তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার বিস্তারিত বিবরণ
তরমুজ একটি অত্যন্ত উপকারী ফল। তরমুজের গাছ বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। গ্রীষ্মকালে এই ফল বেশি জনপ্রিয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Citrullus lanatus । তরমুজের উৎপাদন সাধারণত গ্রীষ্মকালে বেশি হয়। এখন বাংলাদেশে সব সময় তরমুজ পাওয়া যায়। এই পোষ্টে তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার বিষয় বর্ননা করা হলো।বিশেষজ্ঞগন মনে করেন তরমুজের আদি উৎপাদন স্থান মিশর। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি তরমুজ উৎপাদন হয় চীন, তুরস্ক, ইরান, ব্রাজিল, মিশর ও ভারতে। বাংলাদেশে চাহিদা মত তরমুজ উৎপন্ন হয়।
ভূমিকা
তরমুজ অত্যাধিক পুষ্টিকর উপাদান যুক্ত ফল। আমরা তরমুজকে অত্যাধীক পছন্দ করি। তরমুজ এক ধরনের উন্নত পানীয়। তরমুজের অনেক ওষুধি গুনও রয়েছে। তরমুজকে প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা বলা হয়।
এই পোস্টে তরমুজের বিভিন্ন উপকারী ও অপকারী দিক বর্ণনা করা হবে। এছাড়া তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার ও উপকারিতার দিক বর্ণনা করা হবে। তরমুজ সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই পোস্টে ক্লিক করবেন।
তরমুজের বিচি খাওয়ার উপকারিতা
তরমুজ খাওয়ার পরে বিচি ফেলে দিবেন না। তরমুজের বিচিতে বহু ওষুধী গুন আছে। ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় তরমুজের বিচি খেলে রক্ত নিয়ন্ত্রণে থাকে ও হৃদ কম্পন নিয়ন্ত্রণ রাখে। তরমুজের বিচিতে প্রচুর জিংক রয়েছে।
জিংকের কারণে ইহা রোগ সংক্রামণ হতে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তরমুজের বিচিতে প্রচুর আশ রয়েছে তার সঙ্গে অপরিশোধিত চর্বিও রয়েছে যা হজমে সহায়তা করে পেট পরিষ্কার করে।
তরমুজের বিচিতে পটাশিয়াম থাকার কারণে তরমুজের মতো খেলেও ত্বক সতেজ রাখে এবং চুলের স্বাস্থ্য উপকার হয়। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই বিচি হওয়ায় হাড় ও পেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও স্নায়ু শক্তি বৃদ্ধি করে। তরমুজের বিচি ক্যলসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় ইহা খেলে দাঁতের ব্যথা দূর করে দাঁত ও মাড়ি র স্বাস্থ্য উন্নত করে।অনেক উপকারিতারপাশাপাশি তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার বিষয় আছে।
তরমুজের বিচি খাওয়ার নিয়ম
তরমুজের বিচি রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। তরমুজের বিচি রোদে শুকিয়ে রাখতে হবে। এই বিচি বিট লবণ বা অন্যান্য লবণ মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। তরমুজের বিচি শুকিয়ে রাখতে হবে। শুকনো বিচি সুন্দর করে পাওডার করে নিতে হবে।এ পাওডার অথবা গুড়ো বিভিন্ন সালাতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কে ব্যবহার করা যেতে পারে অথবা হালিম বা অন্যান্য কোন খাবারেও ব্যবহার করা যেতে পারে। নিয়মিত এই বিচি আপনি খেতে পারেন।এ বিচিতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আষ, ভিটামিন, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর উপাদান বিদ্যমান। এই বিচিতে প্রচুর ক্যালরি থাকায় খুব বেশি না খাওয়াই ভালো। তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
অনেক পুষ্টিবিদগণ বলেছেন দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম এ বিচি খাওয়া যেতে পারে।পুষ্টিবিদ খালেদা ইসলাম বলেন তরমুজের বিচি অংকুরিত করে খাওয়া যেতে পারে। তবে এই বিচি সূর্যের আলোতে শুকিয়ে অথবা ভেজে খেলেও প্রচুর পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।
তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার বিবরণ
তরমুজের বিচি অনেক উপকারী শস্য হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে “তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার” অপকারী দিক আছে। যাদের নিয়মিত মলত্যাগ হয় না, মলাশয়ে ভায়রাসের সমস্যা আছে তাদের বেশি তরমুজের বিচি না খাওয়াই ভালো। কারণ তরমুজের বিচিতে পর্যাপ্ত আঁশ আছে।যাদের শরীরে এলার্জি আছে এই বিচি না খাওয়াই ভালো। বিচি খেলে এলার্জি উপাদানের কারণে এলার্জির লক্ষণগুলো আরো বেড়ে যেতে পারে।
যাদের কিডনি দুর্বল অথবা কিডনির সমস্যা আছে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ এ বিচি না খাওয়াই ভালো।এ বিচি খেলে কিডনির সংক্রামক আরো বেড়ে যেতে পারে। বেশি তরমুজের বিচি খেলে গর্ভবতী মেয়েদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তরমুজের বিচি যেহেতু মূত্রবর্ধক ।তাই শরীর থেকে বেশি পানি বাহির হওয়ার সময় অনেক পুষ্টি ও বাহির হয়ে যায়।
খালি পেটে তরমুজ খেলে কি হয়
তরমুজ খালি পেটে খাবেন না ভরা পেটে খাবেন এ ব্যাপারে অনেকের ,মধ্যে মতপার্থক্য আছে। তবে তরমুজ খালি পেটে খাওয়াই ভালো। গরমের সময় শরীরে ইলেকট্রোলাইটের সমস্যা হয়। খালি পেটে তরমুজ খেলে এই অভাব দূর হয়।সকালে খালি পেটে তরমুজ খেলে আরো বেশি উপকার পাওয়া যায়। অনেক সময় দেখা গেছে খালি পেটে বেশি তরমুজ খেলে ডাইরিয়া হতে পারে।খালি পেটে তরমুজ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।
অ্যামাইনো এসিড থাকায় দেহের শক্তি বাড়ে এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে।প্রতিদিন খালি পেটে তরমুজ খেলে তরমুজের ভিতর দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। ফাইবার থাকার জন্য শরীর পুষ্টি ও ভিটামিন শোষণ করতে পারে। হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়। খালি পেটে তরমুজ খাওয়ার ফলে এমাইনো এসিড এর সাহায্যে শরীরে পুষ্টিগুণ বাড়ে এবং শক্তি বাড়ে।
ম্যাগনেসিয়াম থাকায় খালি পেটে তরমুজ খেলে শরীরের রক্তের কণিকা গুলো নিয়ম তান্ত্রিক থাকে ।ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমায়। খালি পেটে তরমুজ খাওয়ার ফলে তরমুজে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের রেডিক্যাল এর ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।ত্বক লাল ভাব ও জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে তরমুজ খাওয়ার ফলে তরমুজে অবস্থিত ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে। তরমুজের ক্যালরি কম থাকায় ওজন কমাতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া অত্যাধিক নিরাপদ। পরিমিত পরিমান তরমুজ খেলে গর্ভবতী মা ও পেটস্থ ভ্রুনেরও অনেক উপকার হয়। গর্ভাবস্থায় মেয়েদের শারিরীক দিক দিয়ে অনেক পরিবর্তন হয়। অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া করে। হজমের অনেক সমস্যা হয়।গর্ভাবস্থায় তরমুজ খেলে বুকের জ্বালাপোড়া বন্ধ হয় এবং হজমেও অনেক উপকার হয়।
গর্ভাবস্থায় শরীরের অনেক জায়গায় ফুলে যায় এবং পানি জমা হয়েএডিমা হয়। তরমুজ খেলে এগুলো বাধা দূর হয় এডিমা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।গর্ভবতী মেয়েদের প্রায় ডিহাইড্রেশন হয়। তরমুজ খাওয়ার জন্য ডিহাইড্রেশন নিয়ন্ত্রণ থাকে। গর্ভবতী মহিলাদের প্রথম তিন মাস বমন বামন ভাব হয় শরীর খারাপ থাকে। তরমুজের জুস খাওয়ার ফলে বমন ভাব দূর হয়ে যায়।পটাশিয়াম যুক্ত খাবার হওয়ায় শরীর চাঙ্গা হয়।
তরমুজে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও বিভিন্ন অ্যামাইনো এসিড থাকায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তরমুজের মধ্যে মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ঠ থাকায় লিভার ও কিডনি গুলির কার্যকরতা বৃদ্ধি হয়।ত্বকে এস পি এফ বাড়াতে সহায়তা করে। তরমুজ খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাচনতন্ত্র উন্নত হয়। ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ও অ্যামাইনো এসিড থাকায় হাড় ও দাঁত এর স্বাস্থ্য ভালো হয়।
শিশুদের জন্য তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা
শিশুরা তরমুজ খেতে পারে। শিশুদের জন্য তরমুজ অনেক উপকারী। বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন ৬ মাসের বেশি বয়সী শিশুরা তরমুজ খেতে পারবে। পররিমান মত খাওয়া ভালো। তরমুজে জিংক, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, মিনারেলস এবং অন্যান্ন এসিড থাকায় শিশুরা তরমুজ খেতে পারবে।
জুস খেলে শিশুদের হাড়ের গঠন মজবুত হবে। ম্যাগনেসিয়াম থাকায় মেধা শক্তি বৃদ্ধি পাবে। শারীরিক গঠন বৃদ্ধি পাবে। শিশুদের শরীরে পর্যাপ্ত পানি থাকা দরকার যা তরমুজ খেলে পূরণ হবে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ হওয়ায় শিশুদের ত্বকের উন্নতি করে ও দৃষ্টি শক্তি বিকাশ ঘটায়। ক্যালসিয়াম থাকায় শিশুদের হাড় ও পেশি মজবুত করে। বিকমপ্লেক্স থাকায় স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ ঘটে ও বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি হয় লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি হয়। তরমুজ পাকার সঙ্গে সঙ্গে লাইকোপেন বৃদ্ধি পায়যার কারণে শিশুদের কার্ডিওভাসকুলার সুস্থ থাকে। তরমুজ খেলে শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়। ছোট ছোট করে তরমুজ কেটে খাওয়াবেন। শিশুদের সর্দি কাশি থাকলে তরমুজ না খাওয়াই ভালো। এলার্জি থাকলেও তরমুজ না খাওয়ানো ভালো।
তরমুজের বৈশিষ্ট্য
অন্যান্য ফলের চেয়ে তরমুজের বৈশিষ্ট্য একটু ভীন্ন। এ ফলটি সাধারণত মাটির উপর ভাগেই পড়ে থাকে। তরমুজের গাছগুলো লতানো। তরমুজ অনেক বড় অথবা ছোট দুই রকমই হতে পারে। তরমুজের বাইরের রং সবুজ হলেও ভেতরের রং টকটকে লাল।অবশ্য কিছু কিছু তরমুজের রং হলুদ রয়েছে। তরমুজের বাহিরে অংশ শক্ত।
বাহির অংশ সবুজ হলেও ডোরা কাটা দাগও থাকে অথবা গাড়ো সবুজও থাকে। তরমুজ কাটলে ভিতরের অংশটি লাল টকটকে হয়। ভিতরের লাল অংশটুকুই খাওয়া যায়। খোলস পশু খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।বর্তমানে দেশের সারা বছর তরমুজ চাষ হচ্ছে। কিছু কিছু তরমুজ আছে আকারে ছোট। এগুলো তরমুজ সাধারণত মিষ্টি হয়।
সমস্ত তরমুজ দেখতে সবুজ হলেও হলুদ বর্নের তরমুজ আছে। এগুলো তরমুজ খেতে অনেক সুস্বাদু। আমরা ইচ্ছা করলে টবেও কিছু তরমুজ চাষ করতে পারি।তরমুজ খাওয়ার উপকারিতাওতরমুজ খাওয়ার অপকারিতা আছে।এ ছাড়া তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার ওতরমুজের বিচি খাওয়ার উপকারিতার আছে।
তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মের দাবাদহে তরমুজ যেন এক তৃষ্ণা মিটানোর ফল। গরমে যখন শরীরে পানির ঘাটতি হয় তরমুজ খেলে সে ঘাটতি পূরণ হয়। যাদের মূত্রনালীতে সমস্যা আছে অথবা কিডনিতে নানা অসুখ আছে নিয়মিত তরমুজ খেলে মত্রনালীর সমস্যা দূর হয়ে যায় কিডনিও অসুস্থ হতে রক্ষা পায়।তরমুজ খেলে ক্ষতিকর কলেস্টেরল নষ্ট করে হার্ট সংক্রান্ত রোগ দূর করে।
তরমুজে সিট্রোলিন থাকে যা হাটের জন্য উপকারী। তরমুজের নব্বই শতাংশ পানি তাই গরমের সময় শরীরে পানি শূন্যতা হলে তরমুজ খেলে পানিসূন্যতা দূর হয়।তরমুজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় হজম বৃদ্ধি করে। লাইকোপেন থাকায় তরমুজ ক্যান্সারের জীবাণু নষ্ট করে। তরমুজে ভিটামিন সি ও ম্যাগনেসিয়াম থাকায় ও ভিটামিন বি থাকায় শরীরের অ্যান্টিবডি গঠন করে।
শরীরের রক্ত কণিকার ভারসাম্য রক্ষা করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি করে। তরমুজের উপাদান লাইকোপেন দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।তরমুজে অ্যামাইনো এসিড থাকায় পেশির ব্যথা দূর করে। ক্যালসিয়াম থাকাই পেশি ও হাড় মজবুত করে। তরমুজে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি আছে।
অপরদিকে ক্যালরির পরিমাণ কম। তাই তরমুজ অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। দীর্ঘদিন ধরে অনেকের পাকস্থলিতে প্রদাহ হয়ে থাকে যা তরমুজ খেলে এন্টিঅক্সিজেন ও ভিটামিন সি প্রদাহ কমায়।সাধারণত সূর্যালোকের সময় তরমুজ খাওয়া অনেক ভালো। তরমুজের খোসা গবাদী পশু ও ছাগলের উৎকৃষ্ট মানের খাবার।
তরমুজ খাওয়ার অপকারিতা
তরমুজের অনেক উপকার হলেও কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তরমুজ একটু দেরিতে হজম হয়। এজন্য বেশি তরমুজ খেলে শরীরের অস্বস্তি বেড়ে যায়। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা তরমুজ একটু কম খাবেন ।
অথবা চিকিৎসকের পরামর্শে খাবেন। নিয়মিত মদ্যপান করেন তাদের তরমুজ বেশি খাওয়া ঠিক না। কারণ তরমুজে যে উপাদান থাকে তা অ্যালকোহলের সাথে বিক্রিয়া করে লিভারের ক্ষতি করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ২০০ গ্রামের বেশি তরমুজ খাওয়া দরকার।
লেখকের মন্তব্য
তরমুজ একটি মজাকর উপকারী ফল।তরমুজের বিচি খাওয়ার অপকারিতার ও উপকারিতার বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। তরমুজ সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের এই পোস্ট আপনাদেরকে সহযোগিতা করবে আশা করছি। পোস্টগুলো পড়বেন এবং কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন। পোস্টগুলো ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url