পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা জানুন

অ্যালোভেরা এর বৈজ্ঞানিক নাম Aloe Vera ইহা এক প্রকার রসালো উদ্ভিদ। ইহা অনেকটা দেখতে ক্যাকটাসের মত। এই গাছের আদি জন্ম আফ্রিকা মরুভূমি অঞ্চলে। এক গাছ উৎপত্তি লাভ করে প্রায় ছয় হাজার বছর আগে আফ্রিকা অঞ্চলে।আগে থেকেই চিকিৎসা শাস্ত্রে এলোভেরার ঔষধী গুণ এর প্রমাণ পাওয়া যায়। ইহা বহু জীবি উদ্ভিদ এবং দেখতে অনেকটা আনারসের মত। এ উদ্ভিদের পাতাগুলো মোটা এবং দূই ধার কাটাযুক্ত। পাতার ভিতরে জেলির মত পিচ্ছিল শাঁস থাকে। এই পোষ্টে জানতে পারবেন পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা।

ভূমিকা

ইহার বহু বর্ষজীবি উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদ সব ধরনের জমিতে চাষ করা যায়। তবে বেলে দোআঁশ মাটিতে ভালো হয়। সাধারণতো শিকড় থেকে গজানো ছোট গাছ লাগানো হয়। অ্যালোভেরায় ২০ থেকে ২১ ধরনের খনিজ পদার্থ আছে। মানুষের দেহে যে ২২টা অ্যামাইনো এসিড থাকে সবটাই অ্যালোভেরায় বিদ্যমান।
অ্যালোভেরায় ভিটামিন এ, বি ১, বি ২, বি ৬, বি ১২, এবং ভিটামিন ই রয়েছে। আমাদের দেশে বর্তমানে এলোভেরা চাষ করা হচ্ছে। এই পোস্টগুলো থেকে অ্যালোভেরার উপকারিতা ওষুধী গুণ এবং অ্যালোভেরা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা বিষয়।

অ্যালোভেরা গাছের বৈশিষ্ট্য

অ্যালোভেরা একটি ভেষজ উদ্ভিদ। দেখতে অনেকটা আনারসের মত। পাতাগুলোর দু ধারে কাটা আছে কিন্তু পাতাগুলো বেশ মোটা। পাতার ভিতরে জেলির মতো এক ধরনের সাস পাওয়া যায়। এই সাস আমরা ব্যবহার করি। এই গাছের রং গাড়ো সবুজ। একটি গাছ থেকে আমরা ৬৫থেকে ৭৫টি পর্যন্ত পাতা পেতে পারি।

এ গাছের শিকড় থেকে পরবর্তী বংশের গাছ জন্মায়। শিকর থেকে উৎপন্ন গাছগুলো আমরা পরবর্তীতে রোপন করতে পারি। এ গাছ খুব বেশি তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য কোনো যত্ন করতে হয় না। আমাদের দেশে এই গাছগুলো চাষ করা হয়।

আমরা টবে এ গাছ চাষ করতে পারি। সাধারণত টবে অর্ধেক মাটি এবং অর্ধেক বালি মিশ্রিত করে টবে মাটি ভরে এলোভেরা গাছ লাগাতে হবে।গাছে যেন পানি বেধে না থাকে। তবে পোড়া মাটি ব্যবহার করলে গাছ আরো অনেক ভালো হয়।

অ্যালোভেরা খাওয়ার নিয়ম

অ্যালোভেরা জুস অথবা সালাত হিসেবে খাওয়া যায়। ইহা কিউব করে কেটে সালাত করে খাওয়া যায়। অ্যালোভেরার পাতা কেটে সেখান থেকে জেলি বাহির করে নিয়ে পানির সঙ্গে মিশ্রিত করে জুস করে খাওয়া যায়। অ্যালোভেরা শরবত বানিয়ে খাওয়া যায়। 

শরবত বানানোর নিয়ম হলো এক গ্লাস পানি নিয়ে সেখানে কিছু অ্যালোভেরার জেল নিয়ে নিতে হবে। পানিতে ওই জেলগুলো মিশ্রিত করার পরে ওই গ্লাসে একটু লেবুর রস কিছু তোকমা দিবেন।লেবুর রসের সঙ্গে যদি মিষ্টি করতে চান তাহলে কিছু চিনি অথবা মধু মিশ্রিত করতে পারেন। 

চিনি বা মধু মিশ্রিত করলেই অ্যালোভেরা শরবত তৈরি হয়ে যায়। এই শরবত প্রতিদিন খালি পেটে খাবেনবহুউপকারপাবেন। সবসময় এলোভেরা খেতে ভালো লাগে না।সেক্ষেত্রে গুড়ের শরবত অথবা আখের রস অথবা অন্য কোন পানীয়তে এলোভেরার জেল মিশ্রিত করে খেতে পারেন। 

এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে সেখানে এলোভেরা জেল দিয়ে মিশ্রিত করে খেতে পারেন। এছাড়া পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা বিষয়ে জানতে পারবেন।

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার উপকারিতা

চার চামচ এলোভেরা জেল নিয়ে নিন তার সঙ্গে এক চামচ মধু ও এক চামচ টক দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেষ্ট সমস্ত চুলে মেখে ৪০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে। চুল ঝলমলে মসৃণ হবে। অ্যালোভেরা জেল নিয়ে পেস্ট করে নেন এই পেস্ট মাথার চাদিতে ভালো করে লাগিয়ে দেন।
এক ঘণ্টা ৩০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন চুল পড়া বন্ধ এবং নতুনচুল গজাবে। পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা আছে। একটি পাত্রে তিন চামচ পিঁয়াজের রস তিন চামচ এলোভেরা জেল মিশ্রিত করে নিতে হবে। মিশ্রিত জেল চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগাতে হবে। চুলের গোড়া মজবুত হবে নতুন চুল গজাবে।

শ্যাম্পুর সঙ্গে অ্যালোভেরা পেস্ট করে ব্যবহার করুন চুল ঝরঝরে হবে। এক কাপ অ্যালোভেরা জেল নিন।অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে চার টেবিল চামচ অলিভ অয়েল দুটি ভিটামিন এ ক্যাপসুল গরম করে রাখেন এই দ্রবণটি চুলে ভালো করে মেখে নিয়ে এক ঘন্টা ক্যাপ মাথায় থাকেন।

এরপরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল ঝর ঝরে হবে চুল উঠবে না খুশকি থাকবে না, নতুন চুল গজাবে এবং চুল খুব সতেজ হবে।চুলে নারিকেল তেল ব্যবহার করার সময় তেলের ভিতরে কিছু অ্যালোভেরা দিয়ে পেস্ট করে রেখে দিন এবং এটা চুলে ব্যবহার করুন চুল সতেজ থাকবে। 

আমলকি পেস্ট করে অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে মিশ্রিত করেন। এই মিশ্রন চুলে লাগানোর পরে এক ঘন্টা ক্যাপ পড়ে থাকেন। একটু কুসুম কুসুম গরম পানিতে মাথা ধুয়ে ফেলুন। চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে মাথায় খুকশি থাকবে না চুলগুলো ঝরঝরে হবে।

অ্যালোভেরা মুখে মাখলে কি হয়

আমরা মুখমন্ডলের ত্বক ভালো রাখার জন্য বিভিন্ন মইশ্চার ব্যবহার করি অথবা ফ্রেসওয়াস ব্যবহার করি। আমরা যদি নিয়মিত এলোভেরা জেল মুখে ব্যবহার করি তাহলে ত্বকে বয়সের ছাপ থাকবে না ।ত্বক তেলতেলে হবে। ত্বক নরম ও সতেজ হবে। জেনে নিন মুখে বা ত্বকে কি ভাবে এলোভেরা জেল ব্যবহার করব। 

প্রথমে এলোভেরা পাতা নিয়ে সেখান থেকে জেল বাহির করে নেব।জেলগুলো আস্তে আস্তে সমস্ত মুখমন্ডল মেসেজ করে নিতে হবে।এ অবস্থায় এক ঘন্টা রেখে দিবেন ত্বক নরম ও সতেজ হবে মুখের বয়সের ছাপ থাকবে না । বাড়ির রোদে বাইর হওয়ার সময় মুখে কিছু অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে বাহির হবেন।

 মুখমন্ডলে রোদের ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না। মুখে রোদ লেগে অনেক সময় ত্বক কালো হয়ে যায়।প্রতিদিন এলোভেরা মেখে ৩০ মিনিটে রেখে দেওয়ার পরে ধুয়ে নিবেন কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। আমাদের অনেকেরই ঠোঁট বাইরের ধুলাবালি ময়লা লেগে কালো হয়ে যায়। 

আমরা যদি প্রতিদিন ঠোটে এলোভেরা জেল লাগায়। এক মাসের মধ্যেই ঠোটের কালো দূর হয়ে গোলাপি রং ধারণ করবে।অনেক সময় মুখে কালো রং অথবা ব্রনের দাগ থাকে। নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করবেন। গবেষণায় দেখা গেছে এলোভেরায় অ্যালিসিন নামক যৌগ থাকায় অতিরিক্ত মেলেনিনের উৎপাদন ব্যহত করে।

 মেলেনিন ত্বকের কালো দাগের বৃদ্ধি করে। যাহার কারণে অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে মুখের কালো দাগ গুলো ও ব্রনের দাগ দূর হয়ে যায়। সাধারণত ২-৩ মাস ব্যবহার করলেই এই ফলাফল দেখা যায়।

পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা

পুরুষ মানুষ সবসময় বাহিরে কাজ করে। মেয়েরা যেমন বাড়িতে থেকে সব সময় ত্বকের যত্ন ধরে রাখতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা সম্ভব হয় না। যেহেতু বাহিরে কাজ করতে হয় নিয়মিত অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে পুরুষদের রোদে পোড়া সমস্যা হতে অনেকটাই সহযোগিতা করে।

অ্যালোভেরা জেলে পলিস্যাকারাইড ও ল্যাটটিনস এবং মিনারেলস ও ভিটামিন আছে। পাতা থেকে অলিভেরা জেল সংগ্রহ করে পেস্ট করে ত্বকে ভালো করে মেসেজ করতে হবে। জেলে উপরোক্ত উপাদান থাকায় শরীর পোড়া থেকে এই জেলি রক্ষা করবে। অলিভেরায় প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পানি আছে।

তাই ইহা ব্যবহার করলে শরীরের ত্বক আদ্র থাকে এবং সতেজ থাকে ও বয়সের ছাপ কমে যায়। কোন বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে অথবা টান টান হলে অলিভেরা জেল ব্যবহার করলে ব্যাথা থাকে না এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ফুটন্ত গরম পানিতে অ্যালোভেরা মিশ্রিত করে গোটা শরীর ব্যবহার করলে ব্ল্যাকহেডস দূর হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরার রস খাওয়ার উপকারিতা

অ্যালোভেরার পাতা তুলে নিয়ে আসতে হবে। পাতা থেকে জেলি বাহির করে নিতে হবে। একটা পাত্রে জেলি মিহি করে সে রসটা খেতে হবে। শরীরে কোন কোষ্ঠকাঠিন্য থাকবে না। পেটের পিড়া ও পেটে জ্বালা যন্ত্রণা থাকবে না।কোলন পরিষ্কার হবে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে সেটা ভালো হয়ে যাবে হজমের সহায়ক হবে। 

অ্যালোভেরার রসে বিটাসিটোষ্টেরল নামক উপাদান থাকায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। খারাপ কলেস্টরেল নষ্ট করে ভালো কলেস্টরেল বৃদ্ধি করে শরীরের ওজন কমায়।মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেয়। 

অ্যালোভেরার রস খেলে রক্তের লোহিত কনিকার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখে।ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ থাকে। অ্যালোভেরার রস সকালে খালি পেটে খেলে শরীরে রক্ত প্রবাহ উন্নতি ঘটে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে এবং কোলন ক্যান্সার হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

এলোভেরার উপকারিতা

অ্যালোভেরার জুস খেলে হৃদ যন্ত্র সুস্থ থাকে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বাহির করে রক্তের কণিকাগুলো নিয়ন্ত্রণ রাখে। অ্যালোভেরার জুস খেলে পেটের হজম ভালো হয় ।দাঁত ও মাড়ির ব্যথা দূর হয়। মুখে দুর্গন্ধ থাকে না দাঁতও মাড়ি থেকে রক্ত পড়া দূর করে। 

অ্যালোভেরার অ্যালোইমোডিন নামক উপাদান থাকায় স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধের সহযোগিতা করে। ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা জাদুকরী কাজ করে। ত্বকে ব্যবহৃত অধিকাংশ ময়শ্চারাইজে অ্যালোভেরা যোগ করা হয়। এলোভেরা শরীরের ত্বকে মাখলে ত্বকের কালো দাগ দূর হয়ে যায়। 

ব্রনের বলিরেখা দূর হয়ে যায় ত্বক নরম এবং তেলতেলে হয়। গোলাপের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশ্রিত করে ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। ত্বক টানটান ভাব হয়। পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা আছে।ডিম ও অ্যালোভেরা একসঙ্গে মিশে পেস্ট করে নিতে হবে। 

এই পেস্ট চুলে ও মাথার চাদিতে ব্যবহার করে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। চুল ঝলমলে এবং সিল্কি হবে এবং মাথায় খুশকি থাকবে না। অ্যালোভেরার জুস খেলে শরীরকে হাইড্রেড রাখে। খনিজ ভিটামিন এ ভরপুর হওয়ার কারণে দেহে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে।

রোজার ইফতারিতে শরবতের সঙ্গে এলোভেরা জেলি রাখুন। অ্যালোভেরা জুসব খেয়ে নিতে পারেন। শরীরের ক্লান্তি দূর হবে শরীর হাইড্রেট হবে। মনে প্রফুল্লতা থাকবে। প্রতিদিন খালি পেটে সকালে একগ্লাস পানির মধ্যে এলোভেরা জেলি মিশ্রিত করে খেয়ে নিবেন ও রাত্রিতে এভাবেই খেয়ে নিবেন। আপনার যৌন দুর্বলতা থাকবে না।

অ্যালোভেরা জুস তৈরির নিয়ম

উপকরণ অ্যালোভেরা, বেল শুটকির রস, তিল, কালোজিরা, তালমাখনা ইসুবগুলের ভুষি তোকমা, সোনা পাতার গুড়া,।প্রথমে একটি পাত্রে অ্যালোভেরা জেলি নিয়ে নিতে হবে। জেলির ভিতরে বেল শুটকির রস, তোকমা দানা, দুই চামচ, সাদাতিল, কালো জিরা, ও তালমাখনা, এক চামচ তোকমা দানা দুই চামচ নিয়েনিন।
ইসবগুলের ভুষি এক চামচ সোনা পাতার গুড়া আধা চামচ মিশ্রিত করে ব্লেন্ড করতে হবে। গুড় দিতে পারে অথবা নাও দিতে পারেন। হয়ে যাবে অ্যালোভেরা জুস। জুসের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে মিশ্রণ যেন ভালো হয়।

অ্যালোভেরা অপকার

অ্যালোভেরা জেল এর বহু উপকার রয়েছে। কিছু কিছু অপকারিতাও রয়েছে। অনেকের অ্যালোভেরা খাওয়ার জন্য পেটের সমস্যা অথবা ডায়রিয়া হতে পারে। অ্যালোভেরার জেল ত্বকে ব্যবহার করে ফুসকুড়ি জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

অ্যালোভেরার জেলিতে ল্যাটিক্স কোলাইটিস ক্রোনের রোগের কারণে অন্ত্রে রক্তপাত, পেট ব্যথা ও আলসারের মত সমস্যা হতে পারে। যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের এলোভেরা না খাওয়াই ভালো। অ্যালোভেরা খেলে চামড়া ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, গলা জ্বালা, ত্বকে ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।

গর্ভবতী ও স্তন্যপান করানো মেয়েরা অ্যালোভেরা না খাওয়াই ভালো। কারণ গর্ভাশয় সংকোচন হয় এবং গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে । দীর্ঘদিন অ্যালোভেরা খেলে ক্যান্সারে ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। বেশি পরিমাণ অ্যালোভেরা থেলে পেল ভিসে রক্ত গঠন হতে পারে যার দ্বারা কিডনি ক্ষতি হতে পারে।

লেখক এর মন্তব্য

অ্যালোভেরা জেলির উপকারের দিকটা অনেক লম্বা। তাই বুঝে শুনে আমাদেরকে এলোভেরা ব্যবহার করতে হবে। আসুন আমরা সবাই বাড়িতে অ্যালোভেরার গাছ লাগাই। 

আশা করি পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা এই পোস্ট থেকে এলোভেরা সম্পর্কে জানতে পারবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করবেন। ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url