বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন

সুপ্রিয় পাঠকগন বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। আরো লেখা হবে কালাচ সাপে কামড়ানোর লক্ষণ। বিষধর সাপে কামড়ানোর লক্ষণ গুলো কি কি। সাপে কাটা কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়। কালাচ সাপে কাটলে কি করবেন। সাপে কাটা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর সমস্যা।
সাপে কাটার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই স্ট্রোক করে মারা যায়। সাপে কাটা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যসহ আজকের আর্টিকেলটির লেখা হবে। ও বিষয় জানতে আমাদের এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠকগণ বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন বিষয়ে আজকের আর্টিকেল। সাধারণত সাপের দংশন অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। সাপের বেশিরভাগ প্রজাতি বিষধর নয়। অল্প কয়েকটি প্রজাতি বিষধর। এরপরেও সাপের দংশনে বহু লোক মারা যায়। পৃথিবীতে প্রায় তিন হাজার প্রজাতির সাপ পাওয়া যায় যার মধ্যে মাত্র ১৫ ভাগ সাপ মানুষের জন্য বিপদজনক।
বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় 8000 লোক সাপের কামড়ের শিকার হয়। এর মধ্যে প্রায় ২০ ভাগ অর্থাৎ দুই হাজার লোকের মৃত্যু ঘটে। এছাড়াও বহু লোক সাপের কামড়ে পঙ্গুত্ববরণ করেছে। একটু সচেতন হলে ও কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে সাপের কামড়ের পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব।

কালাচ সাপে কামড়ানোর লক্ষণ

কালাচ সাপ বিষধর এবং কালো রঙ্গের। এগুলো সাপ সাধারণত নিশাচর এবং বিছানায় বেশি দংশন করে। আজকের বিষয় বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন। কালাচ সাপে কামড়ানোর লক্ষণগুলো আলোচনা করা হলো। 

*কালাচ সাপ নিশাচর প্রকৃতির এবং খাদ্যের সন্ধানে এরা রাতে বাহির হয় দেয়াল টপকে মানুষের পাশে অবস্থান করে।
*কালাচ সাপ মানুষের গন্ধ খুব পছন্দ করার জন্য মানুষ শুয়ে থাকলে সেখানে আশ্রয় নেয়। ঘুমের সময় এপাশ ওপাশ ঘোরার সময় ঘুমে থাকা অবস্থায় এরা মানুষকে দংশন করে।
*কালাচ সাপ কামড় দিলে সঙ্গে সঙ্গে বিষ প্রয়োগ করে যা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর।
*এই সাপগুলো নিশাচর তাই এই সাপগুলো রাতে কামড়ায় এবং কামড়ানোর পরে এক ঘন্টার মধ্যে প্রচন্ড পেট ব্যথা হয়।
*এইসাপ দংশন করলে প্যারালাইসিস হতে শুরু হয়।
*রোগীর চোখের পাতা ঝিমিয়ে আসে বমি বমি ভাব হয় জ্বর ও অস্বস্তিকর অনুভূতি তৈরি হয়।
*এসাপ দংশন করিলে শরীরের গাটে গাটে ব্যথা হয় এবং কথা জড় হয়ে আসে।
*আস্তে আস্তে রক্ত জমাট বাধা শুরু করে।
*এই সাপের কামড়ে নিউরোটক্সিন বিষ রয়েছে। যা তাড়াতাড়ি নার্ভ সিস্টেমকে আক্রমণ করে। *সর্বশেষ হার্টফেইলর ঘটাতে পারে এবং মৃত্যু হতে পারে।

এ অবস্থা হলে খুব তাড়াতাড়ি রোগীকে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদরে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। তাড়াতাড়ি চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেয়ে চিকিৎসা করতে পারলে বাচার সম্ভাবনা থাকে।

বিষধর সাপে কাটলে কী করবেন

সাধারণত বিষধর সাপে কামড়ালে নিম্নলিখিত কাজ করবেন না।
*অনেকেই প্রথমে হাত-পায়ে সাপে দংশন করলে তার ওপরে শক্ত করে বাধেন। শক্ত করে বাধা যাবে না কারণ শক্ত করে বাধলে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে মাংসপেশি পচন ধরবে।
*অনেকেই সাপে দংশনের জায়গাতে ছুরি বা ব্লেড দিয়ে কেটে বিষ বাহির করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে এই কাজ করা যাবে না।
*অনেকেই সাপে দংশনের জায়গায় মুখ লাগিয়ে রক্ত চুষে বিষ বাহির করতে চান। এভাবে বিষ বাহির হয় না। কারণ সাপের দংশনের সঙ্গে সঙ্গে বিষগুলো শিরা-উপশিরায় ছড়িয়ে পড়ে।
*কোন ভেষজ ওষুধ, লালা, পাথর, উদ্ভিদের বীজ, গোবর, কাঁদা, ইত্যাদি লাগানো যাবে না।
*কোন রাসায়নিক পদার্থ লাগানো বা শেক দেওয়া যাবে না।
*আক্রান্ত ব্যক্তির যদি ঢোক গিলা কষ্ট হয় অথবা বমন হয় তাহলে কোন কিছু খাওয়ানো যাবে না।
*কোন কিছু খাওয়াইয়ে বমন করার চেষ্টা করা যাবে না।
*ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাওয়া যাবে না।

সাপের দংশন করলে নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হবে।

*আক্রান্ত ব্যক্তিকে আশ্বস্ত ও সাহস দিতে হবে যে প্রত্যেকটা সাপে বিষ থাকে না। এছাড়াও সাপে দংশন করলে চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো হবে। সব সময় আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে হবে।
*আক্রান্ত ব্যক্তিকে খুব বেশি নাড়াচাড়া করা যাবে না। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ানো যাবে না। পায়ে কামড়ালে হাঁটা চলাফেরা করা যাবে না স্থির হয়ে বসে থাকতে হবে।
*আক্রান্ত অঙ্গকে ব্যান্ডেজের সাহায্যে একটু চাপ দিয়ে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। ব্যান্ডেজ না পাওয়া গেলে গামছা অথবা ওড়না দিয়ে হালকাভাবে বাঁধতে হবে।
*আক্রান্ত স্থানে সাবান দিয়ে ধৌত করতে হবেঅথবা জীবাণুনা নাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
*আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস নিতে না পারলে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
*সাপ কে মারা হলে সেই সাপ হাসপাতালে নিয়ে আসুন। তবে সাপটি সাবধানে রাখুন কারণ অনেক সময় সাপ মরার ভান করে থাকে।
*যত দ্রুত সম্ভব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসুন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদরে নিয়ে আসলে ওষুধের মাধ্যমে বিষ নষ্ট করা সম্ভব।

বিষধর সাপে কামড়ানোর লক্ষণ গুলি কি কি

সাপে কামড়ালে যে বিষ হবে একথা ঠিক নয়। অধিকাংশ সাপেই বিষ থাকে না। আবার বিষ ধর সাপে কামড়ালেও অনেক সময় বিষ দিতে পারে না। তাই বিষ ধর সাপে কামড়ালে আমরা কিছু লক্ষণ দেখতে পাবো। বিধর সাপে কামানো লক্ষণগুলো নিম্নরুপ।

*দুই চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসবে
*সাপ যেখানে কামড়াবে সেই জায়গা প্রচুর জ্বালা যন্ত্রণা হবে।
*সাপ কামড়ানো ব্যক্তি চোখের ঝাপসা দেখবে এবং শরীর দুর্বল হয়ে যাবে।
*ঢোক গিলতে অসুবিধা হবে এবং গলা বন্ধ হয়ে যাবে।
*শরীর ফুলে যাবে।
এছাড়াও বিষ ধর বিভিন্ন সাপের কামড়ে বিভিন্ন রকম লক্ষণ বোঝা যাবে। 

চন্দ্রবোড়া সাপ কামড়ালে লক্ষণগুলোঃ রোগীর শরীর থেকে দুই মিলির রক্ত একটি টেস্ট টিউবে ২০ মিনিট রাখতে হবে। ২০ মিনিট পরে উক্ত রক্ত নাড়ালে দেখা যাবে পাতলা হয়ে আছে জমাট বাঁধেনি। তাহলে বোঝা যাবে চন্দ্রবোড়া বা রাসেল ভাইপার। 

কালাচ সাপে কামড়ালে লক্ষণগুলো হবেঃ সাধারণত এই সাপগুলো রাতে বিছানায় যেয়ে কামড়ায়। এর বিষক্রিয়া দুই ঘন্টা থেকে ২০ ঘন্টা পর পর্যন্ত হতে পারে। অনেক সময় কামড়ানোর দাগ বোঝা যায় না। তবে যদি রাতে কামড়ায় তাহলে পেটে ব্যথা গলায় ব্যথা গাটে ব্যথা খিচুরি এগুলো লক্ষণ দেখা যাবে। অনেক সময় বুঝা যাচ্ছে যে প্যারালাইজড হতে যাচ্ছে এরকম বোঝা যাবে।

কেউটি সাপ বা গোখরা সাপ কামড়ালে লক্ষণ গুলোঃ রোগী ঝিমিয়ে পড়বে, দুচোখের পাতা ঝিমিয়ে পড়বে এবং রোগী ঝাপসা দেখবে। কথার জবাব আসবে। যে সাপেই দংশন করুক সঙ্গে সঙ্গে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। হাসপাতালে পৌঁছাতে পারলে সঠিক চিকিৎসা হবে। আজকের বিষয় বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন।

সাপে কাটা কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

সাধারণত একটু সাবধানতা অবলম্বন করলে সাপ কাটা থেকে অনেকটাই বাচা সম্ভব। আজকের বিষয় বিষধর সাপে কাটলে কী করবেন। কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তা আলোচনা করা হলো।
*সাপ সাধারণত পায়ে বেশি কামড়ায়। যেগুলো জায়গায় সাপ থাকতে পারে এমন জায়গায় যাওয়ার সময় কাছে লাইট অথবা লম্বা পায়ের জুতা পরে যাওয়া প্রয়োজন।
*ঘরে ইঁদুরের গর্ত থাকলে অথবা সাপ থাকতে পারে এমন সন্দেহ হলে ইঁদুরের গর্তগুলো বন্ধ করতে হবে। এছাড়া উক্ত ঘরে কার্বলিক এসিডে রাখলে সাপ আর থাকতে পারবে না। কার্বলিক এসিডের মুখ খুলে ঘরের এক কর্নারে রাখতে হবে।
*চলাফেরার সময় যদি সাপ সামনে পড়ে যায় সেক্ষেত্রে থেমে যাবেন তারপরে কি করতে হবে সেটা সিদ্ধান্ত নিবেন। সাপ সাধারণত বিপদ না বুঝলে কামড়াবে না।
*অনেক সময় সাপ মরে গেছে বলে অবহেলা করবেন না। সাপ সাধারণত মরার ভান করে থাকে। সুযোগ পেলে সে কামড়াবে।
*ঘরে ঘুমানোর সময় একটু সাবধানতা অবলম্বন করবেন। তোষকের নিচে দেখবেন কোন সাপ আছে কিনা। এছাড়াও ভালো করে মশারি খাটিয়ে ঘুমাবেন যাতে সাপ আসলেও মশারির ভেতর ঢুকতে না পারে।
*হাঁস-মুরগি শোয়ার ঘরে রাখবেন না। শোয়ার ঘরে রাখলে এগুলোর ভিতর সাপ লুকিয়ে থাকতে পারে।
*বাড়ির চারিপাশের জঙ্গল পরিষ্কার করতে হবে এছাড়াও বাড়ির পাশে কোন গর্ত রাখা যাবে না। কোন কোন গর্ত থাকলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করতে হবে।
*রাতে শস্য অথবা মাছ পাহারা দেওয়ার সময় মাচায় ঘুমানোর সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। এছাড়াও চলাফেরার সময় লাইট সঙ্গে রাখবেন।
*মাছ ধরার সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। জাল দিয়ে মাছ মারার সময় আগে দেখবেন জালে কোন সাপ আছে কিনা।
*বাড়িতে স্তুপ আকারে বাঁশ, কাঠ, ইট, ইত্যাদি বস্তু রাখা আছে কিনা। এগুলো নড়াতে সাবধানতা অবলম্বন করবেন কারন এগুলোর ভিতরে সাপ থাকতে পারে।
*গর্তে হাত দেওয়া যাবে না বসতবাড়ির আশেপাশে গর্ত থাকলে সেগুলো বন্ধ করে ফেলুন।
*যদি সাপ কামড়ায় তাহলে নিজে কিছু করা যাবে না বরং অপরের সাহায্যে উক্ত স্থান ত্যাগ করতে হবে। নিজে দৌড়াদৌড়ি করতে লাগলে খুব তাড়াতাড়ি বিষ সমস্ত শরীরে বিস্তার লাভ করে।
*যত সম্ভব তাড়াতাড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র অথবা জেলা সদর হাসপাতালে যেতে হবে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যেতে পারলে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সাপের বিষ নষ্ট করা সম্ভব।

কালাচ সাপে কাটলে কি করবেন

কালাচ সাপে কামড়ালে খুব তাড়াতাড়ি লক্ষণ বোঝা যায় না। সাপে কামড়ানোর জায়গা অনেক। বিশেষ করে রাতে ঘুমের অবস্থায় এ সাপ কামড়ায়। কালাচ সাপ কামড়ালে খুব বেশি মৃত্যু হয়। আজকের বিষয় বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন। কালাচ সাপে কামড়ালে করণীয়ঃ

*কালাচ পৃথিবীর সবচাইতে বিষধর সাপ গুলোর মধ্যে একটি। এই জন্য কালাচ সাপের কামরের লক্ষণ বোঝার সঙ্গে সঙ্গেই উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র অথবা জেলা সদর হাসপাতালে যেতে হবে।
*কালাচ সাপে কাটা ব্যক্তিকে সবসময় সান্ত্বনা দিতে হবে মেডিকেলে গেলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে। বিষ নাও থাকতে পারে। এছাড়া সব সময় রোগীর সঙ্গে কথা বলে সাহস দিতে হবে। কারণ সাপে কাটা রোগী আতঙ্কে অনেকটা স্ট্রোক করে মারা যায়।
*সাপে কাটা রোগীকে ঘুমাতে দেওয়া যাবে না। সব সময় কথা বলে জাগিয়ে রাখতে হবে।
*আক্রান্ত ব্যক্তিকে নড়াচড়া করতে দেওয়া যাবে না। শান্ত হয়ে থাকতে হবে। নড়াচড়া করলে বিষগুলো সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়বে।
*হাসপাতালে নিয়ে এন্টি ভেনোম দিলেই রোগী সম্পন্ন সুস্থ হয়ে যাবে।
*ক্ষতস্থানে চন্দ্রবোড়া অথবা গোখরা সাপের কামড়ের মতো যন্ত্রণা হয় না তাই অনেকে চিকিৎসা করেন না যার কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হয়।
*সাপে কামড়ানো ব্যক্তিকে কখনো ওঝার কাছে নিয়ে যাবেন না। ওঝারা বিষ নামাতে পারে না।
*কালাচ সাপে কামড়ালে কামড়ানোর জায়গায় মুখ দিয়ে বিষ বাহির করার চেষ্টা করবেন না। এ অবস্থায় বিষ বাহির হয় না।

খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ অবস্থায় থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারলে চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব। তাই আসুন সাপেকাটা রোগী দেখলেই তাদেরকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ বিষধর সাপে কাটলে কি করবেন এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এছাড়াও আরো আলোচনা করা হয়েছে কালাচ সাপে কামানোর লক্ষণগুলো। বিষধর সাপে কামড়ানোর লক্ষণগুলো কি কি। সাপে কাটা কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়। কালাচ সাপে কাটলে কি করবেন। সাপের কামড় অত্যন্ত ভয়ংকর।

সঠিক ভাবে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারলে সুস্থ করা সম্ভব। তাই আসুন সাপের কামোড় ও প্রতিকার বিষয়ে গুগল সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url