ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়

সুপ্রিয় পাঠকগণ ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় এ বিষয়ে লিখতে বসলাম। আজকের আর্টিকেলে আরো থাকবে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে কি খাওয়া উচিত। ক্যালসিয়াম যুক্ত ফলের তালিকা। ক্যালসিয়ামের ক্ষতিকর দিক। বয়স অনুযায়ী ক্যালসিয়াম এর চাহিদা। এগুলো বিষয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আমাদের শরীরের কাঠামোগত দিক উন্নয়নের জন্য ক্যালসিয়াম অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই এগুলো বিষয়ে ভালোভাবে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠকগন ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খনিজ প্রদার্থ। সাধারণত আমাদের হাড়ের ও পেশির স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্যালসিয়াম পর্যাপ্ত ভূমিকা রাখে। ক্যালসিয়ামের অভাবে পেশীগুলো ব্যথা ও খিচুনি হয়। এছাড়া ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরের হাড় গুলো ভঙ্গুর ও জয়েন্টে ব্যথা হয়।


শরীরের হাড়গুলো সবচেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম সঞ্চয় করে থাকে। এছাড়াও ক্যালসিয়ামের অভাবে ক্লান্তি বোধ শরীর দুর্বল ও মাথা ঘুরা ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। এইজন্য নিয়মিত আমাদের ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। আজকের আর্টিকেলের বিষয় ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়

ক্যালসিয়ামের অভাব হলে কি খাওয়া উচিত

ক্যালসিয়াম শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় খনিজ পদার্থ। সাধারণত হাড় হাঁটুর ব্যাথা দূর করা থেকে শুরু করে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা অনেক। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে সে অভাব পূরণ করা সম্ভব।

 আজকের বিষয় ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়। ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করার জন্য কি কি খাওয়া প্রয়োজন তা আলোচনা করা হলো।

টক দইঃ বিশেষজ্ঞরা বলেন প্রতিদিন একবাটি টক দই খাওয়া প্রয়োজন। টক দইয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে। এছাড়াও টক দই খাওয়ার মাধ্যমে হার্টের সমস্যা ও ডায়াবেটিস সমস্যা নিরাময় হয়। এছাড়াও টক দই খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমে।

দুধ ও চিজঃ দুধ ও দুগ্ধ জাতীয় চিজ খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়। দুধে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। এক কাপ গরুর দুধে ২৭৬ থেকে ৩৫২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ১ আউন্স চিজে ৩৩১ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

কাঠবাদামঃ কাঠবাদামের পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম আছে। কাঠবাদাম শরীরের ক্যালসিয়াম মিটানোর জন্য ভূমিকা রাখে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামের ২৬৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

সাইট্রাস জাতীয় ফলঃ লেবু বা কমলার জাতীয় ফলে প্রচুর ভিটামিন সি এর পাশাপাশি ক্যালসিয়ামও রয়েছে। ক্যালসিয়ামের চাহিদা মিটানোর জন্য লেবু বা কমলা জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

ব্রকোলিঃ ব্রকলি অনেক উপাদেয় সবজি অন্যান্য উপাদানের সাথে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম রয়েছে। এক কাপ ব্রকোলিতে ৮৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। ব্রকলি খাওয়ার মাধ্যমিক ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

ঢেঁড়সঃ অনেকেই ঢেরস সবজির পছন্দ করেন। ঢেঁড়স সবজিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। ১০০ গ্রাম ঢেরসে ৩৪৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

সবুজ শাকসবজিঃ সবুজ শাকসবজিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। সবুজ শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে হার্টের সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও সবুজ শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়। এক আটি শাকে ৩৩৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। সবুজ শাকসবজি খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করা যায়।

সয়াবিন বীজঃ সয়াবিন বীজে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। ১০০ গ্রাম সয়াবিন বীজে ১৭৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। নিয়মিত সোয়াবিন বিজ খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করা যায়।

তিলবিজঃ তিল বিজে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। ১০০ গ্রাম তিল বীজে ১ হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। তাই তিল বীজ খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

চিয়াসিডঃ চিয়াসিডে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম আছে যা খেলে শরীরের হাড় মজবুত করে। চিয়াসিডে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে। ১০০ গ্রাম চিয়াসিডে ৪০০ থেকে ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। তাই ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করার জন্য চিয়াসিড খাওয়া প্রয়োজন।

মিষ্টি আলুঃ মিষ্টি আলু খুব উপাদেয় খাবার। একটি বড় মিষ্টি আলুতে ৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

মাছঃ সাধারণত স্যামন ও সারডিন জাতীয় মাছের প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে। এক পিস সারডিন মাছে প্রায় ৬৬৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।

ডুমুরঃ ডুমুর ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন এর পাশাপাশি ক্যালসিয়াম রয়েছে। ডুমুর অত্যন্ত ভালো মানের সবজি। এক কাপ ডুমুরে প্রায় ২৪২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

আমন্ডঃ আমন্ডে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন রয়েছে। একটা আমন্ডে ৪৫৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। আমন্ড খাওয়ার মাধ্যমে দাঁত ও হাড় শক্ত করে এবং হৃদরোগের ঝুকি কমায়।

পালং শাকঃ পালং শাকে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম রয়েছে। এক কাপ রান্না করা পালং শাকে ৩১০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

বাঁধাকপিঃ বাঁধাকপিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে। এক কাপ রান্না করা বাঁধাকপিতে ২৮০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

এইজন্য ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার আমাদের খাওয়া খুব প্রয়োজন। ক্যালসিয়ামের অভাবে দাত ও হাড় সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা যেন লেগেই আছে। তাই আসুন ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেয়ে দাঁত ও হাড় সুস্থ রেখে শরীর সুস্থ রাখি।

ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানতে ইচ্ছা পোষণ করছেন যে ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়। ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ। ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে যেগুলো রোগ হয় তার তালিকা নিম্নরুপ।


পেশির সমস্যাঃ পেশি তৈরি করতে ক্যালসিয়াম ভূমিকা রাখে। ক্যালসিয়ামের অভাব হলে বেশি ব্যথা খিচুনি নড়াচড়া করার সময় উরুতে ও বাহুতে পর্যাপ্ত ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা ক্যালসিয়ামের অভাবে হয়।

ক্লান্তি বোধঃ ক্যালসিয়ামের অভাব হলে শরীর সবসময় ক্লান্তি লাগে। আর এর অভাবে অলসতা অনিদ্রা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

নখ ও চুলের সমস্যাঃ ক্যালসিয়ামের সমস্যা বেশি হলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। নখ ভেঙ্গে যায় ও চুল ভেঙ্গে যায় এবং চুল মোটা হয়। ত্বকে একজিমা বা বিভিন্ন প্রদাহ সৃষ্টি হয়।

অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপরোসিসঃ হাড়গুলো সবচাইতে বেশি ক্যালসিয়াম সঞ্চয় করে। ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হাড়গুলো ভঙ্গুর হয়। এছাড়াও দীর্ঘদিন ক্যালসিয়ামের অভাব হলে অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপরোসিস সমস্যা তৈরি হয়। এছাড়াও ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় গুলো পাতলা ও ফ্যাকচারের ঝুঁকি থাকে। হাড় ও জয়েন্টে পর্যাপ্ত ব্যথা হয়।

দাঁতের সমস্যাঃ ক্যালসিয়ামের কারণে দাঁতের সমস্যা হয়। দাঁত পর্যাপ্ত ক্ষয় ও ভঙ্গুর হয়। মাড়িতে বিরক্তকর তৈরি হয় এবং দাঁতের শিকড় নষ্ট হয়ে যায়। শিশুদের ক্যালসিয়াম ঘাটতি হলে দাঁতের বিকাশ নষ্ট হয়।

বিষন্নতাঃ ক্যালসিয়ামের ঘাটতির জন্য মানসিক হতাশা ও মাঝে মাঝে বিষন্নতা তৈরি হয়। শরীর অত্যাধিক দুর্বল হয়।

এগুলো রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদেরকে নিয়মিত ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। একমাত্র ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবারের মাধ্যমে শরীরের ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। আজকের বিষয় ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়।
ক্যালসিয়াম যুক্ত ফল
ফলমূল খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ হয়। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল গুলির তালিকা নিম্নরূপ।

কমলালেবুঃ ভিটামিন সি জাতীয় ফল হলেও পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম বিদ্যমান। একটি বড় আকার কমলায় ৭৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। এই জন্য কমলালেবু খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম উভয়ের অভাব পূরণ করা যায়।

বেরি জাতীয় ফলঃ বেরিয়ে জাতীয় ফলের মধ্যে স্ট্রবেরি রাস্পবেরি ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি ফল। বেরি জাতীয় ফল খাওয়ার মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়। এগুলো একটি ফলে ২০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

খেজুরঃ খেজুর পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে। ১০০ গ্রাম খেজুরের প্রায় 40 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

ডুমুরঃ ডুমুর অনেক উপকারী ফল। ডুমুর খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়। একটি কাঁচা ডুমুর থেকে ৩৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

পেঁপেঃ পেঁপে অত্যন্ত উপকারী ফল। এ ফল কাঁচা অথবা পাকা উভয় অবস্থায় খাওয়া যায়। অন্যদিকে এ ফল ফল হিসেবে এবং সবজি হিসেবে উভয় অবস্থায় খাওয়া যায়। পেপে কে সুপারফুট বলা হয়। একটি পেঁপেতে ৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।

কিউইঃ কিউই ফল সমস্ত মানুষের প্রিয় ফল। এই ফলে পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন সি এর সঙ্গে ক্যালসিয়ামও রয়েছে। ১০০ গ্রাম কিউই ফলে ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।

এই ফলগুলো এবং ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ক্যালসিয়াম ঘাটতি দূর করা প্রয়োজন। আজকের বিষয় ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয়।
ক্যালসিয়ামের ক্ষতিকর দিক

ক্যালসিয়ামের অনেক উপকারিতার দিক রয়েছে। পাশাপাশি দেহের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম গ্রহণ করলে শরীরের অনেক ক্ষতি হয়। ক্ষতিকর দিকগুলো আলোচনা করা হলো।

আমাদের চাহিদা পরিমাণ ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা দরকার। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য প্রতিদিন এক হাজার থেকে ১৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম গ্রহণ করলে কিডনিতে পাথর বা হাইপার ক্যালসিয়াম এর মতো সমস্যা হতে পারে।

ক্যালসিয়ামের অনেক কয়টি প্রকার আছে যেমন ক্যালসিয়াম কার্বনের ক্যালসিয়াম সাইট্রেট ইত্যাদি। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কার্বনের গ্রহণের ফলে পেটে এসিড হতে পারে ও হজমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যতার মত সমস্যা হতে পারে।

সাসাধারণ খাদ্য দ্রব্য থেকে আমরা ক্যালসিয়াম পেয়ে থাকি। খাদ্যদ্রব্য থেকে ক্যালসিয়াম পাওয়া গেলে পুনরায় সাপ্লিমেন্ট ক্যালসিয়াম গ্রহণ না করাই ভালো।

কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম গ্রহণ করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্যালসিয়াম গুলো জমা হয়ে যায়।


যার কারণে পরিমাণ মতো ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা আমাদের প্রয়োজন। ক্যালসিয়াম গ্রহণের জন্য কোন বয়সে কি পরিমাণ ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন তাও জানা প্রয়োজন।

কোন বয়সে কি পরিমান ক্যালসিয়ামের চাহিদা

বয়স ভিত্তিক ক্যালসিয়াম (মিলিগ্রাম) খাওয়ার প্রস্তাবিত দৈনিক চাহিদাঃ

ক্রমিক নং

বয়স

ক্যালসিয়ামেন চাহিদা

    ১

  শিশু ৪বছর-৮বছর 

  = ১৩০০ মিলিগ্রাম

    ২

  শিশু ৯বছর-১৮বছর

  =১৩০০ মিলিগ্রাম

    ৩

  প্রাপ্তবয়স্ক১৯-৫০

  =১০০০ মিলিগ্রাম

    ৪

  প্রাপ্তবয়স্ক ৫১বছর-৭০বছর

  =১২০০ মিলিগ্রাম

    ৫

  প্রাপ্তবয়স্ক ৭১বছর-আমৃত্যু

  =১২০০ মিলিগ্রাম

    ৬

  ১৯বছরের কম বয়সী গর্ভবতী

  =১০০০ মিলিগ্রাম

    ৭

  গর্ভবতী এবং বুকের দুধ খাওয়ানো ১৯-৫০

  =১৩০০ মিলিগ্রাম


লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগন ক্যালসিয়ামের অভাবে কোন রোগ হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আরো আলোচনা করা হয়েছে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে কি খাওয়া উচিত। ক্যালসিয়াম যুক্ত ফলমূল এর তালিকা।

ক্যালসিয়ামের ক্ষতিকর দিক। বয়স অনুযায়ী ক্যালসিয়াম এর চাহিদা। এগুলো বিষয়ে ভালো করে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url