লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়

সুপ্রিয় পাঠকগন লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয় এ বিষয়ে আজকের আলোচনা। এছাড়াও হাই প্রেসার এর লক্ষণ ও লো প্রেসারের লক্ষণ আলোচনা কর হবে। হাই প্রেসার থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায় আলোচনা করা হবে।
লো প্রেসার থেকে বাঁচার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে। সবমিলিয়ে আজকের পোস্ট অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাই প্রেসার ও লো প্রেসার আমাদের মধ্যে কমন সমস্যা।

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক হাই প্রেসার অথবা লো প্রেসার এর সমস্যা আমাদের বেশিরভাগ লোকদের। বিশেষ করে খাবারের তালিকায় খারাপ চর্বি সহ খারাপ খাবার একমাত্র দায়ী। অপর পক্ষে প্রতিদিন এগুলো সমস্যার ওষুধ সেবন করছি। যে ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় আমাদের আরো অনেক ক্ষতি হচ্ছে। তাই আসুন এমন কোন পন্থা অবলম্বন করতে হবে যার দ্বারা ওষুধ ছাড়াই এগুলো রোগ নিরাময় করা যায়।
 
সেই জন্য এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায়ে উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপ কিভাবে দূর করতে পারি। এছাড়াও আমাদের জন্য জানা দরকার লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়। এগুলো বিষয়ে জানার জন্য আজকের এই কনটেন্টে আপনাদেরকে আমন্ত্রণ।

লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়

প্রিয় পাঠক হয়তো আপনাদের জানার ইচ্ছা হচ্ছে লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়। গুগল সহ বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী দেখা যায় যে দেহে রক্ত কম সঞ্চালন হলে নিম্ন রক্তচাপ বলা হয়। আর নিম্ন রক্তচাপের কারণে শরীর ভারসাম্যহীন হয়। এছাড়া মাঝেমাঝে অজ্ঞান হয়েও যেতে পারে। আর লো প্রেসার এর মাত্রা বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোক ও কিডনি ফেইলর এর মত ঘটনা ঘটে। 

তাই উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপ উভয়ের কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যাহার কারণে নিম্ন রক্তচাপ হলে সঙ্গে সঙ্গে নিরাময়ের চেষ্টা করতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করতে পারেন। আর বেশি মারাত্মক আকার ধারণ করলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। তাই আসুন হার্টফেলর এর আগেই নিম্ন রক্তচাপের চিকিৎসা করে দেহের রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রাখি।

হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানতে চাচ্ছেন হঠাৎ হাই প্রেসার বেড়ে গেলে ঘরোয়া ভাবে কি দূর করা সম্ভব কিনা। গুগল সহ বিভিন্ন তথ্যের আলোকে জানা যায় যে কিছু নিয়ম পালন যদি আমরা করতে পারি তাহলে উচ্চ রক্তচাপ থাকবে না। আরো জেনে রাখা দরকার লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয় । 

বর্তমানে আমাদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ মহামারী আকার ধারণ করেছে। খাবারের কারণে ও অন্যান্য অভ্যাসের কারণে আমরা যেন উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাঁচতে পারছি না। আসুন এগুলো ব্যাপারে আমরা বিস্তারিত জেনে নি।

রুটি খাওয়াঃ আটা ও ময়দা সমপরিমাণ নিয়ে রুটি বানিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খেলে উচ্চ রক্তচাপ কম থাকার সম্ভাবনা আছে। এই ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে আটা ও ময়দাতে খোসা এর পরিমাণ বাদ দেওয়া যাবেনা। যেহেতু আটা ও ময়দা ফাইবার জাতীয় খাদ্য।

বাদামি চাল খাওয়াঃ সম্ভব হলে বাদামি চাউল অর্থাৎ ব্রাউন রাইস খাওয়ার চেষ্টা করুন। বাদামি চালের ফ্যাট লবণ অনেক কম থাকে। এছাড়াওপ্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি১২ থাকে। তাই নিয়মিত বাদামি চাল খেলে উচ্চ রক্তচাপ উপশম হয়।

রসুন খাওয়ার মাধ্যমেঃ নিয়মিত রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে। রসুনে ইলিসিন নামক যোগ আছে যা নাইট্রিক অক্সাইড দেহে বৃদ্ধি করে। এছাড়াও রসুনে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম আছে যা রক্তনালীকে প্রশস্ত করে রক্ত যাতায়াতের জন্য উপযোগী করে। যার কারণে রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

আমলকি খাওয়ার মাধ্যমেঃ প্রতিদিন এক চামচ করে আমলকির রস সমপরিমাণ মধু নিয়ে খাবেন।অথবা কাঁচা আমলকি খেতে পারলে উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে যা রক্তনালীতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে কাজ করে। যার কারণে আমলকি খাওয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।

মুলো খাওয়ার মাধ্যমেঃ মুলো একটি সহজলভ্য সবজি। মুলো কাঁচা অথবা রান্না করে খেতে পারেন। মুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম আছে যা রক্তনালীকে প্রশস্ত করে রক্ত চলাচলের সুযোগ করে দেয়। যার কারণে নিয়মিত কাঁচা অথবা রান্না করা মুলো খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

তিসি খাওয়ার মাধ্যমেঃ তিসিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলফা সিনোলিক এসিড বিদ্যমান।
এতে ওমেগা৩ আছে। নিয়মিত তিসি খেলে তিসিতে থাকা উপাদানগুলো শরীরের শিরা গুলোতে রক্ত চলাচলে বাধা দূর করে।

এলাচ খাওয়ার মাধ্যমেঃ এলাচে পর্যাপ্ত এন্টি অক্সিডেন্ট আছে যা রক্ত চলাচলের বাধাগুলো দূর করে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে। অতএব নিয়মিত এলাচ খাওয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

পিয়াজ খাওয়ার মাধ্যমেঃ পিয়াজ খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাছাড়াও পিয়াজে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্লাবাভানল যা রক্ত চলাচলে কোন বাধা প্রদান করে না।

দারুচিনি খাওয়ার মাধ্যমেঃ নিয়মিত দারুচিনি খেলে দারুচিনির মধ্যে পর্যাপ্ত এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর কারনে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। যার কারনে উচ্চ রক্তচাপ হয় না।

খাবারের কাঁচা লবণে পরিমাণ কমানোঃ খাবারে কাঁচা লবণের পরিমাণ কমাতে হবে। কাঁচা লবণ যেহেতু সোডিয়াম উপাদান রয়েছে যার কারণে রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। অতএব খাবারে কাঁচা লবণ ব্যবহার না করা ভালো।

গোলমরিচের গুঁড়াঃ যখন উচ্চ রক্তচাপ হবে সঙ্গে সঙ্গে আধা চামচ গোল মরিচের গুঁড়ো পানির সঙ্গে মিশ্রিত করে খেয়ে নিন। এভাবে দু'ঘণ্টা পরপর খেলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

পাতি লেবুর রস খাওয়ার মাধ্যমেঃ হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে এক গ্লাস পানিতে একটি পাতি লেবুর রস মিশ্রিত করুন অতঃপর খেয়ে নিন। এভাবে দুই ঘন্টা পর পর খেলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

তুলসীর পাতা ব্যবহারঃ হঠাৎ করে প্রেসার বেড়ে গেলে কিছু তুলসীর পাতা ও দুটি নিমপাতা একসাথে বেটে পানির সঙ্গে মিশ্রিত করুন অতঃপর সেই পানি খেয়ে নিন। ২০ মিনিটের মধ্যেই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমেঃ নিয়মিত এক টুকরা কাঁচা পেঁপে খেলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

কয়েকটি মিশ্রণ একসঙ্গে খেলেঃ মরি দানা সাদা জিরে আর চিনি একসঙ্গে গুড়া করে নিতে হবে। এক গ্লাস পানিতে এই মিশ্রণ এক চামচ করে সকালে ভিজিয়ে বিকালে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

আদা খাওয়ার মাধ্যমেঃ অতিরিক্ত শর্করা খাবার ফলে আর্টারিতে ক্যালসিয়াম স্কুম তৈরি হয়। যার দ্বারা রক্ত চলাচল বাধা দেওয়ার কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়। নিয়মিত আদা খেলে আদায় উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট এর কারনে স্কুম নষ্ট হয়ে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। তাই নিয়মিত আদা খাওয়া দরকার।

প্রতিদিন হাঁটাঃ নিয়মিত সকালে সবুজ ঘাসের উপর হাঁটলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে 30 মিনিট করে হাঁটতে পারেন। প্রিয় পাঠক এই নিয়মগুলো পালন করতে পারলে উচ্চ রক্তচাপ থেকে রক্ষা পাবেন। আসুন আমরা এগুলো টোটকা গ্রহণ করি।

প্রেসার লো হলে কি খেতে হবে

প্রিয় পাঠক প্রেসার লো হলে সেখান থেকে খাবারের মাধ্যমে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা দরকার। আজকের বিষয়   লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয় । লো প্রেসার এর জন্য হার্ট এটাক কিডনি ফেইলো র ও স্ট্রোকের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই খাবারের মাধ্যমে লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

*শরীরে প্রেসার বৃদ্ধি করার জন্য ভিটামিন সি ভিটামিন বি১২ আয়রন ফোলেট ভূমিকা রাখে। তাই এই জাতীয় খাবার খেলে লো প্রেসার দূর হয়ে স্বাভাবিক প্রেসারে ফিরে আসে।

*নিয়মিত ডিম খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। ডিমে পর্যাপ্ত ভিটামিন বি১২ রয়েছে। নিয়মিত ডিম খেলে লো প্রেসার থাকবে না।

*তরল জাতীয় খাবার অভ্যাস করতে হবে। যেমন সুপ কফি ফলের রস দুধ শরবত যাতীয় খাবার খেলে শরীরে প্রেসার লো থাকে না।

*ভিটামিন সি পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া। লেবু মালটা কমলা ফল খাবার তালিকায় রাখা।

*গরুর মাংস মুরগির মাংস খাসির মাংস সামুদ্রিক মাছ মিঠা পানির মাছ লাল শাক পালং শাক কচু শাক সিমের বিচি মিষ্টি কুমড়ার বিচি শুকনো ফল আয়রনের ভালো উৎস। এগুলো ফল থেকে সোডিয়াম ভালো পাওয়া যায়। তাই এগুলো খাবার খেলে লো প্রেসার থাকে না।

*নিয়মিত ডাবের পানি খেলে লো প্রেসারের সমস্যায় আরাম অনুভূত হয়।

*যাদের সব সময় লো প্রেসার থাকে তারা ডার্ক চকলেট খেতে পারেন। ডার্ক চকলেটের প্রেসার তাড়াতাড়ি বাড়ায়।

লো প্রেসারের অবস্থা হঠাৎ করে যদি খারাপ হয় কিছু খাবার খেলে সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ন্ত্রণে আসে।

*স্যালাইন খাওয়ার মাধ্যমে। অথবা একটু পানির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লো প্রেসার দূর হয়ে যায়।

*আঙ্গুরের রস খেতে পারেন। আঙ্গুরের রস খেলে খুব তাড়াতাড়ি লো প্রেসার দূর হয়ে যায়।

*লবণযুক্ত খাবার যেমন চিপস সুপ খেলে তাড়াতাড়ি লো প্রেসার দূর হয়ে যায়।
তাই আসুন আমরা এগুলো খাবার খেয়ে লো প্রেসার দূর করে শরীর সুস্থ রাখি।

প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ

প্রিয় পাঠক নিম্ন রক্তচাপ আমাদের মাঝে মহামারী আকার ধারণ করেছে। সাধারণত অতিরিক্ত টেনশন মানসিক ডিপ্রেশন ভেজাল খাবার এর কারণে প্রেসার লো হয়। প্রেসারলো হওয়ার কারণে আমরা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগি। প্রেসার কম হওয়ার লক্ষণ গুলি বর্ণনা করা হলো।

*মাথা ঝিমঝিম করা মাথা ঘোরা ও মাথা হালকা বোধ হওয়া।

*বসা সোয়া অথবা শোয়া থেকে দাঁড়ানো ক্ষেত্রে শরীরের ভাষার মতো থাকে না।

*শরীর অত্যন্ত দুর্বল লাগে। কোন কাজে মন বসে না।

*চোখে অন্ধকার দেখা অথবা সরিষা ফুলের মত দেখা।

*পর্যাপ্ত তৃষ্ণা অনুভূত হওয়া।

*হঠাৎ পড়ে যেয়ে অজ্ঞান হওয়া।

*হৃদ স্পন্দন বেড়ে যাওয়া।

*হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া ও প্রস্রাব কম হওয়া।

এগুলো লক্ষণ হলেই বুঝতে হবে প্রেসার লো হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে লো প্রেসার এর ঘরোয়া উপায় পালন করলেই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। প্রিয় পাঠক আরো জেনে নেওয়া দরকার লো প্রেসারে কি হার্ট অ্যাটাক হয়।

হাই প্রেসার এর লক্ষণ

প্রেসার বেড়ে যাওয়া আমাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তারপরেও হাই পেশার আমাদের মধ্যে মহামারী আকার ধারণ করেছে। ডাক্তার আশিস মিত্র বলেন বেশিরভাগ সময় প্রেসার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তবে কিছু কিছু লক্ষণগুলো প্রকাশ পেলেই খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা দরকার। লক্ষণ গুলো হলঃ
*মাথা ও ঘাড় ব্যথা।
*সকালে উঠে মাথা ঘাড় হয়ে থাকা।
*চোখে ঝাপসা দেখা।
*মাথা ঘুরতে পারে।
*প্রেসার বেশি বেড়ে গেলে নাক থেকে রক্ত পড়া।
*প্রসাবেও রক্ত যেতে পারে।
এ সমস্যাগুলো হলে সাবধান হতে হবে। খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

কোন বয়সে প্রেসার কত থাকা উচিত

ক্রমিক নং

        বয়স

              পুরুষ

                  মহিলা

      ১/

২১বছর থেকে৩০বছর

  ১১৯/৭০ মিমি এইচ জি

    ১১০/৬৮ মিমি এইচ জি

      ২/

৩১বছর থেকে৪০বছর

  ১২০/৭০ মিমি এইচ জি

    ১১০/৭০ মিমি এইচ জি

      ৩/

৪১বছরথেকে৫০বছর

  ১২৪/৭৭ মিমি এইচ জি

    ১২২/৭৪ মিমি এইচ জি

      ৪/

  ৫১বছ থেকে উর্ধে

  ১২৪/৮০ মিমি এইচ জি

    ১২২/৭৪ মিমি এইচ জি


লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ লোপ্রেসারে কি হার্ট অ্যাটাক হয়। এ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এছাড়াও হাই প্রেসার ও লো প্রেসার এর লক্ষণগুলো আলোচনা করা হয়েছে। কি ভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা করা হয়েছে কি কি খাবারের মাধ্যমে লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন এগুলো জানার জন্য আমাদের পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। পোস্টগুলো ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url