ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠকগণ ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা বিষয় লিখতে বসলাম। আরো আলোচনা করা হবে ভিটামিন সি এর অপকারিতা। ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়। ভিটামিন সি এর উপকারিতা।
ভিটামিন সি জাতীয় খাদ্য তালিকা। ভিটামিন সি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠকগণ ভিটামিন সি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন। ভিটামিন সি এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়। এছাড়া ভিটামিন সি এর অভাবে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিন সি শরীরে আয়রন শোষণ করে। যার কারণে ভিটামিন সি এর অভাব হলে শরীরের লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন কম হয়।


তার কারণে রক্তস্বল্পতা তৈরি হয়। এছাড়াও ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করলে হৃদরোগের ঝুকি থাকে না। আজকের বিষয় ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা। এগুলো বিষয়ে ভালোভাবে জানতে আমাদের এই কনটিন গুলোর সঙ্গে থাকুন।

ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা

ভিটামিন সি সিরাম ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। ইহা ব্যবহারের ফলে ত্বক নরম মোলায়েম ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়। ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা গুলো বর্ণনা করা হলো।

ত্বক হাইড্রেড থাকেঃ ত্বক হাইড্রেড করা অত্যন্ত প্রয়োজন। ভিটামিন সি সিরাম ত্বকে পানি ধরে রাখে যার কারণে ত্বক মোটা ও উজ্জ্বল হয়। ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারে করার ফলে ত্বকের গভিরে ভিটামিন সি পৌছে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে ত্বক উজ্জ্বল ও মোলায়েম হয়। ত্বকের বলি রক্ষা দূর করে।

ডার্ক সার্কেল দূর করেঃ অনেকের চোখের নিচে কালো দাগ হয়ে যায়। ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহার করার ফলে ইহাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই দাগগুলো দূর করে এবং ত্বক গুলো উজ্জ্বল করে। এজন্য ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের ফলে দীর্ঘদিনের ডার্ক সার্কেল দূর করে।

ভালো ত্বক তৈরি করেঃ ভিটামিনসি সিরাম ব্যবহারের ফলে ভিটামিন সি ত্বকের মৃত কোষ কে অপসারণ করে ও নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারণে কোষগুলো মজবুত মসৃণ ও মূলায়েম হয়। এককথায় বলতে বলা যায় ভিটামিন সি সিরাম কোষ মেরামত করে।

বার্ধক্যের ছাপ কমায়ঃ ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বক টানটান ও কোমল হয়। ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ কমায় অর্থাৎ ত্বক ঝুলে পড়া অথবা ত্বক ঢিল হয়ে যাওয়া দূর করে এবং ত্বক টানটান করে।

হাইপারপিগমেন্টেশন,কমিয়ে,দেয়ঃ ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশন কমিয়ে দেয়। ত্বক মোলায়েম পরিস্কার ও উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।

রোদে পোড়া দাগ দূর করেঃ দীর্ঘদিন রোদে পুড়ে ত্বক গুলো কালো ও দাগ হয়ে যায়। ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বকের মৃত কোষগুলো দূর করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার কারনে  ত্বক হতে পোড়া কালো দাগ ও অন্যান্য দাগ দূর হয়ে যায়। নতুন কোষ উৎপাদনের সহায়তা করে।

ভিটামিন সি এর অপকারিতা

ভিটামিন সি আমাদের জন্য অনেক উপকারী। তবে অতিরিক্ত ভিটামিন সি গ্রহণের ফলে প্রস্রাবের সাথে বাহির হয়ে যায়। তারপরেও অতিরিক্ত ভিটামিন সি গ্রহণ করলে শরীরে ভিটামিন এর শোষণ ক্ষমতা কমে যায়। ভিটামিন সি গ্রহণের অপকারিতা বর্ণনা করা হলো।

*ডায়রিয়া হতে পারে।

*বমি বমি ভাব হতে পারে।

*বুক জ্বালাপোড়া করতে পারে।

*তলপেটে অতিরিক্ত ব্যথা হতে পারে।

*পর্যাপ্ত মাথা ব্যথা হতে পারে।

*পর্যাপ্ত অনিদ্রা হতে পারে।

এইজন্য নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ভিটামিন সি গ্রহন করা প্রয়োজন। এছাড়াও ভিটামিন সি গ্রহণের সময় ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন সি একটি অত্যাবসকীয় ভিটামিন। যার কারণে ভিটামিন সি এর অভাবে অনেক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয় তা আলোচনা করা হলো।


সব সময় ক্লান্তি বোধঃ অনেক কঠিন পরিশ্রম না করেও সবসময় ক্লান্তি মনে হয়। এই সমস্যা হলে রক্তের ভিটামিন সি এর উপস্থিতির পরিমাণ মেপে নেওয়া প্রয়োজন। ভিটামিন সি শরীরে কারনিটিন নামক অনু তৈরি করে। যাহার শরীরের ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে। ভিটামিন সি এর অভাবে কার্নিটিন উৎপাদন ব্যহত হয়।

থাইরয়েড সমস্যা হয়ঃ থাইরয়েড এর হরমোন বেড়ে যাওয়া ভিটামিন সি এর অভাবের কারণ। হঠাৎ থাইরয়েড এর হরমোন বেড়ে গেলে দ্রুত ওজন কমে খুধা মন্দা তৈরি হয় বুক ধরফর করার মত সমস্যা দেখা দেয়।

ত্বকের সমস্যাঃ ভিটামিন সি এর অভাবে ত্বকের নানা রকম সমস্যা হয়। ত্বক চুলকানো ত্বকে জ্বালাপোড়া এগুলো সমস্যা ভিটামিন সি এর অভাবে হয়।

মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়াঃ ভিটামিন সি এর অভাব হলে মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। এছাড়াও মাড়ি অথবা দাঁত ব্যথা হতে পারে। ভিটামিন সি এর অভাবের স্কার্ভি রোগ হয়।

রক্তস্বল্পতাঃ ভিটামিন সি শরীরে আয়রন এর শোষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি এর অভাবে আয়রন শোষণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে রক্তে হিমোগ্লোবিন এর অভাব হয়। যার কারনে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। যার কারণে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেয়ে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করা প্রয়োজন। আজকের বিষয় ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা।

ভিটামিন সি এর উপকারিতা

ভিটামিন সি শরীর জন্য অনেক উপকারী ভিটামিন। এ ভিটামিন এর অভাবে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা তৈরি হয়। ভিটামিন সি এর উপকারিতা গুলো বর্ণনা করা হলো।

ইউম্যানিটি শক্তি বৃদ্ধিঃ ভিটামিন সি এমন একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি শরীরের ফ্রি রেডিকেল ক্ষতিকর অনু থেকে কোষ কে রক্ষা করে। গবেষণায় দেখা গেছে বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ করলে রক্তে এন্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা ৩০ ভাগ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এছাড়া দেহকে প্রদাহের হাত থেকে ভিটামিন সি রক্ষা করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ ভিটামিন সি রক্তনালীতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিশ্বব্যাপী রক্তচাপ বৃদ্ধি মহামারী আকার ধারণ করেছে। যার কারণে ভিটামিন সি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে ও হৃদরোগের ঝুকি কমায়।

গিটেবাত প্রতিরোধঃ গিটেবাত এমন ধরনের সমস্যা যা শরীরের জয়েন্টে পর্যাপ্ত ব্যথা হয়। গিটেবাতের কারণে শরীর ফুলে যেতে পারে এবং তীব্র ব্যথা অনুভব করে। রক্তের ইউরিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি হলে গিটেবাত এর সমস্যা তৈরি হয়। ভিটামিন সি রক্ত থেকে ইউরিক এসিড এর পরিমাণ কমিয়ে ফেলে। যার কারণে ভিটামিন সি গ্রহণে গিটেবাত উপশম হয়।

আয়রনের ঘাটতি দূর করেঃ ভিটামিন সি শরীরে আয়রন শোষণ করে। আয়রন শরীরের লোহিত রক্তকণিকাকে বৃদ্ধি করে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ও পরিবহন ঠিক রাখে। ১০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি গ্রহণ করলে আয়রনের শোষণ ৬৭ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

ত্বক সুস্থ রাখেঃ ভিটামিন সি গ্রহণের ফলে ইহা ত্বকের গভীরে পৌছে ত্বকের মৃত কোষগুলোকে দূর করে নতুন কোষ তৈরি করে। যার মাধ্যমে কোষগুলো নরম স্বাস্থ্যজ্জল হয়। ত্বক থেকে বলি রেখা ডার্ক সার্কেল দূর হয়। ত্বক টানটান হয় এবং বয়সের ছাপ দূর হয়ে যায়।

তাই এগুলো উপকার গ্রহণের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার এর মাধ্যমে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করা প্রয়োজন। আজকের বিষয় ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা।

ভিটামিন সি জাতীয় খাবার

খাবারের মাধ্যমে আমরা ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করতে পারি। তাই নিয়মিত ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। আজকের বিষয় ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা। ভিটামিন সি জাতীয় খাবারের তালিকাঃ

ক্যাপসিকামঃ লাল হলুদ ও সবুজ উভয় ক্যাপসিকামে ভিটামিন সি পর্যাপ্ত রয়েছে একটি ক্যাপসিকামে ১২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে। সাধারণত মুরগিতে বা বিভিন্ন মাংশে অথবা সালাত হিসেবে খাওয়া যায়।

ব্রকলিঃ ব্রকলি অত্যন্ত ভিটামিন সি জাতীয় সবজি। এই সবজি যেমন জনপ্রিয় তেমনি উপকারিতা দিক দিয়ে শীর্ষে। ১০০ গ্রাম ব্রকলিতে ৮৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

টমেটোঃ টমেটোতে ভিটামিন সি পর্যাপ্ত পরিমাণ বিদ্যমান। টমেটো শালাদ ও সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। টমেটো জনপ্রিয় সালাদ যা সবাই পছন্দ করে। ১০০ গ্রাম টমেটোতে ১৩.৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে

কালে সবজিঃ ইহা ক্রসি ফেরি গোত্রের সবজি। এ সবজিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কালে ১২০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

আলু ও মিষ্টি আলুঃ সাধারণত আলু সবজি হিসেবে খাওয়া যায় ও মিষ্টি আলু সিদ্ধ করে খাওয়া যায়। উভয় প্রকার ১০০ গ্রাম আলুতে ১৯.৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

আমলাঃ আমলাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ইতিহাস অত্যন্ত বেশি ভিটামিন সি ফল ও সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। একটি ছোট আমলা ফলে প্রায় ৭০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে। আমলা সাধারণত চুলে ব্যবহার করা হয়।

ফুলকপিঃ ফুলকপিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম ফুলকপিতে ৪৮.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে। এজন্য কপিকে সুপারফুড বলা হয়।

বাঁধাকপিঃ পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম বাঁধাকপিতে ৩৬.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে। বাঁধাকপিতে ক্যালরি অত্যাধিক কম হওয়ায় স্থুলতার ডায়েটে বাঁধাকপি ব্যবহার করা যায়।
সবুজ মটরঃ সবুজ মোটরের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরির জন্য নিয়মিত সবুজ মটর খাওয়া প্রয়োজন।

ব্রাসেলস ষ্প্রাউটঃ ব্রাসেলস ষ্প্রাউটঃ এ পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম ব্রাসিলেস স্পাউট এ ৮৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

পেয়ারাঃ পেয়ারায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। পেয়ারে কে সাধারণত ভিটামিন সি এর খনি বলা হয়। ১০০ গ্রাম পেয়ারাতে ২২৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

কিউইঃ কিউই এ পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম ইউ ই-তে 92 মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

তরমুজঃ তরমুজে ভিটামিন সি বিদ্যমান। ১০০ গ্রাম তরমুজে ৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

কলাঃ কলা অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কলাতে৮.৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

বেরি জাতীয় ফলঃ সাধারণত বেরি জাতীয় ফল বলতে স্ট্রবেরি ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি ফল। এগুলো ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম বেরি জাতীয় ফলের৯.৭০মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

সাইট্রাস জাতীয় ফলঃ সাধারণত কমলালেবু গোত্রীয় ফলদেরকে সাইট্রাস জাতীয় ফল বলা হয়। সাইট্রাস জাতীয় ফল কে ভিটামিন সি জাতীয় ফল বলা হয়। ১০০ গ্রাম কমলালেবুতে প্রায় ৬২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে।

পেঁপেঃ পেঁপেতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। এছাড়া পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে প্রচুর উপকারিতা পাওয়া যায়। ১০০ গ্রাম পেপেতে ৬০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।


আনারসঃ আনারস সু মিষ্টি ও সুস্বাদু ফল। এ ফল খেতে সবাই পছন্দ করে। ইহা ভিটামিন সি জাতীয় ফল। ১০০ গ্রাম আনারসে ৪৭.৮০ মিলি গ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।

আমঃ আম সুমিষ্টি এবং সুস্বাদু ফল। এর ফলে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম আমে ৩৬.৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে।
এগুলো খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আমরা ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করতে পারি।

ভিটামিন সি এর চাহিদা

বিভিন্ন বয়সে ভিটানি সি এর চাহিদা ছক আকারে বর্ননা করা হলোঃ

ক্রমিক নং

                        বয়স

      ভিটামিন সি এর চাহিদা

      ১

    শিশু ১-৩ বছর

  =১৫ মিলিগ্রাম

      ২

    শিশু ৪-৮ বছর

  =২৫মিলিগ্রাম

      ৩

    বয়ঃসন্ধিকাল ৯-১৩ বছর

  =৪৫মিলিগ্রাম

      ৪

    কিশোর-কিশোরী ১৪-১৮ বছর

  =৬৫-৭৫মিলিগ্রাম

      ৫

    প্রাপ্তবয়স্ক নারী ১৯ বছর-আমৃত্যু

  =৭৫মিলিগ্রাম

      ৬

    প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ (১৯ বছর-আমৃত্যু

  =৯০মিলিগ্রাম

      ৭

    গর্ভবতী নারী (১৯ বছর-আমৃত্যু

  =৮৫মিলিগ্রাম

      ৮

    দুগ্ধদান নারী (১৯ বছর-আমৃত্যু

  =১২০মিলিগ্রাম

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগণ আজকের বিষয় ভিটামিন সি সিরাম এর উপকারিতা। ইহা ব্যবহারের ফলে ত্বকের লাবন্যতা ফিরে আসে এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়। এছাড়াও আরও আলোচনা করা হয়েছে ভিটামিন সি এর অপকারিতা। ভিটামিন সি এর অভাবে কি হয়।


ভিটামিন সি এর উপকারিতা ও ভিটামিন সি জাতীয় খাবার। এগুলো বিষয় পুরোপুরি ভাবে জানতে আমাদের এই কন্টেনটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url