ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায়
আজকের বিষয় ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় । অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষ থেকে তৈরি এক প্রকার হরমোন কে বলা হয় ইনসুলিন। রক্ত থেকে খাবারের সুগার, লিপিড আলাদা করে ইনসুলিন অতঃপর কোষের মেটাবলিজমের শক্তির উৎপন্ন করে।ইনসুলিন ছাড়া বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা আমাদের শরীর থেকে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। যাহার ফলের রক্তে স্বাভাবিক শর্করার চাইতে অনেক বেশি শর্করা উৎপন্ন হয়। কারণ ইনসুলিন ই রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ভূমিকা
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় গুলো জানা প্রয়োজন। ডায়াবেটিস এক ধরনের ঘাতক রোগ। এ রোগে প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ১০ লাখের মতো মানুষের মৃত্যু হয়। আবার যদি খাবার নিয়ন্ত্রণ করে চিকিৎসকের পরামর্শে চলা যায় তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে।আরও পড়ুনঃ ননীবিহীন দুধ খাওয়ার উপকারিতার বিবরন
আমরা এ পোস্টগুলোতে ডায়াবেটিসের লক্ষণ নিয়ন্ত্রণের উপায় আলোচনা করব। আরো আলোচনা করব ডায়াবেটিস হওয়ার পরেও নিয়ম মেনে চললে শরীরে আর কোন ডায়াবেটিস থাকবে না। আশা করি এগুলো তথ্য জানার জন্য আমাদের পোস্টে ক্লিক করবেন।
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায়
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় এর জন্য নতুন একটি পাউস আবিষ্কার হয়েছে। এই পাউস টি ত্বকের নিচে স্থাপন করতে হবে। পাউসে ছোট ছোট টিউব থাকে। এই চিকিৎসায় ডায়াবেটিস নির্মূল হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই পাউস টি ইঁদুরের উপর পরীক্ষা চালিয়ে সুফল পাওয়া গেছে। এই পাউসটি পেটের ত্বকের নিচে স্থাপন করতে হবে। এটা টাইপ ১ ডায়াবেটিস রোগের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি ব্যবহার করলে এর টিউব থেকে গোটা শরীরে ইনসুলিন তৈরি করবে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
বর্তমানে একটা পরীক্ষা চলতেছে। সফল পরীক্ষা হলে বিশ্ব বাজারে ছাড়া হবে।
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় ডায়াবেটিস একটি আত্মঘাতী রোগ।
রোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে আমরা ওষুধ নির্ভরশীল হয়ে গিয়েছি। ওষুধ খাওয়ার জন্য অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হওয়ার জন্য কিছু টিপস রয়েছে।
*পেঁয়াজ খেলে ডায়াবেটিস নিরাময় হয়। পেঁয়াজের রসে ইনফ্লামেটরি আছে যাহা ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ করে।
*নয়নতারা উদ্ভিদ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। নয়নতারা ফুল ও মূল মিলে ২ গ্রাম এক কাপ পানিতে নিয়ে সন্ধ্যায় ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে উক্ত পানি ছেঁকে নিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে অর্ধ কাপ করে সকাল বিকাল খেতে হবে।
*পনির ফুল ডায়াবেটিস নিরাময়ে কাজ করে। এক গ্লাস পানিতে ১০-১২টি ফুল সন্ধ্যায় ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে উক্ত পানি ছেঁকে নিয়ে খালি পেটে খেতে হবে। ডায়াবেটিস নিরাময় হয়ে যাবে।
*করলা খেলে ডায়াবেটিস নিরাময় হয়। দুই তিনটি করলা বিচি ফেলে দিয়ে জুস করে সকালে খালি পেটে পানি দিয়ে খেয়ে নিন। ডায়াবেটিস নিরাময় হবে।
*টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিরাময়ের ক্ষেত্রে দারচিনি খুবই উপকারী। দারচিনি গুড়া করে উক্ত গুড়া পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল বিকাল খেতে পারেন।
*হলুদ তেজপাতা ও অ্যালোভেরার জেল একসঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুইবার খেতে পারেন।
*তিন-চারটে আম পাতা এক গ্লাস পানিতে দিয়ে ফোটাবেন। ফুটানো পানি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাবেন। আমের পাতা শুকিয়ে গুড়া করে খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালে আধা চামচ আম পাতার গুঁড়া খেতে পারেন।
*প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ মেথি বীজ সন্ধ্যায় ভিজিয়ে রেখে সকালে বীজসহ পানি খেয়ে নিবেন। ডায়াবেটিস নিরাময় হবে।
*চর্বিযুক্ত মাছে প্রচুর ওমেগা ৩ ও ফ্যাটি এসিড আছে। ওমেগা ৩ ও ফ্যাটিএসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিরাময় হয়।
*ডুমুরে হাইপোগ্লাইসেমিক উপাদান থাকায় ডায়াবেটিস নিরামযয়ে সহযোগিতা করে।
*প্রতিদিন সকাল বিকাল একঘন্টা করে হাঁটলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসে।
*ধুম পান ও মদ্যপান ছেড়ে দিন।
*মিষ্টি ছেড়ে দিন ডায়াবেটিস সমিতির সভাপতি ড একে আজাদ খান বলেছেন মিষ্টি খেলে লোকজন অত্যধিক মুটিয়ে যায়। যার কারণে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
*মিষ্টি জাতীয় খাবার ফাস্টফুড অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার তালিকা থেকে বাদ দিন।
*সজনে পাতা ডাটা ফল সবই ডায়াবেটিস নিরামযয়ে উপকারী। পাওডার করে খেতে পারেন। পাতা, ডাট শাক হিসেবে খেতে পারেন।
*নিম পাতায় রয়েছে হাইপোগ্লাসমিক। ইহা ডায়াবেটিস নিরাময় করে। নিম পাতা বড়ি বানিয়ে খাওয়া যায়। এছাড়া নিমপাতা শাক হিসাবে খাওয়া যায়।
ডায়াবেটিসের লক্ষণ
অত্যাধিক অলসতা কাইক পরিশ্রম এর অভাব ইত্যাদি কারণে ডায়াবেটিস হতে পারে। ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করতে হবে। কিছু কিছু লক্ষণ আছে সেটা বুঝলে মনে করা হবে যে ডায়াবেটিস হয়েছে।
পিপাসা বেশি শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া মাথা ঘোরা ইত্যাদি লক্ষণ হলে বুঝা যাবে ডায়াবেটিস হয়েছে। ক্ষুধা অত্যাধিক বেড়ে যাওয়া একটু দেরিতে খেলে মাথা ঘোরে পড়ে যাওয়া খুধা বেড়ে যাওয়া ইত্যাদির লক্ষণ দেখলে বোঝা যাবে ডায়াবেটিস হছে।
কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে শরীরের ওজন কমে যাওয়া শরীরের কোথাও কেটে গেল তাড়াতাড়ি কাটা না শুকানো লক্ষণ পাওয়া গেলে মনে করা হবে ডায়াবেটিস হয়েছে। চামড়া শুষ্ক খসখসে হবে বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হবে চোখে কম দেখা শুরু হলে বোঝা যাবে ডায়াবেটিস হয়েছে।
অনেক সময় ঘাড় টেনে ধরে মাথা ঘোরে এমন লক্ষণ হলেও ডায়াবেটিস বলে মনে করা হবে। চোখে ঝাপসা বমি বমি ভাব ও পেটে ব্যথা হলে বুঝা যাবে ডায়াবেটিস হয়েছে। বিভিন্ন রকম গন্ধ লাগবে গায়ে চুলকানি হবে তাহলে বোঝা যাবে ডায়াবেটিস হয়েছে।
৭২ ঘন্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
৭২ ঘন্টার মধ্যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হবে সে সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হলো। আপনার যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ডায়াবেটিস হয় একজন ভালো ডাক্তারকে দেখিয়ে ডাক্তারের পরামর্শে চলুন। আপনি নিয়ম তান্ত্রিক শরীরচর্চা সকাল বিকাল হাটাহাটি শুরু করে দেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
আরও পড়ুনঃ সেক্সে রসুনের উপকারিতা কি জানুন
বিভিন্ন টক জাতীয় ফল খাওয়া শুরু করুন। যেমন তেতুল আমরা জলপাই ও অনেক টক ফল যেগুলো খুব তাড়াতাড়ি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবে। যদি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে আপাতত এক সপ্তাহের জন্য ডায়েট থেকে শর্করা জাতীয় খাবার বাদ দিন।
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হয়ে যাবে। আপনি নিমের পাতা পিশে বড়ি করে নিবেন। প্রতিদিন সকালে দুটি করে বড়ি খাবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। নিয়মিত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন এবং ডায়াবেটিস মেপে শর্করার মাত্রা জেনে নিন।
ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হওয়ার নিয়ম কানুন গুলো জেনে নেওয়া দরকার।আমাদের জাতীয় খাবার ভাত এবং রুটি। তার মধ্যে প্রচুর শর্করা আছে। এর মধ্যে অনেকের কায়িক পরিশ্রম হয় না।
অনেক মোটা হয়ে যায়। যাহার কারণে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। ডায়াবেটিস হওয়ার কারণগুলো বর্ণনা করা হলো।
টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার একমাত্র কারণ হলো কায়িক পরিশ্রম না করা। নিয়মিত ব্যায়াম হাটাহাটি না করা। নিয়মিত ব্যায়াম হাটা-হাটি করলে রক্তের শর্করা কমে যায়।
মানসিক চাপ ডায়াবেটিস হওয়ার অন্যতম কারণ। ব্যবসায় লস করা অথবা অন্য কোন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেলে মানসিক চাপ বেড়ে যায়। মানসিক চাপ বাড়ার কারণে শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা ও কমে যায়।
ডায়াবেটিসের হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ডায়াবেটিস বেড়ে যায়। অনিদ্রার কারণে শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যায়। অত্যধিক খাবার খাওয়া যার কারণে শরীর মোটা হলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া, চাইনিজ খাবার খাওয়া ফাস্টফুট বা অন্যান্য খাবার কারণেও ইনসুলিনের কার্যক্রম কমে যায়। ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আমরা নিয়মিত হাটাহাটি ব্যায়াম করা সহ নিয়ন্ত্রিত খাবার খাব।
পুরুষের ডায়াবেটিস হলে কি সন্তান হয়
ডায়াবেটিস পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি করে। ডায়াবেটিস হওয়ার কারণে রক্তে শর্করা পরিমাণ বেড়ে গেলে পুরুষ প্রজননতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক্ষেত্রে শারীরিক ওজন বয়স ও ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ মাত্রা এর উপরে ক্ষতিগ্রস্তের হার নির্ভর করে।
ডায়াবেটিস আক্রান্ত পুরুষদের ইলেক্টোরাল ডিসফাংশন একটি কমন সমস্যা। এক্ষেত্রে লিঙ্গের রক্ত সরবরাহ বিঘ্ন ঘটা এবং যৌন দুর্বলতা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত পুরুষদের শুক্রাশয় ও অন্ডকোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও শুক্রাণুর মান কমে যায়।
হাইপোগোনাডিজম ২৫ ভাগ পুরুষদের টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যায়।। এই হরমোন পুরুষদের যৌন হরমোন। ইহাতে পুরুষের যৌন ক্ষমতা ব্যাহত হয়। তবে পুরুষদের ডায়াবেটিস হলে বাচ্চা হয়।
ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না
ডায়াবেটিস নিরাময় করার জন্য নিয়মতান্ত্রিক খাবার খেতে হবে। রক্তে শর্করার পরিমাণ বেশি না হয় সেজন্য শর্করা জাতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে। কাঁচা অথবা সিদ্ধ করা সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফাইবারযুক্ত খাবার খাবেন।
যে সকল সবজিতে প্রচুর ফাইবার আছে যেমন বাদাম মটর দানা শিম জাতীয় খাবার তরমুজ মিষ্টি আলু এগুলো খাবেন। চা খাওয়ার সময় চিনি খাবেন না। চায়ের সঙ্গে চিনি খেলে দ্রুত রক্তের শর্করা বেড়ে যাবে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য শর্করা, ও চর্বি জাতীয় খাবার না খাওয়া ভালো।
একটা প্রবাদ আছে মানুষ না খেয়ে মরে না বরং বেশি খেয়ে মরে। তাই আমাদেরকে নিয়মতান্ত্রিক খাবার খেতে হবে। অত্যাধিক শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। বেশি ভাজা বা তৈলাক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।
দুধ খাবার খেলে ফ্যাট কমিয়ে খাবেন। ভাত আলু সহ যেগুলো খাবার রক্তে গ্লুকোজ বৃদ্ধি করে সেগুলো খাবেন না। স্যাচুরেটেড জাতীয় খাবার খাবেন না। চিনি জাতীয় কোন খাবার খাবেন না। লবণ কম খাবেন অ্যালকোহল জাতীয় খাবার খাবেন না।
ডায়াবেটিস নিরাময় ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবিরের ফর্মুলা
ওষুধ দিয়ে ডায়াবেটিস নির্মূল করা সম্ভব নয়। ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবিরের মতে উনার মত করে লাইফ স্টাইল চালালে সাতদিনের মধ্যে ডায়াবেটিস নির্মূল হয়ে যাবে। তিনি বলেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আমরা শর্করা খাবার যদি বাদ দিই তাহলে রক্তের শর্করা পরিমান মত থাকবে।
আরও পড়ুনঃ ওজন কমাতে টক দই খাওয়ার নিয়ম
সেক্ষেত্রে কয়েক দিনের জন্য ভাত রুটি ফল অথবা মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বাদ দিতে হবে। মাঝে মাঝে রোজা থাকতে হবে। রোজা থাকলে শরীরের চর্বি ব্রান হবে। কোষগুলো খালি হয়ে যাবে। গুরুত্ব দিতে হবে খাদ্য গ্রহণ পরিবর্তনের। প্রাকৃতিক খাবার ও সাথে রোজা রাখার পরামর্শ দেন। আরো পরামর্শ দেন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। সকালে রোদে থাকলে প্রচুর ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
পরিমিত ঘুমের প্রয়োজন। নিয়মিত ব্যায়াম ও রোজা রাখার কারণে ফ্যাট বার্ন হয়ে যায়। যার কারনে রক্তের শর্করার পরিমাণ কমে যায়। এ ব্যাপারে ভালো জানতে চাইলে ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবিরের ভিডিওটি দেখে নিবেন।
লেখকের মন্তব্য
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় এর প্রাকৃতিক উপায় গুলোর উপর জোর দিতে হবে। যেহেতু ডায়াবেটিস এক মরণঘাতি রোগ। আমরা একটু লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করলেই এই মরণঘাতী রোগ হতে রক্ষা পেতে পারি। দেশে আস্তে আস্তে ডায়াবেটিস রোগীর সঙ্গে অনেক বেড়ে যাচ্ছে।
আমরা এবং আমাদের অধীনস্থ লোকজনদেরকে ডায়েটের চাপ থেকে একটু কম শর্করা বিশিষ্ট খাবার খেয়ে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাব। আমারে পোস্ট থেকে কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাবেন ভালো লাগলে কমেন্ট লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url