গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা

সুপ্রিয় পাঠকগণ গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের খাদ্য তালিকা ব্যাপারে আলোচনা করা হবে। আরো আলোচনা করা হবে কি কারণে গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়। আজকের বিষয়   গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা।
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ গুলো কি কি। গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের কি কি খাওয়া যাবেনা। গ্যাস্ট্রিক আলসার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ভুমিকা

সুপ্রিয় পাঠকগন গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা গুলো জানা দরকার। সাধারণত গ্যাস্ট্রিক থেকে আস্তে আস্তে গ্যাস্ট্রিক আলসারে রূপান্তরিত হয়। যদিও হঠাৎ করে পেট ব্যাথা হয় এবং কিছু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথাগুলো আরো বেড়ে যায় তাহলে গ্যাস্ট্রিক আলসার বলা হয়।

সাধারণত ক্ষুধা না লাগা ওজন কমে যাওয়া ও বমি বমি ভাব হওয়া গ্যাস্ট্রিক আলসারের মূল লক্ষণ। এইজন্য গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে এন্ডস্কপি এর মাধ্যমে পরীক্ষা করে ভালো চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও নিয়ম তান্ত্রিকভাবে খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময় করা যায়।

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা

ব্যায়াম না করলে এবং পানি কম খেলে ও আশ জাতীয় খাবার কম খেলে পেটে গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি হয়। পেটে গ্যাস থেকে আস্তে আস্তে অন্ত্রে প্রদাহ হয়। এই প্রদাহ গ্যাস্ট্রিক আলসার। কিছু খাবারের মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময় হয় এবং পেট থেকে গ্যাস দূরীভূত হয়।

দই খাওয়ার মাধ্যমেঃ সাধারণত দইয়ের মধ্যে থাকে ল্যাকটোব্যাসিলাস অ্যাসিডোফিলাস ও বিফিডাসের মত উপকারী ব্যাকটেরিয়া। দই খাওয়ার মাধ্যমে অন্ত্রে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়।

উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি হয়। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার দারা গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়। তাই দই খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পাওয়া যায়।

হলুদ খাওয়াঃ আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে হলুদ অত্যাধিক হজমের কাজ করে। এছাড়াও হলুদ এন্টিবায়োটিকের মত কাজ করে। হলুদের এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে যা অন্ত্রে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। তাই নিয়মিত হলুদ খেলে চর্বি জাতীয় খাবার হজম করে এবং পাকস্থলীতে প্রদাহ কমায়।

পালং শাক খাওয়াঃ পালং শাক খেলে পাকস্থলীতে আসের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যা পাকস্থলীতে গ্যাস দূর করে এবং পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। নিয়মিত রান্না করা পালং শাক খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময় হয়।

লেবু পানি খাওয়াঃ কুসুম কুসুম গরম পানিতে লেবু মিশ্রিত করে খেলে পাকস্থলী পরিষ্কার হয় এবং মলবর্ধক। তাই গ্যাস্ট্রিক আলসারে নিয়মিত লেবু পানি খেতে পারেন।

মৌরি খাওয়াঃ মৌরি অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ মসলা। মৌরিতে পটাশিয়াম,ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন সি, আয়রন, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এর মত খনিজ পদার্থ বিদ্যমান। মৌরি চা খেলে পর্যাপ্ত হজম হয়।

নিয়মিত মৌরি খাওয়ার মাধ্যমে পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়া ভালো হয়। এছাড়া গ্যাস্ট্রিক আলসারের রোগী নিয়মিত মৌরি খেতে পারেন।

শসা খাওয়াঃ শসাতে প্রচুর সিলিকা ও ভিটামিন সি রয়েছে। নিয়মিত শসা খেলে পেটের হজম প্রক্রিয়া ভালো হয় এবং পেট পরিষ্কার করে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর করে। গ্যাস্ট্রিক আলচারে নিয়মিত শসা খেতে পারেন।

কলা খাওয়াঃ কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যাহা সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের ভারসাম্য রক্ষা করে। পর্যাপ্ত ফায়বার থাকায় হজমে ভালো কাজ করে। নিয়মিত কলা খাওয়ার মাধ্যমে পাকস্থলী থেকে বজ্র পদার্থ বাহির হয়ে যায় এবং পাকস্থলী ভালো রাখে।

ফুলকপি খাওয়াঃ ফুলকপিতে সালফুরাফেন নামক উপাদান আছে যা আলসার সৃষ্টিকারী হেলিকোব্যাকটার এর বিরুদ্ধে কাজ করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন দুইবার করে ফুলকপি খেলে ১০ দিন পরে দেখা যাবে পাকস্থলীতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ৭৮ ভাগ কমে গেছে।

বাঁধাকপি খাওয়াঃ বাঁধাকপিতে এস মিথাইল মিথিও নাইন নামে উপাদান আছে যাহা আলসারের ক্ষত সারিয়ে তুলে।পাকস্থলীতে পি এইচ এর মাত্রা ঠিক রাখে। আর বাঁধাকপিতে থাকা ভিটামিন ইউ দেহে ক্ষারক বাড়ায়।

এছাড়াও বাঁধাকপিতে আছে এমাইনো এসিড গ্লুকোমিন যা গ্যাস্ট্রিক আলসার সারিয়ে তুলতে পারে। নিয়মিত বাঁধাকপি খেলে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময় হয়।

মুলা খাওয়াঃ মুলাতে পর্যাপ্ত আস ও জিংক রয়েছে। মুলা খেলে পাকস্থলীর প্রদাহ কমায় এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর করে।

আপেল খাওয়াঃ আপেলে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক উপাদান আছে যা আলচার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে। তাই প্রতিদিন একটি করে আপেল খেতে পারেন।

ব্লুবেরি খাওয়াঃ ব্লুবেরি এন্টি অক্সিডেন্ট পুষ্টি উপাদান আছে যা খেলে দ্রুত আলসারের ঘা সারিয়ে তুলতে পারে। তাই নিয়মিত ব্লু বেরি খাওয়া প্রয়োজন।

স্ট্রবেরি খাওয়াঃ সম্প্রতিক একটি গবেষণারে দেখা গেছে পাকস্থলীর আলসারের বিরুদ্ধে স্ট্রবেরি প্রচুর কাজ করে। স্ট্রবেরিতে আছে উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যাহা দেহে আলসারের ঘা দ্রুত সারায়।

বিল পেপার বা ক্যাপসিকাম খাওয়াঃ ক্যাপসিকাম খেলে পেপটিক আলসার দূর হয়।

গাজর খাওয়াঃ গাজর পাকস্থলীর আবরণ অত্যন্ত শক্তিশালী করে এতে ভিটামিন এ আছে যার প্রদাহ দূর করে। হজমের সহায়তা করে।

ব্রোকোলি খাওয়াঃ ব্রোকোলিতে সালফোরাফেন নামে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ আছে যাহা আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

অলিভ অয়েল খাওয়াঃ অলিভ ওয়েলে ফেনল আছে যা গ্যাস্ট্রিক আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

মধু খাওয়াঃ মধু ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় পাশাপাশি পাকস্থলীর ক্ষত ভালো করে। সাধারণত পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক আলসার সৃষ্টিকারী জীবাণু ব্যাকটেরিয়া মধু খাওয়ার মাধ্যমে ধ্বংস হয়। প্রতিদিন এক চামচ মধুর সকালে খালি পেটে খাওয়া ভালো।

রসুন খাওয়াঃ রসুন হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামে আলসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এছাড়া দ্রুত আলসারের ঘা ভালো করে। ভালো ফল পাওয়ার জন্য প্রতিদিন দুই তিন কোয়া রসুন খান।

গ্রিন টি খাওয়াঃ গ্রিন টিতে ইসিজিসি নামক উপাদান আছে যা আলসার ভালো করে। প্রতিদিন সকাল বিকাল দুই কাপ করে গ্রিন টি খেলে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময় হয়।

ষষ্ঠীমধু খাওয়াঃ প্রাচীনকাল থেকেই ষষ্ঠী মধু ওষুধের বিপরীত হিসেবে কাজ করে আসছে। ষষ্ঠী মধু পেটের গ্যাস দূর করে পাকস্থলীতে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে যার কারণে গ্যাস্ট্রিক আলচার ভালো হয়।

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা বিষয় আলোকপাত করা হলো। খাবার খেয়ে গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে মুক্তি পাওয়া প্রয়োজন। অতএব আসুন নিয়ম মেনে এগুলো খাবার খাই।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা জানার প্রয়োজন। এছাড়াও কিছু কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো লক্ষণের কারণে আমরা বুঝতে পারব গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়েছে। গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ গুলো নিম্নরূপ।

*পেটের উপরের ভাগ ব্যথা হয় এবং এই ব্যথা ঘাড় পর্যন্ত হয়ে যায়।

*বমি বমি ভাব হয়।

*বাথরুমে গেলে রক্তপাত হয়।

*কোন কিছু খেলে পেট ও বুক জ্বালা করে।

*খাওয়ার পরে পেট ফাপে।

*খাবারের চাহিদা কমে।

*অস্বাভাবিক ক্ষুধা লাগে।

এগুলো লক্ষণ এর মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়। তাই গ্যাস্ট্রিক আলসার ঘরোয়াভাবে চিকিৎসা করার মাধ্যমে সারিয়ে তোলা যায়।

আলসার হলে কি খাবেন না

স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি পরামর্শ দিয়েছেন গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে নির্দিষ্ট কিছু পরিমাণ খাবার বাদ দিতে হবে। খাবারগুলো নিম্নরূপ।

কফি খাওয়া বন্ধ করতে হবেঃ পাকস্থলীর আলচার থেকে বাঁচার জন্য কফি বন্ধ করতে হবে। কফিতে ক্যাফিন আছে যা পাকস্থলীর আলসার যন্ত্রণা তৈরি করে।

ঝাল খাবার বাদ দিতে হবেঃ ঝাল খাবার খেলে পাকস্থলীর দেওয়ালে ইরিটেশন তৈরি করে যার কারণে আলসার বাড়ে। তাই গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের ঝাল ও এসিড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

লাল মাংস বাদ দিতে হবেঃ সাধারণত গরু মহিষ ও খাসির মাংসকে লাল মাংস বলা হয়। গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের এসকল লাল মাংস একদম বাদ দিতে হবে। এগুলো মাংসে অত্যাধিক চর্বি ও প্রোটিন রয়েছে যা গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীদের হজম করা কষ্টকর।

দুধ জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবেঃ দুধ জাতীয় খাবার খেলে সাময়িক গ্যাস্ট্রিক আলসারের উপকার হলেও প্রকৃতপক্ষে দুধের চর্বি গ্যাস্ট্রিক আলসারের ক্ষতি করে।

তাই বিশেষজ্ঞ গনেরা দুধের পাশাপাশি পনির ক্রিম বাটার ইত্যাদি এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। অতএব এগুলো খাবার এড়িয়ে গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে মুক্তি লাভ করি এটাই কামনা।

গ্যাস্ট্রিক আলসার কেন হয়

পাকস্থলী কে এসিডের সংস্পর্শে আসার রোধ করার জন্য মিউকাস নামক পর্দা দিয়ে আবরণ তৈরি করা হয়। কোন কারনে এ আবরণ নষ্ট হয়ে এসিড পাকস্থলীর সংস্পর্শে আসলে পাকস্থলী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন গ্যাস্ট্রিক আলসার তৈরি হয়। গ্যাস্ট্রিক আলসার তৈরির কারণ গুলো বর্ণনা করা হলো।

*হেলিকোব্যাকটারপাইলোরী নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে।

*আইবুপ্রফেন ন্যাপ্রোক্সেন এসি ক্লোফেনাক ও অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ দীর্ঘদিন খেলে গ্যাস্ট্রিক আলসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

*পর্যাপ্ত পরিমাণ ধূমপান করিলে।

*বংশগত কারণেও গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে পারে। বংশের কারো থাকলে গ্যাস্ট্রিক আলসার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

*এছাড়া অত্যধিক ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়ে।

*বেশিরভাগ সময় অনাহারে থাকলে এবং গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসা না করলে আস্তে আস্তে গ্যাস্ট্রিক আলসারে পরিণত হয়।

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা এর উপর জোর দিয়ে ভালো খাবার খেয়ে গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার প্রয়োজন।

আলসার থেকে কি ক্যান্সার হয়

সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে একসময় পাকস্থলী ছিদ্র হয়ে যেতে পারে। পাকস্থলীর বিভিন্ন নালিকা সরু হয়ে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমত অবস্থায় পাকস্থলীতে ক্যান্সার হতে পারে।

সাধারণত হেলিকোব্যাকটারপাইলোরি ব্যাকটেরিয়াল দ্বারা আক্রান্ত হয়ে গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়। অনুরূপভাবে এই ব্যাকটেরিয়ার দ্বারাই পাকস্থলীর ক্যান্সার হয়। তাই বলা যেতে পারে গ্যাস্ট্রিক আলসারের পরবর্তী ধাপ পাকস্থলী ক্যান্সার হয়।

এছাড়া এই পাকস্থলী ক্যান্সার লিভার ফুসফুস ও হাড়েও ছড়িয়ে যেতে পারে। এইজন্য গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা প্রয়োজন। তার সঙ্গে গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময়ে খাদ্য নিয়মিত খেয়ে গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার প্রয়োজন।

লেখক এর মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগন গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা মেনে খাদ্য খাওয়ার ফলে গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। গ্যাস্ট্রিক আলসারের কারণ ও লক্ষণগুলো আলোচনা করা হয়েছে।

গ্যাস্ট্রিক আলসার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানার জন্য এই কন্টেন্ট টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। গ্যাস্ট্রিক আলসার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url