ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন

সুপ্রিয় পাঠকগণ আমাদের বিষয় ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন। এছাড়া আরও থাকছে ডুমুরের অপকারিতা ও ডুমুর ফল রান্না করার পদ্ধতি। খালি পেটে ডুমুর খেলে কি হয়। ডুমুর ফল খাওয়ার নিয়ম। ডুমুর ফল খাওয়ার উপকারিতা সমূহ।
ডুমুর অত্যাধিক পুষ্টি ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার। ডুমুরে কিছু ওষুধি গুণাবলী রয়েছে। আসুন একে একে জেনে নিই।

ভূমিকা

ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। শুকনো ডুমুর খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমে যায়। নিয়মিত ডুমুর খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়। ১০০ গ্রাম ডুমুরের জলীয় অংশ ৮৮.১ গ্রাম, খনিজ পদার্থ ০.৬ গ্রাম, আশ ২.২ গ্রাম, খাদ্য শক্তি ৩৭ গ্রাম, আমিষ ১.৩ গ্রাম, চর্বি ০.২ গ্রাম, শর্করা 7.6 গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১.১ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন১৬২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি১ ০.০৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি২ ০.০৫মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৫ মিলিগ্রাম আছে। এইজন্য ডুমুর আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখা প্রয়োজন।

ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন

শুকনো ডুমুর অত্যাধিক ফায়বার সম্বলিত খাবার। যার কারণে শুকনো ডুমুর খেলে বহুক্ষণ ধরে পেট ভরা থাকে। তাড়াতাড়ি খাবারের প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া শুকনো ডুমুরে পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদান আছে। যে উপাদানের কারণে শরীর দুর্বল হয় না। এছাড়া শুকনো ডুমুরে ক্যালোরি ও চর্বি কম। সেই জন্য শুকনো ডুমুর খেলে ওজন কমে। 

এক্ষেত্রে দুটি বাদাম ও দুটি শুকনো ডুমুর সন্ধ্যায় পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে পানিসহ খেয়ে নিতে হবে। এভাবে তিন মাস শুকনো ডুমুর খেলে শরীরের বাড়তি ওজন ঝরে যাবে। তবে দুটির বেশি ডুমুর খাওয়া যাবে না। বেশি পরিমাণ ডুমুর খেলে ওজন কমার পরিবর্তে ওজন বেড়ে যাবে।

ডুমুরের অপকারিতা

ডুমুর ফলে অনেক পুষ্টি উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু পাশাপাশি কিছু অপকারিতা রয়েছে। অপকারিতা গুলো আলোচনা করা হলো।

*যাদের অ্যালার্জি রয়েছে বেশি পরিমাণ ডুমুর খেলে এলার্জি বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া ডুমুরের আঠা ত্বকে লাগলে ত্বক চুলকায় ও ফুসকুড়ি তৈরি হয়।

*যাদের রক্ত বেশি পাতলা তাদের বেশি ডুমুর না খাওয়া ভালো। বেশি ডুমুর খেলে রক্ত পাতলা হয় এবং রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

*বেশি ডুমুর খেলে ডায়রিয়া হতে পারে এজন্য বেশি ডুমুর না খাওয়া ভালো।

*অতিরিক্ত ডুমুর খেলে কারো নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। যাদের নাক দিয়ে রক্ত পড়ে তাদের ডুমুর না খাওয়া ভালো।

প্রতিদিন দুটি ডুমুর খেলে ওজন কমে অপরপক্ষে অনেক বেশি ডুমুর খেলে ওজন বেড়ে যায়। অতএব স্থুল ব্যাক্তিদের জন্য বেশি ডুমুর খাওয়া ঠিক নয়। তাই আসুন নিয়ম মেনে ডুমুর থেকে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করি। আজকের বিষয় ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন।

খালি পেটে ডুমুর খেলে কি হয়

সকালে খালি পেটে ডুমুর খেলে ডুমুর থেকে বিভিন্ন পুষ্টির উপাদান পাওয়া যায়। খালি পেটে ডুমুর খাওয়ার উপকারিতা গুলো বর্ণনা করা হলো।

শর্করা নিয়ন্ত্রণঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম রয়েছে। এছাড়াও গবেষণাগারে দেখা গেছে ডুমুরে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড বিদ্যমান। যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। সকালে ডুমুর ভিজিয়ে খালি পেটে খেলে টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ থাকে। যার কারণে নিয়ম তান্ত্রিকভাবে ডায়াবেটিস রোগী প্রতিদিন ডুমুর খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্যে ডুমুরঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম আয়রন ম্যাঙ্গানিজ খনিজ পদার্থ বিদ্যমান। যার কারণে ডুমুরকে খনিজ পদার্থের পাওয়ার হাউজ বলা হয়। এগুলো খনিজ পদার্থের সঙ্গে পর্যাপ্ত ফাইবার রয়েছে। যা পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করে। যার কারণে নিয়মিত সকালে খালি পেটে ডুমুর খেলে মল নরম হয় ও কোষ্ঠকাঠিন্যতা থাকেনা।

ওজন কমাতে ডুমুরঃ সন্ধ্যায় দুটি ডুমুর ও দুইটি বাদাম ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পানিসহ ডুমুর ও বাদাম খেয়ে নিন। প্রতিদিন এভাবে খেলে শরীরের ওজন কমে যায়।

হাড় ও পেশি গঠনে ডুমুরঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। নিয়মিত সকালে খালি পেটে ডুমুর খেলে ডুমুরের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়কে সুগঠিত করে। পেশি মজবুত করে। দুটি ডুমুর একগ্লাস দুধে মিশ্রিত করে গরম করুন অতঃপর কুসুম কুসুম অবস্থায় খালি পেটে ডুমুর ও দুধ খেয়ে নিন। শরীরে ক্যালসিয়ামের ভারসাম্য রক্ষা হবে।

হৃদরোগে ডুমুরঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। পটাশিয়ামের কারণে রক্তের নালিকাগুলো প্রশস্ত করে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। রক্তনালিতে দূষিত ও খারাপ চর্বি অপসারণ করে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। হার্ট সুস্থ রাখে।

ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন। এছাড়া পুষ্টি উপাদান গ্রহণের জন্য নিয়মিত সকালে খালি পেটে ডুমুর খাওয়া প্রয়োজন। সকালে খালি পেটে ডুমুর খেয়ে আমাদের দেহের পুষ্টির ভারসাম্য রক্ষা করি।

ডুমুর ফল খাওয়ার নিয়ম

সুপ্রিয় পাঠকগন হতো আমরা অনেকেই ডুমুর ভালোবাসি আবার অনেকে ডুমুর খাইনা। তবে ডুমুর অনেক উন্নত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার। ডুমুর ফল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব। ডুমুর কাঁচা অবস্থায় রান্না করে খাওয়া যায়। রান্না করে দুই ভাবে খাওয়া যায় একটি ডুমুরের উপরের ত্বক রান্না করে খাওয়া।

 অপরটি ডুমুরের ফুল সহ চাকা করে রান্না করে খাওয়া। ডুমুর মিষ্টি জাতীয় খাদ্যের সঙ্গে খাওয়া যায়। সাধারণত ডুমুরের পাউডার তৈরি করে কেক পনির সহ বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাবারেও ব্যবহার করে খাওয়া যায়। কাঁচা ডুমুর চিবিয়ে খাওয়া যায়। ডুমুর পেস্ট করে মধু মিশ্রিত করে খাওয়া যায়।

 ডুমুর কেটে সালাত করে খাওয়া যায়। ডুমুর ভর্তা অনেক সুস্বাদু। এই ক্ষেত্রে ডুমুর ভালো করে সিদ্ধ করতে হবে। সিদ্ধ ডুমুর পেস্ট করে পেঁয়াজকুচি ধনে ভাজা জিরা ভাজা মরিচ ভাজা লবণ ও বিট লবণ দিয়ে ভালো করে ভর্তা করতে হবে। এই ভর্তা খুব মুখরোচক হয়। এছাড়াও ডুমুর ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। 

দুটি ডুমুর ও দুইটি বাদাম সন্ধ্যায় ভিজিয়ে রেখে সকালে পানিসহ ডুমুর ও বাদাম খেয়ে নিলে শরীরের ওজন কমে। ডুমুর ভাজী হিসেবে অনেক সাদের হয়। ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন। কাঁচা ডুমুর সবসময় পাওয়া যায় না। ডুমুর শুকিয়ে রেখে একবছর পর্যন্ত খাওয়া যায়।

ডুমুর ফল খাওয়ার উপকারিতা

ডুমুর পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল। ডুমুর খাওয়ার কারণে দেহ পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি পায়। ডুমুর রান্না সহ বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। ডুমুর খাওয়ার উপকারিতা গুলো আলোচনা করা হলো।

ডুমুর কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর করেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। ডুমুর রান্না অথবা কাঁচা খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে পর্যাপ্ত ফাইবার জমা হয়। ফাইবারের কারণে অন্ত্র গুলো স্বাস্থ্যবান হওয়ায় এবং মল নরম করে। যার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যতা থাকে না।

ডুমুর ওজন কমায়ঃ ডুমুর ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যাতে ক্যালরি ও চর্বি কম। তাই ডুমুর খেলে খুদার ভাব নষ্ট হয়ে যায়। এইজন্য ডুমুর খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমে।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে। চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি এবং চোখের মাকুলার এর বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক নষ্ট করতে ভিটামিন এ ভূমিকা রাখে। তাই ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ডুমুর ফল খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

ভালো ঘুমের সহায়কঃ গবেষণায় দেখা গেছে ডুমুর খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে মেলাটোনিল বৃদ্ধি করে। মেলাটোনিন সেরোটোনিন হরমোন বৃদ্ধি করে। শেরোটনিন হরমোনের কারণে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ ডিপ্রেশন দূর হয়। যার কারনে ভালো ঘুম হয়।

লিভার স্বাস্থ্যবান রাখেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এন্টিঅক্সিডেন্ট এর কারনে লিভার থেকে সকল টক্সিন দূর হয়। যার কারণে ডুমুর খেলে লিভারের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখে।

রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন রয়েছে। নিয়মিত ডুমুর খাওয়ার ফলে আয়রন শরীরের লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। যার কারণে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয় ও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডুমুরে হাইপোগ্লাইসোমিক উপাদান আছে যা শরীরে ইনসুলিন বৃদ্ধি করে রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের ডুমুরে ক্ষতি করে না।

ত্বক স্বাস্থ্যবান করেঃ ডুমুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বকে পুষ্টি সাধন করে। এছাড়া ডুমুরে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে নতুন কোষ তৈরী করে। যার কারণে ত্বক নরম ও স্বাস্থ্যজ্জল হয়।

চুল পড়া দূর করেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ই ও ভিটামিন কে রয়েছে। যা মাথার ত্বকের উন্নতি সাধন করে। ভিটামিন ই চুলের পুষ্টি যোগায় চুলকে লম্বা এবং সিল্কি করে।।

ভাইরাস প্রতিরোধকঃ সাধারণত শীতকালে এবং বর্ষার সময় সর্দি-কাশি লেগে থাকে। ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি আছে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। যার কারণে নিয়মিত ডুমুর খেলে সর্দি কাশির মতো সমস্যা ও ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম রয়েছে। ডুমুর খেলে পটাশিয়াম রক্তনালিকে প্রশস্ত করে। এবং রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। যার কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয় না এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে। এছাড়া হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

কিডনি সুরক্ষায় কাজ করেঃ ডুমুরে মুত্রবর্ধক গুণাবলী আছে। যার কারনে নিয়মিত ডুমুর খেলে ভালো মূত্র হয়। এছাড়া শরীরের ক্ষতিকর উপাদান কমায়। যার কারণে কিডনির কার্যকারিতা বেড়ে যায়।

হাড় ও পেসি গঠনের ডুমুরঃ ডুমুরে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম বিদ্যমান। নিয়মিত ডুমুর খাওয়ার ফলে ডুমুরের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং পেশি গঠনে ভালো ভূমিকা রাখে। হাড়ের বিভিন্ন রোগ দূর করে।

গর্ভবতী মহিলাদের উপকারী খাবারঃ ডুমুর গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অনেক উপকারী খাবার। নিয়মিত ডুমুর খেলে গর্ভবতী মায়েদের হাড় ও পেশির দুর্বলতা দূর হয় এবং ভ্রুনের বিকাশে সাহায্য করে। গর্ভবতী মহিলারা সাধারণত রক্তশূন্যতায় ভোগেন। 

ডুমুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন রয়েছে যা গর্ভবতীদের লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে। এছাড়া ডুমুরে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম রয়েছে যা গর্ভবতী মহিলাদের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং শিশুর বিকাশ গঠনে সহায়তা করে।

লেখকের মন্তব্য

সুপ্রিয় পাঠকগণ ওজন কমাতে শুকনো ডুমুর কিভাবে খাবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া আরো আলোচনা করা হয়েছে ডুমুরের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে। খালি পেটে ডুমুর খেলে কি উপকার হয় সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। 

ডুমুর খাওয়ার বিভিন্ন নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ডুমুরকে খনিজ উপাদানের পাওয়ার হাউস বলা হয়। এ কথা থেকে বোঝা যায় যে ডুমুর আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাবার। 

তাই ডুমুর ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য জানার জন্য আমাদের এই কনটেন্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়বেন।কন্টেন্ট থেকে আপনারা উপকৃত হলে নিজেকে সার্থক মনে করব। কনটেন্টি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক শেয়ার কমেন্ট করবেন।















































































































এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url