ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়

প্রিয় পাঠক আজকের বিষয় ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয় কি। মাথাব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় মাথাব্যথার কারণ। মাথাব্যথা কোন রোগের লক্ষণ। আসুন এগুলো বিষয়ে জানতে এই কনটেন্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। মাথাব্যথা আমাদের মধ্যে মহামারী আকারে বিস্তার লাভ করেছে।
বিশেষ করে কিশোর ছেলেমেয়েদের মাথাব্যথা সমস্যা অনেক বেশি। মাথা ব্যথা সমস্যায় দায়ী সবকিছু কাজ বাদ দিতে হবে। তাহলে মাথাব্যথা থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি।

ভুমিকা

প্রিয় পাঠক আসুন জেনে নিই ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়। মাথাব্যথা অত্যন্ত কষ্টকর রোগ। মাথা ব্যথা হলে ভালো মন্দ বোঝার শক্তি হারিয়ে যায়। বিশেষ করে উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েদের বেশি করে ডিভাইস ব্যবহার করার জন্য মাথা ব্যাথা অনেক বেশি। তাছাড়া অত্যাধিক ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কারণে গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে গেছে।

গ্যাসের কারণেও প্রচুর মাথা ব্যাথা হয়। অনেকের ঠান্ডা লাগার জন্য মাথাব্যথা হয়। যে কারণেই মাথা ব্যথা হোক না কেন। আগে সেই কারণটা দূর করতে হবে। এরপরেও আমরা ঘরোয়া ভাবে মাথাব্যথা ভালো করার উপায় গুলো জেনে নেব। সে পর্যন্ত আমাদের এই কনটেন্ট এর সঙ্গে থাকুন।

ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়

ঠান্ডায় মাথাব্যথা হলে করণীয় কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। শীতকাল আসলে ভাইরাসের পরিমাণটা বেড়ে যায়। যার কারণে কাশি সহ মাথা ব্যাথা খুব বেশি হয়। ভারতীয়পুষ্টিবিদ ঈশানী গঙ্গোপাধ্যায় বলেন শীতকাল আসলে ভাইরাসের তান্ডব শুরু হয়।

এই সময় বিভিন্ন রকম ভাইরাস এসে হাজির হয়। তাই এই সময় অত্যন্ত সতর্কতা ভাবে চলা ফেরে ও কিছু ডায়েট পালন করলে এ সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। আসুন ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয় জেনে নেই।

গরম চা ও কফি খাওয়ার মাধ্যমেঃ মানুষ গরম চা ও কফি খেতে ভালোবাসে। শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত গরম চা ও কফি খাওয়া দরকার। চা ও কফির সাথে আদা মিশ্রিত করতে হবে। আদাতে আছে পর্যাপ্ত এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিইনফ্লমেটরি গুণ যা ঠান্ডা লাগা গলা ব্যথা সাইনাস কমাতে অত্যন্ত কার্যকারী। তাই নিয়মিত আদা মিশ্রিত চা ও কফি খেলে মাথাব্যথা নিরাময় হয়।

গরম পানি খাওয়াঃ ঠান্ডায় মাথাব্যথা দূর করার জন্য নিয়মিত গরম পানি খেতে পারেন। গরম পানির সঙ্গে দুটি তেজপাতা অথবা লেবু মিশ্রিত করতে পারেন। নিয়মিত এই পানীয় খেলে ঠান্ডায় মাথাব্যথা থাকবে না। এছাড়াও এই পানীয় শরীরের ইউমিনিটি শক্তি বৃদ্ধি করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে।

লেবু খানঃ এক গ্লাস পানিতে একটি লেবুর রস মিশ্রিত করে প্রতিদিন খেতে পারে। লেবু ভিটামিন সি জাতীয় ফল। ভিটামিন সি শরীরের ইউম্যানিটি শক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়াও ঠান্ডায় যে সকল ভাইরাস আক্রমণ করে ভিটামিন সি সেগুলো ভাইরাসকে ধ্বংস করে। সেজন্য একগ্লাস পানির সঙ্গে একটি করে লেবু মিশ্রিত করে সকাল বিকাল খেতে পারেন।

প্রচুর সবজি খাবেনঃ নিয়মিত সবজির পরিমাণটা একটু বেশি খাবেন। বিশেষ করে পাতা জাতীয় সবজি খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এই সময় বাজারে প্রচুর সবজির আমদানি হয়।

সবজিতে প্রচুর ভিটামিন মিনারেল মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফাইবার বিদ্যমান। তাই নিয়মিত সবজি খেলে শরীরের ইউম্যানিটি শক্তি বৃদ্ধি পায়। যার কারনে ঠান্ডায় ভাইরাস গুলো আক্রমণ করতে পারে না।

প্রোটিন খাওয়া দরকারঃ প্রোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় মুখ্য ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ঠান্ডায় কাশি সর্দি মাথাব্যথা জাতীয় সমস্যায় আক্রান্ত ভাইরাস গুলো প্রোটিন ধ্বংস করতে পারে। তাই আমাদেরকে নিয়মিত প্রাণিজ প্রোটিন ও উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খেতে হবে।

বিশেষ করে এই সময় সামুদ্রিক মাছ খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। কারণ সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা৩ থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। আসুন এই খাদ্যগুলো খেয়ে শীতকালের ভাইরাসের প্রকোপ থেকে আত্মরক্ষা করি।

মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানতে চাচ্ছেন মাথাব্যথায় ওষুধ না খেয়ে কি হবে সমাধান করতে পারি। গুগল সহ অন্যান্য মাধ্যমে অনুসন্ধানের মাধ্যমে জানা গেছে কিছু পানীয় ও কিছু নিয়ম পালন করলে আমরা ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয় জানতে পারি।

গরম পানিঃ এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আস্তে আস্তে খেয়ে ফেলতে হবে। গরম পানি হজম বৃদ্ধি করে এবং বদহজম দূর করে। অনেকের গ্যাসের জন্য মাথা ব্যাথা হলে তা ভালো হয়ে যাবে। অথবা অনেকে শরিরে পানি না থাকার জন্য মাথাব্যথা হয়। গরম পানি ব্যবহার করলে দেহ হাইডেট থাকে। তাই নিয়মিত গরম পানি খেলে মাথা ব্যথা ভালো হয়।

আদা খাওয়ার মাধ্যমেঃ আদা খাওয়ার মাধ্যমে মাথাব্যথা ভালো হয়। আদাতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যে উপাদানের কারণে মাথাব্যথা ভালো হয়।

লবঙ্গ ব্যবহারঃ লবঙ্গ পানি দিয়ে গরম করে সেই পানি খেলে মাথা ব্যাথা নিরাময় হয়। অথবা মাথা ব্যাথা হতে লাগলে দু-তিনটি লবঙ্গ মুখে দিয়ে চিবিয়ে খান মাথা ব্যথা নিরাময় হবে।

মাথা চেপে ধরাঃ মাথাব্যথা হলে ডান হাতের বৃদ্ধ ও তর্জনা আঙ্গুল এবং বাম হাতের বৃদ্ধ ও তর্জনী আঙ্গুল দিয়ে মাথা খুব দূরে চেপে ধরবেন। দেখবেন মাথা ব্যথা কমে গেছে। এর প্রক্রিয়াকে বলা হয় আকুপ্রেশার। এছাড়াও মাথায় বারবার মেসেজ করুন খুব তাড়াতাড়ি শান্তি পাবেন।

আপেল খাওয়াঃ মাথাব্যথা নিরাময়ের জন্য আপেল খেতে পারেন। একটি আপেল নিয়ে কয়েকটি টুকরা করুন। আপেল টুকরায় লবণ ছিটিয়ে দিন। এরপরে আপেল খেয়ে নিন। আশা করা যায় মাথা ব্যথা নিরাময় হবে।

বরফ প্যাকের মাধ্যমেঃ বিশেষজ্ঞগণ বলেন মাথা ব্যথা তীব্র হলে কিছু বরফ পুটলি করে মাথায় ঘাড়ে শেক দিলে মাথাব্যথা নিরাময় হয়।

গরম জলে শেকঃ সাধারণত সাইনাসের কারণে মাথাব্যথা হলে গরম জলে কাপড় ভিজিয়ে সেই কাপড় দিয়ে ঘাড় ও কপালে দিতে পারেন। গরম পানির শেক দিলে মাথাব্যথা অনেকটাই নিরাময় হয়।

চুল বাধাঃ বিশেষজ্ঞগণের মতে চুল ভালো করে বাধলে অথবা চুল টানলে অথবা চুল ভালো করে মেসেজ করলে মাথা ব্যথা কিছুটা কমে।

আলো কমিয়ে বিশ্রাম নিনঃ অনেক সময় কম্পিউটার মোবাইল সহ বিভিন্ন ডিভাইস দেখার জন্য মাথাব্যথা বৃদ্ধি হয়। এছাড়া পর্যাপ্ত আলোর কারণে মাথাব্যথা বৃদ্ধি হয়। এ অবস্থায় আলো বন্ধ করে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে পারলে অনেকটা কমে যায়।

ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার খানঃ নিয়মিত ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে মাথাব্যথা নিরাময় হয়। ম্যাগনেসিয়াম ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে নার্ভের ট্রান্সমিশনের কাজে সাহায্য করে।

এই প্রসঙ্গে ন্যাশনাল লাইব্রেরী অফ মেডিসিন এর মতে শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি থাকলে মাথা ব্যথা হয়। তাই নিয়মিত ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাদ্য যেমন কাজুবাদাম কাঠবাদাম পালং শাক সিমের বিচি সহ যেগুলো ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম আছে সেগুলো খাদ্য খাওয়া।

ভালো ঘুম হওয়াঃ ভালো ঘুম না হলে মাথার শিরা গুলোতে রক্ত চলাচল বিঘ্ন হটে। যার কারণে মাথাব্যথা তীব্র হয়। নিয়মিত ভালো ঘুম হলে মাথা ব্যথা থাকে না। ন্যাশনাল লাইব্রেরী অফ মেডিসিন এর মতে ভাল ঘুম না হলে মাথা ব্যথা অনেক বেড়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে আলো বন্ধ করে ভালো ঘুমানো দরকার।

পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়াঃ পটাশিয়ামের অভাবে মস্তিষ্কের নার্ভ গুলোতে রক্ত চলাচল বিঘ্ন ঘটে। যার কারনে প্রকট মাথা ব্যথা হয়। পটাশিয়াম জাতীয় খাবার খেলে নার্ভ গুলো প্রচুর প্রশস্ত হয়ে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে যার কারণে মাথাব্যথা দূর হয়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে পটাশিয়ামের ভালো উৎস পাকা কলা ডাবের পানি বেশি খেতে পারেন।

পুদিনা পাতা ব্যবহারঃ পুদিনা পাতায় মেন্থল ও মেন্থন উপাদান বিদ্যমান যা মাথা ব্যথায় ভালো কাজ করে। এক মুষ্টি পুদিনা পাতা নিয়ে ভালো করে রস করুন। রস মাথার কপালে লাগিয়ে দিন। এছাড়াও চা কফির সঙ্গে পুদিনা পাতা দিয়েও খেতে পারেন।

উপরোক্ত নিয়ম অথবা খাবার খেলে মাথা ব্যথা নিরাময় হয়। এরপরেও মাথাব্যথা দূর না হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন।

মাথা ব্যথার কারণ

আজকের বিষয় ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়। সাধারণত আমাদের পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে মাথাব্যথা সৃষ্টি হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল অথবা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করার ফলে মাথা ব্যথা হতে পারে। মানসিক দুশ্চিন্তা রোদ বৃষ্টিতে থাকা ধূমপান বা মদ্যপান এগুলো কারণে মাথাব্যথা হতে পারে এছাড়া আরও অনেক কারণ রয়েছে। মাথাব্যথার কারণ গুলো।

এলার্জিঃ এলার্জির কারণে মাথাব্যথা হয়। এলার্জির কারণে স্নায়ুতন্ত্রে ব্লকেজ তৈরি হয়।

যার কারনে মস্তিষ্কে অনেক চাপ পড়ে। এই কারণে মাথাব্যথা।

সাইনোসাইটিসঃ সাধারণত কপালে অথবা চোখের চারি ধার দিয়ে মাথা ব্যথা করলে সেগুলো সাইনোসাইটিস ব্যথা।

এলার্মঃ সাধারণত পর্যাপ্ত মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে মাথা ব্যথা হয়। ডাক্তারি ভাষায় এ মাথাব্যথা কে এলার্ম বলে। এগুলো মাথাব্যথা প্রচুর ঘুম হলে আরাম অনুভূত হয়।

ক্যাফেইন এর প্রভাবেঃ প্রচুর চা কফি পান করার কারণে অনেক সময় মাথাব্যথা হয়। এক্ষেত্রে কফি পান নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার।

মাইগ্রেন সমস্যাঃ মাইগ্রেন সমস্যা বংশানুক্রমে হয়। মাইগ্রেন ব্যথা সাধারণত চার থেকে ৭৫ ঘণ্টার পর্যন্ত হতে পারে। মাইগ্রেনে আক্রান্ত ব্যক্তি মাঝে মাঝে বমন করতে পারে।

গ্যাসের কারণেঃ হজমের সমস্যার কারণ অথবা গ্যাসের কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। অনেক সময় ভাজাপোড়া খাবার খেলে গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে যায় ও মাথাব্যথা শুরু হয়।

ধমনীতে ঝিল্লির প্রদাহেরকারণেঃ অনেক সময় ধমনীর ঝিলিতে প্রদাহ হলে মাথা ব্যথা হয়। এ ব্যথার তাড়াতাড়ি চিকিৎসা না করলে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। এছাড়াও স্টোকের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। আসুন উপরোক্ত কারণ থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত টোটকা ব্যবহারের মাধ্যমে মাথাব্যথা দূর করি।

মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ

সাধারণত বিভিন্ন ধরনের মাথাব্যথা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ আসুন জেনে নিই কোন মাথাব্যথা কোন রোগের লক্ষন।

*যেকোনো এক দিকে ব্যথা অথবা কপালের অর্ধেক ব্যথা অথবা চোখের ধার দিয়ে ব্যথা হলেও মাইগ্রেন সমস্যা।

*সমস্ত মাথা ব্যথা এবং মনে হয় কেউ মাথার চেপে ধরে রেখেছে এই ধরনের ব্যাপার টেনশনের ব্যথা।

*বছরের নির্দিষ্ট একটা সময় ব্যথা বা একদিকে যে ব্যথা হয় এই ব্যাপারটা হলো ক্লাস্টার হেডেক।

*মাথার পিছন দিক থেকে শুরু হয়ে গোটা ঘাড় প্রচন্ড ব্যথা মাথার ভিতরে রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা।

*পুরো মাথার জুড়ে ব্যথা ও ঘাড়েও ব্যথা ব্রেনে প্রদাহের জন্য।

*মাথার ভিতরে ব্যথা হলে সে ব্যাথা ভেনাস সাইনাস।

*মাথার যে জায়গায় টিউমার হয় সেখানে ব্যথা হলে সেই ব্যথা ব্রেনটিউমারের ব্যথা।

ব্যথার ধরন দেখে চিকিৎসা করলে সুফল পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের বিষয় ঠান্ডায় মাথা ব্যথা হলে করণীয়। এ বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও মাথা ব্যথার কারণ আলোচনা করা হয়েছে। মাথাব্যথা থেকে নিরাময় এর বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে।

এগুলো বিষয় মেনে চললে মাথা ব্যথার সমস্যা থাকার কথা নয়। তাই আসুন এগুলো বিষয়ে জানার জন্য আমাদের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করি ভালো লাগবে। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url