কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে
সুপ্রিয় পাঠকগন কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লিখতে বসলাম। এছাড়া আরো আলোচনা করা হবে চুল গজানোর ওষুধ। কোন ভিটামিন চুল গজায়। চুল পাকা দূর করার ঘরোয়া উপায়। চুল গজানোর ভালো তেল কি।
চুল পড়া ও চুল পাকা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য গুগল সহ আরো অন্যান্য জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো বিষয়ে পুরোপুরিভাবে ভালো করে জানতে আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
কম বয়সে চুল পাকলে দেখতে অনেক খারাপ লাগে। এছাড়া অনেকের কম বয়সে চুল পড়ে টাক হয়ে যায়। সাধারণত বংশগত কারনে, বিভিন্ন ভিটামিন ও খনির উপাদানের অভাবের কারণে চুল পাকা ও চুল পড়া সমস্যা তৈরি হয়। এইজন্য এগুলো ভিটামিন ও মিনারেলস এর অভাব দুর করা দরকার।
আর ও পড়ুনঃমরিজের পাতা কুকড়ানোর কারন ও প্রতিকার
এই জন্য নিয়মিত কিছু খাবার খাওয়ার মাধ্যমে চুল পাকা ও চুল পড়ার রোধ হয়। আজকের বিষয় কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে। এছাড়াও নিয়মিত কিছু তেল ব্যবহারের ফলে চুল পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করতে পারে। যার কারণে চুল পড়া ও চুল পাকা বন্ধ হয়। আসুন আজকে আমরা এগুলো বিষয়ে ভালোভাবে জেনে নিই।
চুল গজানোর ওষধ
মাথার চুল পড়ে যে মাথায় টাক হলে দেখতে অনেক খারাপ লাগে। যার কারণে অনেকেই মাথায় কৃত্রিম চুল লাগান। প্রকৃত পক্ষে ওষুধ ব্যবহারের মাধ্যমে মাথায় চুল গজালে অনেক ভালো হতো। বাজারে কিছু ওষুধ এসেছে মাথার চুল গজানোর জন্য কিন্তু তার অনেক পার্শ প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
গবেষকগন বলেছেন হাড়ের ক্ষয় রোধ হয় এমন ধরনের ওষুধ মাথার চুল পড়া রক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তাদের মতে অস্টিওপোরোসিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ সাইক্লোস্পোরিন ওষুধ নিয়ে গবেষণা করে দেখা গেছে এই ওষুধ মাথার চুল পড়া কমাবে এবং চুল গজানো সহায়তা করবে।
তবে এই ওষুধ ব্যাপারে আরো পরীক্ষা চলতেছে। বাজারে আরও দুটি ওষুধ রয়েছে যা চুল পড়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। একটি হলো মিনোক্সিডিল যাহা পুরুষ ও মহিলা উভয়ে ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সবাই এই ওষুধ ব্যবহারের সমান কার্যকারিতা পান না।
দ্বিতীয়টি হলো ফিনাস্টোরাইড যাহা শুধু পুরুষেরা ব্যবহার করতে পারেন। এই ওষুধ নারীরা ব্যবহার করতে পারবেন না। এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ওষুধ সবাই সমান কার্যকারিতা পান না।
নতুন করে এসকে এফ নিয়ে এলো মাথার চুল গজানো ওষুধ হিয়ারগ্রো২ ভাগ হিয়ারগ্ৰো৫ ভাগ। হেয়ারগ্রো ব্যবহারের পূর্বে মাথা ভালো করে ধুয়ে তলা মাথা মুছে নিতে হবে। অথবা মাথা শুকিয়ে নিতে হবে। মাথার যে অংশে টাক পড়েছে সেখানে পরপর সাতবার স্প্রে করতে হবে।
এ প্রক্রিয়াটি সকাল এবং বিকাল দিনে দুইবার করতে হবে। ওষুধ ব্যবহারের পরে হাত ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। বিকালে দেওয়ার ক্ষেত্রে ঘুমানোর আগে ওষুধ ব্যবহার করে মাথা শুকিয়ে নিতে হবে।
হেয়ারগ্রো ব্যবহার করার পরে দেখা যাবে আস্তে আস্তে পাতলা চুল গজাচ্ছে। চুল গজানো দেখলে মনে করতে হবে কাজ শুরু হয়ে গেছে। টানা চার মাস ব্যবহারের ফলে মাথায় চুল গজিয়ে ঘন চুল হয়ে যাবে। হেয়ার গ্ৰো US FDA অনুমোদিত ওষুধ।
কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে
সুপ্রিয় পাঠকগণ আসুন জেনে নিই কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে। আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পাকে। বয়স বাড়লে চুল পাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে অনেকের কম বয়সে চুল পাকে।সাধারণত কম বয়সের চুল পাকলে সেটি ভিটামিন অথবা হরমোনের কারণে হতে পারে।
আর ও পড়ুনঃমাশরুমের ১৫টি ঔষধী গুণ জানুন
ভিটামিন সি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক দরকারি। ভিটামিন সি এর ঘাটতির জন্য বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়। ভিটামিন সি এর অভাবে চুল দুর্বল ও সাদা হতে শুরু করে। সঠিকভাবে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ না করলে আস্তে আস্তে চুল পেকে সাদা হয়ে যায়।
এছাড়াও ভিটামিন সি এর অভাব বেশি হলে চুল পড়ে যেতে পারে। এজন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেমন আমলকি, টমেটো, কমলা, পেয়ারা, সবুজ শাকসবজি, নিয়মিত খেতে হবে।
ভিটামিন বি ৬ বি ১২ ও ভিটামিন ডি এর অভাবে চুল ধূসর রংয়ের হয়ে যেতে পারে। ডেভেলপমেন্ট জার্নালে ২০১৫ সালের একটি প্রতিবেদনে ভিটামিন বিটামিন বি ভিটামিন ডি ও কপারের ঘাটতির জন্য চুল ধূসর রঙের হয়ে যেতে পারে এবং আস্তে আস্তে পেকে যেতে পারে।
ভিটামিন বি এর অভাব পূরণ করার জন্য দুধ, ডিম ও পনিরের মতো খাবার খাওয়া যেতে পারে। তবে কিছু গবেষকগণ বলেছেন অকালে চুল পাকার কারণ ভিটামিন ডি দায়ী। আমরা সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ করতে পারি।
কোন ভিটামিন চুল গজায়
মাথার চুল গজানো অথবা মাথার চুল পড়ার রোধ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ প্রয়োজন। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাব না থাকলে মাথার চুল পড়া দূর হবে এবং নতুন চুল গজাবে। আজকের আর্টিকেলের বিষয় কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে। কোন ভিটামিনে চুল গজায় আলোচনা করা হলো।
ভিটামিন বি৭ বায়োটিন মাথার চুলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চুলের ফলিকল বৃদ্ধি করে নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন বি৭ মাথার চুল, ত্বক, নখ ইত্যাদির গঠন মজবুত করে। ভিটামিন বি ১২ চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ভিটামিন বি ১২ চুলের গঠনে সহায়তা করে পাশাপাশি চুল পড়া কমায় ও নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে। ভিটামিন ই ব্যবহারের মাধ্যমে মাথায় নতুন চুল গজায়। এক্ষেত্রে নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে মাথায় মেসেজ করতে হবে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে মাথায় মেসেজ করলে মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয়।
ই ক্যাপসুল নিয়ে মাথার চুল এবং চুলের গোড়ায় আঙ্গুল দিয়ে ভালো করে ৫ থেকে ৬ মিনিট মেসেজ করুন। এভাবে দিনে তিনবার মেসেজ করুন। কয়েকদিন ব্যবহার করলেই নতুন চুল গজাবে এবং মাথার চুল পড়া বন্ধ হবে।
চুল পাকা দুর করার ঘরোয়া উপায়
চুলের অকালপক্কতা দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে চুল পাকা রোধ হয়। আজকের বিষয় কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে আসুন জেনে নিই চুলপাকা দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো।
আমলা ব্যবহারঃ পাকা চুল কালো করার জন্য আমলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাদের চুল পড়ার সমস্যা আছে আমলা ব্যবহারের মাধ্যমে চুল পড়া দূর হয়। আমলা ভালো করে বেটে চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগাতে হবে। আমলা বাটা চুলের গোড়ায় নিয়মিত মালিশ করার মাধ্যমে চুল পাকা দূর হয়।
লেবুর রস ও নারিকেল তেলঃ নারিকেলের তেলের সাথে লেবুর রস মিশ্রিত করে চুলের গোড়ায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভালো করে মালিশ করতে হবে। পরীক্ষায় দেখা গেছে এভাবে লেবু ও নারিকেলের তেল মাথাই মালিশ করার ফলে৬০ থেকে ৬৫ বছর বৃদ্ধের চুল ও কাঁচা থাকে।
লেবুর রস ও ক্যাস্টর অয়েলঃ ক্যাস্টর অয়েল এর সঙ্গে লেবুর রস ভালো করে মিশ্রিত করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত বুদবুদ করে ফেনা ওঠা বন্ধন হবে ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। এর সঙ্গে মেহেদী যোগ করুন।
আর ও পড়ুনঃকোয়েল পাখির ডিমে কি এলার্জি আছে
এই মিশ্রোর মাথার চুলের গোড়ায় ভালো করে মালিশ করে এক ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এক ঘন্টা পর মাথার চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ব্যবহার করলে চুল পাকা বন্ধ হবে।
লবণ ও রং চাঃ এক কাপ রং চার সঙ্গে এক চামচ লবণ মিশ্রিত করে ঠান্ডা করুন। এই মিশ্রণ মাথার চুলে ভালো করে মালিশ করুন। এক ঘন্টা রেখে দেওয়ার পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন করলে মাথার চুল পাকা বন্ধ হবে।
আমলকি ও হেনাঃ গরম পানিতে হেনা পাউডার ও আমলকি পাউডার মিশ্রিত করে পেস্ট করুন। এর সঙ্গে অল্প কফি মিশ্রিত করুন। এই মিশ্রণ ভালো করে চুলে লাগিয়ে দিন। এক ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন।
মেথি নারিকেলের তেলঃ মেথি লিকিথিন ও অ্যামাইনো এসিড সমৃদ্ধ। মেথি চুল সাদা হওয়া রোধ করে। নারিকেল তেলে কিছু মেথি দানা নিয়ে তেল ফুটিয়ে নিন। অতঃপর মেথি ছেঁকে নিয়ে উক্ত তেল চুলের গোড়ায় ভালো করে মালিশ করুন। রাতে ঘুমানোর পরের দিন সকালে শ্যাম্পু দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন।
আদা ব্যবহারঃ এক চামচ মধুর সঙ্গে আদা পেস্ট করে মিশ্রণ করুন। এই মিশ্রণ প্রতিদিন চুলে মালিশ করুন। এই মিশ্রণ মালিশ করার ফলে দীর্ঘদিন চুল কালো থাকবে।
ঘি ব্যবহারঃ সপ্তাহে দুইবার ঘি চুলে ভালো করে মেসেজ করুন। এইভাবে কয়েক দিন ব্যাবহার করলেই চুল পাকা দূর হবে।
কারি পাতাঃ নারিকেলের তেলে অল্প পরিমাণ কারিপাতা নিয়ে গরম করতে হবে। কারি পাতা কালো হয়ে গেলে উক্ত মিশ্রণ ঠান্ডা করতে হবে। এই মিশ্রণ ঠান্ডা হয়ে গেলে চুলে ভালো করে মেসেজ করতে হবে। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে চুলের পিগমেন্টের উৎপাদন বৃদ্ধি হয় এবং চুল পাকা ও পড়া দূর হয়।
পেঁয়াজঃ পেঁয়াজে কিছু এনজাইম আছে যা চুল পাকা রোধ করে। এছাড়া পিয়াজের রস ব্যবহারের ফলে চুল পড়া বন্ধ হয়। পেঁয়াজ পেস্ট করে সেখান থেকে পেঁয়াজের রস নিতে হবে। পেঁয়াজের রস মাথার চুলে ভালো করে মেসেজ করে লাগাতে হবে। এভাবে কিছুদিন করলেই চুল পাকা বন্ধ হয়ে যাবে।
গোল মরিচঃ হাফ কাপ দইয়ের সঙ্গে এক গ্রাম গোলমরিচ ও লেবুর রস মিশ্রিত করে পেস্ট করুন। এই পেস্ট চুলে ভালো করে কয়েক মিনিট মেসেজ করুন। এভাবে সপ্তাহে দুই তিন দিন ব্যবহার করতে পারলে চুল পাকা দূর হবে।
অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালো করে মেসেজ করতে হবে। এভাবেই ব্যাবহার করলেই চুল পাকা দূর হবে।
এগুলো পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে চুলে অকাল পাকা রোধ করা যায়। এছাড়াও এগুলো ব্যবহারের ফলে চুলের পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি হয় ও চুল পড়া রোধ হয়।
চুল গজানোর ভাল তেল কি
মাথার টাক পড়া অত্যাধিক কষ্টকর। সাধারণত বংশগত সমস্যা, বয়স জনিত, ভিটামিনের অভাব অথবা হরমোনের সমস্যার কারণে ট্রাক মাথা হয়। কিছু তেল ব্যবহারের মাধ্যমে ট্রাক মাথা হতে রক্ষা পাওয়া যায়। আসুন জেনে নিই কি কি তেল ব্যবহারের ফলে মাথায় চুল গজায়।
নারিকেলের তেলঃ আদিকাল থেকে নারিকেলের তেল মাথার চুলে ব্যবহার করা হয়। নারিকেলের তেল মাথায় ব্যবহারের ফলে নতুন চুল গজায়। নারিকেলের তেলে ভিটামিন ই ও ফ্যাটি এসিড রয়েছে যা মাথার টাক পড়া রোধ করে।
ক্যাস্টর অয়েলঃ ক্যাস্টর অয়েলে এন্টি ইনফ্রামেটরি, রিসিনোলেইক এসিড সমৃদ্ধ। এই তেল মাথার ত্বকে ব্যবহারের ফলে রক্ত চলাচলে বৃদ্ধি করে এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নতুন চুল গজায় ও টাক পড়া রোধ করে। নিয়মিত এই তেল ব্যবহার করলে ভাল উপকার পাওয়া যাবে।
অলিভ অয়েলঃ সাধারণত ওজন কমাতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা হয়। অলিভ অয়েলে ভিটামিন এ ভিটামিন ই ওমেগা৩ পর্যাপ্ত পরিমাণ রয়েছে। নিয়মিত চুলের গোড়ায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করার মাধ্যমে নতুন চুল গজায়।
বাদাম তেলঃ বাদাম তেলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি রয়েছে। নিয়মিত বাদাম তেল চুলের গোড়ায় মেসেজ করলে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং চুল গজানোর সহায়তা করে।
ল্যাভেন্ডার অয়েলঃ ল্যাভেন্ডার অয়েল এন্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্ট্রি মাইক্রোবিয়াল উপাদান সমৃদ্ধ যা চুলের পুষ্টি যোগায়। এই তেল ব্যবহারের ফলে চুল পড়া কমায় এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে।
আমন্ড ওয়েলঃ আমন্ড অয়েল চুলে ব্যবহার করার ফলে চুলের আর্দ্রতা ঠিক থাকে এবং চুল স্বাস্থ্য কর ও সিল্কি রাখে। আমন্ড ওয়েলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই ও এন্ট্রি অক্সিডেন্ট বিদ্যমান। যা ব্যবহারের ফলে চুল পড়া কমায় এবং নতুন চুল গজায়।
এজন্য আসুন আমরা নিয়মিত এগুলো তেল ব্যবহারের মাধ্যমে চুলের যত্ন বৃদ্ধি করি। এগুলো যেহেতু প্রাকৃতিক তেল যার কারণে এগুলো ব্যবহারের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না।
লেখক এর মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠকগণ কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পাকে এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চুল পাকবে এটাই সাধারণ ঘটনা। তবে অনেক সময় কম বয়সে চুল পেকে যায় যা বিড়ম্বনা তৈরি করে। চুলের কিছু যত্ন ও কিছু খাবারের ফলে এভাবে অকাল পাকা চুল হতে রক্ষা পাওয়া যায়।
এছাড়াও চুল পড়া বন্ধ হয়। চুল পাকা ও চুল পড়া বন্ধ করার জন্য কিছু তেল ব্যবহার ও কিছু খাবার খাওয়া প্রয়োজন। আজকের এই আর্টিকেলে এগুলো ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য দেওয়া আছে।এগুলো তথ্য জানতে আমাদের আর্টিকেলটি ভিজিট করুন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url