শিশুদের প্রথম পাচঁ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ

শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ অনেক গুরুত্ব পুর্ন। ছোট থেকেই শিশুদের দৈহিক বিকাশ ভালো না হলে অনেক সমস্যা হয়। শিশু পুষ্টিহীনতায় ভোগে। মানসিক বিকাশ না হলে শিশুর পর্যাপ্ত মেধা হয় না। যার কারণে ছোটবেলা থেকেই শিশুদের পর্যাপ্ত যত্ন নিতে হবে।
ভালো করে বোঝা স্বাধীনভাবে চিন্তা করা অথবা পর্যাপ্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ শিশুদেরকে দৈহিক ও মানসিক মেধা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এই বয়সে শিশুদেরকে পুষ্টি ও অন্নান্য যত্নের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

ভুমিকা

মেধার সাহায্যেই যেকোনো ব্যক্তি কোন কাজে পারদর্শী হতে পারে। শিশু মায়ের পেট থেকেই আস্তে আস্তে বিকাশ লাভ করে। প্রথমে রক্তপিণ্ড সেখান থেকে মাংসপিণ্ড আবার সেখান থেকে হাড্ডি এভাবে আস্তে আস্তে বিকাশ ঘটে। 


ভুমিষ্ট হওয়ার পর পুষ্টিসাধন ও আদর যত্নে আস্তে আস্তে বেড়ে উঠে। শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ এর গুরুত্ব পুর্ন সময় গুলো পার করে।

শিশুর মানসিক বিকাশে সাহায্য করে কোন হরমোন

শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ অত্যান্ত গুরুত্ব পুর্ন। শিশুদের সাধারণত এক থেকে তিন বছর বয়স এ সবচেয়ে বেশি মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে। তবে সবচেয়ে বেশি মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে এক বছর বয়স পর্যন্ত। থাইরয়েড হরমোন এর প্রভাবে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। 

এই সময় শিশুদের থাইরয়েড গ্রন্থির অভাব হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয়ে যায়। থাইরয়েড গ্রন্থির অভাব হলে নিম্নলিখিত লক্ষণ গুলি শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। শিশুটি শান্ত প্রকৃতির হয়। অতিরিক্ত ঘুমায়। শিশুরা যখন পায়খানা তাড়াতাড়ি করবে কিন্তু এগুলো শিশু দু তিন দিন পর পর পায়খানা করে। শিশুদের যিহ্বা বড় হয়। 

এরপরেই শিশুদের জন্ডিস হতে পারে। সময় মত দাঁড়াতে অথবা বসতে অথবা ঘাড় সোজা করতে পারে না। সাধারণত শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার ৫/৬ দিনের মধ্যেও রক্তের থাইরয়েড এর পরীক্ষা করলে থাইরয়েডের উপস্থিতি বুঝা যায়। থাইরয়েড কম থাকলে চিকিৎসা মাধ্যমে বাচ্চা প্রতিবন্ধী হওয়া থেকে রক্ষা যায়। 

উন্নত বিশ্বে শিশুর জন্ম গ্রহণের পর পরই থাইরয়েড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। আমাদের দেশেও এ উদ্যোগ নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। একটু সদিচ্ছা থাকলেই অনেক অসুস্থ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অতএব বলা যায় শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ এ থাইরয়েড গ্রন্থির ভূমিকা অপরিসীম।

শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ

গর্ভবতী মায়েদের পেটে থেকেই শিশুদের বিকাশ শুরু হয়। শিশুদের বিকাশ একটি চলমান প্রকৃয়া। আসুন জেনে নিই শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ। মায়ের পেট থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার দু মাসের মধ্যেই শিশুদের বাহ্যিক সংবেদনে সারা দেয়। এসময় শিশুরা তাদের হাত-পা নাড়াতে থাকে।

দুই মাস বয়সে শিশুরা কোন শব্দ শুনতে পেলে চমকে যায় এছাড়া কান্নাকাটিও বেশি করে। শিশুদের বয়স যখন তিন মাস হয় তখন পরিচিত লোকজনকে দেখলে হাসে। শিশুদের বয়স ৬ মাস হলে শিশুর ঘাড় শক্ত হয় মাথার স্থির করতে শিখে। শুয়ে থাকলে একাত ওকাত হতে পারে। শিশুর বয়স ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত হলে শিশুরা সাপোর্ট ছাড়াই বসতে পারে।

কেউ দেখলে সাড়া দেয় কেউ ডাকলে তাকে সাড়া দেয়। নয় বছর থেকে এক বছরে শিশুরা কোন জিনিস নিয়ে মুখে তুলে নেয় হামাগুড়ি পাড়ার চেষ্টা করে কখনো কিছু ধরে দাড়ানোর চেষ্টা করে। শিশুদের এক বছর থেকে তিন বছর পর্যন্ত হামাগুড়ি দেওয়ার বয়স বলে। এই বয়সে শিশুর হাঁটতে পারে। বিভিন্ন জিনিস পছন্দ করে চিনতে পারে।

এই বয়সে খেলনার প্রতি খুব মনোযোগ আকর্ষণ হয়। আস্তে আস্তে কথা বলা শিখে। বিভিন্ন ছবি আঁকা শুরু করতে পারে। তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত বয়স প্রি স্কুল পর্যায়। এই বয়সে শিশুরা চলাফেরা করার শক্তি পায়। নিজেদের পছন্দমত পোশাক পড়ে নিতে পারে। ছোট ছোট বেবি সাইকেল গুলো চালাতে পারে। তবে কথাও বলতে পারে।

ছোট ছোট বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। নিজেরাই নিজেদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারে। এই বয়সের পর্যায়ে দেখে একজন শিশু ঠিকমতো ঠিকমত বেড়ে উঠতেছে কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে। মাঝখানে কোন ব্যাঘাত ঘটলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। আসুন আমরা শিশু সন্তানদেরকে অত্যাধিক যত্ন করে ভবিষ্যতের কারিগর হিসেবে গড়ে তুলি।

মায়ের গর্ভেই পরিচর্যা সন্তানের আকৃতি

একটি বাচ্চা মায়ের গর্ভে সুষম পুষ্টি সুবিধা পাওয়া দরকার। পুষ্টি বা অন্যান্য সুবিধা না পেলে বাচ্চা পুষ্টিহীনতায় ভোগে। বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন কিছু খাবার তালিকা আছে যেগুলো মায়েরা খেলে বাচ্চার উপর প্রভাব পড়ে। মায়েদের প্রচুর দুধ খাওয়া দরকার। দুধ খেলে পুষ্টির কারণে পুষ্টির সমৃদ্ধ সন্তানের জন্ম হয়।


গর্ভবতী বেশি দুধ খেলে সন্তান অত্যাধিক ফর্সা হয়। বাচ্চা যদি ফর্সা সুন্দর করতে চান তাহলে তাহলে গর্ভবতী তিন মাস থেকে পঞ্চম মাস পর্যন্ত পরিমাণ মতো ডিম খান। জাফরান দুধ অথবা চেরি জাতীয় ফল অথবা টমেটো খান। এগুলো র মধ্যে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট ওমেগা ৩ আছে।

গর্ভবতীগন এগুলো খেলে সন্তান এর বিকাশ খুব তাড়াতাড়ি হয়। অপরপক্ষে বাচ্চা ফর্সা ও সুন্দর হবে। বাচ্চা অত্যাধিক মেধাবী হবে। কমলা জাতীয় ফল খেলে বাচ্চাদের ত্বক ভালো হয় এবং নারিকেলের সাদা শ্বাস খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়। আসুন বাচ্চার দিকে লক্ষ্য রেখে গর্ভবতী মাদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই।

শিশুর মেধা বিকাশে খাবার

আসলে প্রকৃত পক্ষে শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ মায়ের গর্ভ থেকে শুরু হয়। শিশুদের বিকাশ একটি চলতি প্রক্রিয়া। বিভিন্ন বয়সে বিভিন্নভাবে মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে। শিশুদের এক থেকে তিন বছরের মধ্যে মস্তিষ্কের বিকাশ সবচেয়ে বেশি ঘটে। মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য সুষম খাদ্য প্রচুর প্রয়োজন। 

ছয় মাসের কম বয়সী সকল শিশুদের জন্য মায়ের দুধ হল একটি আদর্শ পুষ্টিকর খাবার।ভিটামিন এন্টিবডি এমাইনোএসিড ও মিনারেলস সহ সকল খাদ্য উপাদান মায়ের দুধে বিদ্যমান। ৬ মাস বয়সের পরে শিশুদের কে কলা খাওয়ানো যায়। কলা পটাশিয়ামের উৎস যা মস্তিষ্ক বিকাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ভেজানো কিসমিস কাজুবাদাম আমন্ড বাদাম ও দুধ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে খাওয়ানো যায়।নিয়মিত এগুলো খাওয়ালে শিশুদের মেধার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক বিকাশ ও তাড়াতাড়ি ঘটবে। শিশুদের কে বিভিন্ন রকম শাকসবজি, ডাউল দ্বারা খিচুরি করে খাওয়ানো যায়। লাউ ও মিষ্টি কুমড়া দিয়ে খিচুড়ি খাওয়ানো যায়।

 তাহলে তাহলে ভিটামিন এ আয়রন এর অভাব পূরণ হবে। শিশুদেরকে মাংস বিভিন্ন রকম সামুদ্রিক মাছ ও দেশি মাছ খাওয়ানো যেতে পারে। মাংসে প্রচুর এমাইনোএসিড আছে ও সামুদ্রিক ও দেশি মাছে প্রচুর ওমেগা ৩, ফ্যাটি অ্যাসিড, আয়রন বিদ্যমান। যেটা খাওয়ার ফলে শারীরিক গঠন বৃদ্ধি হবে, ও মেধাবিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

 শিশুদেরকে নিয়মিত ডিম খাওয়াতে হবে। ডিম যেহেতু প্রোটিনের অংশ সেহেতু প্রোটিনের চাহিদা গুলো পূরণ করবে। নিয়মিত দই খাওয়ানো যেতে পারে। দইয়ের নিউরোট্রান্সমিশন শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থ বিকাস ঘটায়। এ ছাড়া দই শিশুরা খেতে ভালো বাসে। দইয়ে অনেক উপকারী ব্যাকটেরিয়া বিদ্যমান।দই খেলে শিশুদের হজম প্রকৃয়া ভালো হয়।

শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা

শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ এ মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। শিশুরা সবসময় মার কাছে বেশি থাকেন। শিশুরা সবসময় মায়ের আদর যত্ন আশা করে। মা ও শিশুদেরকে অত্যন্ত যত্ন সহকারে মানুষ করেন। একটা শিশুর জন্মগ্রহণ করার পরে ছয় মাস পর্যন্ত শিশু মায়ের দুধ পান করে। পায়খানা পরিষ্কার করার দায়িত্ব মায়েরই পড়ে।

শিশুদের যত্ন শিশুদের খাবার এবং অপরিষ্কার জায়গা হতে শিশুদের ভালো জায়গায় পরিবেশ করানো সবটাই মায়ের দায়িত। পিতাগন বাহিরে বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজের জন্য ব্যস্ত থাকায় খুব একটা বেশি সময় দিতে পারেন না। বিভিন্ন মনোবিজ্ঞানীগণ বলেন ৬ মাস পর্যন্ত শিশুদের প্রধান খাবার মায়ের দুধ।

কোন সমস্যা অথবা শিশুর কান্নাকাটি দেখেই মায়েরা সব কিছুই বুঝতে পারেন। যা যা করার প্রয়োজন সবটাই করেন। শিশুদেরকে গোসল আদর দিয়ে ঘুমানো গায়ে মশ্চারাইজার ব্যবহার সবকিছুই মাদের করতে হয়। শিশুরা মায়ের অনুপস্থিতি বুঝতে পারলে কান্নাকাটি করে হাত-পা ছুড়ে মারে। মাকে পাইলে শিশু আবার ভালো হয়ে যায়।

মনোবিজ্ঞানী এরিকসন বলেন শিশুদেরকে শর্তহীন এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে মাদের সহযোগিতা করতে হবে। শিশু যদি বুঝে পিতা-মাতা তাকে অবহেলা করতেছে তাহলে ওই শিশুদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। এজন্য সব সময় শিশুদের যে যত্ন করা হয় সেটা শিশুদেরকে উপলব্ধি করাতে হবে।

শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার

শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য সবচাইতে বেশি প্রয়োজন শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন। শিশুদেরকে মতামত দেওয়ার পরিবেশ করতে হবে। কোন মত গ্রহণযোগ্য না হলে বুঝিয়ে সেটা ঠিক করতে হবে। জোর করে শিশুদের কে কোন মতামত চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। তাহলে শিশু মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে যাবে। অন্যদের সঙ্গে তুলনা না করাই ভালো।


সব শিশুর মেধা বা অন্যান্য অবস্থা এক হতে নাও পারে। শিশুদেরকে সবসময় বুঝিয়ে ভালো পরামর্শ দিয়ে কাজ করিয়ে নিলে ভালো হয়। শিশুরা কোন ভুল করে ফেললে আস্তে করে ভুলটা সংশোধন করে দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে কোন রকম ধমক অথবা ভয় দেখানো যাবে না। শিশুদের ধমক অথবা ভয় দেখালে শিশুরা মানসিক চাপে পড়ে।

শিশুদের কাছে কোন প্রতিশ্রুতি দিলে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে। শিশুদের সঙ্গে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে শিশুরা আস্থা হীনতায় ভোগে। যখন আস্তে আস্তে বড় হয় তখন চারদিকের পরিবেশ তাকে প্রভাবিত করে। এজন্য শিশুদেরকে ভালো পরিবেশে গড়ে তুলে ভবিষ্যতে সুনাগরিক হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে।

শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য মননশীল কিছু খেলনা দেওয়া যেতে পারে। যেগুলো খেলার মাধ্যমে সে কোন বড় ধরনের আশা করতে পারে। শিশুদেরকে নিয়ে ছবি আঁকা বিভিন্ন শিল্পচর্চা এবং বিভিন্ন শিক্ষা গ্রহণ করানো এর মাধ্যমে শিশুদের বিকাশ ঘটে।

শিশুর মেধা বিকাশে পরিবারের ভূমিকা

শিশুরা সব সময় অনুকরণ প্রিয়। শিশুদেরকে পরিবারের পক্ষ থেকে সবসময়ই মার্জিত ব্যবহার সুন্দর আচরণ ও শিক্ষনীয় সুলভ আচরণ করা দরকার। শিশুদেরকে যে আচরণই শিক্ষা দেওয়া হবে শিশুরা সেখান থেকে শিক্ষা লাভ করবে। প্রকৃত পক্ষে বিপথগামী ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে মিশা থেকে দূরে রাখতে হবে।

ছোট থেকে শিশুদেরকে ইসলামী শিক্ষা নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা দিতে হবে। শিশুদের সঙ্গে থাকা অবস্থায় সবসময় সুন্দর ভাবে চলতে হবে। সেই অনুকরণ করে শিশুরাও সুন্দরভাবে চলবে। শিশুদেরকে বিকালে কিছু খেলা বা ব্যায়ামের ব্যবস্থা করা দরকার। শিশুদের মনে প্রফুল্লতা বেড়ে যায়।

অপরদিকে শিশুরা যদি মন মরা থাকে তাহলে মেধাবিকাশে বাধাগ্রস্ত হয়। শিশুদের সামনে সব সময় বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ ইসলামী ব্যক্তিগণ এদের সম্পর্কে বিভিন্ন গল্প করা যেতে পারে। শিশুদের ইচ্ছাশক্তিতে অনেক বৃদ্ধি হয়। শিশুদেরকে ধমক ভয় ইত্যাদি না দেখানোই ভালো।

লেখক এর মতামত

শিশুদের প্রথম পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বয়সে শারীরিক বিকাশ যেমন খুব তাড়াতাড়ি হয়। তেমনি মেধার বিকাশও অনেক বেশি হয়। আসুন আমরা সবাই শিশুদের কে ভালোবাসা ও ভালো শিক্ষা দিয়ে আগামী দিনের সুনাগরিক তৈরি করি।

আমার এই পোস্টগুলো শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সহযোগিতা করবে। কোন কিছু জানার প্রয়োজন থাকলে কমেন্ট করবেন। পোস্টগুলো ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন। সবার মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url