অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম

প্রিয় পাঠক অলিভ অয়েল সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার। আজকের বিষয় অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম। বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা যেগুলো তেল রান্নায় ব্যবহার করি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণত সয়াবিন পামওয়েল রাইস ব্র্যান্ড সূর্যমুখী তেল এগুলো অনেক তাপমাত্রায় পুড়ানোর পরে তেল বাহির করা হয়।
যার কারণে এগুলো তেল রান্নায় ব্যবহার করলে শরীরের হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। গ্যাস্ট্রিক তৈরি হওয়ার ঝুঁকি ৮০ভাগ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এইজন্য আমাদেরকে বীজ পুড়ানো তেল ব্যবহার ছেড়ে দিতে হবে। এর বিপরীতে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে হবে।

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আজকের কনটেন্ট অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহারের নিয়মাবলী। অলিভ অয়েল তেলের কাঁচামাল জলপাই। অর্থাৎ জলপাই থেকে অলিভ অয়েল তৈরি হয়। জলপাই হল ইউরোপিয়ান ফল। সাধারণত ভূমধ্যসাগরীয় অববাহিকার গাছ। যেখান থেকে জলপাই সংগ্রহ করে অলিভ ওয়েল তেল তৈরি করা যায়।

আর ও পড়ুনঃ  জেনে নিই বিড়াল খাবার না খেলে করণীয়

আমাদের দেশেও জলপাই চাষ করা হয়। তবে এগুলো জলপাই তেল ব্যবহার করার সুযোগ হয় না। বরং কাঁচা অথবা আচার খেয়ে শেষ হয়ে যায়। অলিভ অয়েল তেল এর বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। রান্নাবান্নার কাজ থেকে শুরু করে সাবান ও প্রসাধনে তৈরি পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণ অলিভ অয়েল ব্যবহার করা হয়।

আসুন আমরাও বীজ পোড়ানো তেলের পরিবর্তে উপকারী তেলগুলো ব্যবহার করে শারীরিক ক্ষতির হাত থেকে নিজেদের শরীর রক্ষা করি। এছাড়া পাম তেলে ভাজাপোড়া খাওয়া থেকে দূরে থাকি। তাহলে গ্যাস্ট্রিক, বদহজম সহ অন্যান্ন শারীরিক সমস্যা দুর হবে।

অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা কি

অলিভ অয়েল তেল জলপাই থেকে প্রস্তুত করা হয়। এই তেল স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। এই তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, ও বিভিন্ন ধরনের মিনারেলস রয়েছে। আসুন জেনে নিই অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতার দিকগুলো।

অলিভ অয়েল তেল স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটঃ অলিভ অয়েল অনেক স্বাস্থ্যবান তেল। এ তেলে ১৪ ভাগ স্যাচুরেটেড ফ্যাট ১১ ভাগ পলি আনস্যাচুরেটেড ওমেগা৬ ও ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। অলিভ অয়েল এর মনোস্যাচুরেটেড অলিক এসিড যা ৭৩ ভাগ থাকে।

এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধঃ এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল অনেক স্বাস্থ্যসম্মত। এতে ভিটামিন ই ও ভিটামিন কে রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো অনেক সক্রিয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং রক্তের কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

অলিভ অয়েল প্রদাহ কমাতে কাজ করেঃ অলিভ অয়েল ক্যান্সার, হৃদরোগ, টাইপ টু ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস ও স্থুলতা ইত্যাদির মত রোগের সমস্যা দূর করে। যার মাধ্যমে অলিভ অয়েল প্রদাহ কমায়।

রান্নার কাজে অলিভ অয়েলঃ মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রান্নার কারণে আরো মান বেড়ে যায়। এই জন্য অলিভ অয়েল রান্নার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই তেল অনেক পুষ্টিকর এবং রান্নার ফলে খাদ্যের পুষ্টিমান বেড়ে যায়।

হৃদরোগের বিরুদ্ধে কাজ করেঃ বর্তমানে হৃদরোগ সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গেছে ভূমধ্যসাগরীয় এলাকায় তারা অত্যাধিক অলিভ অয়েল ব্যবহার করে। যার কারণে তাদের হৃদরোগ অনেক কম।

চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহার‍ঃ প্রথম চুল পরিষ্কার করে নিয়ে ভালো করে সুকাইয়া নিতে হবে। এরপরে চুলে ভালো করে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। ১ ঘণ্টা পরে চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে চুল ঝরঝরে এবং স্বাস্থ্যজ্জ্বল হবে।

পাকস্থলীর জন্য উপকারীঃ অলিভ অয়েল তেল পাকস্থলীর জন্য ভালো। ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার জন্য পাকস্থলীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। হজম প্রক্রিয়ার বৃদ্ধি করে।

শরীরে ক্ষতিকর পদার্থ কমায়ঃ অলিভ অয়েল তেল দ্বারা তৈরী খাবার খেলে শরীরের টক্সিন বাহির করে দেয়। অলিভ অয়েল যকৃত পরিষ্কার করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ প্রতিদিন এক চামচ করে অলিভ অয়েল তেল খেলে পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

ত্বক ও নখের যত্নেঃ অলিভ অয়েল ত্বক ও নখের জন্য ভূমিকা পালন করে। অলিভ অয়েলে পর্যাপ্ত ভিটামিন ই রয়েছে। যার কারণে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে যেমন বলিরেখা মেছতার দাগ এমনকি ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে নখ ভালো করে এবং সৌন্দর্য করে।

হতাশা দূর করেঃ হতাশা বিষন্নতা মানুষের সঙ্গে লেগে থাকে। অলিভ ওয়েল তেল খেলে মস্তিষ্ক নিয়মিত শেরটোনিন ক্ষরণ করে। শেরটনিন মনে আনন্দ তৈরি করে। যার কারণে হতাশা ও বিষন্যতা দূর হয়ে যায়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে সকল নারীরা অলিভ অয়েল ব্যবহার করেন তাদের ডায়াবেটিস কম।

ওপর পক্ষে যে সকল নারীগণ অলিভ অয়েল ব্যবহার করেন না তাদের ডায়বেটিস অনেক বেশি। এছাড়াও আরো অনেক উপকার রয়েছে। প্রায় নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করা আমাদের জন্য জরুরী। আজকের পোস্ট অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম।

অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম

প্রিয় পাঠক আজকের বিষয় জানবেন অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম। নিয়ম মেনে ওলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শারীরিক অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ঘুমানোর সময় হাত ও মুখ ভালো করে ধুয়ে হাত মুখ এর ত্বকে একটু অলিভ অয়েল নিয়ে মেসেজ করে দিন। হাত মুখের ত্বক নরম ও কোমল হবে।

আর ও পড়ুনঃ নবজাতকের বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়

গোসলের পরে সরিষার তেল না মাখিয়ে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করুন। ত্বক নরম ও মোলায়েম হবে। গোসল করার কিছু পূর্বে অলিভ অয়েল নিয়ে মাথার চুল এবং ত্বকের বিভিন্ন অংশে লাগান। গোসল করে নিন চুল ঝরঝরে ত্বক হবে নরম। একসঙ্গে শরীরে সামান্য লেবুর রস ও সামান্য মোটাদানার চিনি একত্রিত করে পেস্ট করেন।

প্রতিদিন দিনে দুইবার ঠোঁটে লাগান। ঠোঁট নরম ও গোলাপি হবে। সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে চোখের চারিদিকে ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন চোখের বলি রেখা দূর হবে। এছাড়া প্রতিদিন এক চামচ করে অলিভ অয়েল খেতে পারেন। সকল প্রকার রান্না অলিভ অয়েল তেল দ্বারা করতে পারেন।

এছাড়া বিভিন্ন রকম ভাজি বা ভর্তা তৈরি করতে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এক কথায় তেলের যাবতীয় ব্যবহার অলিভ অয়েল তেল দ্বারা করতে পারেন। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পাবেন। এছাড়াও সাবান ও প্রসাধনিতে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করা হয়।

বাচ্চাদের অলিভ অয়েল তেলের ব্যবহার

বাচ্চাদের অলিভ অয়েল তেলের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন। অলিভ অয়েল একটি প্রাকৃতিক ন্যাচারাল তেল। যা জলপাই থেকে পেসনের মাধ্যমে তেল আহরণ করা হয়। এখানে অত্যাধিক তাপমাত্রা ব্যবহার করা হয় না। যার কারণে প্রাকৃতিক উপাদান গুলো পরিপূর্ণ থাকে। অলিভ অয়েল তেল শিশুদের ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক মোলায়েম ও নরম হবে।

এছাড়া ত্বকে ফুসকুড়ি থাকলে অথবা চুলকানি জাতীয় অসুস্থ হলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। ত্বকে অলিভ অয়েল ব্যবহারের ফলে অলিভ ওয়েলে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের গভীরে পৌঁছে ত্বকের মরা কোষগুলো অপসারিত করে নতুন কোষ সৃষ্টি করে। ত্বক উজ্জ্বল এবং বলিরেখা মুক্ত হয়।

অনেক সময় শিশুদের মাথার ত্বকে চুলকানিতে আক্রান্ত হয়। এই ক্ষেত্রে মাথায় অলিভয়েল ব্যবহার করলে মাথার চুলকানি দূর হয় এবং চুলগুলো ঝরঝরে ও পুষ্টি সম্পন্ন হয়। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে অলিভয়েলের ব্যবহারের ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়।

এছাড়াও বাচ্চাদের খাবার তৈরিতে যেমন খিচুড়ি, ডিমপোচ ইত্যাদিতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যায়। প্রিয় পাঠক আজকে আমাদের পোস্ট অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম। তাই আসুন বাচ্চা সহ সবাই অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করি।

অলিভ অয়েল তেল খাওয়ার অপকারিতা

ত্বকের সমস্যাঃ যে সকল ত্বক সংবেদনশীল সেগুলোতে ত্বকে অলিভ অয়েল ব্যবহার না করাই ভালো। অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে এলার্জি বা ফুসকুড়ি হতে পারে।

হৃদরোগের সমস্যাঃ খুব বেশি অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের ফলে হৃদরোগের সমস্যাও তৈরি করতে পারে। অলিভ অয়েল বেশি ব্যবহারের ফলে ভালো কোলেস্টেরলের সাথে সাথে খারাপ-কলেস্টেরল বৃদ্ধি পায়। যার কারণে হার্টের ক্ষতি হতে পারে।

রক্তচাপ কমাতে পারেঃ অলিভ অয়েল তেল নিয়মিত ব্যবহারের ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তবে সালাদ সহ রান্নাতে বেশি করে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে রক্তচাপ বেশি কমে যেতে পারে। তাই নিয়ম তান্ত্রিকভাবে ব্যবহার করা প্রয়োজন।

রক্তের শর্করা মাত্রা কমে যাওয়াঃ নিয়মিত অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাই ডায়াবেটিস রোগীর জন্য এটা খুব ভালো। তবে বেশি পরিমাণ অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে রক্তের শর্করা পরিমাণ খুবই কমে যায়। তার কারণে শরীর দুর্বল ও ঘামের সৃষ্টি হয়। তাই বেশি অলিভ অয়েল ব্যবহার না করাই ভালো।

প্রদাহ বাড়ায়ঃ অলিভ অয়েলে পর্যাপ্ত চর্বি থাকে। এজন্য বেশি পরিমাণ অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে প্রদাহ বাড়ে। তাই আঘাত অথবা সংক্রমণের কারণে শরীরে ফোলা ভাব অথবা লালভাব তৈরি হয়।

অন্ত্রের সমস্যাঃ বেশি পরিমাণ অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে হজমের সমস্যা হয়। এছাড়া ডায়রিয়া বা বদহজম হতে পারে। তাই বেশি পরিমাণ অলিভ অয়েল ব্যবহার না করাই ভালো।

মাথার ত্বকে চুলকানি হতে পারেঃ যাদের এলার্জি রয়েছে তাদের জন্য অলিভ অয়েল খুব বেশি ব্যবহার না করাই ভালো। বেশি অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে মাথার ত্বক ফুসকুড়ি হতে পারে অথবা চুলকানি বেড়ে যেতে পারে। তাই আসুন নিয়ম তান্ত্রিকভাবেই অলিভ অয়েল ব্যবহার করি।

অলিভ অয়েল তেল কিভাবে তৈরি করা হয়

সাধারণত অলিভ অয়েল তৈরি পদ্ধতি দুইটি। একটি বাসায় ছোট আকারে তৈরি করা যায় অপরটি মেশিনের মাধ্যমে অলিভ অয়েল তৈরি করা যায়। উন্নত প্রযুক্তিতে মেশিনের মাধ্যমে অলিভ অয়েল তেল উৎপন্ন করা হয়। এক্ষেত্রে কাঁচামাল হিসেবে জলপাইয়ের পর্যাপ্ত যোগান দেওয়া দরকার।

আর ও পড়ুনঃ শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

তাই যে যে দেশে অনেক জলপাই উৎপন্ন হয় সেখানে এগুলো মেশিন গড়ে উঠেছে। প্রথমে গাছ থেকে জলপাই পেড়ে নিয়ে আসতে হয়। অতঃপর ব্যবহারের পূর্বে কোন পাত্রে জলপাইগুলো রেখে দিতে হয়। এরপরে জলপাইগুলি নিয়ে পেষনের মাধ্যমে সব জলপাইগুলি পেস্ট করা হয়।

এরপরে পেস্ট কৃত জলপাই মেশিনের সাহায্যে চাপ প্রয়োগের ফলে জলপাইয়ের রস বাহির হয়ে আসে। রস বাহির করতে খুব বেশি তাপমাত্রা প্রয়োজন হয় না। সকল প্রক্রিয়ায় সাধারণত ৩৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার নিচে থাকে। অতঃপর চাপ প্রয়োগের ফলে যে রস থাকে সেখান থেকে মেশিনের সাহায্যে তেল ও পানি আলাদা করা হয়।

জলপাইয়ের রসের ২০ ভাগ তেল থাকে এবং ৮০ ভাগ পানি থাকে। অলিভ অয়েল তেল গুলো আলাদা করে বাজার জাত করা হয়। লক্ষণীয় এ তেল প্রক্রিয়াজাত করতে কোন খারাপ প্রভাবকের প্রয়োজন হয় না। যার কারণে এই তেল অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত।

প্রিয় পাঠক আজকে আমাদের কন্টেন্ট অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম। যেহেতু কম তাপমাত্রায় এবং খারাপ কেমিক্যাল বিহীন তেল উৎপন্ন করা হয়। সেহেতু আমরা সবাই অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করব।

লেখকের মন্তব্য।

প্রিয় পাঠক আজকে আমাদের বিষয় অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে। এগুলো বিষয় জানতে আমাদের এই ওয়েবসাইটভিজিট করুন। আশা করি অলিভ অয়েল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url