তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা
তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা বর্নণা করা কষ্ট কর। শিক্ষা খাতে এরা বেতন-ভাতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে। বাংলাদেশের দুই ধরনের শিক্ষকতা পেশা আছে। একটি হল সরকারি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকতা।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক গন সরকারি সকল সুবিধাই বেতন ভাতাদি পান। অপরদিকে বেসরকারি শিক্ষকগণ বেতনের পাশাপাশি সামান্য ভাতা পান। উভয়ই শিক্ষকেরাই একই বাজার থেকে সংসারে চাহিদা মিটান।উভয়রে বাসা ভাড়া অন্যান্য খরচ একই। শিক্ষাদান প্রক্রিয়াটাও একই। সবকিছু যখন একই। বেশি সুযোগ পাবেন কেউ কম পাবেন এটা আমাদের কাম্য নয়। আবার একই প্রতিষ্ঠানে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা এর বর্ননা দেওয়া কষ্টকর। যে বেতন ভাতা পান তা একেবারেই নগণ্য। যাহার কারণে বেসরকারি শিক্ষকদের মানবেত জীবনযাপন করতে হয়।
ভূমিকা
সারাদেশে স্কুল থেকে মাদ্রাসা ও কলেজ পর্যায়ে 9 লাখের মতো শিক্ষক কর্মচারী আছে। তাদের মাঝে বেতনভাতাদির বৈষম্যের কারণে চরম অসন্তোষ বিরাজমান। শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষার মেরুদন্ড হলো শিক্ষকগণ।
শিক্ষকদেরকে অসন্তুষ্ট ও তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা রেখে ভালো শিক্ষাদান করা খুব কষ্টকর। বেতন ভাতা দিয়ে বৈষম্যের কারণে বেসরকারি শিক্ষকগণের মানবতার জীবন যাপন। আমরা কামনা করি বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় এর প্রচেষ্টায় বর্তমান সরকার এ বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
বেসরকারি শিক্ষকদের বেতন
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষকগণ অর্থাৎ স্কুল-কলেজ মাদ্রাসা ও কারিগরি পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান এমপিও নীতিমালা ২০২১ অনুসারে বেতন ভাতাদি পান। আর জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী পান। এই বেতনের সঙ্গে ১০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান।
বর্তমান সমাজে ১০০০ টাকায় পরিবার নিয়ে থাকা তো দূরের কথা একটা রুমও পাওয়া যাবে না অপরদিকে চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা। একবার ডাক্তারকে দেখাতে হলে ৬০০ টাকা ভিজিট লাগে। ওষুধ খাব কোথায় থেকে। আহা এ দুরবস্থা কার কাছে বলব। অপরদিকে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা এর কথা বলা মুশকিল।
কারণ তাহারা নয় হাজার থেকে ১১ হাজার টাকা এর মত বেতন পান। আমাদের দেশে একজন দিনমজুরির কাজের দাম ৬০০ টাকা। যেটা হিসাব করলে মাসে প্রায় ১৮ হাজার টাকার মত আসে। তাহলে একজন লেবারের চাইতেও কি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের বেতন কম হবে। এটা জাগ্রত সমাজের কাছে আমার প্রশ্ন।
অপরদিকে একজন সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতনের সঙ্গে শতকরা ৪৫ ভাগ থেকে ৫০ ভাগ বাসা ভাড়া পান। অপরদিকে চিকিৎসা ভাতা পান ১৫০০ টাকা। সমাজে তো এমন দেখিনা সরকারি কলেজে শিক্ষক গেলে যে নিবে আর বেসরকারি কলেজের শিক্ষক কি কম নেবে এমন তো পার্থক্য নাই।
অতএব মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয় ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কাছে আকুল আবেদন। বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের দুরবস্থা দিকে লক্ষ্য রাখবেন। বর্তমান স্কেল হল ২০১৫ সালের স্কেল।২০১৫ সালে সাংসারিক খরচ যেটা ছিল। বর্তমান সাংসারিক খরচ প্রায় তিনগুণ বেড়ে গেছে।
এ অবস্থায় বেসরকারি স্কুল কলেজের মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীগণ লোভনীয় কোন জিনিস খেতে পারেন না। তাই আমরা আশা করব খুব তাড়াতাড়ি এ দুরবস্থার অবসান ঘটবে।
বেসরকারি শিক্ষকদের মানবেতর জীবন যাপন
বর্তমান বাজারের মূল্য তালিকা হাতের নাগালের বাহিরে। বর্তমান বেতন ভাতা দিয়ে এক মাস ভালো বাজার করে খাওয়া যায় না। আমরা বলতে চাই শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। আর এই মেরুদন্ড সোজা করে দাঁড়ানোর জন্য সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হয় শিক্ষকদের।
শিক্ষকগণ অত্যন্ত ধৈর্য ধরে তাদের পাঠ্যক্রম পরিচালনা করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় শিক্ষকদের অবস্থা বোঝার মত কেউ দায়িত্ব পালন করে না। আসলে সুশিক্ষা গ্রহণের জন্য সূক্ষ্ম মস্তিষ্ক লাগবে। শিক্ষকরা যদি অর্থ কষ্টে থাকেন তাহলে মানসিকভাবে ভারসাম্য হারিয়ে যাবে।
উচিত ছিল প্রথমে শিক্ষকদের সচ্ছলতা করে চলার ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা আরও বেড়ে গেছে। ৯ হাজার থেকে বারো হাজার টাকার মধ্যে এ সমাজে কিভাবে সংসার চালানো যায়। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বত্তন কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি দিবেন বলে মনে করি।
বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির ব্যবস্থা
বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের বদলির ব্যবস্থা না থাকা কষ্টকর। দেখা গেছে পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে অনেকে দূরে চাকরি করেন। বাসা ভাড়া তেমন না থাকার জন্য বাসায় পরিবার রেখে একাই সে চাকরি করতে হয়। ছেলে সন্তানদেরকে মানুষ করাও খুব কষ্টকর হয়ে গেছে। বর্তমানে এনটিআরসি এর মাধ্যমে নিয়োগে অনেকের চাকরি দূরে হয়েছে। বদলির ব্যবস্থা থাকলে শিক্ষকদের আর কষ্ট করা লাগত না।
কিছুটা আসার আলো হইছে। এন টি আর সি এর চেয়ারম্যান মহোদয় বলেন খুব তাড়াতাড়ি বদলির ব্যবস্থা চালু হবে। প্রথমে ১৯৯৫ সালে এমপিও নীতিমালায় বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির বদলির প্রয়োজনীয়তার কথা বলা হয়েছিল। একইভাবে ২০১৮ সালে ১২ ই জুন জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা। এরপরেও এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি।
এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের বদলির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এনটিআরসিএ সুপারিশ কৃত এক লাখ তের হাজার শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিজ জেলায় বদলি হতে পারবেন। কিন্তু পূর্বে যেগুলো নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আশা করব মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় সকল শিক্ষকদের বদলির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন
বেসরকারি শিক্ষকদের উৎসব ভাতা
বেসরকারি শিক্ষকগণ বেতন ভাতাদির ২৫ ভাগ উৎসব ভাতা পান। অপরদিকে কর্মচারীগণ ৫০ ভাগ উৎসব ভাতা পান। অপরদিকে সরকারি স্কুল কলেজ মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীগণ বেতনের ১০০ ভাগ উৎসব ভাতা পান। ঈদ আসলে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের আনন্দের চাইতে উৎকণ্ঠা বেশি হয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন বহুদিন থেকে এ দাবি নিয়ে আসতেছে।
সরকার কর্তৃপক্ষ শিক্ষকদের এই দাবি বারবার বঞ্চিত করছে। বিশেষ করে ঈদ আসলে শ্রেণী কর্মচারীদের দুর অবস্থা এর শেষ নাই। মাত্র কয় টাকা বেতন তার আবার অর্ধেক বোনাস। শতভাগ উৎসব না পেয়ে সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। দুহাত ২০২৪ সালের ২৯ শে জানুয়ারি স্বাধীনতা মাদসার শিক্ষক পরিষদ নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে
শিক্ষামন্ত্রী উৎসব ভাতা বাড়ানোর জন্য উদ্যোগের কথা বলেন। দীর্ঘদিন এই দাবি করে আসতেছিল শিক্ষকগণ। শিক্ষা মন্ত্রী বলেন আমি নিজেই অর্থ মন্ত্রণালয়ে যাব। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে উৎসব ভাতা বাড়ানোর চেষ্টা করব। আমরা আশা করি মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় ও প্রধানমন্ত্রী মহোদয় উৎসব ভাতা বাড়ানোর জন্য পদক্ষেপ নিবেন।
স্কুল শিক্ষকদের দুরবস্থা
মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষকগণ তুলনামূলকভাবে কলেজ শিক্ষকদের চেয়ে অনেক কম বেতন পান। অপরদিকে মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকগণের পাঠদান বেশি করতে হয়। এমন অবস্থায় শিক্ষকতার পাশাপাশি অন্য কোন কাজ করতে পারেন না। তাদের বেতন ১৭ হাজার ৫০০ টাকা থেকে 25 হাজার টাকার মধ্যে।
স্বল্প বেতনে সংসার চালানো ও বেশি পরিশ্রম করে চাকরি করা দুটোই কষ্টকর। অপরদিকে ৯ থেকে ১২ হাজার টাকা বেতনে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা এর কারণ হয়েছে। কারণ এ বেতনের সংসার চালানো অত্যধিক কষ্টকর। শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ও প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কাছে আবেদন অতি শীঘ্রই আমরা এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাব।
মাদ্রাসা শিক্ষকদের দুরবস্থা
স্কুল শিক্ষকদের মতোই মাদ্রাসা শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন। অপরদিকে মাদ্রাসায় ছাত্রছাত্রী সংখ্যা কম। কম বেতন এবং কম ছাত্র-ছাত্রী হওয়ার জন্য উভয় দিক দিয়েই দুরাবস্থা হয়েছে। মাদ্রাসায় ছাত্র-ছাত্রী বৃদ্ধির জন্য সিলেবাস সংস্কার করার দরকার।
যাহাতে মাদ্রাসায় শিক্ষা লাভ করলে একজন শিক্ষার্থী নীতি-নৈতিকতা বান হতে পারে। অপরদিকে আমাদের কেও, ছেলেমেয়ে মাদ্রাসাই পড়িয়ে ইসলামিক জ্ঞান সম্পন্ন ছেলেমেয়ে তৈরি করতে হবে।
তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা
আগে এ বিষয় বলেছি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের বেতন অত্যাধিক কম। তাহারা একজন দৈনিক লেবারের মতো বেতন পান না। অপরদিকে প্রতিষ্ঠানে তাদের কাজও বেশি। বেতন ভাতাদি কম হওয়ার জন্য তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারীদের দুরবস্থা এর কারণ হয়েছে।
বেসরকারি শিক্ষকদের উত্তরণের উপায়
বাংলাদেশের শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নে ৯৪ ভাগ অবদান বেসরকারি শিক্ষকদের। বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠানে গবেষণা হলেও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণার জন্য কোন বরাদ্দ নাই। এ অবস্থা থেকে উত্তরের জন্য আমাদেরকে আন্দোলন করতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বেসরকারি শিক্ষকদের সংগঠনের শেষ নাই।
কলেজ পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষকদের অধিকাংশ নেতা হলেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের কি প্রয়োজন আছে যে বেসরকারি শিক্ষকদের উন্নয়ন হলে তাদের কি লাভ। আসুন আমরা সচেতন হই সবাই মিলে সরকার মহোদয়ের কাছে একবাক্যে আবেদন করি। আমরা যদি এক হতে পারি তাহলে আমাদের দাবি খুব তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন হবে।
বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি
শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নের জন্য বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীগণ ১২ দফা দাবি পেশ করেছেন। দাবিগুলো হল।|
*শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা ব্যবস্থায় জাতীয়করণ করতে হবে।
*সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের পূর্ণাঙ্গোৎসব ভাতা দিতে হবে।
*বাড়ি ভাড়া সরকারি স্কুল কলেজে শিক্ষক কর্মচারীদের নেয় করতে হবে।
*চিকিৎসা ভাতা সরকারি স্কুল কলেজের ন্যায় করতে হবে।
*পূর্ণাঙ্গ পেনশন ব্যবস্থা থাকতে হবে।
*ইউনেস্কো ও আই এল ও এর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে জাতীয় বাজেটের ২০ ভাগ বরাদ্দ রাখতে হবে।
*অনুপাত প্রথা বাদ দিয়ে সরকারি স্কুল কলেজের মতসহকারী অধ্যাপক সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকের পদ সৃষ্টি করতে হবে।
*উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে জোষ্ঠ প্রভাষক বাদ দিয়ে সবাইকে সহকারী অধ্যাপক করতে হবে।
*বিধিসম্মতভাবে অনার্স মাস্টার্স পাঠদানকারী শিক্ষকদের কে এমপিওভুক্ত করতে হবে।
*অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে আগের মতো অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে
১১/আনুপাতিক হারে কর্মচারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে ১২/জনবল কাঠামো ২০২১ এর ১১.১৩ ধারা বাতিল করতে হবে। আমরা আশা করি সরকার মহোদয় দাবিগুলো পূরণ করে বেসরকারি শিক্ষক কর্ম চারীদের সামনে চলার পথ সুগম করবেন।
সরকারের সম্মতি
সরকার মহোদয় দাবির আলোকে বেসরকারি শিক্ষকদের অসম বন্টন দূর করবেন। প্রকৃতপক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যদি জাতীয়করণ করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে খুব একটা বেশি খরচ হবে না। কারণ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে তাদের অনেক সম্পদ রয়েছে।
সম্পদগুলেঅ সব সরকারের কাছে জমা হবে। শুধু সরকারের সৎইচ্ছা দরকার। তাই বর্তমান নতুন শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় ও প্রধানমন্ত্রী মহোদয় এ দাবির আলোকে শিক্ষক কর্মচারীদের পাশে দাঁড়াবেন এটাই কামনা করি।
লেখকের মন্তব্য
বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীগণ খুব তাড়াতাড়ি আশার বাণী শুনবেন এটাই আশা করি। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারীদের দুরবস্থা আর থাকবে না এটা আশা করি। আসুন আমরা আমাদের জায়গা থেকে সব সময়ই বেসরকারি শিক্ষকদের পাশে দাঁড়াই।
বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি নিয়ে সোচ্চার হই। আজকের পোস্টগুলো থেকে বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের দাবি আদায়ের আবেদন জানাচ্ছি। পোস্টগুলো দেখবেন পরামর্শ থাকলে কমেন্টে জানাবেন। ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url