের আক্রান্ত স্থানে ভালো করে ব্যবহার করতে হবে এবং একঘন্টা রেখে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে দিনে দুইবার ব্যবহার করতে হবে। কয়েকদিন ব্যবহার করলে দাদের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ

দাদের সমস্যা হলে কিছু খাবার আছে যেগুলো না খাওয়া ভালো। আজকের আর্টিকেল দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি। দাদের সমস্যা হলে যেগুলো খাবার য খাওয়া যাবে না তা উল্লেখ করা হলো।
চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবারঃ চিনি ও বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকার প্রয়োজন। চিনি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে দাদের ছত্রাক আরো বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও চিনি যুক্ত স্ন্যকস ডেজার্ট ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলা দরকার।

প্রক্রিয়াজাত খাবারঃ সকল ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার পরিহার করতে হবে। সকল ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবারের অ্যাডিটিভ থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে।

দুগ্ধ জাত খাবারঃ দুধ অথবা দুগ্ধ জাতীয় খাবার খেলে অনেকের এলার্জি সমস্যা হয়। দুগ্ধ জাত খাবারে যাদের সমস্যা হয় তারা দুধ জাতীয় খাদ্যকে এড়িয়ে চলা ভালো।

এলকোহলঃ অ্যালকোহল খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার কারণে বিভিন্ন রকম প্রদাহ এর বিরুদ্ধে শরীরের পক্ষে লড়াই করার সম্ভব হয় না। এ জন্য সকল প্রকার অ্যালকোহল পান থেকে বিরত থাকতে হবে।

ক্যাফেইনঃ ক্যাফেইন খাওয়ার ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং শরীরের চাপ বৃদ্ধি হয়। এজন্য ক্যাফেইন খাওয়ার পরিবর্তে চা খাওয়া যেতে পারে।

দাদের লক্ষন গুলো কিকি

ছত্রাকের কারণে ত্বকের উপরে ফুসকুড়ির মত এক ধরনের চাকা চাকা সমস্যা তৈরি হয় যাকে দাদ বলে। দাদ হলে উক্ত জায়গা চুলকায় এবং ব্যথা হয়। কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো দেখলে বোঝা যাবে এটি দাদ। দাদের লক্ষন গুলো আলোচনা করা হলো।

*দাদ হলে সাধারণত চামড়ার উপর গোলাকার ক্ষতের সৃষ্টি হয়।
*ক্ষতস্থান কখনো খুশির মত দেখা যায়।
*কারো মাথায় যদি দাদ হয় তাহলে মাথার উক্ত স্থানের চুলগুলো পড়ে যায়।
*কোমর অথবা কোমরের নিচে অথবা উপরে দাদ হলে চামড়া সাদা হয় এবং পুরু আস্তরণ তৈরি হয়।
*নখগুলো অস্বচ্ছ ও ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়। একটু আঘাত লাগলে নখগুলো ভেঙ্গে যায়।
*দাদের জায়গা অত্যাধিক চুলকায় ও ব্যথা হয়। দাদের জায়গাতে চুলকালে সেখান থেকে কষ বের হতে থাকে।

এগুলো লক্ষণ দেখলে বোঝা যাবে দাদ হয়েছে। দাদ হলে ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসা করার মাধ্যমে দাদের সমস্যা দূর করা যাবে। এছাড়াও কারো এগুলো ব্যবহার করে ভালো না হলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে

দাদ হলে কি খাওয়া যাবে

দাদ ত্বকের উপর এমন একটি স্তর যা ছত্রাকের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে। যার কারণে আমাদের ডায়েটে ছত্রাকবিরোধী খাবারগুলো খাওয়া প্রয়োজন। যার কারণে দাদ হলে যেগুলো খাবার প্রয়োজন সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
এন্টিফাঙ্গাল জাতীয় খাবারঃ দাদের সমস্যা হলে এন্টিফাঙ্গাল জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। অ্যান্টিফাঙ্গাল খাবারের মধ্যে রয়েছে রসুন, নারিকেলের তেল, আদার মতো খাবার যা ছত্রাক রোধ করে। এইজন্য এগুলো খাবার খেলে শরীর থেকে ছত্রাক দূর হয়ে যাবে এবং দাদের সমস্যা নিরাময় হবে।

প্রবায়োটিকস জাতীয় খাবারঃ দই, গাজনকৃত শাকসবজি প্রবায়োটিক্স জাতীয় খাবার যা খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও বাজারে প্রবায়োটিক পাওয়া যায়। প্রবায়োটিক জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে শরীর থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে।

বিভিন্ন ধরনের ফল খাওয়াঃ সাধারণত রোগ প্রতিরোধের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় ফল সহ আরো বিভিন্ন রকম ফল খাওয়া যায়। যেকোনো ফল খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন সি ও অন্যান্য এন্ট্রি অক্সিজেন শরীরে বৃদ্ধি পাবে। যার কারনে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

টাটকা শাকসবজিঃ টাটকা শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল সংগ্রহ করতে পারে। এছাড়াও টাটকা শাক সবজি খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

চর্বি বিহীন প্রোটিনঃ চর্বি বিহীন প্রোটিন বলতে মুরগির মাংস মাছ ও ডিম ও উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন। চর্বি বিহীন প্রোটিনের অ্যামাইনোএসিড গুলো শরীরের টিস্যু মেরামতের সহায়তা করে।

শস্য দানাঃ শস্য দানা খাওয়া প্রয়োজন। শস্য দানা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে দ্রুত শর্করারমাত্রা বৃদ্ধি হয় না। এজন্য নিয়মিত শস্য দানা খাওয়া যাবে।

লেখকের মন্তব্য

দাদ ভালো করার ঘরোয়া ১০টি পদ্ধতি বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এছাড়াও দাদ হলে দূর করার জন্য বিভিন্ন মলম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। দাদ দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে। আজকের আলোচনা গুগল সহ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে। 

আজকের আলোচনা জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি দাদ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন। আজকের আর্টিকেল ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url