কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
সুপ্রিয় পাঠকগণ কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা বিষয় লিখতে বসলাম। আজকের আর্টিকেলে আরো আছে কালোজাম খাওয়ার অপকারিতা কি কি। কালো জামের বিচি এর কি কি ওষুধী গুনাগুন আছে। কালো জাম গাছের ছাল দিয়ে কি হয়। ও কালোজামের পাতা কি কি কাজে লাগে।
কালোজামসহ কালো জামের সকল অংশই আমাদের ঔষধি গুনাগুন হিসেবে বিবেচিত। কালোজাম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
কালো জাম গ্রীষ্মকালীন ফল। এ ফল খুব স্বল্প মেয়াদের জন্য পাওয়া যায়। সাধারণত এ গাছের ফল পাকা শুরু হলে ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। কালো জামে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন আছে যা রক্তস্বল্পতা ও অ্যানিমিয়া রোগ হতে রক্ষা করে। কালো জামে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ ও পটাশিয়াম রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা
যা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়া কালো জামের বহু উপকারিতা আছে। আসুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে কালোজাম সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। আজকের বিষয় কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা।
কালো জাম খাওয়ার অপকারিতা কিকি
কালোজাম অত্যন্ত উপকারী ফল। কিন্তু এর পাশাপাশি কিছু অপকারিতা রয়েছে।
*দুধের সাথে কালোজাম খেলে টক্সিক গ্যাস হতে পারে। যার কারণে বদ হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
*কোনরকম আচার খাওয়া অবস্থায় কালো জাম খাওয়া যাবে না। আচারের সঙ্গে খেলে পেটে বিষাক্ততা তৈরি হবে যার দ্বারা অনেক ক্ষতি হতে পারে।
*হলুদের তৈরি কোন কিছু খাওয়ার সঙ্গে কালোজাম খাওয়া যাবে না। তাহলে পেটে পিড়া দেখা দেবে এবং অস্বস্তিকর অবস্থা সৃষ্টি হবে।
*খালি পেটে কাল জাম খাওয়া যাবে না। খালি পেটে কালো জাম খেলে গ্যাস্ট্রিক বদহজম ও অম্বল তৈরি হতে পারে।
*জাম খাওয়ার পরে পানি খাওয়া যাবে না।
*প্রতিদিন ১০০ গ্রাম এর বেশি কাল জাম খাওয়া যাবে না। বেশী কালো জাম খেলে বদহজম ও পেটের সমস্যা হতে পারে।
*গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মায়েদের কালো জাম না খাওয়া ভালো।
কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
কাল জাম অত্যান্ত উপকারি ফল। কাল জাম খাওয়ার ফলে আমাদের শরিরের অনেক উন্নতি ঘটে। কালা জামে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম সহ আরও অনেক উপাদান আছে। কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা বর্ননা করা করা হলো।
ত্বকের গঠনের কালোজামঃ কালোজাম খেলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। কালোজামে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন এ রয়েছে যা ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে জাম খেলে ত্বক নরম ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়। ত্বক থেকে ফুসকুড়ি ও ব্রন দূরীভূত হয়।
পেট ভালো রাখেঃ কালো জাম খেলে পেট ভালো থাকে। যাদের পেটে অম্বল থাকে তাহারা কালোজাম খেতে পারেন। এছাড়াও কালো জাম খাওয়ার মাধ্যমে হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়ঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কালোজাম অত্যন্ত উপকারী ফল। কালোজামে গ্লাইসোমিক ইনডেক্স কম থাকায় কালোজাম খেলে রক্তে শর্করা বৃদ্ধি হয় না। একটি গবেষণায় দেখা গেছে কালো জাম খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের সুগারের লেভেল ৩০ ভাগ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
ইউম্যানিটি শক্তি বৃদ্ধিঃ জাম খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ইউনিটি শক্তি বৃদ্ধি হয়। জামের পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম আয়রন পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি রয়েছে। এগুলো উপাদান রোগ প্রতিরোধে সরাসরি অংশগ্রহণ করে। এবং শরীরের অ্যান্টিবডি শক্তিশালী করে। জাম খাওয়াই শরীরের হাড় ও পেশি মজবুত করে।
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ কালোজাম খাওয়ার ফলে চোখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। কালো জামে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি রয়েছে। যাহা চোখের অঙ্গ গুলোর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এছাড়াও রাতকানা রোগ হতে রক্ষা করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ কালোজাম খাওয়ার মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। কালো জামে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম আছে। পটাশিয়াম রক্তনালিকের প্রশস্ত করে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
প্রদাহ দূর করেঃ কালো জামে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়া কালো জামে মেলিক এসিড গ্যালিক এসিড অক্সালিক অ্যাসিড ও ট্যানিন থাকে। এগুলো উপাদান ম্যালেরিয়া ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি ধ্বংস করে। যার কারণে কালো জাম খাওয়ার ফলে শরীরের প্রদাহ দূর হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় ইনফেকশন হলে তা ভালো হয়।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ কালো জাম খাওয়ার ফলে শরীরের ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস হয়। গবেষণায় জানা যায় কালো জামের নির্যাসে রেডিওপ্রটেকটিভ উপাদান আছে। এছাড়া কালো জামের নির্যাস ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি রেডিকেল তৈরিতে বাধা দেয়। এইজন্যে জাম খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ কালো জাম খেলে টিস্যু টানটান হয়। কালো জাম এলার্ট হিসাবে কাজ করে ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়। কালো জামে প্রচুর ফাইবার ও পানি আছে যা দেহকে হাইড্রেট ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। যার কারণে মানসিক দিক অনেক উন্নত হয়।
দাঁত ও মাড়ি ভালো রাখেঃ কালো জাম খাওয়ার মাধ্যমে দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখে। কালো জামে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সি রয়েছে। যা দাঁত ও মাড়িসহ মুখগহ্বরের ব্যাকটেরিয়া দূর করে দাঁত ও মাড়ি মজবুত রাখে।
তাই আসুন কালোজামের উপকারের কথা বিবেচনা করে নির্দিষ্ট কয়েকদিন বেশি বেশি কালোজাম খাওয়ার চেষ্টা করি। কালোজামের সময়কাল অনেক কম। কালো জাম পাকা শুরু হলে খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। আজকের বিষয় কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
কালো জামের বিচির কি কোন ওষধী গুন আছে
আজকের বিষয় কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা। মধুর রসের কালোজাম আমাদের মাঝে এসে মাত্র কয়েকদিন থাকে। যার কারণে কালো জাম আমাদেরকে দীর্ঘদিন আনন্দ দিতে পারে না।
আরও পড়ুনঃ ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়
কালোজাম খাওয়ার মাধ্যমে যেমনি শরীরের উপকার পাওয়া যায় তেমনি কালোজামের বিচিতে রয়েছে চমকপ্রদ ঔষধি গুনাগুন। কালো জামের বিচি ঔষধি গুনাগুন গুলো বর্ণনা করা হলো।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাজ করেঃ কালো জামের বিচি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এক্ষেত্রে কালো জামের বিচি শুকিয়ে গুড়া করতে হবে। সকালে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ কালো জামের বিচির গুঁড়া মিশ্রিত করে খেয়ে নিন।
এভাবে পাঁচ থেকে ছয় দিন খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এছাড়াও কালোজামের বিচির গুঁড়া ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
পেট ভালো রাখেঃ বিভিন্নভাবে খাওয়ার অনিয়ম অথবা বেশি খাওয়ার মাধ্যমে পেটে অস্বস্তি সৃষ্টি হয় ও গ্যাস্ট্রিকের মত সমস্যা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে কালো জামের বিচি খাওয়ার মাধ্যমে বদহজম ও গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা দূর হয়।
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানিতে কালোজামের বিচির গুঁড়া এক চামচ মিশ্রিত করে খেয়ে নিন। এভাবে পাঁচ থেকে ছয় দিন খেলে পেটের সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
উচ্চ রক্তচাপ রোধ করেঃ জামের বিচি খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও কিডনি, হার্ট, চোখসহ বিভিন্ন অঙ্গানুর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নিয়ম হলো প্রতিদিন একগ্লাস পানিতে এক চামচ কালো জামের বিচির গুড়া মিশ্রিত করে খেয়ে নিতে হবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ কালো জামের বিচির গুঁড়া খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমাদের চারপাশে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ও ফাঙ্গাস এর মত জীবাণু আক্রমণের জন্য চেষ্টা করতেছে।
এই কারণে আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ কালো জামের বিচির গুঁড়া মিশ্রিত করে পানি পান করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।
ওজন কমাতে কার্যকরঃ শরীরে অতিরিক্ত ওজনের কারণে উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস ও হৃদ রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তার কারণে আমাদেরকে অতিরিক্ত ওজন কমানো প্রয়োজন। নিয়মিত কালো জামের বিচির গুঁড়া খাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানো সম্ভব।
এক গ্লাস পানিতে এক চামচ কালো জামের বিচির গুড়া মিশ্রিত করে প্রতিদিন সকালে খেয়ে নিতে হবে। কয়েক সপ্তাহ খেলেই ওজন কমা শুরু হয়ে যাবে।
কালো জাম গাছের ছাল দিয়ে কি হয়
প্রিয় পাঠকগণ আমাদের জন্য কালো জাম উপকারী ফল নয় বরং কালো জামের বিচি কালো জামের পাতা ও কালো জামের ছাল সবই আমাদের জন্য উপকারী। কালো জামের ছালে প্রচুর ওষুধি গুনাগুন রয়েছে। আজকের বিষয় কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা। কালো জামের ছালের ঔষধি গুনাগুন গুলো বর্ণনা করা হলো।
আরও পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁত ক্ষয় হয়
*শরীরের কোথাও ক্ষত সৃষ্টি হলে চিকিৎসা করার পরেও যদি ক্ষত ভালো না হয় তবে কালো জামের ছালের সাহায্য নিতে পারেন। কালো জামের ছাল পেস্ট করে উক্ত ক্ষতস্থানে লাগালে ২-৩ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে।
*রক্ত পায়খানা হলে কালো জামের গাছের ছালের রস এক থেকে দুই চামচ সঙ্গে সমপরিমাণ ছাগলের দুধ মিশ্রিত করে খেয়ে নিতে পারেন। রক্ত পায়খানা দূর হয়ে যাবে।
*জামের গাছের ছালের গুড়া দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া দূর হয়ে যাবে।
*দাঁতে যদি হলুদ অথবা কালো দাগ থাকে কালোজামের ছালের গুড়া তৈরি করে সেই গুড়া দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের হলুদ ও কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
*পেটের সমস্যা অথবা বদহজম হলে কালো জাম গাছের ছালের গুড়া এক চামচ ১গ্লাস পানিতে মিশ্রিত করে খেয়ে নিন। পেটের সমস্যা বদহজম ও গ্যাস্ট্রিক ভালো হয়ে যাবে।
*কালোজাম গাছের রস খেলে মুখের দুর্গন্ধ ভালো হয়ে যায়।
কালো জাম পাতার কিকি কাজে লাগে
সুপ্রিয় পাঠকগণ কালোজামের যে সমস্ত উপকারিতা আছে তার সঙ্গে কালো জামের পাতার বহু ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। আসুন জেনে নিই কালো জামের পাতার ঔষধি গুনাগুন।
আলসার রোগ নিরাময়ঃ কালো জামের পাতার অনেক ওষধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে বৈশিষ্ট্যের কারণে কালো জামের পাতা খেলে আলসার ভালো হয়।
মুখের আলচার নিরাময়ঃ কালো জামের পাতা মুখের আলচার নিরাময়ে ভালো ভূমিকা রাখে।
কালো জামের পাতায় এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যার কারণে মুখের আলচার সংক্রমণে যে উপাদান দায়ী সে উপাদানকে ধ্বংস করে। যার কারণে মুখের আলসার ভালো হয়।
জ্বর নিরাময়েঃ জ্বরের চিকিৎসায় আদিকাল থেকে জাম পাতার ব্যবহার হয়ে আসতেছে। জ্বর হলে জাম পাতার ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বর নিরাময় করা সম্ভব।
হজমের জন্য হজমে সহায়তা করেঃ কালো জামের পাতা ব্যবহারের ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়। পাকস্থলির অঙ্গাণুগুলো শক্তিশালী হয়। গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে না।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ কালো জামের পাতা ব্যবহারের ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসে। জাম পাতায় গ্লাইসোমিক ইনডেক্স কম থাকে যার কারণে জাম পাতা ব্যবহারের ফলে রক্তের শর্করা বৃদ্ধি হয় না। এছাড়াও ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়।
পেটের রোগ নিরাময়ঃ জাম পাতায় ভিটামিন ও মিনারেলস বিদ্যমান এছাড়াও এন্ট্রি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। যা পেটের পিড়ায় নিরাময় করে। আমাশয় বদহজমসহ পেটের যে কোন সমস্যা জামপাতা দূর করে।
লেখকের মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠকগণ আজকের আর্টিকেলে কালো জাম খাওয়ার ১০টি উপকারিতা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও জাম গাছের ছাল পাতা ও বিচি এর ঔষধি গুন গুলো আলোচনা করা হয়েছে। কালো জামের ফল থেকে কালো জামের গাছ পর্যন্ত সবকিছুই আমাদের জন্য শুধু উপকারী।
কালো জাম এর উপকারিতা জানতে ও বিভিন্ন তথ্য জানতে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগবে ও উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url