দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
সুপ্রিয় পাঠকগণ দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। এছাড়া আরো লেখা হবে স্থায়ীভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়। কি কি রোগের কারণে মুখের গন্ধ হয়। মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ।
মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও দাঁতের হলদে ভাব দূর করা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আজকের আর্টিকেলে লেখা হবে। এগুলো বিষয়ে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়। দাঁত আমাদের অমূল্য সম্পদ। যার কারণে দাঁতের যত্ন করা প্রয়োজন। খাওয়া দাওয়ার পরে আমাদের দাঁতের ফাঁকে অনেক খাদ্য কণা জমে থাকে। যে খাদ্য কনা ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা পচে দাঁতের বিভিন্ন জায়গায় ইনফেকশন হয়।
আর ও পড়ুনঃদেশের বাজারে বিওয়াইডি গাড়ির দাম কত
এছাড়াও খাদ্যগুলো পচে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়ে মুখের গন্ধ তৈরি করে। যার কারণে সকালে নাস্তার পরে এবং রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করার প্রয়োজন। নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করলে দাঁতের কনায় কোন খাদ্য জমে থাকে না। এছাড়াও দাঁতের ইনফেকশন হওয়ার ভয় কম থাকে।
স্থায়ীভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
আজকের আর্টিকেল দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়। খাদ্য খাওয়ার ফলে শর্করা ও স্টার্স জাতীয় খাবার ব্যাকটেরিয়া ভেঙ্গে দেয়। যার কারণে মুখে দুর্গন্ধ হয়।
এছাড়াও মাড়ির রোগ বা দাঁতের ক্ষয় রোগের কারণে মুখের গন্ধ হতে পারে। বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের ঘাটতির জন্য ও লিভারের সমস্যা কারণে মুখের গন্ধ হতে পারে। মুখের গন্ধ দূর করার উপায় সমূহ।
লবঙ্গ ব্যবহারঃ লবঙ্গ মুখের গন্ধ দূর করে। লবঙ্গ এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুনসম্পন্ন। যার কারণে লবঙ্গ খাওয়ার ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায়। কয়েক টুকরা লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে মুখের গন্ধ নিরাময় হয়। এছাড়া মুখের ব্যাকটেরিয়া গুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
পর্যাপ্ত পানি পানঃ পানি পান কম করলে মুখের দুর্গন্ধ হয়। পর্যাপ্ত পানি পানের ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায়। এছাড়াও পানি পানের ফলে পাকস্থলীতে গ্যাসের পরিমাণ কমে যায়। এইজন্য বেশি পানি পানের ফলে মুখকে সতেজ রাখে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান করার ফলে পাকস্থলী পরিষ্কার হয়। পাকস্থলী পরিষ্কার থাকলে মুখের গন্ধের পরিমাণ কমে যায়।
মধু ও দারুচিনিঃ মধু ও দারুচিনি এন্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সমৃদ্ধ। যার কারণে মধু ও দারুচিনি একত্রে ব্যবহারের ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে দারুচিনির গুড়ার সঙ্গে মধু মিশ্রিত করে পেস্ট করতে হবে।
এই পেস্ট দাঁতে এবং দাঁতের ফাঁকে ভালো করে ব্যবহার করতে হবে। এভাবে ব্যবহারের ফলে দাঁতের ইনফেকশনের পরিমাণ কমে যায়। মুখে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায় এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
দারুচিনিঃ দারুচিনি এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যার্মেটরিবৈ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন। নিয়মিত দারুচিনি ব্যবহারের ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায়। এক্ষেত্রে দুই টুকরা দারুচিনি মুখে দিয়ে রাখলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
লবণ পানি গড়গড়াঃ কুসুম কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশ্রিত করে গড়গড়া করলে মুখের গন্ধ দূর হয়। লবণ পানির গড়গড়া করলে মুখের ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমে যায় এবং মুখের ভিতর সতেজ করে। দাঁত ও মাড়ির ইনফেকশনের পরিমাণ কমে। এজন্য নিয়মিত লবণ পানিতে গড়গড়া করলে মুখের গন্ধ দূর হয়।
নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করাঃ নিয়মিত দিনে সকাল ও সন্ধ্যা দুই বার ব্রাশ করতে হবে। ব্রাশ করার সময় সাধারণত দাঁতের ফাঁকে লেগে থাকা খাদ্য কণা বাহির করতে হবে। দাঁতের ফাঁকে খাদ্য কণা থেকে জীবাণু তৈরি হয়ে মুখের গন্ধ হয়। নিয়মিত সকাল সন্ধ্যা দুইবার ব্রাশ করলে মুখের গন্ধ নিরাময় হয়।
এছাড়া নিয়মিত দাঁত ব্রাশের সময় বাজারে বিভিন্ন ধরনের হারবাল পেস্ট রয়েছে। যেগুলো পেস্ট ব্যবহারের ফলে মুখের গন্ধ দূর হয়। এইজন্য ব্রাশের সময় পেস্ট গুলো দেখে মুখ সুগন্ধ করে এমন পেস্ট ব্যবহার করা প্রয়োজন।
জিভ পরিষ্কার করাঃ জিভ প্রতিদিন একবার পরিষ্কার করতে হবে। জিভ পরিস্কার না করলে জিভের নিচে ব্যাকটেরিয়া এর পরিমাণে বৃদ্ধি হয়। এ কারণে মুখে দুর্গন্ধ তৈরি হয়। কিছুদিন একবার করে জিভ পরিষ্কার করলে মুখের গন্ধ দূর হবে।
ধূমপান ছাড়ুনঃ ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে। ধূমপানের ফলে মুখ শুষ্ক হয় এবং মুখের গন্ধব বৃদ্ধি হয়। এইজন্য ধূমপান ছেড়ে দিলে মুখের গন্ধ দূর হয়।
মুখের ভিতরে ক্ষত হলেঃ মুখের ভিতরে ক্ষত হলে অথবা মাড়িতে ও দাতে ইনফেকশন হলে মুখের গন্ধ হয়। এক্ষেত্রে দাঁত ও মাড়ি ইনফেকশন মুক্ত করতে হবে।
দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়
নিয়মিত মুখ পরিষ্কার না করলে দাতের উপর হলুদ রঙের স্পট পড়ে। যার কারণে দাঁতের সাদা ভাব ঠিক রাখতে নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার রাখতে হবে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে দাত পরিস্কার করা যায়। দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় বর্ণনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃকাদাকনাথ মুরগি কোথায় পাওয়া যায়
লেবু ব্যবহারঃ নিয়মিত ব্রাশ করার সঙ্গে সঙ্গে এক টুকরা লেবু নিয়ে দাঁতে মেসওয়াকের মত ভালো করে ঘুসুন। তাহলে দাঁত পরিষ্কার হবে এবং দাতের হলুদ ভাব দূর হবে।
কমলালেবুর খোসাঃ নিয়মিত কমলালেবুর খোসা দিয়ে দাঁতে ভালো করে মেসেজ করতে হবে। এভাবে কয়েকদিন কমলালেবুর খোসা দিয়ে দাঁতে মেসেজ করলে দাঁতের হলুদ ভাব দূর হয়ে যাবে। দাঁত চকচকে ও সাদা হবে।
নারিকেলের তেলঃ এক চামচ নারিকেলের তেল মুখের ভিতরে নিতে হবে। ভালো করে কুলকুচি করতে হবে। নারিকেল তেল একবার দাঁতের ভিতরে এবং একবার দাঁতের বাইরে নিয়ে কুলকুচি করতে হবে। এভাবে নরিকেলের তেল ভালো করে কুলকুচি করলে দাঁত পরিষ্কার হয়। দাতে হলদে ভাব থাকে না।
লবণ ব্যবহারঃ দাঁত পরিষ্কার করার জন্য লবণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দাতে ব্রাশ করা হলে আঙ্গুলে লবণ নিয়ে দাঁত ভালো করে ঘসে পরিষ্কার করতে হবে। এভাবে লবণ ব্যবহারের ফলে দাত অত্যন্ত শক্ত হবে। হলদে ভাব দূর হয়ে দাঁত সাদা হবে।
কলার খোসা ব্যবহারঃ কলার খোসা ভিতরের অংশ দিয়ে দাঁত ভালো করে ঘুষতে হবে। আস্তে আস্তে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট ঘুসতে হবে। ৫ থেকে ৬ মিনিট ভালো করে দাঁত ঘুসার পরে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে দিনে দুইবার ব্যবহার করতে হবে। সাত দিনের দাঁতের হলদে ভাব দূর হয়ে যাবে।
তুলসির পাতাঃ তুলসির পাতা শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে। দাঁতে ব্রাশ করার সময় পেস্ট এর সঙ্গে তুলসির পাতা গুড়া মিশ্রিত করে ভালো করে ব্রাশ করতে হবে। দিনে সকাল বিকাল দুইবার ব্রাশ করতে হবে। নিয়মিত কয়েকদিন ব্রাশ করলে দাঁতের হলদে ভাব দূর হয়ে যাবে এবং দাঁত সাদা হবে।
বেকিং সোডাঃ বেকিং সোডা দাঁতের হলদে ভাব পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। দাঁত ব্রাশ করার সময় পেস্টের সঙ্গে কিছু পরিমাণ বেকিং সোডা মিশ্রিত করে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের হলুদ দাগ দূর হয়। দিনে দুইবার ব্রাশ করা প্রয়োজন। এভাবে সাত দিন করলেই দাঁতের উন্নতি বোঝা যাবে।
হলুদ গুঁড়াঃ তেলের সঙ্গে কিছু পরিমাণ হলুদ মিশ্রিত করে পেস্ট করতে হবে। এই পেস্ট দিয়ে পাঁচ মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এভাবে কয়েক দিন ব্রাশ করলে হলুদ ভাব দূর হবে এবং দাঁত সাদা হবে।
আপেলের বিজ ও ভিনেগারঃ কয়েকটি আপেলের বীজ ভিনেগারের সঙ্গে মিশ্রিত করে ভালো করে দাঁত মাজতে হবে। দাঁত মাজার ফলে দাঁতের হলুদ ভাব দূর হয়ে যাবে। দাঁত চকচকে সাদা হবে।
সরিষার তেলঃ তিন চামচ সরিষার তেল ও এক চামচ লবণ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্ট দিয়ে হাতের সাহায্যে ভালো করে দাঁতে ম্যাসেজ করতে হবে। এভাবে কয়েকদিন দাঁতে মেসেজ করলে দাঁতের হলদে ভাব দূর হয়ে যাবে। দাঁত সাদা ও চকচকে হবে।
কিকি রোগের কারনে মুখের গন্ধ হয়
মুখের গন্ধ সমস্যা অনেক বিড়ম্বনায় ফেলে। মুখের গন্ধ হলে লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে সমস্যা হয়। এছাড়াও লোকজন কথা শোনার সময় গন্ধের কারণে কষ্টবোধ করে। আজকের আর্টিকেল দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়। কি রোগের কারণে মুখের গন্ধ হয় জেনে নিই।
*দাঁতের মাড়ি দাঁত ও জিভায় কোনরকম ইনফেকশন হলে পর্যাপ্ত ব্যাকটেরিয়া জমে যার কারণে মুখের গন্ধ হয়।
*ভিটামিন ডি শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে। ভিটামিন ডি এর অভাব হলে দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা হয়। যার কারণে মুখের গন্ধ হয়।
*ভিটামিন সি এর অভাবে মুখের ভিতর বিভিন্ন প্রদাহ হয়। এছাড়াও মুখে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব হলে মুখের গন্ধ হয়।
*আয়রনের অভাবে শরীরের রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া সমস্যা দেখা দেয়। রক্তস্বল্পতার কারণে মুখ শুকিয়ে থাকে। যার কারণে মুখের বন্ধ হয়।
*শ্বাস তন্ত্রের সংক্রামণ হলে মুখে দুর্গন্ধ হয়।
*সাইনাসের দীর্ঘমেয়াদি সংক্রামন হলে মুখে দুর্গন্ধ হয়।
*গলার পিছনের অংশে দীর্ঘদিন ধরে কফ জমা থাকলে মুখের দুর্গন্ধ হয়।
*লিভারে ইনফেকশন বা অন্য কোন সমস্যার কারণে মুখের দুর্গন্ধ বৃদ্ধি পায়।
*শরীরের জিংক এর ঘাটতি হলে মুখের ভেতরে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে মুখের গন্ধ বেড়ে যায়। মুখের গন্ধ দূর করতে এগুলো উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।
মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার কারন
মুখের ভিতরে স্বাস্থ্যকর পরিবেশের অভাব হলে মুখে দুর্গন্ধ হয়। এক্ষেত্রে মুখের ভেতর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ হওয়ার জন্য ব্যাকটেরিয়া দায়ী। মুখের ভেতরে খারাপ ব্যাকটেরিয়া পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে মুখের দুর্গন্ধ তৈরি হয়। দুর্গন্ধ তৈরি হওয়ার কারণগুলো আলোচনা করা হলো।
*দাঁত ও মাড়ির ইনফেকশন হলে অথবা জিভাই ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে মুখের গন্ধ হয়।
*কোন কিছু খাওয়ার পরে মুখ ভালো করে না ধুলে অথবা দাঁতের ফাঁকে খাদ্য কণা ঢুকে পচে গেলে মুখে গন্ধ হয়।
*পানির পরিমাণ কম খেলে অথবা শরীরে পানের ঘাটতি থাকলে মুখ শুকিয়ে যায়। মুখ শুকিয়ে যাওয়ার জন্য মুখে গন্ধ হয়।
*পেঁয়াজ রসুন ও মসলা জাতীয় খাবার খেলে মুখের গন্ধব বৃদ্ধি পায়।
*অ্যালকোহল ও ধূমপান করার কারণে মুখ শুকিয়ে যায় এবং মুখের গন্ধ হয়।
*অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে পেটে গ্যাস হলে গ্যাসের কারণে মুখের গন্ধ হয়।
*যাহারা মুখ খোলা রেখে ঘুমান তাদের মুখ শুকিয়ে যায় যার কারণে মুখের গন্ধ হয়।
*কিছু ওষুধ আছে যেগুলো খাওয়ার কারণে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ায় মুখের গন্ধ হয়।
লেখক এর মন্তব্য
দাতের হলদে দাগ দুর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। আরো লেখা হইছে স্থায়ীভাবে মুখের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়। কি কি রোগের কারণে মুখের গন্ধ হয়। বিথির মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ।
এগুলো বিষয় গুগল সহ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভালো করে পড়ুন। আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url