পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠকগন পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা বিষয়ে লিখতে বসলাম। আজকের আর্টিকেলে আরো বিষয় হল পাকা আম এ কি কি ভিটামিন আছে। শিশুদের আম খাওয়ার উপকারিতা। আমে কি কি পুষ্টি উপাদান আছে। আম অত্যন্ত উপকারী ফল। আমাদের মাঝে এখন পাকা আম সরবরাহ হয়েছে।
যার কারণ আম খাওয়ার জন্য আমের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আমের বিভিন্ন উপকারিতা জানার জন্য আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

ভূমিকা

আমাদের দেশে জনপ্রিয়তার দিক থেকে আম প্রথম অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ আম খেতে অনেক পছন্দ করে। বাংলাদেশে পর্যাপ্ত আম উৎপাদন হয়। বিশেষ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাজশাহী ও নওগাঁ জেলায় অনেক উন্নত ধরনের আম উৎপাদন হয়। এছাড়াও বর্তমানে সারা বছর আম পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডাঃ জাহাঙ্গির কবিরের ফর্মুলা
আম একটি পুষ্টি উপাদান সম্পন্ন ফল। যার কারণে আম খাওয়ার ফলে আমাদের দেহে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলস এর চাহিদা পূরণ হয়। আম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। আজকের বিষয় পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা।

পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে

পাকা আম একটি পুষ্টিকর ফল। এ ফল খেতে সবাই অত্যন্ত ভালোবাসে। বিশেষ করে বৃহত্তর রাজশাহী অর্থাৎ রাজশাহী চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁর আম সবার কাছে জনপ্রিয়। আমে ভিটামিন এ ভরপুর।
  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন সি
  • ভিটামিন ই
ভিটামিন এঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ বিদ্যমান। ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে যার কারণে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ভিটামিন এ চোখের বিভিন্ন অঙ্গানুর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এছাড়াও ভিটামিন এ রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপ হতে রক্ষা করে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়া ভিটামিন এ শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ দূর করে এবং শরীরের ক্ষতস্থানকে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে দেয়।একটি মাঝারি সাইজের আমে ১১২, মাইক্রগ্রাম ভিটামিন এ রয়েছে। আমরা আম খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ করতে পারি।

ভিটামিন বিঃ পাকা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন বি১ ও বি টু বিদ্যমান। যার কারণে আম খেলে মাংস ও পেশি শক্তিশালী হয় হাত পায়ের ব্যথা হতে রক্ষা পাওয়া যায়। অনিয়মিত হৃদস্পন্দন ও শরীর ফুলে যাওয়া হতে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়াও শরীরের প্রদাহ কমায় এবং মুখ ও জিহ্বা এবং মুখগহ্বরের ঘা হতে রক্ষা পাওয়া যায়। এই উপকারিতার জন্য আম খাওয়া প্রয়োজন।

ভিটামিন সিঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। আম খাওয়ার ফলে শরীরের ত্বক থেকে বয়সের ছাপ দূর হয়ে যায়। এছাড়াও রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করে। অপারেশন বা যেকোন ভাবে ক্ষত হলে আম খাওয়ার বিনিময় তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ১০০ গ্রাম আমে ৩৬.৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

ভিটামিন ইঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই রয়েছে। আম খাওয়ার ফলে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ হয়। ভিটামিন ই ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। শরীরের দুর্বলতা ও ভারসাম্যহীনতা দূর করে। নিয়মিত আম খাওয়ার ফলে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ হয়।

তাই আসুন আম খাওয়ার ফলে এগুলো ভিটামিনের অভাবজনিত সমস্যা দূর করি। তবে নিয়মের বাহিরে অতিরিক্ত আম না খাওয়াই ভালো। আজকের বিষয় পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা।

পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও সুস্বাদু ফলের মধ্যে আম উল্লেখযোগ্য। সাধারণত বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাস কে আম উৎপাদনের জন্য মধুমাস বলা হয়। পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা বর্ণনা করা হলো।

ক্যান্সার নিরাময়েঃ কোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন,আইসোকোয়েরসেটিন, গ্যালিক অ্যাসিড, ও মিথাইল গ্যালেট নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট আমে বিদ্যমান। এগুলো এন্ট্রি অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করে।
আরও পড়ুনঃ ১০ মিনিট দড়ি লাফালে কত ক্যালরি খরচ হয়
যার কারনে আম খেলে স্তন ক্যান্সার, থেকে শুরু করে কোলন ক্যান্সার, পোস্টেড ক্যান্সার, লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রাখে। তবে এই ক্ষেত্রে লক্ষণীয় ফরমালিন ব্যবহার করা আম খাওয়া যাবেনা। তাহলে উপকারের পরিবর্তে অপকার বেশি হবে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি ফায়বার ও প্যাকটিন বিদ্যমান যাহা রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে।

ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ আমে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ রয়েছে যাহা ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে ত্বক মোলায়েম ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়। ত্বক থেকে ফুসকড়ি ও ব্রন দূর করে।

অ্যালকাইন লেভেলঃ আমে টারটারিক অ্যাসিড ম্যালিক অ্যাসিড ও সাইট্রিক এসিড বিদ্যমান। যাহার কারণে শরীরের এলক্যালির রাসায়নিক ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে।

ওজন কমায়ঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও ফাইবার বিদ্যমান। যাহা শরীরের ভিটামিন চাহিদা পূরণ করে এবং ফায়বার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও শরীরের চর্বি কমায়। যার কারণে ওজন কমানোর তালিকায় নিয়মমাফিক আম রুটিনে রাখতে পারেন।

লাভ ফ্রূটঃ লাভ ফুট অর্থাৎ ভালবাসার ফল। আম খাওয়ার ফলে আমের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়। এছাড়াও বন্ধু-বান্ধবী ও সহপাঠীরা আম উপহার হিসেবে পাঠালে তাদের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হয়।

চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নিয়মিত আম খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ হয়। যাহা রাতকানা রোগ হতে রক্ষা করে। এছাড়াও যাদের চক্ষু শুকিয়ে যায় তাদের জন্য আম একটি ভাল পোথ্য।

হজমের সহায়তাঃ আম হজমে ভালো ভূমিকা রাখে। আমে কিছু এনজাইম আছে যা সহজে প্রোটিন গুলো ভেঙ্গে ফেলতে পারে। এছাড়াও আমে পর্যাপ্ত ফায়বার রয়েছে যা দ্রুত হজম সমস্যা সমাধান করে। পাকস্থলী স্বাস্থ্য ভালো রাখে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর করে।

হিট স্ট্রোক দূর করেঃ হিট স্ট্রোকের কারণে শরীর আরো বেশি গরম হয়ে যায়। আম খেলে শরীরকে ঠান্ডা করে। যার কারণে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। তবে লক্ষণীয় বেশি পরিমাণ আম খেলে শরীরে গরম লাগে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। আম খাওয়ার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। এছাড়াও শরীরের ক্ষত ও প্রদাহ তাড়াতাড়ি নিরাময় হয়। ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ অনেক সময় বিভিন্ন ঘটনা মনে ধরে রাখতে সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে আম খাওয়ার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়। যার কারণে বিভিন্ন ঘটনা স্মরণ থাকে।

আম বডি স্ক্রাব হিসেবে কাজ করেঃ ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমের নির্যাস ব্যবহার করতে পারেন। কিছু পরিমাণ আমের পেস্ট নিয়ে মধু ও দুধ মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করুন। ইহা শরীরে মেসেজ করে ১০-১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মোলায়েম এবং স্বাস্থ্যজ্জ্বল হবে।

ঘুমে সহায়কঃ আমি ট্রিপ্টোফ্যান, মেলাটোনিন ও ম্যাগনেসিয়াম আছে যা আমাদের ঘুমকে বৃদ্ধি করে। অনিদ্রা দূর করে।

হৃদরোগের ঝুকি কমাতেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম ও ফাইবার রয়েছে। এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণ এন্ট্রি অক্সিডেন্ট আছে যাহা শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। পটাশিয়াম রক্তনালিকাকে প্রশস্ত করে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

অ্যানিমিয়া রোধঃ আমি পর্যাপ্ত পরিমাণ ফোলেট ও আয়রন বিদ্যমান। ফোলেট ও আয়রন শরীরের লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। যার কারনে রক্তশূন্যতা হতে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়া রক্তকণিকা বৃদ্ধির মাধ্যমে অ্যানিমিয়া রোগ হতে রক্ষা করে।

শিশুদের আম খাওয়ার উপকারিতা

শিশুদেরকে আম খাওয়ানো যেতে পারে। শিশুদের বয়স ৮ থেকে ১০ মাস হলে আম খাওয়ানো শুরু করা যেতে পারে। শিশুদেরকে আম খাওয়ানোর ফলে শিশুদের চমৎকার স্বাস্থ্য উপকারিতা লক্ষ্য করা যায়। শিশুদেরকে আম খাওয়ানোর উপকারিতা গুলো নিম্নরুপ।

হজমের সহায়তাঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার ও এনজাইম রয়েছে। যার কারণে শিশুদের আম খাওয়ালে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়।

চোখের জন্য ভালোঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ আছে যা শিশুর চোখের স্বাস্থ্য ভালো করে। শিশুদের চোখের শুষ্কতা চোখের চুলকানি ও রাতকানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

মস্তিষ্ক বিকাশের ভূমিকা রাখেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্লুটুমিন অ্যাসিড ও অ্যামাইনো এসিড ভিটামিন বি৬ বিদ্যমান। যার কারণে শিশুরা আম খেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং মেধা শক্তি বৃদ্ধি হয়।

শিশু তকের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। শিশুরা আম খেলে ত্বক মোলায়েম ও স্বাস্থ্যজ্জল হয়।

রক্তস্বল্পতা দূর হয়ঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফোলেট ও আয়রন বিদ্যমান। যার কারণে শিশুরা আম খেলে শিশুদের দেহে লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি হয় এবং রক্তস্বল্পতা থেকে দূরে রাখে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন সি রয়েছে যা শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এজন্য শিশুরা আম খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় মানসিক স্বাস্থ্য ভালো করে।

শিশুদের ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেঃ আমে পর্যাপ্ত পরিমাণ শর্করা ও ক্যালোরি রয়েছে। শিশুরা আম খেলে শিশুদের ওজন বৃদ্ধি হয়।

ডিহাইডেট থেকে রক্ষাঃ শিশুরা আম খেলে ক্ষতিকর আলোকরশ্মি থেকে শিশুদের রক্ষা করে। এছাড়াও রোদের উৎপাৎ থেকে শিশুদেরকে বাচায়।  আসুন আমরা নিয়মিত পরিমাণ মত আম শিশুদেরকে আস্তে আস্তে খাওয়ানো শুরু করি। আজকের বিষয় পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা ।

আমে কিকি পুষ্টি উপাদান আছে

আম প্রচুর পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ফল। এ ফলে একদিকে পুষ্টিগুণ রয়েছে অপরদিকে অনেক সুস্বাদ। ১০০ গ্রাম পাকা আমের ২৭৪০ মাইক্রগ্রাম ক্যারোটিন আছে। আয়রন আছে ১.৩ গ্রাম। ক্যালসিয়াম ১৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস ১৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ১৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি১.০৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি২ ০.৯ মিলিগ্রাম।
এছাড়াও খনিজ লবণ থাকে ০.৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন এ ভিটামিন বি ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই রয়েছে। আরো আছে এমাইনো এসিড পটাশিয়াম ও কপার। এছাড়াও আমে পর্যাপ্ত ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যার কারণে আম খাওয়ার ফলে এগুলো উপাদান আমরা গ্রহণ করতে পারি।

লেখকের মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগন আমাদের সামনে মধুময় মাস চলে এসেছে। এ মাসেই সুস্বাদু ফল পেয়ে যাব। যার কারণে সুসাদু ফল আম খাওয়ার জন্য আমের পুষ্টিগুণ জানা প্রয়োজন। এছাড়া কি পরিমান আম খাওয়া যাবে অথবা আমের কি উপকারিতা এগুলো বিষয়ে জানা প্রয়োজন। আজকের বিষয় পাকা আম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা।

আমের উপকারিতা সহ যাবতীয় তথ্য জানার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। আশা করি এ আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url